বিয়ের দোয়া (উত্তম সঙ্গীর জন্য দোয়া)
.
অনেক সুন্দর একটি দোয়া-----
প্রতি নামাযের পর এবং বিশেষ করে মাঝরাতে তাহাজ্জুদে এই দোয়া করা যেতে পারে।
কারণ বিয়েটা হয়ে গেলেই সব ঝামেলা শেষ ব্যাপারটা এমন নয়। বিয়েটা জীবনে কল্যাণকর হওয়া জরুরী। জীবন সঙ্গী যদি উত্তম না হয় তবে কোন একদিন হয়ত আফসোস করে বলতে হবে, আহা! বিয়েটা না হলেই বরং ভাল ছিল।
.
বিবাহযোগ্যা বোনেরা আমল টা করতে পারেন।
এই দোয়ার পাশাপাশি
সূরা কাসাসঃ২৪ এবং সূরা ফুরকানঃ৭৪ আয়াতের আমল ও করতে পারেন ইন শা আল্লাহ।
ইন শা আল্লাহ দ্রুত আল্লাহ উত্তম সঙ্গী মিলিয়ে দিবেন।
এমনকি বিবাহিত বোনেরাও এই দোয়া করতে পারেন। দাম্পত্য জীবন হবে আরও প্রশান্তির ইন শা আল্লাহ।
পড়ার সুবিধার জন্য ডায়রীতে দোয়াটা লিখে রাখতে পারেন।
.
জেনে নিতে পারেনঃ সুন্নাত তরিকায় বিয়ের নিয়ম কানুন
মনে রাখবেন, যেকোন দোয়া কবুলের শর্ত হল খুব আন্তরিকতার সাথে আল্লাহর কাছে চাওয়া, আল্লাহর প্রশংসা করা, দুরুদ পাঠ করা এবং একজন নিঃস্ব-অসহায় হিসেবে আল্লাহর সামনে নিজেকে উপস্থাপন করা। নিজের প্রয়োজনীয় ব্যাপার গুলো চাওয়ার পর দুরুদ ও আল্লাহর প্রশংসা দ্বারা দোয়া শেষ করা। দোয়া করার পর ধৈর্য্য ও বিশ্বাসের সাথে দোয়া কবুলের জন্য অপেক্ষা করা। পাশাপাশি সকল হারাম ও গুনাহের কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।
.
অর্থ : হে আমার পালনকর্তা, তুমি আমার প্রতি যে অনুগ্রহ পাঠাবে, আমি তার মুখাপেক্ষী। (সুরা আল-কাসাস, আয়াত : ২৪)
.
অনেক সুন্দর একটি দোয়া-----
প্রতি নামাযের পর এবং বিশেষ করে মাঝরাতে তাহাজ্জুদে এই দোয়া করা যেতে পারে।
কারণ বিয়েটা হয়ে গেলেই সব ঝামেলা শেষ ব্যাপারটা এমন নয়। বিয়েটা জীবনে কল্যাণকর হওয়া জরুরী। জীবন সঙ্গী যদি উত্তম না হয় তবে কোন একদিন হয়ত আফসোস করে বলতে হবে, আহা! বিয়েটা না হলেই বরং ভাল ছিল।
.
বিবাহযোগ্যা বোনেরা আমল টা করতে পারেন।
এই দোয়ার পাশাপাশি
সূরা কাসাসঃ২৪ এবং সূরা ফুরকানঃ৭৪ আয়াতের আমল ও করতে পারেন ইন শা আল্লাহ।
ইন শা আল্লাহ দ্রুত আল্লাহ উত্তম সঙ্গী মিলিয়ে দিবেন।
এমনকি বিবাহিত বোনেরাও এই দোয়া করতে পারেন। দাম্পত্য জীবন হবে আরও প্রশান্তির ইন শা আল্লাহ।
পড়ার সুবিধার জন্য ডায়রীতে দোয়াটা লিখে রাখতে পারেন।
.
জেনে নিতে পারেনঃ সুন্নাত তরিকায় বিয়ের নিয়ম কানুন
মনে রাখবেন, যেকোন দোয়া কবুলের শর্ত হল খুব আন্তরিকতার সাথে আল্লাহর কাছে চাওয়া, আল্লাহর প্রশংসা করা, দুরুদ পাঠ করা এবং একজন নিঃস্ব-অসহায় হিসেবে আল্লাহর সামনে নিজেকে উপস্থাপন করা। নিজের প্রয়োজনীয় ব্যাপার গুলো চাওয়ার পর দুরুদ ও আল্লাহর প্রশংসা দ্বারা দোয়া শেষ করা। দোয়া করার পর ধৈর্য্য ও বিশ্বাসের সাথে দোয়া কবুলের জন্য অপেক্ষা করা। পাশাপাশি সকল হারাম ও গুনাহের কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।
.
যে দোয়ায় উত্তম জীবনসঙ্গী লাভ হয়
পবিত্র কোরআনুল কারিমে আল্লাহর নবী মুসা (আ.)-এর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে। সেখানে মুসা (আ.)-এর একটি দোয়াও এসেছে। যে দোয়া পড়ার পর আল্লাহ তাআলা তার বিয়ে ও থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। আশ্রয়ের পাশাপাশি উত্তম জীবনসঙ্গীনিরও ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। সেই দোয়াটি হলো-
ﺭَﺏِّ ﺇِﻧِّﻲ ﻟِﻤَﺎ ﺃَﻧْﺰَﻟْﺖَ ﺇِﻟَﻲَّ ﻣِﻦْ ﺧَﻴْﺮٍ ﻓَﻘِﻴﺮٌ
উচ্চারণ : রাব্বি ইন্নি লিমা- আনজালতা ইলাইয়া মিন খাইরিন ফাকির।
চক্ষু শীতলকারী স্ত্রী লাভের দোয়া
আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের পরিচয়ে অনেক গুণাগুণের কথা কোরআনে বলা হয়েছে। তন্মধ্যে অন্যতম হলো- তারা পুণ্যবান স্ত্রী ও সন্তানের জন্য দোয়া করেন। কোরআনে বর্ণিত দোয়াটি আপনিও করতে পারেন। ইনশাআল্লাহ আপনি প্রশান্তিদায়ক স্ত্রী লাভে ধন্য হবেন। দোয়া শিখিয়ে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন-
ﺭَﺑَّﻨَﺎ ﻫَﺐْ ﻟَﻨَﺎ ﻣِﻦْ ﺃَﺯْﻭَﺍﺟِﻨَﺎ ﻭَﺫُﺭِّﻳَّﺎﺗِﻦَﺍ ﻗُﺮَّﺓَ ﺃَﻋْﻴُﻦٍ ﻭَﺍﺟْﻌَﻠْﻨَﺎ ﻟِﻠْﻤُﺘَّﻘِﻴﻦَ ﺇِﻣَﺎﻣًﺎ
উচ্চারণ : রাব্বানা-হাবলানা-মিন আজওয়া-জিনা- ওয়া যুররিইয়া-তিনা, কুররাতা আ‘ইউনিওঁ, ওয়াজ‘আলনা-লিলমুত্তাকিনা ইমা-মা-।
অর্থ : হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের স্ত্রীদের পক্ষ থেকে এবং আমাদের সন্তানের পক্ষ থেকে আমাদের জন্যে চোখের শীতলতা দান করো এবং আমাদের আল্লাহভীরুদের জন্য আদর্শস্বরূপ করো। (সুরা ফুরকান, আয়াত : ৭৪)
Post a Comment
If you learn something from our post please comment...