ভূমি রেকর্ড ও ডিজিটাল জরিপ নিয়ে তথ্যাদি

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh5m_pPq_0_fGwehutA9IAfBOX7jXBSpNDiiTHVbZTnDPXeEY82KJb45xtLZ2pgsZPUqNJKGLXEGVSIFLbewt_m0yzGm4nOhOB8x-bfrhoBv2rav5K1guDVJ42sUo3iZ9yesOneP48Itf8LFEnasWRWBTs7rgSpkBtt_jx6JPyLo8IQGsqVvt9mb479lw/s342/Survey-of-Land.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="ভূমি রেকর্ড ও ডিজিটাল জরিপ নিয়ে তথ্যাদি" border="0" data-original-height="206" data-original-width="342" height="386" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh5m_pPq_0_fGwehutA9IAfBOX7jXBSpNDiiTHVbZTnDPXeEY82KJb45xtLZ2pgsZPUqNJKGLXEGVSIFLbewt_m0yzGm4nOhOB8x-bfrhoBv2rav5K1guDVJ42sUo3iZ9yesOneP48Itf8LFEnasWRWBTs7rgSpkBtt_jx6JPyLo8IQGsqVvt9mb479lw/w640-h386/Survey-of-Land.jpg" title="ভূমি রেকর্ড ও ডিজিটাল জরিপ নিয়ে তথ্যাদি" width="640" /></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br /></div><h3 style="text-align: left;"> ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর হতে নকশা বা ম্যাপ সরবরাহের তথ্য</h3> <div style="text-align: left;"> <br />মুদ্রিত নকশা বা ম্যাপ সিট সরকার কর্তৃক নির্ধারিত প্রতি কপি মূল্য<br />> মৌজা ম্যাপ (যেমন- বি.এস., আর. এস. ইত্যাদি) - ৫০০ টাকা<br />> থানা ম্যাপ - ৭০০ টাকা<br />> জেলা ম্যাপ সাদা - ৮০০ টাকা<br />> জেলা ম্যাপ রঙ্গিন - ১০০০ টাকা<br />> বাংলাদেশ ম্যাপ - ১৫০০ টাকা</div><div style="text-align: left;"><br />ম্যাপ প্রাপ্তির জন্য নির্দিষ্ট ফরমে আবেদন করতে হবে এবং ফরমে আবশ্যিকভাবে ২০ টাকা মূল্যের কোর্ট ফি সংযোজন করতে হবে।<br /><br />ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর থেকে খতিয়ান সরবরাহ করা হয় না এবং নকশা বা ম্যাপের ফটোকপি সরবরাহ করা হয় না। শুধুমাএ স্ক্যানডকৃত নকশার প্রিন্টেড কপি সরবরাহ করা হয়।<br />নকশা বা ম্যাপের আবেদনপএ জমা গ্রহন: সকাল ৯.৩০ থেকে দুপুর ১.০০ টা<br />নকশা সরবরাহ: বিকাল ৪.০০ থেকে ৫.০০ টা<br /><br />নোটিশ<br />এতদ্বারা সর্ব সাধারনের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর হতে ম্যাপ সরবরাহের আবেদনের ফি ডুপ্লিকেট কার্বন রশিদ (ডি.সি.আর) এর মাধ্যমে গ্রহন করা হয়। ডি.সি.আর এর মাধ্যমে গৃহীত আবেদন ফি ফেরত প্রদানের কোন সুযোগ নেই। তাই মৌজা ম্যাপের ফটোকপির আবেদন দেয়ার সময় অধিদপ্তর হতে ম্যাপ সরবরাহ সম্ভব হবে কিনা তা নিশ্চিত হয়ে আবেদনপএ ও ফি জমা দেয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো। ভুল তথ্যের জন্য মৌজা ম্যাপের ফটোকপি সরবরাহ সম্ভব না হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।<br />- আদেশক্রমে কর্তৃপক্ষ<br /><br />নকশা বিষয়ে অধিকতর অনুসন্ধানের জন্য যোগাযোগ: মো: লুৎফর রহমান, ইন-চার্জ, জি. আই. এস. শাখা, রুম নং - ৪১৯, চতুর্থ তলা।<br /><br />নকশা বা ম্যাপ সরবরাহ নিতে কোন হয়রানি বা ভোগান্তির সম্মুখীন হলে যোগাযোগ করুন: চার্জ অফিসার (বাউন্ডারি- ১), রুম নং – ১১১<br /><br />সংগৃহীত (ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, ২৮ শহীদ তাজউদ্দীন রোড, তেজগাঁও, সাতরাস্তা, ঢাকা-১২০৮)<br /><br />-----------------------------------------------------------<br /></div> <h3 style="text-align: left;"> আপনি যদি ভূমি মালিক হয়ে থাকেন, তাহলে ভূমি জরিপকালে আপনার করণীয় বিষয় জেনে নিন।</h3> <div style="text-align: left;"> > জরিপ কর্মচারীগণ মাঠে যাওয়ার আগেই আপনার জমির সীমানা খুঁটি গেড়ে চিহ্নিত করে রাখুন। জমির মালিকানার সমস্ত দলিল/কাগজপএ হালনাগাদ অবস্থায় কাছে রাখুন।</div><div style="text-align: left;"><br />> জমির মাপ গ্রহনের সময় আপনি নিজে বা আপনার বিশ্বস্ত প্রতিনিধিকে উপস্তিত রাখুন। আপনার জমির আইল বা সীমানা বা দৈর্ঘ্য প্রস্থ সঠিকভাবে আঁকা বা লেখা হলো কিনা জেনে নিন এবং দেখে নিন।</div><div style="text-align: left;"><br />> আপনার জমির নক্সা আঁকার পর আপনার জমির দখল রিসিট বা মাঠ পর্চা কোন তারিখে দেওয়া হবে তা জেনে নিন। নির্ধারিত তারিখে উপস্থিত হয়ে জরিপ কর্মচারীদের নিকট থেকে আপনার রিসিট বা মাঠ পর্চা চেয়ে নিন। রিসিট বা পর্চায় আপনার নাম, পিতার নাম ও ডাকঘরসহ ঠিকানা ঠিকমত লেখা হল কিনা তা যাঁচাই করে নিন। এই কাজে কোন কর্মচারী অসহযোগিতা করলে ক্যাম্প ইনচার্জকে অথবা সেটেলমেন্ট অফিসারকে বলুন।</div><div style="text-align: left;"><br />> মৌজা তসদিক বা এ্যটাসটেশনের তারিখ জেনে নিন। নির্ধারিত তারিখে উপস্থিত হয়ে আপনার পর্চাটি এ্যটাসটেশন করে সংরক্ষণ করুন। এই পর্যায়ে পর্চা ও নক্সায় ত্রুটি থাকলে ডিসপুট দিয়ে সংশোধন করা যাবে।</div><div style="text-align: left;"><br />> খসড়া প্রকাশনার তারিখ জেনে নিন। আপনার জমি আপনার নামে ঠিকমত রেকর্ড হয়ে প্রকাশিত হল কিনা দেখে নিন। যদি না হয়, তাহলে ঐ ক্যাম্পের ক্যাম্প অফিসারের নিকট আপওি দাখিল করুন।</div><div style="text-align: left;"><br />> একজন সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার অথবা উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার আপওি শুনবেন ও রায় দিবেন।</div><div style="text-align: left;"><br />> যদি আপওি রায়ে আপনি সন্তুষ্ট হতে না পারেন, তাহলে রায় ঘোষণার পর ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে অথবা যেদিন আপওি শুনানির রায়ের কপি সরবরাহ করা হবে, সেদিন থেকে ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে আপীল আবেদন দাখিল করতে পারবেন।</div><div style="text-align: left;"><br />> আপীল সমাপ্তির পরে অপেক্ষা করুন। আপীলের রায়ে আপনি সন্তুষ্ট না হলে মৌজা গেজেট হওয়ার এক বছরের মধ্যে ২০০ টাকার কোর্ট ফি দিয়ে ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনালে আবেদন করতে পারবেন।</div><div style="text-align: left;"><br />> ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনালে যদি আপনি আপনার প্রার্থীত প্রতিকার না পান, তাহলে ল্যান্ড সার্ভে আপীলেট ট্রাইব্যুনালে আপনি আবেদন করতে পারবেন। আপীলেট ট্রাইব্যুনালেও কোন প্রতিকার না পেলে, দেওয়ানী আদালতের আশ্রয় গ্রহণ করতে পারবেন।</div><div style="text-align: left;"><br />বি:দ্র: বৈধ রশিদ ছাড়া কোন প্রকার লেনদেন করবেন না। কোন অভিযোগ থাকলে ক্যাম্প অফিসার বা সেটেলমেন্ট অফিসারকে জানান।