বিয়ে বচনে বিজ্ঞদের বানী

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="http://bondua.blogspot.com/2018/04/biye-niye-monisider-bani.html" target="_blank"><img alt="বিয়ে বচনে বিজ্ঞদের বানী" border="0" data-original-height="253" data-original-width="448" height="360" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhGnaaxXRARN1eAcMqt98J94BInkMv-By9FTi43zt_lcIhIl-Tp13rp8e7GgyVTGWcZTAbGjwHQWtXvj8z-PJudGVn3CJRcITrvqYd2KEu9qelvwql-38a1UbORUxySgfUmZEvMuJz1cJwr/s640/bondua.blogspot.com.jpg" title="বিয়ে বচনে বিজ্ঞদের বানী" width="640" /></a></div> <span class="bl bm"><br /></span> <span class="bl bm">বিয়ে একটি সামাজিক ও ধর্মীয় নিয়মতান্ত্রিক বন্ধন, যুগে যুগে এই বিয়ে নিয়ে অনেক মনীষী অনেক উক্তি অনেক হাস্যরস করেছেন, যা কিছু বাস্তবিক কিছু আবার শুধুই কৌতুক করে বলা, সেইরকম কিছু উক্তি নিয়ে আজকের আসর, আসুন তবে জেনে নেই  🎎</span> বিয়ে নিয়ে বিখ্যাত উক্তি:<br /> <br /> - আমি বহুদিন আমার স্ত্রীর সাথে কথা বলি নি, আমি আসলে তাকে কথার মাঝখানে থামাতে চাই নি।<br /> <br /> - সব বিয়েই সুখের। পরবতী সময়ে একসঙ্গে থাকতে গিয়েই যত ঝামেলা হয়।<br /> <br /> - সুখি দাম্পত্য জীবনের জন্য একজন পুরুষের উচিত তার মুখ বন্ধ রাখা আর চেকবই খোলা রাখা।<br /> <br /> - আমি আর আমার স্ত্রী জীবনের ২৫টা বছর বড়ো আনন্দে কাটিয়েছি। তারপর আমাদের পরিচয় হল।<br /> <br /> - বিয়েঃ একটি বৈধ ও ধর্মসম্মত অনুষ্ঠান যেখানে দুজন বিপরীত (সাধারণত) লিঙ্গের মানুষ পরস্পরকে জ্বালাতন করা এবং পরস্পরের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি করার শপথ নেয় ততদিনের জন্য যতদিন না মৃত্যু এসে তাদেরকে আলাদা করে।<br /> <br /> - সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে একটু ভালোবাসা,একটু আদর,একটু কোমলতা পাওয়া - একে এক কথায় কি বলে বলতে পারেন? একে বলে আপনি ভুল বাসায় এসেছেন।<br /> <br /> - মেয়েরা কেমন পুরুষ চায়? সুদর্শন, বিত্তবান এবং নিবোধ।<br /> <br /> - একজন পুরুষের শেষ কথা কি হওয়া উচিত? “ঠিক আছে, কিনে ফেলো”।<br /> <br /> - স্বামী আর স্ত্রী হল একটি মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ, একসাথে থাকলেও তারা কখনো মুখোমুখি হতে পারে না।<br /> <br />  -স্বামী হিসেবে প্রত্নতত্ত্ববিদরাই সবচেয়ে আদর্শ। পুরনো জিনিসের প্রতিই তাদের আগ্রহ বেশি।<br /> <br /> - মেয়েরা আশা করে ছেলেরা বিয়ের পরে বদলাবে, কিন্তু তা হয় না। আর ছেলেরা আশা করে মেয়েরা বিয়ের পরেও একইরকম থাকবে, কিন্তু তারা বদলে যায়।<br /> <br /> - বিষয়টি মজার যে একটি ছেলের জীবনে যখন কোন ধরণের দুশ্চিন্তা থাকেনা, সে বিয়ে করে। এটা অনেকটা সুখে থাকতে ভূতে কিলানোর মত।<br /> <br /> - আপনার স্ত্রী আপনার কৌতুক শুনে হাসল, এর অর্থ হচ্ছে হয় কৌতুকটি খুব ভালো, নয় আপনার বউ খুব ভালো।<br /> <br /> - বিয়ের আগে পযন্ত আমি জানতাম না সত্যিকারের সুখ কাকে বলে। যখন জানলাম তখন বড্ড দেরি হয়ে গেছে।<br /> <br /> - অনেকেই আমাদের দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের রহস্য নিয়ে প্রশ্ন করে। তাদেরকে বলি, সপ্তাহে দুদিন ভালো রেস্তোঁরায় ডিনার, মৃদু আলোতে সফ্‌ট মিউজিক, একটুক্ষণ নাচ – এই তো। আমি যাই বিষ্যুদবারে, আমার স্ত্রী সোমবারে।<br /> <br /> - বিয়ে না করলে ছেলেরা সারাজীবন ধরে ভাবত, তাদের জীবনে কোন ভুল নেই।<br /> <br /> - একজন নববিবাহিত যখন বলে সে সুখি, আমরা জানি, কেন। একজন ১০বছরের বিবাহিত মানুষ যখন বলে সে সুখি, আমরা ভাবি,কেন?<br /> <br /> - ছেলেটি বলেছিল মেয়েটির জন্য সে নরক পযন্ত যেতে রাজী। ঈশ্বর তাকে সেই সুযোগ করে দিয়েছেন। তাদের বিয়ে হয়েছে।<br /> <br /> - বিয়ের আগে ছেলেটি যখন মেয়েটির হাত ধরে, সেটি হচ্ছে ভালোবাসা। আর বিয়ের পরে যখন ধরে, সেটি হচ্ছে আত্মরক্ষা।<br /> <br /> - ভালবাসা হচ্ছে একটি মিষ্টি স্বপ্ন আর বিয়ে হচ্ছে এলার্মক্লক।<br /> <br /> - এটা সত্যি যে কেউ পরাধীন হয়ে জন্মায় না, কিন্তু অনেকেই বিয়ে করে ফেলে।২২/ এটা সত্যি যে ভালোবাসা অন্ধ, তবে বিয়ে চোখ খুলে দেয়।<br /> <br /> - মেয়েটি তার মাকে গিয়ে বলল, “আমি এমন একটি ছেলেকে খুঁজে পেয়েছি যে ঠিক বাবার মত”। মা বললেন, “এখন তুমি আমার কাছে কি চাও? সান্ত্বনা?”<br /> <br /> - বিয়ে হচ্ছে বুদ্ধিমত্তার বিরুদ্ধে কল্পনার জয়। আর দ্বিতীয় বিয়ে হচ্ছে অভিজ্ঞতার বিপক্ষে আশাবাদের জয়।<br /> <br /> - মেয়েরা সত্যিই unpredictable. বিয়ের আগে তারা একজন পুরুষকে expect করে, বিয়ের পরে তাকে suspect করে, আর তার মৃত্যুর পরে তাকে respect করে।<br /> <br /> - পত্রিকায় একটি ব্যক্তিগত বিজ্ঞাপন ছাপা হল, “Husband Wanted”। পরদিন কয়েকশ<pwa class="pwa-mark pwa-mark-done" data-pwa-category="grammar" data-pwa-dictionary-word="’" data-pwa-heavy="false" data-pwa-hint="The document has a closing single quotation mark without an opening one." data-pwa-id="pwa-813D9F6AA2DD8FD8F764C27D6AC092B2" data-pwa-rule-id="STRUCTURED_PUNCTUATION" data-pwa-suggestions="">’</pwa> মহিলা যোগাযোগ করলেন, “আমারটি নিতে পারেন”।<br /> <br /> - একটি মেয়ে তার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে চিন্তিত থাকে যতদিন তার বিয়ে না হয়। ছেলেদের চিন্তাটা বিয়ের পরে শুরু হয়।<br /> <br /> - একজন সফল পুরুষ সে-ই যে এত টাকা আয় করতে পারে যা তার বউ খরচ করে শেষ করতে পারে না। একজন মেয়ের ক্ষেত্রে সাফল্য হচ্ছে এরকম একজন পুরুষকে খুঁজে বের করতে পারা।<br /> <br /> - একজন পুরুষের সাথে সুখে থাকার মন্ত্র কি? You must understand him a lot and love him a little. একটি মেয়ের সাথে সুখে থাকতে হলে you must love her a lot and not try to understand her at all.<br /> <br /> -<wbr></wbr><span class="word_break"></span> বিয়ে করার একটা সুবিধা হচ্ছে, তোমার ভুল-ত্রূটিগুলো আর তোমার কষ্ট করে মনে রাখার দরকার নেই। এক কাজ দুজনের করার অর্থ কি?<br /> <br /> <br /> <br /> <h3 style="text-align: left;"> <b>এবার দেখা যাক বিখ্যাত মনীষীরা বিয়ে নিয়ে কি উক্তি করেছেন ! ! !</b></h3> <br /> ১-বিয়েটা একটা রোমাঞ্ছকর উপন্যাস, যার প্রথমপরিচ্ছেদেই নায়কের মৃত্যু হয়ে থাকে।।<br /> -সেক্সপিয<wbr></wbr><span class="word_break"></span>়র ...<br /> <br /> ২-যদি ভাল স্ত্রী পাও, তা হলে তোমার নিজের লাভ।কারন তখন তুমি সুখী হতে পারবে।কিন্তু যদি খারাপস্ত্রী পাও তা হলে দেশের লাভ, কারন তখনতুমি দার্শনিক হতে পারবে।।<br /> -গ্রিক মতবাদ<br /> <br /> ৩-বিয়ে করার অর্থ হচ্ছে নিজের অধিকারকে অর্ধেক করে নেওয়া এবং কর্তব্যকে দ্বিগুণ করা।।<br /> -শুপেনহাওয<wbr></wbr><span class="word_break"></span>়ার<br /> <br /> ৪-মেয়েরা বিয়ের আগে কান্নাকাটি করে আরছেলেরা বিয়ের পর।।<br /> - পোলিশ প্রবাদ<br /> <br /> ৫-স্ত্রীর<wbr></wbr><span class="word_break"></span> সঙ্গে বীরত্ব করে লাভ কি?আঘাত করলেওকষ্ট, আঘাত পেলেও কষ্ট।।<br /> -রবীন্দ্র<wbr></wbr><span class="word_break"></span>নাথ ঠাকুর।<br /> <br /> [ইন্টারনে<wbr></wbr><span class="word_break"></span>ট হতে সংগ্রহীত]</div>