<br />সংগৃহীত (ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, ২৮ শহীদ তাজউদ্দীন রোড, তেজগাঁও, সাতরাস্তা, ঢাকা-১২০৮)<br /><br />------------------------------------------------------------------------<br /></div> <h3 style="text-align: left;"> ভূমি জরিপ ও রেকর্ড প্রস্তুতে আপনার করণীয়</h3> <div style="text-align: left;"> <br />> জরিপ এলাকায় জরিপ শুরু হওয়ার সাথে সাথে আপনার মালিকানাধীন জমির সীমানা / আইল জরিপ কাজে নিয়োজিত আমিনদের দেখিয়ে দিন।</div><div style="text-align: left;"><br />> খানাপুরী স্তরে নিয়োজিত আমিনদের নিকট আপনার জমির পূর্ব জরিপের দাগ, খতিয়ান নম্বর, দলিলপএসহ মালিকানার স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় অন্যান্য কাগজপএ প্রদর্শন করে আপনার জমির সঠিক রেকর্ড প্রণয়নের সহায়তা করুন। আমিনগণ মাঠে নেমে ১৫ দিনে মৌজার জরিপ কাজ শেষ করবেন।</div><div style="text-align: left;"><br />> বুঝারত স্তরে আপনাকে আপনার জমির পর্চা প্রদান করা হবে। পর্চায় আপনার নাম, ঠিকানাসহ জমির দাগ, খতিয়ান নম্বর, জমির পরিমাণ মিলিয়ে নিন। এই কাজগুলি আমিন এক সপ্তাহের মধ্যে শেষ করবেন।</div><div style="text-align: left;"><br />> পর্চায় কোনরূপ ভুলভ্রান্তি পরিলক্ষিত হলে 'বিবাদ (ডিসপিউট) ফরম' পূরণ করে সংশ্লিষ্ট আমিনের নিকট দাখিল করুন এবং হল্কা অফিসারকে শুনানি গ্রহন করে বিবাদ নিস্পওিতে সহায়তা করুন। হল্কা অফিসার বিবাদ শুনানির জন্য আপনার এলাকায় এক সপ্তাহের বেশি থাকবেন না।</div><div style="text-align: left;"><br />> তসদিক স্তরে খানাপুরী ও বুঝারত স্তরে প্রণীত আপনার খতিয়ান রাজস্ব অফিসার কর্তৃক তসদিককৃত (সত্যায়িত) করে দিন। এ স্তরে খতিয়ান প্রণয়নে ভুলভ্রান্তি পরিলক্ষিত হলে বিবাদ (ডিসপিউট) দাখিল করে তসদিক অফিসার কর্তৃক তা সংশোধন করিয়ে নিন। তসদিক অফিসার ছোট মৌজা এক মাসে এবং বড় মৌজা দুই মাসে তসদিক সম্পন্ন করবেন।</div><div style="text-align: left;"><br />> তসদিক সমাপ্তির পর খতিয়ান জনসাধারণের জন্য ৩০ দিন উন্মূক্ত রাখা হয় এবং এ পর্যায়ে মালিকদের নামের প্রথম অক্ষর অনুসারে খতিয়ানে একটি নতুন নম্বর প্রদান করা হয়। আপনার খতিয়ানে এই ডিপি নম্বর মিলিয়ে নিন।</div><div style="text-align: left;"><br />> ডিপি খতিয়ান সম্পর্কে আপনার কোন আপওি থাকলে উল্লিখিত ৩০ দিনের মধ্যে ১০ টাকা কোর্ট ফি দিয়ে ৩০ বিধি অনুযায়ী খসড়া প্রকাশনা ক্যাম্পে আপওি দাখিল করতে পারেন। আপওি অফিসার আপনার আপওি শুনে নিস্পওি করবেন।</div><div style="text-align: left;"><br />> আপওি অফিসারের রায়ে সংক্ষুদ্ধ হলে ৩১ বিধি অনুযায়ী আপনি আপীল দায়ের করতে পারেন। তবে মনে রাখবেন আপীল স্তরই রেকর্ড প্রস্তুতের জন্য আপনাকে দেয়া সর্বশেষ সুযোগ। আপওির রায় প্রদানের ৩০ দিনের মধ্যে আপীল দায়ের না করলে আপনার আবেদনটি তামাদির কারণে অগ্রহণযোগ্য হবে।</div><div style="text-align: left;"><br />> আপীল শুনানীর পর নকসা ও রেকর্ড চূড়ান্ত হবে এবং মুদ্রণের জন্য ছাপাখানায় প্রেরণ করা হবে।</div><div style="text-align: left;"><br />> নকশা ও পর্চা মুদ্রিত হয়ে চূড়ান্ত প্রকাশনা কালে সংশ্লিষ্ট ক্যাম্প অফিস থেকে প্রতিটি পর্চা এবং প্রতিটি নকশার মূল্য বাবদ নির্দিষ্ট টাকা জমা দিয়ে আপনি তাৎক্ষণিকভাবে পর্চা / ম্যাপ সংগ্রহ করতে পারেন। পরবর্তীতে পর্চা ও ম্যাপ জেলা প্রশাসকের দপ্তরে হস্তান্তরিত হলে আপনি সেখান থেকেও সমপরিমাণ টাকা জমা দিয়ে পর্চা ও ম্যাপ সংগ্রহ করতে পারেন।</div><div style="text-align: left;"><br />> মৌজার রেকর্ড চূড়ান্ত প্রকাশনা সংক্রান্ত গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর, প্রকাশিত রেকর্ড সম্পর্কে কোন আপওি থাকলে, আপনি ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনালে ২০০ টাকার কোর্ট ফি দিয়ে অথবা দেওয়ানী আদালতে প্রতিকার প্রার্থনা করতে পারেন।<br /><br />মনে রাখবেন<br />> জরিপ চলাকালীন বদর ফি, খতিয়ান ও নকশার মূল্য ডিসিআর এর মাধ্যমে গ্রহন করা হয়। ডিসিআর বহির্ভূত সকল লেনদেন নিষিদ্ধ।</div><div style="text-align: left;"><br />> ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর হতে জমির কোন প্রকার পর্চা বা ম্যাপ বেসরকারীভাবে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে সরবরাহ করা হয় না।</div><div style="text-align: left;"><br />> মাঠ পর্যায়ে জরিপ কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা / কর্মচারীদের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ থাকলে, তা সংশ্লিষ্ট জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার বা ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে অবহিত করুন।</div><div style="text-align: left;"><br />সংগৃহীত (ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, ২৮ শহীদ তাজউদ্দীন রোড, তেজগাঁও, সাতরাস্তা, ঢাকা-১২০৮)<br /><br />------------------------------------------------------------------------------------------------------<br /></div> <h3 style="text-align: left;"> ডিজিটাল ভূমি জরিপের স্তরসমূহ</h3> স্তর ১: ভূমি নকশা প্রণয়ন (কিস্তোয়ার)<br />নিজ দায়িত্বে আইল সীমানা ঠিক করুন। নকশা প্রস্তুতকালে নিজে অথবা প্রতিনিধির মাধ্যমে উপস্থিত থেকে আইল সীমানা দেখিয়ে দিন।</div><div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><br />স্তর ২: খানাপুরী কাম বুঝারত স্তরে মাঠ পর্চা সংগ্রহ<br />প্রয়োজনীয় কাগজপএ দেখিয়ে মাঠ রেকর্ড করিয়ে মাঠ পর্চা সংগ্রহ করুন। অভিযোগ থাকলে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করুন।</div><div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><br />স্তর ৩: তসদিক (সত্যায়ন)<br />নিজে অথবা প্রতিনিধির মাধ্যমে তসদিক ক্যাম্পে উপস্থিত হয়ে মাঠ পর্চা সত্যায়িত করিয়ে নিন। সমস্যা থাকলে সংশোধনের জন্য ডিসপিউট দায়ের করা যাবে। দালাল থেকে দূরে থাকুন।</div><div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><br />স্তর ৪: খসড়া প্রকাশনা (পাবলিক ডিসপ্লে) তথ্য যাচাই করা<br />সত্যায়িত মাঠ পর্চায় ডিপি নম্বর বসিয়ে নিন ও সংরক্ষণ করুন। নকশা ও রেকর্ডে ভুল থাকলে সংশোধনের জন্য ৩০ কর্ম দিবসের মধ্যে আপওি দাখিল করুন।</div><div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><br />মনে রাখবেন, এ সকল কাজের জন্য ভূমি মালিকদের কোনো টাকা-পয়সা প্রদান করতে হবে না।<br /><br /></div><div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">সংগৃহীত (ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, ২৮ শহীদ তাজউদ্দীন রোড, তেজগাঁও, সাতরাস্তা, ঢাকা-১২০৮)</div>

ভূমি রেকর্ড ও ডিজিটাল জরিপ নিয়ে তথ্যাদি

ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর হতে নকশা বা ম্যাপ সরবরাহের তথ্য মুদ্রিত নকশা বা ম্যাপ সিট সরকার কর্তৃক নির্ধারিত প্রতি কপি মূল্য > মৌজা ম...

Read more »

আদার উপকারিতা ও গুনাগুন

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgf5iFMfr74ZP-pjnbte0jJHafWO-1b76jBmLF1kU3DRxWAjv0T3f4sJmA-cynMqyiStsCTtpIQF5D-xTBjpIaIfPCKDunsEdtiXLkUZaofNnwX8JYoWacNuy0-UHckgONqVLGeWht0eeoY/s1600/Capture.JPG" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="503" data-original-width="773" height="208" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgf5iFMfr74ZP-pjnbte0jJHafWO-1b76jBmLF1kU3DRxWAjv0T3f4sJmA-cynMqyiStsCTtpIQF5D-xTBjpIaIfPCKDunsEdtiXLkUZaofNnwX8JYoWacNuy0-UHckgONqVLGeWht0eeoY/s320/Capture.JPG" width="320" /></a></div> আল্লাহ তায়ালার অসংখ্য নেয়ামতের মধ্যে একটি হচ্ছে আদা। মহৌষধ নামে খ্যাত এ আদার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভেষজ গুণ। এই ভেষজ গুণের দ্বারা আদা আমাদের শরীরের স্বাস্থ্যরক্ষার সাথে সাথে ত্বকের কাজ করে থাকে। নিত্য প্রয়োজনীয় এ আদায় রয়েছে-ক্রোমিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও জিঙ্ক, লবণ, পটাশিয়াম, ভোলাটাইল, অয়েল ইত্যাদি। এটি একটি ভেষজ ওষুধ। আদা খাদ্যশিল্পে, পানীয় তৈরিতে, আচার, ওষুধ ও সুগন্ধি তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। আদা শুকনো অথবা ভেজা দুভাবেই খাওয়া যায়। কেউ কেউ আদার সাথে মধু মিশিয়ে খেয়ে থাকেন।<br /> <br /> <h3 style="text-align: left;">  ১০০ গ্রাম আদায় রয়েছে – </h3>  এনার্জি: ৮০ ক্যালরি<br /> কার্বোহাইড্রেট: ১৭ গ্রাম<br /> ফ্যাট: ০.৭৫ গ্রাম<br /> পটাশিয়াম: ৪১৫ মিলিগ্রাম<br /> ফসফরাস: ৩৪ মিলিগ্রাম<br /> <br /> <a href="http://bondua.blogspot.com/2018/04/thankuni-pata-gunagun.html" target="_blank"><span style="color: blue;"><b>আরো জেনে নিন থানকুনি পাতার ইতিবৃত্ত (মেগা পোস্ট) </b></span></a><br /> <h3 style="text-align: left;"> আদার কিছু গুণাগুণ- </h3> ১. আদা আপনাকে পেটের অস্বস্তিদায়ক যন্ত্রণা থেকে বাঁচিয়ে রাখবে। গ্যাস্ট্রিক সমস্যাতেও আদা বেশ কার্যকর।<br /> ২. আদা খেলে শরীরের অতিরিক্ত ঘামের সমস্যা দূর হয়।<br /> ৩. আদাতে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্ক যা শরীরের রক্তপ্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।<br /> ৪. হাজার বছর ধরে আদা এশিয়া মহাদেশে ঠা-া এবং কফজনিত অসুখ নিরাময়ে ব্যবহারে উপকার পাওয়া যায়।<br /> ৫. আদা খেলে কোলন ক্যান্সার এবং জরায়ুর ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।<br /> ৬. আদা প্রাকৃতিক পেইন কিলার যা ব্যথানাশকের কাজ করে। বাতজনিত গাঁটে ও মাথাব্যথায় আদা বেশ কার্যকর।<br /> ৭. আদায় অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট রয়েছে, যা শরীরের রোগজীবাণু ধ্বংস করে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।<br /> ৮. আদা শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টির শোষণ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলে।<br /> ৯. সকালে ঘুম থেকে উঠে অসুস্থ বোধ করলে আদা খেতে পারেন, এতে সমস্যা আস্তে আস্তে কেটে যাবে।<br /> ১০. ক্ষুধামন্দা ভাব থাকলে খাওয়ার আগে একটু আদা খেয়ে নেন, তা কমে গিয়ে বমিভাবও কমে যাবে।<br />  ১১. নিয়মিত আদা খেলে শরীরের হাড়ের জয়েন্টের ব্যথা দূর করে।<br /> ১২. আদা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আদার নির্যাস শরীরের কোষে গ্লুকোজের শোষণক্ষমতা বৃদ্ধি করে, যা ডায়াবেটিস রোগীর রক্তে দীর্ঘমেয়াদে সুগারের স্তর ঠিক রাখতে ভূমিকা রাখে এবং কোষগুলোতে নির্বিগ্নে ইনসুলিনের চলাচল ঠিক রাখে। ১৩. রক্তের অনুচক্রিকা এবং হৃদযন্ত্রের কার্যক্রম ঠিক রাখতেও আদা দারুণ কার্যকর।<br />  ১৪. গর্ভধারণের প্রথম দিকে গর্ভবতী মায়ের শরীর সকালবেলা খারাপ লাগতে পারে। এ সময়ে অল্প অল্প কাঁচা আদা খাওয়ার অভ্যাস করলে সুস্থ থাকা যায়।<br /> ১৫. আমাশয়, জন্ডিস, পেট ফাঁপা রোধে আদার রসে খুব উপকার পাওয়া যায়।<br /> ১৬. আদার রস দাঁতের মাড়িকে শক্ত করে, দাঁতের ফাঁকে জমে থাকা জীবাণুকে ধ্বংস করে।<br /> ১৭. আদা দেহের ক্ষতস্থান দ্রুত শুকাতে সাহায্য করে। আদায় নিহিত অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি এজেন্ট যে কোনো কাটাছেঁড়া বা ক্ষতস্থান দ্রুত ভালো করে।<br />  ১৮. আদা সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমকে উত্তেজিত করে রক্ত পরিসঞ্চালন বৃদ্ধি করে, রক্তনালী প্রসারিত করে। ফলে শীতকালেও শরীর গরম রাখে। ১৯. আদার রস রক্তশূন্যতা দূর করে।<br /> ২০. আদায় ভিটামিন-ই এবি ও সি থাকার কারণে চুল পড়া রোধ করে। নিয়মিত কাঁচা আদা খাওয়ার অভ্যাস চুলের গোড়াকে মজবুত করে।<br />  ২১. আদা পেট পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে, এটি আবার ত্বকের জন্যও উপকারী।<br /> ২২. নিয়মিত আদা খেলে ত্বকের ব্রণ ওঠা বন্ধ হয় এবং ত্বক পরিষ্কার ও মশ্রিণ রাখে।<br /> ২৩. যারা গলার চর্চা করেন তাদের গলা পরিষ্কার রাখার জন্য আদা আর লবণ খুবই উপকারী।<br /> ২৪. বাতব্যথা একটি নিত্য সমস্যা, বিশেষ করে আমবাত হলে- ১ চামচ আদার রস ও ১০ গ্রাম পুরনো আখের গুঁড় মিশিয়ে প্রতিদিন রোজ সকালে ১ বার করে ১ মাস খেলে সেরে যাবে।<br /> ২৫. জটিল আমাশয় হলে আদা শুকিয়ে গুঁড়া করে ১ গ্রাম পরিমাণ ইষৎ উষ্ণ পানিতে মিশিয়ে প্রতিদিন দু’বার করে ভালো না হওয়া পর্যন্ত খেতে হবে।<br />  ২৬. হিক্কা বা হেঁচকির জন্য এককাপ ছাগলের দুধের সাথে ১ চামচ আদার রস মিশিয়ে খেলে সঙ্গে সঙ্গে ঘন ঘন হেঁচকি সমস্যা কমে যাবে।<br /> ২৭. বসন্ত গুটি হলে ১ চামচ আদার রস ও ১ চামচ তুলসি পাতার রস মিশিয়ে দু’বার খেলেই বসন্তের গুটি বের হয়ে যাবে।<br /> ২৮. মাইগ্রেনের ব্যথা, কিডনির জটিলতা দূর করতে আদার ভূমিকা অপরিসীম।<br /> ২৯. বমি বমি ভাব হলে কাঁচা আদা চিবিয়ে খান।<br /> ৩০. অতিরিক্ত ওজন কমাতেও আদা সাহায্য করে।<br /> ৩১. আদা স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।<br /> ৩২. আদা মল পরিষ্কার করে।<br /> ৩৩. আদার রস শরীরকে শীতল রাখে।<br /> ৩৪. আদা লিভারের শক্তি, কৃমি নিঃসরণ করে, নাক, কান, গলাজনিত রোগের উপশম করে।<br /> ৩৫. আদা খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়, কোষ্ঠকাঠিন্যও দূর করে।<br /> ৩৬. শরীরের পুষ্টি উপাদানগুলো শোষণ করার ক্ষেত্রে আদা কোষসমূহের শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।<br /> ৩৭. আদায় থাকা কিছু উপাদান মানসিক চাপ দূর করতে সাহায্য করে।<br /> ৩৮. অনেকে গাড়িতে উঠলে বমি হয় কিংবা বমির ভাব হয়। এ সমস্যা এড়াতে ভ্রমণের আগেই এক টুকরা আদা মুখে ফেলে দিন।<br /> ৩৯. আদা খেলে মহিলাদের মাসিকের সময় তল পেট ব্যথা ও শারীরিক অস্বস্তি দূর হয়। ৪০. আদা কোলন ক্যান্সার রোধে উপকারী।<br /> ৪১. প্রতিদিন মাত্র ১ ইঞ্চি পরিমাণের আদা কুচি খাওয়ার অভ্যাস সাইনাসের সমস্যা প্রতিরোধে সহায়তা করে।<br /> ৪২. প্রতিদিন কাঁচা আদা চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করলে সহজে ত্বকে বয়সের ছাপ পড়বে না। আদার মধ্যে যে অ্যান্টিএইজিং উপাদান ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে তা দেহের টক্সিন দূর করে এবং দেহে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে ত্বকে বয়সের ছাপ প্রতিরোধ করে।<br /> ৪৩. আদা রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কার্যকরভাবে কমাতে সাহায্য করে।