বিয়ে বচনে বিজ্ঞদের বানী

বিয়ে একটি সামাজিক ও ধর্মীয় নিয়মতান্ত্রিক বন্ধন, যুগে যুগে এই বিয়ে নিয়ে অনেক মনীষী অনেক উক্তি অনেক হাস্যরস করেছেন, যা কিছু বাস্তবিক কিছু ...

Read more »

স্বপ্ন নিয়ে আপনার যত জানা অজানা তথ্য

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj9fkdIV49ow_nl6F4H46qtWCoTvYv6TnDIwUiQ9NP5vwixZaHpsktjm7IQXgjGp5kKymtySV9B-hsz1OxtxVmOaQoFRKVzDgUOG4COlCprMdCQqJl5JGIrMv-T6_MHwhBkTsD2UgMqsGPO/s1600/Dibujo20150722-dreams-peoplethingsandlife-wordpress-com.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="স্বপ্ন নিয়ে মজার কিছু তথ্য " border="0" data-original-height="252" data-original-width="448" height="360" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj9fkdIV49ow_nl6F4H46qtWCoTvYv6TnDIwUiQ9NP5vwixZaHpsktjm7IQXgjGp5kKymtySV9B-hsz1OxtxVmOaQoFRKVzDgUOG4COlCprMdCQqJl5JGIrMv-T6_MHwhBkTsD2UgMqsGPO/s640/Dibujo20150722-dreams-peoplethingsandlife-wordpress-com.jpg" title="স্বপ্ন নিয়ে মজার কিছু তথ্য " width="640" /></a></div> <br /> <br /> আদিকাল থেকেই মানুষের মস্তিষ্ক সবাইকে বিস্মিত ও হতবুদ্ধি করে চলেছে। অনেক বিজ্ঞানী ও চিকিৎসক মানুষের মস্তিষ্ক সম্পর্কে জানতে গিয়ে জীবনের পুরো সময় পার করে দিয়েছেন। মস্তিষ্ক কিভাবে কাজ করছে, কিভাবে উন্নতি করছে, কিভাবে মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করছে; কিভাবে এটা ঘুম, স্বপ্ন ও স্মরণশক্তির ওপর প্রভাব বিস্তার করছে এ রকম আরো অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য সম্পর্কে গবেষকরা আগেই ধারণা দিয়েছেন।<br /> <br /> মানুষ জীবনের ৩৩% সময় ঘুমিয়ে কাটায়। স্বপ্ন মানুষের ঘুমন্ত জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ। নিদ্রিত অবস্থায় ইন্দ্রিয়গণ স্তিমিত হয় কিন্তু সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয় হয় না। তাই নিদ্রাকালে নানারূপ কল্পনাশ্রয়ী চিন্তা ও দৃশ্য উদিত হয়। এই সব দৃশ্য দেখাকে একরকমের “স্বপ্ন দেখা বলা হয়। নিদ্রিত অবস্থায় জাগ্রত অবস্থার ধারাবাহিকতাকেও স্বপ্ন বলা যেতে পারে। স্বপ্নে নিজের কাছে নিজের নানারকম আবেগ, তথ্য ও তত্ত্বের প্রকাশ ঘটে। স্বপ্নে দেখা দৃশ্য জাগ্রত প্রতক্ষ্যের মতোই স্পষ্ট। আমরা স্বপ্ন দেখি অর্থাৎ স্বপ্ন মূলত দর্শন-ইন্দ্রিয়ের কাজ। স্বপ্ন দেখা অনেকটা সিনেমা দেখার মতো। তবে স্বপ্নে অন্যান্য ইন্দ্রিয়েরও গৌণ ভূমিকা থাকে। জাগ্রত অবস্থায় প্রতক্ষ্যের মাধ্যমে যেমন শরীরে প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় তেমনি স্বপ্ন দেখাতেও কিছু না কিছু শারিরীক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।</div> <div style="-webkit-font-smoothing: antialiased !important; background-color: #fcfcfc; box-sizing: border-box; color: #272727; font-family: "Open Sans"; font-size: 14px; line-height: 23px; margin-bottom: 30px; text-align: justify; text-shadow: none !important; text-transform: capitalize;"> <span style="background-color: transparent; text-align: left;"><br /></span> <span style="background-color: transparent; text-align: left;"><br /></span> <br /> <h3> <span style="background-color: transparent; text-align: left;"><b><u>স্বপ্ন সম্পর্কিত কিছু মজার তথ্য!!</u></b></span></h3> </div> ✿  তুমি কখনোই একই সঙ্গে নাক ডাকতে এবং স্বপ্ন দেখতে পারবে না।<br /> <br /> <br /> ✿ সাইকলজিষ্টদের মতে রাতে অনিদ্রা হওয়ার অর্থ আপনি হয়ত অন্য কারো স্বপ্নে জীবিত।<br /> <br /> ✿  স্বপ্নের ৯০ শতাংশ ঘটানাই তুমি ভুলে যাও।<br /> <br /> ✿ আপনি কখনই একসাথে নাক ডাকতে এবং স্বপ্ন দেখতে পারবেন না।<br /> <br /> ✿ গড়ে একজন মানুষ বছরে ১৪৬০টি স্বপ্ন দেখে। অর্থাৎ প্রতি রাতে গড়ে প্রায় ৪ টি।<br /> <br /> ✿ স্বপ্নে অনেকে ভুত-প্রেতও দেখে ফেলতে পারেন! কারন মস্তিষ্কে যখন অক্সিজেনের অভাব হয় তখন আমরা অস্বাভাবিক অনেক কিছু দেখতে পাই।<br /> <br /> ✿ আমাদের মস্তিষ্ক কোন চেহারা তৈরী করতে পারে না। আমরা স্বপ্নে যে সব চেহারা দেখি তার সবগুলোই আমরা আমাদের জীবনে কখনও না কখনও দেখেছি। আমাদের জীবনে আমরা পথে ঘাটে অসংথ্য চেহারা দেখি যা মনে রাখতে পারি না। কিন্তু আমাদের সাবকনসাস মাইন্ড তা ধরে রাখে এবং স্বপ্নে তা দেখায়।<br /> <br /> ✿ তুমি স্বপ্নের মধ্যে শুধু পরিচিত মানুষদের চেহারাই দেখতে পাও। স্বপ্নে যাকে দেখবে বাস্তব জীবনেও তাকে অবশ্যই দেখেছো। হতে পারে তার চেহারা তোমার মনে নেই, অথবা সে একজন কার্টুন চরিত্র।<br /> <br /> ✿ প্রতিটি মানুষই স্বপ্ন দেখে। যদি আপনি মনে করেন আপনি স্বপ্ন দেখেন না তার অর্থ হয় আপনি তা মনে রাখতে পারেন না নয়ত আপনি জটিল কোন মানসিক রোগে ভুগছেন।<br /> <br /> ✿  অন্ধ মানুষেরাও স্বপ্ন দেখতে পান। যারা জন্মগত অন্ধ তারা স্বপ্নে কোনো ছবি দেখতে পান না। তাদের স্বপ্নে অন্য অনুভূতি, যেমন- শব্দ, গন্ধ, স্পর্শ ও আবেগ কাজ করে এবং এ স্বপ্ন অন্য মানুষদের স্বপ্নের মতোই প্রাণবন্ত হয়।<br /> <br /> ✿ মানুষ তার জীবনের প্রায় ৬ বছর স্বপ্ন দেখে কাটায়।<br /> <br /> ✿ সাধারনত গর্ভবতী মহিলারা অন্যান্যদের চেয়ে বেশী স্বপ্ন মনে রাখতে পারে। তার কারণ, গর্ভকালীন সময়ে তাদের অতিমাত্রায় হরমোনের পরিবর্তন হয়।<br /> <br />  ✿ মানুষ ঘুমের মধ্যে গড়ে চার থেকে সাতটি স্বপ্ন দেখে এবং গড়ে এক থেকে দুই ঘণ্টা স্বপ্ন দেখতে দেখতে কেটে যায়।<br /> <br /> ✿ স্বপ্ন দেখার ৫ মিনিটের মধ্যে আমরা তার ৫০শতাংশ ভুলে যাই, ১০ মিনিটের মধ্যে ভুলে যাই প্রায় ৯০ শতাংশ।<br /> <br /> ✿  সব মানুষই স্বপ্ন দেখে। যদি মনে করো তুমি স্বপ্ন দেখ না, এরমানে স্বপ্নের কথা তোমার মনে নেই।<br /> <br /> ✿ আমরা সাধারনত প্রায় ৯০ থেকে ১৮০ মিনিট স্বপ্ন দেখি।।<br /> <br /> ✿  স্বপ্নের মধ্যে যে অনুভূতিটা সবচেয়ে বেশি কাজ করে, তা হচ্ছে উদ্বেগ।<br /> <br /> ✿ গড়ে একটি স্বপ্নের স্থায়িত্ব হয় ১০ থেকে ১৫ মিনিট। সবচেয়ে লম্বা সময় স্বপ্ন দেখি সকালে যার স্থায়িত্ব ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট।<br /> <br /> ✿ প্রতি রাতে ৪/৫ টি স্বপ্ন দেখা সম্ভব, যা ২/৩ ঘন্টা ব্যাপি হয়ে থাকে।<br /> <br /> ✿  কিছু কিছু স্বপ্ন দেখার সময় শরীর অবশ হয়ে যাওয়ার মত ঘটনা ঘটে যা ব্রেনের মেকানিজম থেকে হয়ে থাকে।<br /> <br /> ✿  অধিকাংশ মানুষই স্বপ্নে রং দেখতে পান। তবে আগে ব্যাপারটা এরকম ছিল না। ১৯১৫ সাল থেকে ১৯৫০ সাল পর্যন্ত গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দেখেছেন- মানুষের স্বপ্নের অধিকাংশই সাদা-কালো। কিন্তু ১৯৬০ সালের পর থেকে ব্যতিক্রমী ফলাফল পাওয়া গেলো। দেখা যায়, মাত্র ৪.৪ শতাংশ মানুষ সাদা-কালো স্বপ্ন দেখেন। মনে করা হয়, রঙিন টেলিভিশন আবিষ্কারের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক থাকতে পারে।<br /> <br /> ✿ সাধারণত শিশুরা দুঃস্বপ্ন বেশি দেখে, এর ফলে তারা ঘুমের মাঝেই কেদে উঠে। । <br /> <br /> ✿ পশু-পাখিরাও স্বপ্ন দেখে। সাধারণত কুকুর বেশী স্বপ্ন দেখে এবং স্বপ্ন দেখার সময় কাউকে তাড়া করছে ভেবে পা ছুটাছুটি করে। </div>