<br /> ৪৪. ক্লান্ত মাংসপেশি ও শীতে কুচকে যাওয়া ত্বকের চিকিৎসায়, রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক করার জন্য আদার রসের ভূমিকা অতুলনীয়। গরম পানিতে চার টেবিল চামচ আদাকুচি দিয়ে ফুটিয়ে নিন। সেই পানিতে গোসল করলে ক্লান্ত মাংশপেশি, কুচকে যাওয়া ত্বক ও রক্ত সঞ্চালন ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে আসছে।<br /> ৪৫. ডায়রিয়ার ব্যাকটেরিয়া দূর করতেও আদার বিকল্প নেই। ৪৬. বার বার আদার রস খেলে ফুড পয়জনিং ও পেটের সমস্যা খুব সহজেই ভালো হয়ে যাবে।<br /> ৪৭. অপারেশনের পর কাঁচা আদা খান। দ্রুত সেরে উঠতে সাহায্য করবে। ৪৮. আদা বাটা দিনে তিন থেকে চারবার লাগান শ্বেতি রোগ ভালো হয়ে যাবে।<br /> ৪৮. আদা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণকরে।এটি মানুষের রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।ফলে ডায়াবেটিস রোগের উপশম হয়।সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ে র গবেষকরা সম্প্রতি এসব তথ্য দিয়েছেন।<br /> ৪৯. আদার রস,পাতিলেবুর রস ও লবণ বা শুধু লবণ শিশিয়ে খেলে মুখশুদ্ধি হয়।খিদে বাড়ে, রুচিকর, সায়ক (অর্থাৎ বদ্ধ বায়ু ও মল নিঃসারণ করে)খেতে ভালো লাগে,বায়ু ও কফ নাশ করে।ফোলা,মন্দাগ ্নি সারিয়ে দেয়।<br /> ৫০. আদা শরীরের জন্য খুব উপকারী। এতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট, যা শরীরের রোগ-জীবাণুকে ধ্বংস করে। জ্বর জ্বর ভাব, গলা ব্যথা ও মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।<br /> ৫১. জ্বর, ঠাণ্ডা লাগা, ব্যথায় আদা উপকারী। কারণ আদায় এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা বডি টেম্পারেচারে ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। শীতকালে ঠাণ্ডার সময় তাই আদা চা খেতে পারেন।<br /> ৫২. ঋতু পরিবর্তনের সময় অ্যাজমা, মাইগ্রেনের মতো সমস্যা প্রায়শই দেখা যায়। এই সময়ে ডায়েটে আদা রাখুন। সর্দি-কাশির প্রকোপের সময় মুখে আদা রাখলে, আরাম পাবেন।<br /> ৫৩. গা গোলানো ও বমিভাব থেকে রেহাই পেতে কয়েক কুচি আদা চিবিয়ে খেয়ে দেখুন। সমস্যা অনেকটা কমবে।<br /> ৫৪. আর্টারি ওয়ালে ব্যাড কোলেস্টেরল ও ফ্যাটি অ্যাসিড জমে করোনারি হার্ট ডিজিজের সমস্যা দেখা যায়। ফলে রক্ত চলাচলে অসুবিধে দেখা যায়। আদা রক্ত চলাচলে সাহায্য করে। লিভার ও ব্লাডে কোলেস্টেরল অ্যাবজর্বশন কম রাখতে আদা সাহায্য করে।<br /> ৫৫. অতিরিক্ত ওজন ঝরাতেও আদা সাহায্য করে। টিস্যু বেশি এনার্জি ব্যবহার করায়, বেশি ক্যালরি বার্ন হয়।<br /> ৫৬. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর আদা ক্যান্সার ও হার্টের সমস্যা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে ওভারিয়ান ক্যান্সার প্রতিরোধে আদা উপকারী।<br /> ৫৭. বমিভাব বা বমি হচ্ছে অনেক? আদা কুচি করে চিবিয়ে খান অথবা আদার রসের সাথে সামান্য লবণ মিশিয়ে পান করুন। তাৎক্ষণিক সমাধান পেয়ে যাবেন।<br /> ৫৮. উল্টাপাল্টা এবং বেশি ভাজাপোড়া খাবারের কারণে বুকজ্বলার সমস্যা হুট করেই শুরু হতে পারে। এক কাজ করুন, ২ কাপ পানিতে ২ ইঞ্চি আদা ছেঁচে জ্বাল দিয়ে চায়ের মতো তৈরি করে পান করুন। বুকজ্বলা কমে যাবে।<br /> ৫৯. ধমনীতে প্লাক জমে রক্ত প্রবাহ বন্ধের সমস্যাকে বলা হয় অথেরোস্ক্লেরোসিস। এই মারাত্মক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন নিয়মিত আদা খাওয়ার অভ্যাস করলে। প্রতিদিন একটু হলেও আদা খান এই সমস্যা থেকে দূরে থাকতে।<br /> ৬০. অনেক দুর্বল লাগছে? দুর্বলতার কারণ যাই হোক না কেন একটু আদা খেয়ে নিন। অনেকটা শক্তি পাবেন। এরপর ডাক্তারের পরামর্শ নিন দুর্বলতার কারণ জেনে নিরাময়ে সহায়তা পেতে।<br /> ৬১.আদার রস ব্যথানাশক ঔষধের মতো কাজ করে। সরাসরি আক্রান্ত স্থানে লাগাতে পারেন আদার রস অথবা পান করে নিতে পারেন, দুভাবেই ভালো উপকার পাবেন।<br /> ৬২. নতুন আদার সাথে আধা সেদ্ধ ডিম খাওয়ার অভ্যাস পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়ায় এবং স্পার্ম কাউন্ট বৃদ্ধি করে।<br /> ৬৩.  প্রাকৃতিক অ্যান্টিহিস্টামাইন এনং অ্যান্টিবায়োটিক উপাদানে ভরপুর আদা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নিয়মিত আদা খাওয়ার অভ্যাস করলে ছোটোখাটো অনেক রোগের হাত থেকেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব।<br /> ৬৪.  খেতে ইচ্ছে করছে না বা ক্ষুধা মন্দায় ভুগছেন? তাহলে খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে আদা খেয়ে নিন। এতে ক্ষুধামন্দা দূর হবে এবং খাবারে রুচি ফিরে আসবে।<br /> ৬৫. আদার অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান হাড়ের জয়েন্টে ব্যথা দূর করতে বিশেষ ভাবে কার্যকরী। এছাড়াও উষ্ণ গরম পানিতে আদার তেল মিশিয়ে গোসল করলে মাংসপেশীর ব্যথা দূর হয়।<br /> ৬৬.  আদা হজমে সমস্যা সমাধান করে এবং পেটে ব্যথা দূর করতে সহায়তা করে। প্রতিদিন সকালে ১ কাপ আদা চা পান করলে পুরোদিন পেট ফাঁপা বা বদহজম থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন।<br /> <br /> <h3 style="text-align: left;"> একই নিয়মে ৪ থেকে ১২ সপ্তাহ নিয়মিত ব্যবহারে উপকার পাবেন। </h3> ১. আদায় সামান্য পানি দিয়ে থেতলে নিন। আদার রস ও আদা গরম পানিতে কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিন। চা বানানোর জন্যে এই পানি ব্যবহার করুন। ২. আদা ছুলে, সামান্য লেবুর রস মেশান। হজমে এই মিশ্রণ খুব ভালো কাজ করে।<br />  ৩. সারা দিনে ৫০ গ্রাম আদা খেতে পারেন। পাউডারড জিঞ্জার আদা চামচ করে দিনে ৩ বার খেতে পারেন। আদা সরু লম্বা করে চিকন করে কেটে নিন। সামান্য লবণ, গোলমরিচ মেশান।<br /> ৪. পানি ফুটিয়ে নিন। এবারে দুধ, মসলা, আদার রস, চা পাতা দিয়ে আরো একবার ফুটিয়ে নিন। কাপে চিনি দিয়ে পরিবেশন করুন। ওপরে সামান্য এলাচগুঁড়ো ছড়িয়ে দিতে পারেন।<br />  ৫. হজমে সাহায্য করার জন্যে আদা দিয়ে সিরাপ বানিয়ে নিন। জিরে গুঁড়ো, বিট নুন, আদার রস, লেবুর রস, ঠা-া জল একসাথে মিশিয়ে ব্লেন্ড করুন। তৈরি আদার সিরাপ। দুপুরে বা রাতের খাবারের পরে এই সিরাপ খেতে পারেন।<br />  ৬. ভিনিগারে আদার টুকরো, লবণ, মরিচ দিয়ে কিছু দিন রাখুন। খাওয়ার সময় আচার হিসেবে খেতে পারেন। তাই আসুন, আল্লাহর দেয়া মহৌষধ আদার সুষ্ঠু ব্যবহার করে দৈনন্দিন জীবনে সুস্থতার ধারা অব্যাহত রাখি।<br /> <br /> <h3 style="text-align: left;"> আদা খাওয়ার সতর্কতা –</h3>  ১. গলস্টোনের সমস্যা থাকলে কত পরিমাণ আদা খাবেন, ডাক্তারের থেকে জেনে নিন।<br />  ২.গর্ভাবস্থায় সারা দিনে ২৫০ গ্রামের বেশি আদা খাবেন না। ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া বাঞ্ছনীয়।<br /> <br /> <h3 style="text-align: left;"> কিভাবে আদা খাবেন –</h3>  ১. আদায় সামান্য পানি দিয়ে থেতলে নিন। আদার রস ও আদা গরম পানিতে কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিন। চা বানানোর জন্যে এই পানি ব্যবহার করুন। ২. আদা ছিলে , সামান্য লেবুর রস মেশান। হজমে এই মিশ্রণ খুব ভালো কাজ করে।<br /> ৩. সারা দিনে ৫০ গ্রাম আদা খেতে পারেন। পাউডারড জিঞ্জার আধা চামচ করে দিনে ৩ বার খেতে পারেন। আদা সরু লম্বা করে চিকন করে কেটে নিন। সামান্য লবণ, গোলমরিচ মেশান।<br /> ৪. পানি ফুটিয়ে নিন। এবারে দুধ, মসলা, আদার রস, চা পাতা দিয়ে আরো একবার ফুটিয়ে নিন। কাপে চিনি দিয়ে পরিবেশন করুন। ওপরে সামান্য এলাচগুঁড়ো ছড়িয়ে দিতে পারেন।<br /> ৫. হজমে সাহায্য করার জন্যে আদা দিয়ে সিরাপ বানিয়ে নিন। জিরে গুঁড়ো, বিট নুন, আদার রস, লেবুর রস, ঠাণ্ডা জল একসাথে মিশিয়ে ব্লেন্ড করুন। তৈরি আদার সিরাপ। দুপুরে বা রাতের খাবারের পরে এই সিরাট খেতে পারেন।<br /> ৬. ভিনিগারে আদার টুকরো, লবণ, মরিচ দিয়ে কিছু দিন রাখুন। খাওয়ার সময় আচার হিসেবে খেতে পারেন। </div>