স্বপ্ন নিয়ে আপনার যত জানা অজানা তথ্য

আদিকাল থেকেই মানুষের মস্তিষ্ক সবাইকে বিস্মিত ও হতবুদ্ধি করে চলেছে। অনেক বিজ্ঞানী ও চিকিৎসক মানুষের মস্তিষ্ক সম্পর্কে জানতে গিয়ে জীবনের...

Read more »

ছোট গল্পঃ আনকালচার্ড মেয়ে (পড়লেই কেদে দিবেন)

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div style="background-color: white; color: #222222; font-family: arial, sans-serif;"> <span style="font-family: sans-serif;"></span><br /> <div class="m_9073601858304049073bv" style="margin: 6px 0px;"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <span style="font-family: sans-serif;"><a href="http://bondua.blogspot.com/2018/04/choto-golpo-unculcher-meye.html" target="_blank"><img alt="ছোট গল্পঃ আনকালচার্ড মেয়ে (পড়লেই কেদে দিবেন) " border="0" data-original-height="311" data-original-width="390" height="508" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj_wzGNoBUwpJMoq-BgzPvwnHC9HTsHzbfn4PWbibdvuVCUirTaiK1rMcJE9VRIg3lrBE28Im5ugc_B_KGpUu7yi6Bl82VYrkgBmEQE60uALqZ5RIi2uh5bx3uHStsjI7YqKgyVOZjax9xH/s640/beautiful-girl-sketch-11147873.jpg" title="ছোট গল্পঃ আনকালচার্ড মেয়ে (পড়লেই কেদে দিবেন) " width="640" /></a></span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;"><br /></span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;">বাসর রাতে সে আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলো "আমাকে আপনার পছন্দ হয়েছে?</span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;"><br /></span> <span style="font-family: sans-serif;">আমি তাকে শুধু এটুকুই বলেছিলাম, শুধু রঙ ধবধবে সাদা হলেই তাকে সুন্দরী আর স্মার্ট বলে না। </span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;">দাতে প্রচণ্ড ব্যথা ছিল, তাই বিয়েতে রাজি না থাকার কথা পরিবারে বলতে পারি নি, এর জন্য তোর কপালে আমি জুটেছি, তুই তোর মতো থাকবি আর আমি আমার মতো।</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;"><br /></span> <span style="font-family: sans-serif;">তিন দিন পর "গ্র‍্যান্ড সুলতান" ফাইভ স্টার হোটেলে হানিমুনে গেলাম, তবে একা একা। বাসায় এসে দেখি আপদটা বাপের বাড়ী চলে গেছে। কিন্তু দুই দিন যেতে না যেতে আবার দেখি হাজির!!!</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">বিয়ের পর নাকি মেয়েরা বাপের বাড়ি "যাত্রায়" দু'দিন থেকে আসতে হয়।</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;"><br /></span> <span style="font-family: sans-serif;">প্রতি রাতে তার সাথে ঝগড়া করতে হত, কারণ মশারী টা আমাকেই টানিয়ে দিতে হতো। হঠাৎ এক মধ্যরাতে আমার কানের কাছে তার মুখ এনে চিৎকার দিয়ে বলেছিল, "ভালোবাসি, ভালোবাসি, ভালোবাসি, তুমি আমাকে ভালোবাস না"?</span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;"><br /></span> <span style="font-family: sans-serif;">চোখ রাঙিয়ে বলেছিলাম</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">"তোর চৌদ্দ গুষ্টিকে ভালোবাসি"</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">শুরু হল আক্রমণ, পাল্টা আক্রমণ। মেয়ে মানুষরে বাবা! কখন কী করে বসে! ভয়ে তাই বাথরুমে ঢুকলাম! এবার শান্তি,,,,,হঠাৎ<span class="m_9073601858304049073word_break"></span>ভেতর থেকে শুনলাম আমার মোবাইলে রিং বাজছে, তাড়াহুড়ো করে বের হয়ে দেখি, সে! হেসে হেসে বলল, আমি ই কল দিচ্ছি আপনাকে বাথরুম থেকে বের করার জন্য।</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;"><br /></span> <span style="font-family: sans-serif;">হাত জোড় করে বললাম</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">তোর কাছে মাপ চাই বাবা,,মাপ চাই"</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি শ্রীমঙ্গলে গেলাম চা বাগান দেখতে, হঠাৎ তার কল পেলাম "এই শুনো, আমার জন্য এক কেজি তাজা চা পাতা নিয়ে এসো "</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">কিছু না বলেই লাইনটা কাটলাম আর মনে মনে বললাম</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">"এরকম একটা আনকালচার্ড মেয়ে আমার কপালেই জুটলো"</span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;"><br /></span> <span style="font-family: sans-serif;">অনেক রাত করে বাসায় ফিরলাম, সে বিছানা থেকে নেমে এগিয়ে এসে বললো,"আজ আমি নিজ হাতে আপনাকে খাইয়ে দিবো, যদি আপনার কোন বাধা না থাকে?</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">কি আর করার, খাইয়ে দিলো,</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">ঘুমিয়ে পরলাম।</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">পরের দিন আরেক আবদার</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">"আমরা আজ এক বিছানায় থাকবো "</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">কি আজব মেয়েরে বাবা,,,জোর করেই যেন ভালোবাসা আদায় করবে, কি আর করার,</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">একটা ভুতের সাথে রাত কাটালাম। পরের দিনও একই আবদার,,,,,</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">সে আমার হাত ধরে বললো</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">"এই সপ্তাহ টা আমাকে দিয়ে দেন না প্লিজ"</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">"প্রতিদিন করুনা করা আমার পক্ষে সম্ভব না"</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">শুধু এ কথাটাই বললাম।