আদার উপকারিতা ও গুনাগুন

আল্লাহ তায়ালার অসংখ্য নেয়ামতের মধ্যে একটি হচ্ছে আদা। মহৌষধ নামে খ্যাত এ আদার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভেষজ গুণ। এই ভেষজ গুণের দ্বারা আদা...

Read more »

হিংসা, তীব্র নিন্দা ও অপ্রীতিকর সমালোচনায় যা করনীয়

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgdLWMANHtniwNAWHPOgrvFT7ezbdqa7kXUF-lw1RWgztXijeSKYOaMjRXsWufg0R-WEuFcH_QaB7OX50FfCH1hixs3QGI7jWHbb_ubC8TJfIcQ85y597IxmkycqeMSaL0UzBjo19Hb2EF4/s1600/quarrel_877245.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="হিংসা, তীব্র নিন্দা ও অপ্রীতিকর সমালোচনা" border="0" data-original-height="377" data-original-width="500" height="241" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgdLWMANHtniwNAWHPOgrvFT7ezbdqa7kXUF-lw1RWgztXijeSKYOaMjRXsWufg0R-WEuFcH_QaB7OX50FfCH1hixs3QGI7jWHbb_ubC8TJfIcQ85y597IxmkycqeMSaL0UzBjo19Hb2EF4/s320/quarrel_877245.jpg" title="হিংসা, তীব্র নিন্দা ও অপ্রীতিকর সমালোচনা" width="320" /></a></div> <div style="text-align: left;"> </div> <h3 style="text-align: left;"> <u>তীব্র নিন্দা ও অপ্রীতিকর সমালোচনা যেভাবে নিবেন </u></h3> <div style="text-align: left;"> <div style="text-align: justify;"> যারা অজ্ঞ ও মূর্খ তারা সকল সৃষ্টির স্রষ্টা মহান আল্লাহকেও গালি দিয়েছে, সুতরাং আমরা সাধারণ লোকজনের কাছ থেকে কী আশা করতে পারি? আমরাতো ভুল-ভ্রান্তিতে নিমজ্জিত। আপনাকে সর্বদাই এমন তীব্র সমালোচনা ও নিন্দার অসমাপনীয় ঝড়ের মুখে পড়তে হবে- যার তীব্র আক্রমণ অন্তহীন যুদ্ধের মতো।</div> <br /> <br /> <div style="text-align: justify;"> যখন আপনি উন্নতি করবেন, নিজেকে প্রকাশিত করবেন, নিজেকে উদ্ভাসিত করবেন এবং অন্যের উপর প্রভাব বিস্তার করবেন, তখনই অগ্রাহ্য, অবজ্ঞা ও নিন্দা আপনার ভাগ্যে বরাদ্দ হবে, যে পর্যন্ত না আপনি ভূ-গর্ভস্থ সুরঙ্গ পথে বা আকাশচুম্বী মইয়ে চড়ে জনগণ থেকে পালিয়ে যাবেন, সে পর্যন্ত তারা আপনার নিন্দা ও আপনার চরিত্রে দোষ-ক্রটি খোঁজা থেকে বিরত হবে না। সে কারণেই, যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি মর্ত্যবাসী (অর্থাৎ যতদিন আপনি এ পৃথিবীতে বেঁচে থাকবেন), ততক্ষণ পর্যন্ত আহত হওয়ার, (অর্থাৎ মানসিক আঘাত পাওয়ার) অপমানিত হওয়ার ও নিন্দিত হওয়ার প্রত্যাশা করুন। একটি বিষয় আপনাকে গভীরভাবে দেখতে হবে, আর তাহল- মাটিতে বসে আছে এমন ব্যক্তি মাটিতে পড়ে যায় না। মানুষেরা মৃত কুকুরকে লাথি মারতে যায় না।</div> <br /> <br /> <div style="text-align: justify;"> অতএব, ধাৰ্মিকতায়, বিদ্যা-বুদ্ধিতে, আচার-আচরণে ও ধন-সম্পদে উৎকর্ষতায় আপনি তাদেরকে ছাড়িয়ে যাওয়াতেই আপনার প্রতি তাদের ক্রোধ। যদি না আপনি আপনার সকল প্রতিভাকে বিসর্জন দিয়ে এবং নিজেকে সকল প্রশংসা যোগ্য গুণ হতে বঞ্চিত করে- নির্বোধ, অথর্ব, তুচ্ছ, নগণ্য, মূল্যহীন ও তাদের নিকট নির্বিঘ্ন, অনুপকারী, অক্ষতিকর ও গোবেচারা হয়ে যান তবে তাদের দৃষ্টিতে আপনি এমন এক সীমালঙ্ঘনকারী ও পাপী -যার ভুলের ও পাপের প্রায়শ্চিত্ত করা যায় না। তারা আপনার জন্য ঠিক এ সমাধানই আকাঙ্ক্ষা করে।</div> <br /> <br /> <div style="text-align: justify;"> তাই তাদের অপমান ও নিন্দার মুখে ধৈর্যশীল হয়ে থাকুন। যদি আপনি তাদের কথায় মর্মাহত হন এবং তাদেরকে আপনার উপর প্রভাব বিস্তার করতে সুযোগ দেন, তবে আপনার জন্য তারা কী চায় তা আপনি বুঝতে পারবেন (তাদের কথায় আপনি আহত, বিব্রত ও রাগান্বিত হলে আপনারই ক্ষতি হবে। আর তারা এটাই চায় যে, আপনি ক্রুদ্ধ, রুষ্ট ও ব্যথিত হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হোন। -অনুবাদক) তার বদলে (রাগান্বিত না হয়ে), তাদের প্রতি সবচেয়ে সুন্দর আচরণ প্রদর্শনের মাধ্যমে আপনি তাদেরকে ক্ষমা করে দিন। তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিন এবং তাদের ফন্দির (চক্রান্তের) কারণে যাতনাবোধ করবেন না। আপনার প্রতি তাদের অবজ্ঞা শুধুমাত্র আপনার মূল্য ও গুণই বৃদ্ধি করে।</div> <br /> <br /> আপনি অবশ্যই তাদের মুখ বন্ধ করতে পারবেন না, কিন্তু তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়ে তাদের যা বলার আছে তা অগ্রাহ্য করে তাদের নিন্দা ও সমালোচনাকে আপনি কবর দিতে (স্মৃতির পাতা হতে মুছে ফেলতে বা ভুলে যেতে) পারবেন। কুরআনের ভাষায়-<br /> <br /> <br /> <h2 style="text-align: center;"> قُلْ مُوتُوا بِغَيْظِكُمْ</h2> <br /> <br /> <div style="text-align: center;"> বলুন, তোমাদের আক্রোশে তোমরাই মর। (৩-সূরা আলে ইমরান: আয়াত-১১৯)</div> <br /> <br /> <div style="text-align: justify;"> প্রকৃতপক্ষে, আপনার গুণাবলিকে বাড়িয়ে এবং আপনার প্রতিভাকে উন্নত করে আপনি তাদের ক্রোধকে বর্ধিত করতে সক্ষম হবেন। (আপনি উন্নত হলে তারা ক্রুব্ধ হবে, ফলে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে; আর এভাবেই—নিজেকে উন্নত করে তাদেরকে ক্রুব্ধ পরিণামে ক্ষতিগ্রস্ত করে-আপনি তাদের প্রতিশোধ নিতে পারেন। -অনুবাদক) আপনি যদি সকলের নিকট গৃহীত হতে চান ও সকলের ভালোবাসা পেতে চান, তবে আপনি এমন জিনিস পেতে চান যা পাওয়া অসম্ভব। (সকলের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা পেতে চাইলেও তা আপনি পাবেন না। -অনুবাদক)</div> </div> <h3 style="text-align: left;">   <u> </u></h3> <h3 style="text-align: left;"> <u> </u></h3> <h3 style="text-align: left;"> <u>হিংসা হিংসুককে ধ্বংস করে</u></h3> <div style="text-align: center;"> أَمْ يَحْسُدُونَ النَّاسَ عَلَىٰ مَا آتَاهُمُ اللَّهُ مِنْ فَضْلِهِ</div> <br /> <br /> <div style="text-align: center;"> “নাকি আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে মানুষদেরকে যা দান করেছেন সে বিষয়ে তারা তাদেরকে হিংসা করে।” (৪-সূরা আন নিসা: আয়াত-৫৪)</div> <br /> <br /> <div style="text-align: justify;"> হিংসা এমন এক ব্যাধি যা শুধুমাত্র মনেরই নয় দেহেরও ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে। বলা হয় যে, হিংসুক লোকের কোন বিশ্রাম (ঘুম) নেই ও সে বন্ধুর লেবাসে একজন শক্র । হিংসারোগ সম্বন্ধে ঠিকই বলা হয় যে, এটা কম পক্ষে একটা ভয়; কেননা, এটা হিংসুককেই প্রথমে হত্যা করে (অর্থাৎ হিংসা হিংসুককে তিলে তিলে ধ্বংস করে। -অনুবাদক) আমি আমাকে ও আপনাকে উভয়কেই হিংসা করতে নিষেধ করছি; কেননা অন্যদের প্রতি দয়া প্রদর্শন করার পূর্বে আমাদেরকে অবশ্যই প্রথমে নিজেদের প্রতি দয়া প্রদর্শন করতে হবে। অন্যের প্রতি হিংসা করে আমাদের রক্তে মাংসে গড়া দেহখানাকে দুর্দশাগ্রস্ত করছি ও আমাদের গভীর ঘুমকে নষ্ট করছি। হিংসুক ব্যক্তি (যেন) আগুন জ্বালিয়ে সে আগুনে নিজেই বাপ দেয়। হিংসা দুঃখ-বেদনা ও ভোগান্তি এনে এক সময়ের শান্তিপূর্ণ ও পূর্ণময় জীবনকে ধ্বংস সাধন করে।</div> <br /> <br /> হিংসুক ব্যক্তির অভিশাপ এই যে, সে ভাগ্যকে অস্বীকার করে এবং তার সষ্টাকে অবিবেচক মনে করে।<br /> <br /> <br /> <div style="text-align: justify;"> হিংসা কোন রোগের মতো? এটাতো অন্যান্য রোগের মতো নয়। হিংসুক ব্যক্তি এ রোগের কারণে পরকালে কোন পুরস্কার পাবে না। (অথচ অন্যান্য রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা তাদের রোগ ভোগ ও তাতে ধৈর্য ধরার কারণে পরকালে পুরস্কার পাবে। -অনুবাদক)</div> <br /> <br /> <div style="text-align: justify;"> হিংসুক ব্যক্তি তার মৃত্যুর দিন পর্যন্ত বা অন্যদের সৌভাগ্য তাদের থেকে বিদায় না নেয়া পর্যন্ত প্রচণ্ড ক্রোধে জ্বলে পুড়ে শেষ হতে থাকবে। হিংসুক ব্যক্তি ছাড়া সকলের সাথেই মীমাংসা করা সম্ভব। কেননা, তার সাথে মীমাংসার জন্য যা প্রয়োজন তা হলো- আপনি আপনার থেকে আল্লাহর সব কল্যাণ ও করুণা দূর করবেন বা আপনার সকল প্রতিভা ও সদগুণ পরিত্যাগ করবেন। যদি আপনি এরূপ করেন তবে হয়তোবা সে সুখী হবে। আল্লাহর নিকট আমরা হিংসুকের ক্ষতি হতে আশ্রয় প্রার্থনা করি। হিংসুক এমন এক বিষধর কালো সাপের মতো হয়ে যায়- যে সাপ একটি নির্দোষ দেহে এর বিষ ঢেলে না দেয়া পর্যন্ত কোন বিশ্রাম পায় না।</div> <br /> <br /> সুতরাং হিংসা থেকে বহু দূরে থাকুন এবং হিংসুক লোক থেকে আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করুন। কেননা, সে সর্বদা আপনাকে সতর্কভাবে লক্ষ্য করছে। </div>