</span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;"><br /></span> <span style="font-family: sans-serif;">পরের সপ্তাহে চাকরিতে যোগ দিলাম। একা একা আছি, বেশ ভালো ই আছি। কয়েক মাস পর আমাকে ফোন করে বলল, ডাক্তার বলছে সু-খবর আছে, বলেই লাইন কেটে দিলো,,,, এই টুকো বলতেও সে লজ্জা পাচ্ছে,,,</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">কি একটা আনস্মার্ট গেয়ো মেয়ে,,,,,ছিঃ</span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;"><br /></span> <span style="font-family: sans-serif;">চলে এলাম এক সপ্তাহের ছুটি নিয়ে। নিবিড় পরিচর্যায় রাখলাম, যতো ই বলি না কেন পেটের সন্তান টা তো আমার নিজের ই। একটুও ভারি কাজ করতে দিলামনা, সময়মত নিজ হাতে খাইয়ে দিলাম, সময়মত ঘুম পাড়িয়ে দিলাম, শেষ রাতে হঠাৎ জেগে দেখি, সে আমায় জড়িয়ে ধরে ঘুমাচ্ছে। ওইদিন মনে হয় কিছুটা তার প্রেমে পড়ে গিয়েছিলাম।</span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;"><br /></span> <span style="font-family: sans-serif;">কিছুদিন পর কন্যা সন্তানের বাবা হলাম,আমার মেয়েটা দেখতে বেশ সুন্দর। মেয়ে সুস্থ আছে তবে মেয়ের মা খুব একটা সুস্থ না, কারণ অতিরিক্ত ব্লিডিং হচ্ছে, রক্তসল্পতায় ভুগছে, নিজে রক্ত দিলাম, যখন সে অচেতন তখন আমি তার পাশের সিটে রক্ত দিচ্ছি,একটা মেয়ে কতো অসহায় হতে পারে,,, কাছে থেকে নিজ চোখে না দেখলে আসলে বুঝতাম ই না, তার জ্ঞ্যান ফিরলো,আমার দিকে তাকিয়ে বলল</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">"আমি বাঁচবো তো? বেঁচে থাকলে তোমার বুকে মাথা রেখে ঘুমাবার একটু সুযোগ দিবে আমায়?আর যদি মরেই যাই তাহলে আর কাউকে তুমি বিয়ে করতে পারবে না, তুমি এ পাড়েও আমার, ওপাড়েও আমার, শুধু ই আমার"  </span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;"><br /></span> <span style="font-family: sans-serif;">আমি আর কান্না ধরে রাখতে পারছিলামনা ,সেদিন প্রথম ওর দুই হাত ধরে বলেছিলাম, "বউ তুই শুধু আমায় ক্ষমা করে দে, চোখের পানি সে নিজের হাতেই মুছে দিয়েছিলো, খোদার দরবারে সেদিন প্রথম হাত তুলে তাকেই আমি চেয়েছিলাম আর বলেছিলাম,</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">"আমার বিনিময়ে আমার বউটাকে ভালো করে দাও।"</span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;"><br /></span> <span style="font-family: sans-serif;">ততক্ষণে ডাক্তার এসে বলল,</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">কেটে যাওয়া রগের মাথায় ক্যাথেটার লাগানো আছে, সেটা বের করতে ছোট্ট একটা অপারেশন লাগবে, এই বলে আমার সামনে দিয়েই আমার বউটাকে নিয়ে যাচ্ছিলো,,</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">অনেকক্ষণ যাবৎ অপেক্ষায় আছি, আমার বউটা সুস্থ হয়ে ফিরবে,কিছুক্ষণ পর ডাক্তার আমায় ডেকে নিয়ে বললেন</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">"Sorry, She is no more,due to insufficiency of blood"</span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;">ডাক্তারের পায়ে ধরে বলেছিলাম,</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">"ওই মেয়েটাকে তোরা বাচিয়ে দে না ভাই"</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">"আমার সব ফোটা রক্ত নিয়েও আমার বউটাকে আমার বুকে ফিরিয়ে দেন প্লিজ।</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">ওরা আর শুনলইনা, সব ডাক্তাররা আমার ছোট্র মেয়ের দিকে তাকিয়ে আর আমার মৃত বউটার দিকে তাকিয়ে চোখ মুচ্ছিলো, সাদা কাপড় দিয়ে ঢেকে আমার বউটাকে আমার সামনে দিয়ে নিয়ে গেলো,,,,,,,,,,</span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;"><br /></span> <span style="font-family: sans-serif;">শেষ বিদায় দিয়ে যখন ফিরছিলাম তখন বার বার যেন কানে সেই কথাগুলো বাজছিলো, "এই সপ্তাহ টা আমাকে দিয়ে দেননা প্লিজ"</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">"আমার জন্য এক কেজি তাজা চা পাতা নিয়ে এসো "</span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;"><br /></span> <span style="font-family: sans-serif;">তাকে ছাড়াই প্রায় পাচ বছর একা একা কাটিয়ে দিলাম, তবে তার স্মৃতিগুলো আমার সাথেই আছে। </span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;"><br /></span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;">আজ আমার মেয়ের পঞ্চম জন্মবার্ষিকী, সে আমায় জড়িয়ে ধরে জিজ্ঞেস করলো,</span><br /> <span style="font-family: sans-serif;">"বাবা তুমি কি আজও আমার সেই আনকালচার্ড মাকে ভালোবাসো"????</span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;"><br /></span></div> <div style="padding: 0px;"> <span style="font-family: sans-serif;"><span style="font-size: x-small;">:::: সংগৃহীত :::</span></span></div> <div style="font-size: small;"> <span style="font-family: sans-serif;"><br /></span></div> </div> <span style="font-family: sans-serif;"> </span></div> </div>

ছোট গল্পঃ আনকালচার্ড মেয়ে (পড়লেই কেদে দিবেন)

বাসর রাতে সে আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলো "আমাকে আপনার পছন্দ হয়েছে? আমি তাকে শুধু এটুকুই বলেছিলাম, শুধু রঙ ধবধবে সাদা হলেই তাকে সু...

Read more »

জেনে নিন দ্রুত রান্নার কিছু সহজ কৌশল/টিপস

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg2xf2atCI0BKkpbQ2iCzQxTlN6V_xu71ZGx9_NhDlySUziLrLH7xV86q0r2fFHmzueUPbzNaRfgzAZ-tFaStgJAYt6j3rgysLSfF6IJy-e0cLf87Lgvhyphenhyphen0mK6zId36vW3pwPig7AgdYuir/s1600/images.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="168" data-original-width="300" height="358" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg2xf2atCI0BKkpbQ2iCzQxTlN6V_xu71ZGx9_NhDlySUziLrLH7xV86q0r2fFHmzueUPbzNaRfgzAZ-tFaStgJAYt6j3rgysLSfF6IJy-e0cLf87Lgvhyphenhyphen0mK6zId36vW3pwPig7AgdYuir/s640/images.jpg" width="640" /></a></div> রান্নাঘর বলতেই আমরা বুঝি অনেক ঝামেলার কিছু কাজের জায়গা, কিন্তু সহজ কিছু টিপস অনুসরন করলে সেই রান্নাঘরের কাজ দ্রুত করে তা হতে পারে আরামদায়ক কাজের স্থান, একটু সময় নিয়ে পড়ে দেখতে পারেন কিভাবে অতি দ্রুত বা তাড়াতাড়ি আপনি রান্না ঘরের সকল কাজ সহজেই করে নিতে পারবেন,<br /> <br /> আসুন জেনে নিই স্বল্প সময়ে দ্রুত রান্নার কিছু সহজ কিছু সহজ উপায়<br /> <br /> -* পেঁয়াজ বেরেস্তা করার সময় পেঁয়াজ ভেজে নামানোর আগে সামান্য পানি ছিটিয়ে দিলে তাড়াতাড়ি লালচে হবে।<br /> <br /> * কাঁচামরিচের বোঁটা ফেলে পানি শুকিয়ে কাপড়ের বা কাগজের প্যাকেটে সংরক্ষণ করলে বেশি দিন ভালো থাকে।<br /> <br /> * মাছ ভাজার সময় তেল ছিটালে একটু লবণ ছড়িয়ে দিন। তাহলে আর তেল ছিটাবে না।<br /> <br /> * কাঁচকলা ও লেবু প্রতিদিন অন্ততঃ এক ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে বেশিদিন টাটকা থাকে।<br /> <br /> * মুরগির মাংস বা কলিজা রান্না করার সময় ১ টেবিল চামচ সিরকা দিন। এতে যেমন গন্ধ থাকবে না, তেমনি তাড়াতাড়ি সেদ্ধও হবে।<br /> <br /> * চাল ও ডালের কৌটায় কয়েকটি শুকনো নিমপাতা বা শুকনো মরিচ রাখলে সহজে পোকা ধরবে না।<br /> <br /> * ডাল তাড়াতাড়ি রান্না করতে চাইলে আগের রাতেই ভিজিয়ে রাখুন।<br /> <br /> <br /> <br /> * মসলাপাতি তাড়াতাড়ি খুঁজে পেতে কৌটার গায়ে নাম লিখে রাখুন। তাহলে প্রয়োজনের সময় আপনার কোনো কষ্ট হবে না।<br /> <br /> * কাঁচা মাছ বা মাংস ছুরি-চপিংবোর্ডে কাটতে চাইলে বেশ কিছুক্ষণ আগে থেকেই পানিতে ভিজিয়ে নরমাল করে নিন।<br /> <br /> * অনেক সময়ই তাড়াতাড়ি রান্না করতে গিয়ে মাংসে লবণ বেশি হয়। সেক্ষেত্রে দুটো সিদ্ধ আলু ভেঙ্গে এর মাঝে দিন। তাহলে আর লবণ লাগবে না।<br /> <br /> <br /> <b><span style="color: blue;">::::::<a href="http://bondua.blogspot.com/2016/06/ranna-kitchen-tips.html" target="_blank"> আরো জেনে নিতে পারেন ঘর-বাড়িতে দরকারি ৮০ টি জরুরী টিপস ::::::: </a></span></b><br /> <br /> <br /> * চায়ের কাপে লেঘে থাকা বাদামী দাগ লবণ দিয়ে ঘষলে উঠে যায়।<br /> <br /> * মাংস রান্নার সময় প্রথমেই লবণ দেবেন না। মাংস রান্নার মাঝামাঝি সময়ে লবণ দিয়ে ভালভাবে নাড়ুন। এরপর দেখে নিন পরিমান ঠিক হল কিনা।<br /> <br /> * রান্নার আধা ঘন্টা আগেই ফ্রিজ থেকে মাছ মাংস বের করে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন তাহলে আর কাটতে অসুবিধা হবে না।<br /> <br /> * তরকারির ঝোল ঘন করতে চাইলে কিছু কর্ণ ফ্লাওয়ার পানিতে গুলিয়ে নিয়ে ঢেলে দিন। লক্ষ্য রাখবেন কর্ণ ফ্লাওয়ারের দ্রবণটি যেন ভালমত তরকারির সাথে মিশে যায়।<br /> <br /> * পরদিন কী রান্না করবেন তা আগের রাতেই ঠিকঠাক করে সেভাবে প্রস্তুতি নিন। তাহলে অল্প সময়ে রান্না করা সম্ভব হবে।<br /> <br /> * রান্নাঘরে খানিকটা কর্পূর ছিটিয়ে দিলে ছারপোকার উপদ্রব থাকবে না।<br /> <br /> * পেঁয়াজ ভাজতে গিয়ে সময় নষ্ট হচ্ছে? পেরেশানিতে পড়েছেন? এতে এক চিমটি লবণ ছিটিয়ে দিন।<br /> <br /> * কাঁচের গ্লাসে গরম কিছু নিতে গেলে অনেক সময় ফেটে যায়। গরম কিছু ঢালবার আগে গ্লাসে একটি ধাতু নির্মিত চামচ রেখে ঢাললে গ্লাস ফাটবে না।<br /> <br /> * ঢেঁড়স রান্না করতে গিয়ে আর সময় নষ্ট হবে না। চুলায় দিয়ে এত আধা চা চামচ লেবুর রস ঢেলে দিন।<br /> <br /> * ময়দায় মাখিয়ে যদি কিছু ভাজতে চান, তবে তা মাখানোর সময় এক চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এবার ভাজুন।<br /> <br /> * শিশি বা কৌটোর মধ্যে বিস্কুট রাখার আগে সামান্য চিনি বা মোটা কাগজের টুকরো রেখে দিলে বিস্কুট অনেকদিন মচমচে থাকে।<br /> <br /> * আলু বা ডিম সেদ্ধ করার সময় পানিতে এক চিমটি লবণ দিয়ে দিন। দেখবেন, ডিমের খোসা বা আলুর ছাল কত দ্রুত উঠে আসছে।<br /> <br /> * ডিম সিদ্ব করতে পানিতে সামান্য লবন দিন। ডিম খেতে সুস্বাদু হবে। গরমাবস্থায় ডিম ছিলবেন না, ঠান্ডা করে ছিলুন এতে খোসায় লেগে ডিম নষ্ট হবে না।<br /> <br /> * রান্না পুড়ে পাত্রের তলায় এঁটে গেলে পাত্রটিকে নুনপানিতে ভর্তি করে পানি ফুটালে পোড়া অংশ আলগা হয়ে উঠে যাবে।<br /> <br /> * রান্না করা খাবার রেফ্রিজারেটরে রাখার আগে বাতাসে ঠান্ডা করে নিতে হবে। গরম খাবার রাখলে রেফ্রিজারেটর নষ্ট হয়ে যেতে পারে।<br /> <br /> * পিঁয়াজ কাটার আগে দুফালি করে কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রেখে কাটলে চোখের পানি আসে না।<br /> <br /> * একসাথে অনেক রসুন ছাড়াতে সময় বেশি লাগে। আস্ত রসুন ফুটন্ত জলে মিনিট দুয়েক ভিজিয়ে হাতে ঘষলে ওপরের খোসা ছেড়ে যায়।<br /> <br /> * তরকারি কাটার সময় আঙ্গুলে দাগ পড়লে ভিনিগার অথবা লাবুর রসে লবণ মিশিয়ে আঙ্গুলে লাগিয়ে রেখে ধুয়ে নিলে দাগ উঠে যায়।<br /> <br /> * ভাজার জন্য কেটে রাকা বেগুন বেশ কিছুক্ষণ আগে লবণ-হলুদ মাখিয়ে রাখলে ভাজতে তেল কম লাগে।<br /> <br /> * যে সব সবজি বা আনাজ কাটলে হাতে কালচে দাগ হয় তা কাটার আগে হাতে সরষের তল মাখলে কালচে দাগ আর হবে না।</div>

জেনে নিন দ্রুত রান্নার কিছু সহজ কৌশল/টিপস

রান্নাঘর বলতেই আমরা বুঝি অনেক ঝামেলার কিছু কাজের জায়গা, কিন্তু সহজ কিছু টিপস অনুসরন করলে সেই রান্নাঘরের কাজ দ্রুত করে তা হতে পারে আরামদায়...