হিংসা, তীব্র নিন্দা ও অপ্রীতিকর সমালোচনায় যা করনীয়

তীব্র নিন্দা ও অপ্রীতিকর সমালোচনা যেভাবে নিবেন যারা অজ্ঞ ও মূর্খ তারা সকল সৃষ্টির স্রষ্টা মহান আল্লাহকেও গাল...

Read more »

টাইলসের এস্টিমেট ও ফিটিং এর নিয়মাবলী

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjCJJ3gAl7tufqXMQ5OLPxTulAErzFvqv8UT-EzhenCO-vRniLb7DO0Qu4HQb02b6rWNI7s2eOPWu04p82QLjfW95gYVTcnDGgbo5lXxD4yrH4R3PG9ymIruxWvIBAFjV0maePzreTZVPzT/s1600/fgfhfghf.JPG" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="টাইলস নিয়ে কিছু কথা" border="0" data-original-height="421" data-original-width="557" height="482" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjCJJ3gAl7tufqXMQ5OLPxTulAErzFvqv8UT-EzhenCO-vRniLb7DO0Qu4HQb02b6rWNI7s2eOPWu04p82QLjfW95gYVTcnDGgbo5lXxD4yrH4R3PG9ymIruxWvIBAFjV0maePzreTZVPzT/s640/fgfhfghf.JPG" title="টাইলস নিয়ে কিছু কথা" width="640" /></a></div> <br /> আজ আমরা টাইলস নিয়ে কিছু কথা বলবো সিভিল কাজে টাইলস একটা ফিনিশিং আইটেম। আমরা এখন অনেক প্রকার টাইলস ব্যবহার করে থাকি<br /> যেমন:-<br /> ১। ফ্লোর ও ওয়াল টাইলস<br /> ২। রাস্টিক টাইলস<br /> ৩। পেভম্যান্ট টাইলস<br /> ৫। সিরামিক্স টাইলস<br /> ৪। সিটি-৫ টাইলস বা বির্ক<br /> <br /> বিভিন্ন সাইজের টাইলস বাজারে পাওয়া যাই<br /> ফ্লোর ১২"x১২, ১৬"x১৬", ২০"x২০" ২৪"x২৪",৩২"x৩২",২৪"x৪৮" ইত্যাদি<br /> ওয়াল ৮"x১২", ১০"x১৩", ১০"x১৬", ১২"x১৮", ১২"x২০", ১২"x২৪", ১২"x৪৮"<br /> এছাড়া চায়না অনেক প্রকার ওয়াল টাইলস পাওয়া যায়।<br /> <br /> ________________________________________________________________<br /> <br /> <span style="color: #0000ee;"><a href="http://bondua.blogspot.com/2016/03/marble-tiles-price-in-bangladesh.html" target="_blank">জেনে নিন মার্বেল এবং টাইলস গ্রানাইটের বাজার দর দাম ও মজুরী </a></span><br /> _________________________________________________________________<br /> <br /> <h3 style="text-align: left;"> <b>টাইলস লাগানোর আগে আমরা যে সকল বিষয় চেক করি</b> </h3> ১। স্যানিটারী লাইন ঠিক মত করা হয়েছে কিনা, পেসার চেক করা হয়েছে কিনা।<br /> ২। ইলেকট্রিক লাইন ঠিক মত করা হয়েছে কিনা,<br /> ৩। বাথ রুমের ফ্লোর করার সময় পানি স্লোপ ওয়াস্ট ওয়াটার লাইন বরাবর করতে হবে।<br /> ৪। টাইলস কানির জয়েন্ট + মত হচ্ছে কিনা দেখতে হবে।<br /> ৫। জেনারেল ফ্লোর লাগানোর আগে ফ্লোর ভাল ভাবে চিপিং করে পরিষ্কার করে নিতে হবে, পরিষ্কার হয়ে গেলে সিমেন্ট ঘোলা দিতে হবে।<br /> ৬। জেনারেল ফ্লোর লাগানোর আগে ডিস টেলিফোন তার ০.৫০" পিভিসি পাইপের ভিতর দিয়ে দিতে হয়।<br /> ৭। ইস্কাটিং ওয়াল ফিলাশ করতে হলে আগে ওয়াল কাটতে হয়।<br /> ৮। ইস্কাটিং ওয়াল ফিলাশ হলে ইস্কাটিং এর উপরে গুরুপ দিতে হয়।<br /> ৯। বাথ রুমের ওয়াল টাইলস লাগানোর সময় নীচের টাইলস টি বাথ রুমের ফ্লোর টাইলসের উপরে লাগাতে হয়<br /> ১০। বাথ রুমের ওয়ালে বর্ডার দিলে বর্ডার টা বেসিনের উপর আর গ্লাস সেল্ফ এর নীচ দিয়ে দিতে হয়, যেন বাথ রুমে ঢুকলে বর্ডারটি সম্পুন্ন দেখা যায়<br /> ১১। বাথ রুমের ওয়ালে ডেকর দিলে চার ওয়ালে চার দিতে পারেন, এটা সবার মন মত করে থাকে।<br /> ১২। ইত্যাদি এছাড়া বাস্তবে কাজ করার সময় অনেক কিছু দেখে নিতে হয়।<br /> <br /> এবার টাইলসের হিসাব আমরা সাধারনত নীচে উল্লেখিত এই ভাবে হিসাব করি।<br /> সিড়ির ট্রেড সিড়ির রাইযার ল্যান্ডিং ইস্কাটিং লোবি লিফ্ট ফন্ট টাইলস বাথ রুম ওয়াল বাথ রুম ফ্লোর রান্না ঘর ওয়াল রান্না ঘর ফ্লোর জেনারেল ফ্লোর ইস্কাটিং ৪" বা ৬"<br /> <br /> এবার টাইলসের মসলা ওয়ালে আমরা ১" পুরুত্ব মসলা ধরে থাকি ওয়ালে মসলার অনুপাত (১:২) ফ্লোরে আমরা ১.৫" পুরুত্ব মসলা ধরে থাকি ফ্লোরে মসলার অনুপাত (১:৩) ১৫০০ বর্গফুট ওয়াল টাইলসের মালামাল বের করবো।<br /> প্লাষ্টারের ভেজা মসলার পরিমান = ১৫০০x(১"÷১২) = ১২৫ ঘনফুট<br /> শুকনা মসলার পরিমান = ১২৫x১.৫ = ১৮৭.৫০<br /> অনুপাতের যোগফল = (১+২)=৩<br /> <br /> মালামাল সিমেন্ট = (১৮৭.৫০x১÷৩)x০.৮ = ৫০.০০ ব্যাগ<br /> বালি = (১৮৭.৫০x২÷৩) = ১২৫.০০ ঘনফুট<br /> ওয়াল টাইলসে আমরা ১০% ওয়েজস্টেজ ধরি<br /> তাহলে টাইলসের পরিমান = ১৫০০x১.১০ = ১৬৫০ বর্গফুট ২৫০০ বর্গফুট<br /> <br /> <h4 style="text-align: left;"> ফ্লোর টাইলসের মালামাল বের করবো </h4> প্লাষ্টারের ভেজা মসলার পরিমান = ২৫০০x(১.৫"÷১২) = ৩১২.৫০ ঘনফুট<br /> শুকনা মসলার পরিমান = ৩১২.৫০x১.৫ = ৪৬৮.৭৫<br /> অনুপাতের যোগফল = (১+৩)=৪ মালামাল<br /> সিমেন্ট = (৪৬৮.৭৫x১÷৪)x০.৮ = ৯৩.৭৫ ব্যাগ<br /> বালি = (৪৬৮.৭৫x৩÷৪) = ৩৫১.৫৬ ঘনফুট<br /> ফ্লোর টাইলসে আমরা ৮% ওয়েজস্টেজ ধরি<br /> তাহলে টাইলসের পরিমান = ২৫০০x১.০৮ = ২৭০০ বর্গফুট<br /> <br /> এবার টাইলসের পয়েন্টিং পয়েন্টিং হল টাইলসের জয়েন্ট ফিলাপ করা ও দুই টাইলস কে জোড়া দেওয়া। কিভাবে করতে হয় টাইলস লাগানো শেষ হওয়ার পর কিউরিং করার পর জয়েন্ট ভালভাবে পরিষ্কার করে সাদা সিমেন্ট ও টাইলস কালার রং দিয়ে করা হয়। সাদা সিমেন্ট ছাড়া আরও পয়েন্টিং মালামাল বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। ওটা দিয়ে ও করা হয়।<br /> <br /> <h3 style="text-align: left;"> পয়েন্টিং মালামাল</h3>  ১২০০ বর্গফুট জায়গায় ১২"x১২" সাইজের কত পিচ টাইলস লাগবে ↓ ↓ ↓<br /> ১২০০ বর্গফুট জায়গায় টাইলস লাগাতে হবে তাহলে ৮% ওয়েস্টেজ সহ মোট পরিমান ১২৯৬ বর্গফুটটাইলসের সাইজ ১২"x১২" হলে একটি টাইলসের এরিয়া (১২"x১২")÷১৪৪ = ১ বর্গফুট তাই টাইলসের সংখ্যা= ১২৯৬÷১= ১২৯৬ পিচ.<br /> <br /> <br /></div>

টাইলসের এস্টিমেট ও ফিটিং এর নিয়মাবলী

আজ আমরা টাইলস নিয়ে কিছু কথা বলবো সিভিল কাজে টাইলস একটা ফিনিশিং আইটেম। আমরা এখন অনেক প্রকার টাইলস ব্যবহার করে থাকি যেমন:- ১। ফ্লোর ও ওয়...

Read more »