Read more »

থানকুনি পাতার গুনাগুন ও খাওয়ার নিয়ম

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjj7s1vTj7VLMM7q_h96bPBO4ljburFSNHL9VX_IcyJNVma0uMsORVwNtJjlL7qpJZO66y_J1SIFovCggib_SkgZA0PPDAz-qhqcX-9t_-KVkfVLjGKuWYyPyL13EDP0cmLItGSzWzNXb2B/s1600/Sharnalata_1403513536_1-news_img.jpg" imageanchor="1" style="clear: right; float: right; margin-bottom: 1em; margin-left: 1em;"><img alt="থানকুনি পাতার গুনাগুন ও খাওয়ার নিয়ম" border="0" data-original-height="269" data-original-width="400" height="215" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjj7s1vTj7VLMM7q_h96bPBO4ljburFSNHL9VX_IcyJNVma0uMsORVwNtJjlL7qpJZO66y_J1SIFovCggib_SkgZA0PPDAz-qhqcX-9t_-KVkfVLjGKuWYyPyL13EDP0cmLItGSzWzNXb2B/s320/Sharnalata_1403513536_1-news_img.jpg" title="থানকুনি পাতার গুনাগুন ও খাওয়ার নিয়ম" width="320" /></a></div> <span style="background-color: white; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; text-align: justify;">আমরা বিভিন্ন আরোগ্য রোগ-বালাই থেকে নিরাময়ের জন্য বিভিন্ন ঔষধ ব্যবহার করে থাকি, যার বেশি ভাগই আমাদের ক্ষতির মুখে ঠেলে দেয়। সর্বদা আমরা অ্যান্টিবায়োটিক জাতীয় ঔষধ বিভিন্ন রোগ-বালাই যেমন টাইফয়েড, ডায়রিয়া, কলেরা ও বিশেষ করে পেটের রোগ থেকে মুক্তির জন্য গ্রহণ করে থাকি। যা আবার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার সঙ্গে খুবই ব্যয়বহুল এবং স্বল্প আয়ের মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। কিন্তু আপনি জানেন না যে, আপনার চারপাশে এমন কিছু ভেষজ আছে যেগুলো শুধু আপনার ব্যয়ই কমাবে তাই নয়, সাথে সাথে রোগ থেকেও পরিত্রান দিবে আপনাকে। থানকুনি এমনি একটি উপকারী ভেষজ।</span><br /> <span style="background-color: white; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; text-align: justify;"><br /></span> <span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">বাংলা নাম থানকুনি। অঞ্চলভেদে এটি টেয়া, মানকি, তিতুরা, থানকুনি, আদামনি, ঢোলামানি, থুলকুড়ি, মানামানি , ধূলাবেগুন, আদাগুনগুনি নামে পরিচিত। ইংরেজি নাম Indian Pennywort, </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"><b>যার বৈজ্ঞানিক নামঃ</b> Centella asiatica </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"><b>বর্গ:</b> Apiales </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"><b>পরিবার:</b> Mackinlayaceae </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"><b>গণ:</b> Centella </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"><b>প্রজাতি: </b>C. asiatica </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">থানকুনি একটি অনাবাদী ঔষধি গাছ। এটি বাড়ির আনাচে-কানাচে, রাস্তার পাশে, পুকুর পাড়ে, মাঠে স্যাঁতস্যাতে জায়গাগুলোতে বর্ষাকালে বেশি পাওয়া যায়। এছাড়া সারা বছরই কম-বেশি পাওয়া যায়। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">এই গাছ পাওয়া যায় ভারত, সিংহল, উত্তর অস্ট্রেলিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, মালয়েশিয়া, পাপুয়া নিউ গিনি, এবং এশিয়ার অন্যান্য প্রান্তে ভেষজ হিসাবে এর বহুল ব্যবহার আছে । এর বহুল ব্যবহার আছে আয়ুর্বেদিক, প্রাচীন আফ্রিকীয়, চৈনিক ইত্যাদি অনেক দেশের দেশী চিকিৎসাবিদ্যায়। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">আয়ুর্বেদিকশাস্ত্র মতে, থানকুনি মানব শরীরের নানা রোগ নিরাময়ের মহৌষধ। </span><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"></span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">ব্যবহার্য অংশ: </strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">মূল, কান্ড , ও পাতা। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">পরিচিতিঃ</strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"> এই গাছটি ক্ষুদ্র লতা জাতীয় উদ্ভিদ। এর পাতা ক্ষুদ্র গোলাকৃতির। পাতার ধারে খাঁজ রয়েছে। বাংলাদেশের সর্বত্র এই গাছটিকে দেখতে পাওয়া যায়। তবে উপকূলীয় লবনাক্ত আবহাওয়ায় এটি ভালো জন্মে। গ্রামীণ সাধারণ মানুষের কাছে এটি খুবই জনপ্রিয়। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br /> <h3 style="text-align: left;"> <strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"><u><span style="font-size: large;">বংশবিস্তার ও চাষ : </span></u></strong></h3> <br /> <span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">বসন্তকালে থানকুনি লতার ফুল আসে এবং গ্রীষ্মতকালে ফল পাকে। বীজের মাধ্যমেও অঙ্গজ জনন উভয়ভাবেই থানকুনির বংশবিস্তার হয়। প্রতিটি গিট বা node থেকে শিকড় বের হয় এবং শিকড়সহ লতা এনে আর্দ্র জমিতে রোপন করলেই থানকুনি জন্মে। তবে খেয়াল রাখবে হবে যে এটি আর্দ্র মাটি পচন্দ করলেও জলাবদ্ধতা সহ্য করতে পারে না। বাংলাদেশের মাটি থানকুনি জন্মানোর জন্য খুবই উপযোগী হলেও নার্সারীতেও এ লতার চারা পাওয়া কঠিন। তবে গ্রামাঞ্চলে এটি সর্বত্রই পাওয়া যায়। </span><br /> <span style="color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"><br /></span> <span style="color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">ভেষজের দুনিয়াতে থানকুনির স্থান রয়েছে অনেক উপরে। কারণ এর রয়েছে নানান গুণ। থানকুনি বর্ষজীবী উদ্ভিদ। কোনো প্রকার যত্ন ছাড়াই জন্মে। মাটির উপর লতার মতো বেয়ে ওঠে। পাতা গোলাকার ও খাঁজকাটা। সাধারণত স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশেই থানকুনি গাছ বেশি জন্মে। তাই পুকুরপাড় বা জলাশয়ের পাশে থানকুনির দেখা মেলে বেশি।</span><br /> <br /> <span style="color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">থানকুনির ভেষজ গুণাবলি ছাড়াও অনেকে সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য এটি রোপণ করে, তাছাড়া থানকুনি দিয়ে অনেক সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্য সম্মত খাবার তৈরি করা যায়। থানকুনির নানা ভেষজ গুণ রয়েছে। আমাদের দেশের অনেকে থানকুনি পাতার ভর্তা ও খায়।</span><br /> <br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /> <h3 style="text-align: left;"> <strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"><span style="font-size: large;">থানকুনির গুণাগুণ ও ব্যবহার </span></strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"><span style="font-size: large;">ঃ</span><span style="font-size: small;"> </span></span></h3> <span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">থানকুনিতে যে সকল রাসায়নিক উপাদানের উপস্থিতি রয়েছে সে গুলা হলো : </span><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"></span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">» Indocentelloside </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">» Brahmoside </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">» Brahminoside </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">» Asiaticoside </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">» Thankuniside </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">» Isothankuniside, </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">» Triterpene glycosides </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">» Indocentoic, brahmic </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">» Mesoinositol </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">» Oligosaccharide </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">» Centellose </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">» Kaempferol </span><br /> <br /> <h3 style="background-color: white; font-family: Merriweather, serif; line-height: 1.3; margin: 0px 0px 12px; padding: 0px; text-align: left;"> <u style="background-color: transparent; text-align: justify;"><span style="font-size: small;"><br /></span></u></h3> <h3 style="background-color: white; font-family: Merriweather, serif; line-height: 1.3; margin: 0px 0px 12px; padding: 0px; text-align: left;"> <u style="background-color: transparent; text-align: justify;"><span style="font-size: large;">থানকুনি পাতার উপকারিতা </span></u></h3> <span style="background-color: white; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; text-align: justify;">চিকিৎসার অঙ্গণে থানকুনি পাতার অবদান অপরিসীম । পক্রিয়াজাতকরনের মাধ্যমে বহু রোগের উপশমই হয় থানকুনির ভেজজ তেল থেকে। খাদ্য উপায়ে থানকুনির সরাসরি গ্রহণ রোগ নিরাময়ে যথার্থ ভুমিকা পালন করে। অঞ্চল ভেদে এর বিভিন্ন নামে ডাকা হয়। যেমন- থানকুনি, টেয়া , মানকি , তেতুরা, আদামনি, দোলামনি , থুলকুঁড়ি , মানামানি ইত্যাদি। এটি সাধারণত পুকুরের তীরে পাওয়া যায়। ডাক্তাররা বলে, যদি আপনি থানকুনি নিয়মিত খেতে পারেন তাহলে আপনাকে আর পেটের ব্যথাতে ভুগতে হবে না। আবার এটা শুধুমাত্র ঊষর প্রান্তর তাজা রাখে তাই নয় বরং বুদ্ধি বিকাশেও সাহায্য করে। এটি শৈশব থেকেই খেতে পারেন। তারুণ্য ধরে রাখতে এবং সুস্থ রাখার ক্ষেত্রে থানকুনি অনেক উপকারী। আসুন থানকুনির আরও কিছু ব্যবহার জেনে নেয়া যাক।</span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">- </strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">থানকুনি পাতার রস ১ চামচ ও শিউলি পাতার রস ১ চামচ মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খেলে জ্বর সারে। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">-</strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"> অল্প পরিমাণ আমগাছের ছাল, আনারসের কচি পাতা ১টি, কাঁচা হলুদের রস, ৪/৫ টি থানকুনি গাছ শিকড়সহ ভাল করে ধুয়ে একত্রে বেটে রস করে খালি পেটে খেলে পেটের পীড়া ভাল হয়। ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এটা আরো বেশি কার্যকর। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">- </strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">আধা কেজি দুধে ১ পোয়া মিশ্রি ও আধা পোয়া থানকুনি পাতার রস একত্রে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ১ সপ্তাহ খেলে গ্যাস্ট্রিক ভাল হয়। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">- বেগুন/পেঁপের সাথে থানকুনি পাতা মিশিয়ে শুকতা রান্না করে প্রতিদিন ১ মাস খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">- প্রতিদিন সকালে খালিপেটে ৪ চা চামচ থানকুনি পাতার রস ও ১ চা চামচ মধু/ মিশিয়ে ৭ দিন খেলে রক্ত দূষণ ভাল হয়। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">-</strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"> যে সব বাচচা কথা বলতে দেরি করে অথবা অস্পষ্ট, সে ক্ষেত্রে ১ চামচ করে ধান কুনি পাতার রস গরম করে ঠান্ডা হলে ২০/২৫ ফোঁটা মধু মিশিয়ে ঠান্ডা দুধের সাথে কিছুদিন খাওয়ালে অসুবিধাটা সেরে যায়। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">-</strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"> ২ চামচ থানকুনির রস সামান্য চিনিসহ খেলে সঙ্গে সঙ্গে খুসখুসে কাশিতে উপকার পাওয়া যায়। ১ সপ্তাহ খেলে পুরোপুরি ভালো হয়ে যাবে। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">- </strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">প্রতিদিন সকালে ৫/৭ টি থানকুনি পাতা চিবিয়ে ৭ দিন খেলে আমাশয় ভাল হয়। অথবা, থানকুনি পাতা বেটে পাতার রসের সাথে চিনি মিশিয়ে দুই চামচ দিনে দুই বার খেলে আমাশয় ভাল হয়। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">- </strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">থানকুনি পাতা বেটে গরম ভাতের সাথে খেলে পেট ব্যথা ভাল হয়। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">- </strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">প্রতিদিন সকালে থানকুনির রস ১ চামচ, ৫/৬ ফোঁটা হলুদের রস (বাচ্চাদের লিভারের দোষে) সামান্য চিনি ও মধুসহ ১ মাস খেলে লিভারের সমস্যা ভাল হয়। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">- </strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">যদি মুখ মলিন হয়, লাবণ্যতা কমে যায় তবে ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস দুধ দিয়ে খেতে হবে। নিয়মিত করলে উপকার পাবেন। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">-</strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"> মূলসহ সমগ্র গাছ নিয়ে সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে দূষিত ক্ষত ধুতে হবে। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">-</strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"> থানকুনি পাতা সিদ্ধ পানি দিয়ে গারগিল করতে হবে। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">-</strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"> কোথাও থেঁতলে গেলে থানকুনি গাছ বেটে অল্প গরম করে আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে প্রলেপ দিলে উপকার পাবেন। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">- </strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">থানকুনি পাতা বেটে ঘিয়ের সঙ্গে জ্বাল দিয়ে ঠাণ্ডা করে তা ক্ষত স্থানে লাগাতে হবে। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">- </strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">অপুষ্টির অভাবে, ভিটামিনের অভাবে চুল পড়লে পুষ্টিকর ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;"><b>- </b>মলের সঙ্গে শ্লেষ্ণা গেলে, মল পরিষ্কারভাবে না হলে, পেটে গ্যাস হলে, কোনো কোনো সময় মাথা ধরা এসব ক্ষেত্রে ৩-৪ চা চামচ থানকুনি পাতার গরম রস ও সমপরিমাণ গরুর কাঁচা দুধ মিশিয়ে খেতে হবে। নিয়মিত খেলে উপকার পাবেন। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">- </strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">মনে না থাকলে আধা কাপ দুধ, ২-৩ তোলা থানকুনি পাতার রস ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেতে হবে। </span><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><br style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;" /><strong style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">- </strong><span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">ঠাণ্ডায় নাক বন্ধ হলে, সর্দি হলে থানকুনির শিকড় ও ডাঁটার মিহি গুঁড়ার নস্যি নিলে উপকার পাওয়া যায়। </span><br /> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> <br /></div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> - পেটের রোগ নিরাময় করতে থানকুনির কোন বিকল্প নেই, আপনার যে কোন পেটের ব্যথা থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে আপনি এটি নিয়মিত খেতে পারেন। আপনার পেটের ব্যথার জন্য আর কষ্ট ভোগ করতে হবে না।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> - কেবল পেটের ব্যথা ছাড়াও আলসার এবং বিভিন্ন চর্মরোগ থানকুনি দ্বারা নিরাময় করা সম্ভাব। থানকুনির ব্যবহার আরও বিভিন্নভাবে করা যায়। যেমন- স্কিনের উজ্জলতা এবং নতুন চুল গজাতে এর ব্যবহার বলে শেষ করা যায় না।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> - থানকুনির Bacoside A এবং Bacoside B উপাদান মস্তিষ্কের কোষের গঠন করতে সাহায্য করে এবং রক্তসংবহন বাড়ায়।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> - অল্প পরিমান আমগাছের ছাল, আনারসের কচিপাতা ১ টি ,কাচা হলুদের রস, ৪/৫ টি থানকুনি গাছের শিকড়সহ ভাল করে ধুয়ে একত্রে বেটে রস করে খালি পেটে খেলে পেটের পীড়া ভাল হয়। ছোট বাচ্চাদের জন্য এটি আরও কার্যকর।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> - স্কিনের মৃতপ্রায় কোষের জন্য থানকুনি অনেক উপকারী। থানকুনির রস মৃতপ্রায় কোষ পুনরায় সংগঠিত করতে পারে। এবং শুষ্ক হওয়া থেকে বাচায়, যারফলে শুষ্ক ত্বক মসৃণ হয়ে যায়।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> - কোনো পুরাতন ক্ষত নিরাময় না করতে পারলে সেদ্ধ থানকুনি পাতার প্রলেপ দিলে অনেক বেশি উপকার হয়।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> - থানকুনি চুল পড়া বন্ধ করতে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।এই ক্ষেত্রেও থানকুনির গুনাগুন অপরিসীম।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> - আপনার যদি বয়স বাড়ার ফলে নিজেকে দুর্বল অনুভূত হয়, সেই ক্ষেত্রে থানকুনির রস প্রতিদিন পান করলে তারুণ্য ধরে রাখতে পারবেন। চেহারা সৌন্দর্য্য বৃদ্ধির জন্য দুধ এর সাথে এক গ্লাস থানকুনি পাতার রস পান করতে হবে, যার ফলে আপনার কনফিডেন্স আরো বেড়ে যাবে।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; float: none; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: center;"> </div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> - দাঁতের নানান রোগ ভাল করার পেছনে থানকুনি পাতার বিকল্প নেই। রক্তপাত, মাড়ি ও দাঁত ব্যথার ক্ষেত্রেও পাওয়া যাবে সুফল। যদি থানকুনি পাতার রস নিয়ে পানি কুলি করা হয়, দাতের ব্যথা অনেক কমে যাবে। একটি বড় বাটির মধ্যে থানকুনি পাতার প্রলেপ করে দিলে শরীরের ফোঁড়াতে ভাল ফলাফল শীঘ্রই পেতে পারেন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> - থানকুনি স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে।এছাড়া আধা কেজি দুধে ১ পোয়া মিশ্রি ও আধা পোয়া থানকুনির পাতার রস একত্রে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ১ সপ্তাহ খেলে পেটের গ্যাস্টিক ভাল হয়।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> - বেগুন/পেপের সাথে থানকুনি পাতা মিশিয়ে শুঁকতা রান্না করে প্রতিদিন ১ মাস খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> - জর ও আমাশয়ে থানকুনির পাতার রস খেলে উপকার হয়।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> - প্রতিদিন খালি পেটে ৪ চামচ থানকুনি পাতার রস ও এক চামচ মধু মিশিয়ে ৭ দিন খেলে রক্ত দূষণ ভাল হয়।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> - বাচ্চাদের কথা স্পষ্ট না হলে ১ চামচ থানকুনির পাতার রস গরম করে খাওয়ালে কথা স্পষ্ট হবে।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> -. প্রতিদিন সকালে থানকুনির রস ১ চামচ ও ৫/৬ ফোঁটা হলুদের রস সামান্য চিনি বা মধুর সাথে খাওয়ালে বাঁচাদের লিভারের সমস্যা সমাধান হয়।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: 0px; padding: 0px; text-align: justify;"> <br /></div> <h3 style="background-color: white; font-family: Merriweather, serif; line-height: 1.3; margin: 0px 0px 12px; padding: 0px;"> <u><span style="font-size: large;">থানকুনি পাতার যেভাবে খেতে পারেনঃ </span></u></h3> <div style="text-align: justify;"> <b style="color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif;">---------------------থানকুনি পাতার ভাজি</b></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><b><u>উপকরনঃ</u></b></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">আলু ২(কুচি করে কাটা)</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">থানকুনি পাতা ২ আটি</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">পেয়াজ কুচি ১ কাপ</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">কাঁচা মরিচ (ফালি করা)৪-৫ টি</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">লবন (পরিমান মত)</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">হলুদ (পরিমান মত)</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">তেল ২ টেবিল চামচ</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><br /></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><b><u>রান্নার প্রনালী :</u></b></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif;">- প্রথমে থানকুনি পাতা বেছে ধুয়ে কুচি করে নিন।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">- আলু চিকন কুচি করে নিন।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">- এখন কড়াই এ তেল দিয়ে গরম হলে লবন, পেয়াজ কুচি ও কাঁচা মরিচ দিয়ে নড়ুন।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">- পেয়াজ একটু লাল হয়ে হলুদ দিয়ে নেড়ে আলু দিয়ে দিন ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">- আলূ একটু ভাজা ভাজা হলে থানকুনি পাতা দিয়ে নাড়তে থাকুন। এবার ঢেকে দিন।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">- পানি শুকিয়ে ভাজা ভাজ হলে নামিয়ে পরিবেশন করুন।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><b><u><br /></u></b></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><b><u><br /></u></b></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><b>----------------------থানকুনি পাতার ভর্তা</b></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><b>উপকরণ:</b></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">-থানকুনি পাতা(মিহি কুচি করা)…৩ কাপ</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif;">-সিদ্ধ আলু (ম্যাশ করা)… ১ কাপ</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif;">-পোঁড়া মরিচ…৪/৫ টি</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif;">- লবণ…পরিমান মত</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif;">-পিঁয়াজ কুচি…২ টেবিল চামচ</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif;">-সরিষার তেল…পরিমান মত</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><br /></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><b><u>প্রনালী:</u></b></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">থানকুনি পাতা কুচি, পোঁড়া মরিচ, লবণ,পিঁয়াজ কুচি একসাথে নিয়ে কঁচলে নিয়ে তাতে সিদ্ধ আলু দিয়ে সব উপকরণ মেখে নিন।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: "droid sans", Arial, Verdana, sans-serif;">এবার এতে সরিষার তেল দিয়ে মেখে নিন। হয়ে গেল ভিন্ন রকম থানকুনি পাতার ভর্তা।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><br /></span></div> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><span style="background-color: white; text-align: justify;"></span></span><br /> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">আপনি চাইলে রসুন, কাঁচা মরিচ, পিঁয়াজ টেলে নিয়ে বেটে নিয়ে তার সাথে থামকুনি পাতা বেটে নিয়ে লবণ ও সরিষার তেল দিয়ে মেখেও ভর্তা করে নিতে পারেন।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><br /></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><br /></span></div> <span style="background-color: white; text-align: justify;"><span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><b>----------------------থানকুনি পাতা দিয়ে পিয়াজু </b></span></span><br /> <span style="background-color: white; text-align: justify;"><span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><b> উপকরণ -</b></span></span><br /> <span style="background-color: white; text-align: justify;"><span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">থানকুনি পাতা কুচি-১০০ গ্রাম </span></span><br /> <span style="background-color: white; text-align: justify;"><span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">- পুদিনা পাতা কুচি-৫০ গ্রাম </span></span><br /> <span style="background-color: white; text-align: justify;"><span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">- ডিম-১টি </span></span><br /> <span style="background-color: white; text-align: justify;"><span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">- পিঁয়াজ কুঁচি-২ টেবিল চামচ </span></span><br /> <span style="background-color: white; text-align: justify;"><span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">- রসুন কুঁচি-২ টেবিল চামচ </span></span><br /> <span style="background-color: white; text-align: justify;"><span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">- কালজিরা-২ চা চামচ </span></span><br /> <span style="background-color: white; text-align: justify;"><span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">- লবন-১ চা চামচ </span></span><br /> <span style="background-color: white; text-align: justify;"><span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">- কাঁচামরিচ কুঁচি-১ টেবিল চামচ </span></span><br /> <span style="background-color: white; text-align: justify;"><span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">- বেসন-৩ টেবিল চামচ </span></span><br /> <span style="background-color: white; text-align: justify;"><span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">- তেল-২ কাপ </span></span><br /> <span style="background-color: white; text-align: justify;"><span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">- ঘি-১ টেবিল চামচ </span></span><br /> <span style="background-color: white; text-align: justify;"><span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><br /></span></span> <span style="background-color: white; text-align: justify;"><span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><b><u>প্রণালি </u></b></span></span><br /> <span style="background-color: white; text-align: justify;"><span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">প্রথমে একটি বাটিতে থানকুনি পাতা কুঁচি, পুদিনা পাতা কুঁচি, ডিম, পিঁয়াজ কুঁচি, রসুন কুঁচি, কালজিরা, লবণ, কাঁচা মরিচ কুঁচি, বেসন দিয়ে ভালকরে মাখিয়ে পিঁয়াজু তৈরি করতে হবে। এবার চুলায় একটি কড়াই দিন, কড়াইয়ে তেল ও ঘি দিন, তেল ও ঘি গরম হলে ভেঁজে তুলতে হবে। তৈরি হয়ে গেল থানকুনি পাতার পিঁয়াজু। </span></span><br /> <span style="background-color: white; text-align: justify;"><span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><br /></span></span> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><b>--------------------সাধারন থানকুনির ভর্তা</b></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><b><u>উপকরণ</u></b></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">থানকুনি পাতা ৪০-৫০তি, রসুন একটি, কাচা মরিচ একটি, লবণ পরিমাণ মত।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <br /></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><b>প্রস্তুত প্রণালী</b></span></div> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><span style="background-color: white; text-align: justify;"></span></span><br /> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;">থানকুনি পাতা কুচি কুচি করে কেটে মরিচ, রসুন,লবন মিশিয়ে বাটায় বেটে নিলেই ভর্তা প্রস্তুত হয়। থানকুনি পাতা শাক হিসেবে রান্না করে খাওয়া হয়। ভর্তা করে বা কাঁচা পাতা সালাদ হিসেবেও খাওয়া যায়। থানকুনিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif;"><br /></span></div> <h3 style="text-align: justify;"> <span style="color: #333333; font-family: droid sans, Arial, Verdana, sans-serif; font-size: large;"><b>কোথায় পাবেন?</b></span></h3> <span style="background-color: white; color: #444444; font-family: Arial, Verdana, sans-serif;">এখন প্রশ্ন হলো ব্যস্ত নগরজীবনে থানকুনি পাতা খোঁজে পাবেন কোথায়। গ্রামে অবশ্য থানকুনি গাছের অভাব নেই। সহজেই দেখা মেলে ঝোপে জঙ্গলে। শহরাঞ্চলে থানকুনির খোঁজ পাওয়া একটু কঠিনই বটে। তবে রাজধানীর কারওয়ান বাজারসহ কাঁচা বাজারগুলোতে একটু খোঁজ করলেই মিলবে থানকুনি পাতা। ফ্রিজেও কয়েকদিন রাখতে পারবেন থানকুনি পাতা। আর যারা গ্রামে বাস করেন তারা বাড়ির আশপাশে খোঁজ করুন, সহজেই মিলে যাবে।<br /><br />অথবা যারা আরও একটু সচেতন তারা ইচ্ছে করলেই বাড়ির ছাদে অথবা বারান্দার এক কোনায় টবের ভেতরই লাগাতে পারেন থানকুনি গাছ। চারা পেতেও তেমন কোনো সমস্যা হবে না। যে কোনো নার্সারিতে একটু খুঁজলেই মিলবে থানকুনি গাছ। </span></div>

থানকুনি পাতার গুনাগুন ও খাওয়ার নিয়ম

আমরা বিভিন্ন আরোগ্য রোগ-বালাই থেকে নিরাময়ের জন্য বিভিন্ন ঔষধ ব্যবহার করে থাকি, যার বেশি ভাগই আমাদের ক্ষতির মুখে ঠেলে দেয়। সর্বদা আমরা অ্য...

Read more »