বাংলা যুক্তাক্ষর টাইপিং এর বিস্তারিত

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh66Hu8HOH5MB-AG1iOA4qqIQSOXm2YoYEbmylHAqaqk28kJHaw_AWeMFaXMXctqsvAlUvfaz9AFHvC9Tz37qkhgVWyd9nb6f-Qe1giwQkjysO09tClLh1V88a_CIQDECrbg9R7NvLUyX6i/s1600/unnamed.png" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="বাংলা টাইপিং এর বিস্তারিত" border="0" data-original-height="300" data-original-width="300" height="200" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh66Hu8HOH5MB-AG1iOA4qqIQSOXm2YoYEbmylHAqaqk28kJHaw_AWeMFaXMXctqsvAlUvfaz9AFHvC9Tz37qkhgVWyd9nb6f-Qe1giwQkjysO09tClLh1V88a_CIQDECrbg9R7NvLUyX6i/s200/unnamed.png" title="বাংলা টাইপিং এর বিস্তারিত" width="200" /></a></div> বাংলা টাইপিং এ যারা দুর্বল তাদের কাজে লাগবে<br /> ১. ক্ষ = ক+ষ<br /> ২. ষ্ণ = ষ+ণ<br /> ৩. জ্ঞ = জ+ঞ<br /> ৪. ঞ্জ = ঞ+জ<br /> ৫. হ্ম = হ+ম<br /> ৬. ঞ্চ = ঞ+চ<br /> ৭. ঙ্গ = ঙ+গ<br /> ৮. ঙ্ক = ঙ+ক<br /> ৯. ট্ট = ট + ট<br /> ১০. ক্ষ্ম = ক্ষ + ম = ‍ক + ষ + ম<br /> ১১. হ্ন = হ + ন<br /> ১২. হ্ণ = হ + ণ<br /> ১৩. ব্ধ = ব + ধ<br /> ১৪. ক্র = ক + ্র (র-ফলা)<br /> ১৫. গ্ধ = গ + ধ<br /> ১৬. ত্র = ত + ্র (র-ফলা)<br /> ১৭. ক্ত = ক + ত<br /> ১৮. ক্স = ক + স<br /> ১৯. ত্থ = ত + থ (উদাহরন: উত্থান,উত্থাপন)<br /> <wbr></wbr><span class="word_break"></span>২০. ত্ত = ত + ত (উদাহরন: উত্তম, উত্তর,সত্তর)<br /> ২১.<wbr></wbr><span class="word_break"></span> ত্ম = ত + ম (উদাহরন: মাহাত্ম্য)-<br /> <br /> নিচে<wbr></wbr><span class="word_break"></span>র যুক্তবর্ণেরতালি<wbr></wbr><span class="word_break"></span>কাটি বাংলা সঠিকভাবে লিখতে সহায়ক হতে পারে।<br /> এখানে বাংলায় ব্যবহৃত২৮৫টি যুক্তবর্ণ দেওয়া হয়েছে। এরবাইরে কোন যুক্তবর্ণ সম্ভবত বাংলায়প্রচলিত নয়।<br /> -ক্ক = ক + ক; যেমন- আক্কেল,<br /> টেক্কাক্ট = ক + ট; যেমন- ডক্টর (মন্তব্য: এইযুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/<wbr></wbr><span class="word_break"></span>বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)<br /> ক্ট্র = ক + ট + র; যেমন- অক্ট্রয়<br /> ক্ত = ক + ত; যেমন- রক্ত<br /> ক্ত্র = ক + ত + র; যেমন- বক্ত্র<br /> ক্ব = ক + ব; যেমন- পক্ব, ক্বণ<br /> ক্ম = ক + ম; যেমন- রুক্মিণী<br /> ক্য = ক + য; যেমন- বাক্য<br /> ক্র = ক + র; যেমন- চক্র<br /> ক্ল = ক + ল; যেমন- ক্লান্তি<br /> ক্ষ = ক + ষ; যেমন- পক্ষ<br /> ক্ষ্ণ = ক + ষ + ণ; যেমন- তীক্ষ্ণ<br /> ক্ষ্ব = ক + ষ + ব; যেমন- ইক্ষ্বাকু<br /> ক্ষ্ম = ক + ষ + ম; যেমন- লক্ষ্মী<br /> ক্ষ্ম্য = ক + ষ + ম + য; যেমন- সৌক্ষ্ম্য<br /> ক্ষ্য = ক + ষ + য; যেমন- লক্ষ্য<br /> ক্স = ক + স; যেমন- বাক্স<br /> খ্য = খ + য; যেমন- সখ্য<br /> খ্র = খ+ র যেমন; যেমন- খ্রিস্টান<br /> গ্ণ = গ + ণ; যেমন - রুগ্ণ<br /> গ্ধ = গ + ধ; যেমন- মুগ্ধ<br /> গ্ধ্য = গ + ধ + য; যেমন- বৈদগ্ধ্য<br /> গ্ধ্র = গ + ধ + র; যেমন- দোগ্ধ্রী<br /> গ্ন = গ + ন; যেমন- ভগ্ন<br /> গ্ন্য = গ + ন + য; যেমন- অগ্ন্যাস্ত্র,-অগ্ন্যুৎপ<wbr></wbr><span class="word_break"></span>াত, অগ্ন্যাশয়<br /> গ্ব = গ + ব; যেমন- দিগ্বিজয়ী<br /> গ্ম = গ + ম; যেমন- যুগ্ম<br /> গ্য = গ + য; যেমন- ভাগ্য<br /> গ্র = গ + র; যেমন- গ্রাম<br /> গ্র্য = গ + র + য; যেমন- ঐকাগ্র্য, সামগ্র্য,-গ্র্য<wbr></wbr><span class="word_break"></span>াজুয়েট<br /> গ্ল = গ + ল; যেমন- গ্লানি<br /> ঘ্ন = ঘ + ন; যেমন- কৃতঘ্ন<br /> ঘ্য = ঘ + য; যেমন- অশ্লাঘ্য<br /> ঘ্র = ঘ + র; যেমন- ঘ্রাণ<br /> ঙ্ক = ঙ + ক; যেমন- অঙ্কঙ্<br /> ক্ত = ঙ + ক + ত; যেমন- পঙ্ক্তি<br /> ঙ্ক্য = ঙ + ক + য; যেমন- অঙ্ক্য<br /> ঙ্ক্ষ = ঙ + ক + ষ; যেমন- আকাঙ্ক্ষা<br /> ঙ্খ = ঙ + খ; যেমন- শঙ্খ<br /> ঙ্গ = ঙ + গ; যেমন- অঙ্গ<br /> ঙ্গ্য = ঙ + গ + য; যেমন- ব্যঙ্গ্যার্থ,-ব<wbr></wbr><span class="word_break"></span>্যঙ্গ্যোক্তি<br /> ঙ্ঘ<wbr></wbr><span class="word_break"></span> = ঙ + ঘ; যেমন- সঙ্ঘ<br /> ঙ্ঘ্য = ঙ + ঘ + য; যেমন- দুর্লঙ্ঘ্য<br /> ঙ্ঘ্র<wbr></wbr><span class="word_break"></span> = ঙ + ঘ + র; যেমন- অঙ্ঘ্রি<br /> ঙ্ম = ঙ + ম; যেমন- বাঙ্ময়<br /> চ্চ = চ + চ; যেমন- বাচ্চা<br /> চ্ছ = চ + ছ; যেমন- ইচ্ছা<br /> চ্ছ্ব = চ + ছ + ব; যেমন- জলোচ্ছ্বাস<br /> চ্ছ্র<wbr></wbr><span class="word_break"></span> = চ + ছ + র; যেমন- উচ্ছ্রায়<br /> চ্ঞ = চ + ঞ; যেমন- যাচ্ঞা<br /> চ্ব = চ + ব; যেমন- চ্বী<br /> চ্য = চ + য; যেমন- প্রাচ্য<br /> জ্জ = জ + জ; যেমন- বিপজ্জনক<br /> জ্জ্ব = জ + জ + ব; যেমন- উজ্জ্বল<br /> জ্ঝ = জ + ঝ; যেমন- কুজ্ঝটিকা<br /> জ্ঞ = জ + ঞ; যেমন- জ্ঞান<br /> জ্ব = জ + ব; যেমন- জ্বর<br /> জ্য = জ + য; যেমন- রাজ্য<br /> জ্র = জ + র; যেমন- বজ্র<br /> ঞ্চ = ঞ + চ; যেমন- অঞ্চল<br /> ঞ্ছ = ঞ + ছ; যেমন- লাঞ্ছনা<br /> ঞ্জ = ঞ + জ; যেমন- কুঞ্জ<br /> ঞ্ঝ = ঞ + ঝ; যেমন- ঝঞ্ঝা<br /> ট্ট = ট + ট; যেমন- চট্টগ্রাম<br /> ট্ব = ট + ব; যেমন- খট্বা<br /> ট্ম = ট + ম; যেমন- কুট্মল<br /> ট্য = ট + য; যেমন- নাট্য<br /> ট্র = ট + র; যেমন- ট্রেন (মন্তব্য: এইযুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)<br /> -ড্ড = ড + ড; যেমন- আড্ডা<br /> ড্ব = ড + ব; যেমন- অন্ড্বান<br /> ড্য = ড + য; যেমন- জাড্য<br /> ড্র = ড + র; যেমন- ড্রাইভার, ড্রাম(মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/<wbr></wbr><span class="word_break"></span>বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)<br /> -ড়্গ = ড় + গ; যেমন- খড়্গ<br /> ঢ্য = ঢ + য; যেমন- ধনাঢ্য<br /> ঢ্র = ঢ + র; যেমন- মেঢ্র (ত্বক) (মন্তব্য:অত্যন্ত বিরল)<br /> ণ্ট = ণ + ট; যেমন- ঘণ্টা<br /> ণ্ঠ = ণ + ঠ; যেমন- কণ্ঠ<br /> ণ্ঠ্য = ণ + ঠ + য; যেমন- কণ্ঠ্য<br /> ণ্ড = ণ + ড; যেমন- গণ্ডগোল<br /> ণ্ড্য = ণ + ড + য; যেমন- পাণ্ড্য<br /> ণ্ড্র = ণ + ড + র; যেমন- পুণ্ড্র<br /> ণ্ঢ = ণ + ঢ; যেমন- ষণ্ঢ<br /> ণ্ণ = ণ + ণ; যেমন- বিষণ্ণ<br /> ণ্ব = ণ + ব; যেমন- স্হাণ্বীশ্বর<br /> ণ্ম<wbr></wbr><span class="word_break"></span> = ণ + ম; যেমন- চিণ্ময়<br /> ণ্য = ণ + য; যেমন- পূণ্য<br /> ৎক = ত + ক; যেমন- উৎকট<br /> ত্ত = ত + ত; যেমন- উত্তরত্<br /> ত্ব = ত + ত + ব; যেমন- সত্ত্ব<br /> ত্ত্য = ত + ত + য; যেমন- উত্ত্যক্ত<br /> ত্থ = ত + থ; যেমন- অশ্বত্থ<br /> ত্ন = ত + ন; যেমন- যত্ন<br /> ত্ব = ত + ব; যেমন- রাজত্ব<br /> ত্ম = ত + ম; যেমন- আত্মা<br /> ত্ম্য = ত + ম + য; যেমন- দৌরাত্ম্য<br /> ত্য = ত + য; যেমন- সত্য<br /> ত্র = ত + র যেমন- ত্রিশ, ত্রাণ<br /> ত্র্য = ত + র + য; যেমন- বৈচিত্র্য<br /> ৎল = ত + ল; যেমন- কাৎলা<br /> ৎস = ত + স; যেমন- বৎসর, উৎসব<br /> থ্ব = থ + ব; যেমন- পৃথ্বী<br /> থ্য = থ + য; যেমন- পথ্য<br /> থ্র = থ + র; যেমন- থ্রি (three) (মন্তব্য: এইযুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/<wbr></wbr><span class="word_break"></span>বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)<br /> দ্গ = দ + গ; যেমন- উদ্গম<br /> দ্ঘ = দ + ঘ; যেমন- উদ্ঘাটন<br />  দ্দ = দ + দ; যেমন- উদ্দেশ্য</div>

বাংলা যুক্তাক্ষর টাইপিং এর বিস্তারিত

বাংলা টাইপিং এ যারা দুর্বল তাদের কাজে লাগবে ১. ক্ষ = ক+ষ ২. ষ্ণ = ষ+ণ ৩. জ্ঞ = জ+ঞ ৪. ঞ্জ = ঞ+জ ৫. হ্ম = হ+ম ৬. ঞ্চ = ঞ+চ ৭. ঙ্গ ...

Read more »