জেনে নিতে পারেন চুল পরা রোধে ২৪ টি উপদেশ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhuEsk2VdUIN2kBWugEOLboGs2TpMV2a1Qz5D4S22sGRnGqclZZXLr2pU_m-oZUQwzAOJrKU1eNtJZ-NxPp7Z1fPkbOihtchGMAaPaeDjiVh5NCbh3XoNJhXvVk4SQcYgl0oniGbEnsMzZg/s1600/14522737_1108718259221501_3085465464551123364_n.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="181" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhuEsk2VdUIN2kBWugEOLboGs2TpMV2a1Qz5D4S22sGRnGqclZZXLr2pU_m-oZUQwzAOJrKU1eNtJZ-NxPp7Z1fPkbOihtchGMAaPaeDjiVh5NCbh3XoNJhXvVk4SQcYgl0oniGbEnsMzZg/s320/14522737_1108718259221501_3085465464551123364_n.png" width="320" /></a></div> - গরম পানিতে গোসল ত্যাগ করা উচিত।<br /> - প্রচুর পানি পান করুন।<br /> - নিয়মিত ব্যায়াম করুন।<br /> - চুল ট্রিম করুন।<br /> - হেয়ার ম্যাসাজ করুন।<br /> - জেনেটিক, হরমোন পরিবর্তন বা মা হওয়ার পর চুল পড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ভেজা চুলে চিরুনি দেবেন না।<br /> - গোড়া শক্ত করে সব সময় চুল বাঁধবেন না।<br /> - চুল পড়তে থাকলে চুলে তেল দেয়া বন্ধ করুন।<br /> - আয়রন ট্যাবলেট গ্রহণ করুন, সবুজ এবং হলুদ সবজি ও ফল বেশি করে খান।<br /> - প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিমের সাদা অংশ, ভেড়ার মাংস, সয়াবিন, পনির, দুধ এবং দই চুলের জন্য উপকারী।<br /> - চুলে হিট দিলে তা চুলের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই হিট বন্ধ করুন।<br /> - সূর্যের তাপ পরিহার করুন।<br /> - মাথার চামড়ার ওপর নরম ম্যাসাজ চুলের গোড়ায় রক্ত চলাচল বাড়ায়, যা চুলের জন্য ভালো।<br /> - চুল অতিরিক্ত আঁচড়াবেন না।<br /> - চিকন হওয়ার জন্য অতিরিক্ত ডায়েট কন্ট্রোল চুলের জন্য ক্ষতিকর।<br /> - ধূমপান চুলের জন্যও ক্ষতিকর।<br /> - ভিটামিন সি, ই এবং বিটা ক্যারোটিন চুলের জন্য ভালো।<br /> - মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম মানসিক চাপ কমায়, যা চুলের জন্যও ভালো।<br /> - কুমড়োর বিচি ফাইটোস্ট্রোজেনের উৎস, যা চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। এক চা-চামচ করে সপ্তাহে তিন চামচ বেটে চুলে দিলে এক্ষেত্রে কার্যকর হবে।<br /> - কন্ডিশনার কেবল ত্বকের ওপর নয়, চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত লাগিয়ে ১ থেকে ২ মিনিট রেখে পর্যাপ্ত পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।<br /> - চিরুনির ফাঁক হওয়া উচিত বড়। ঘন দাঁতওয়ালা চিরুনি ব্যবহার করা উচিত নয়।<br /> - কালারিং, সোজাকরণ ইত্যাদি একসঙ্গে করা উচিত নয়।<br /> - উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত জাঙ্ক ফুডে চুল শক্ত হলেও ভঙ্গুর হয়ে যায়।<br /> - চুলকে কিছু বিশ্রাম দেয়া উচিত। তাকে হাওয়ায় উড়তে দিন ইচ্ছামতো।</div>

জেনে নিতে পারেন চুল পরা রোধে ২৪ টি উপদেশ

- গরম পানিতে গোসল ত্যাগ করা উচিত। - প্রচুর পানি পান করুন। - নিয়মিত ব্যায়াম করুন। - চুল ট্রিম করুন। - হেয়ার ম্যাসাজ করুন। - জেনেটি...

Read more »

জেনে নিন বনসাই গাছের ইতিবৃত্ত

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiMVINkgxTY9CRYvRUyJ3wKXlX915u0y2OzPVQa8Fu26dDJqLloCBFCBF_MpqpfE-geTj0BYZ4e5hobpp0w-EgBZIG_d3gvNDggLNtfzb-XKcAnG2GCrNfJFT4fg_ICc0IfM5pV8C6z4zMs/s1600/Untitled.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="জেনে নিন বনসাই গাছের ইতিবৃত্ত " border="0" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiMVINkgxTY9CRYvRUyJ3wKXlX915u0y2OzPVQa8Fu26dDJqLloCBFCBF_MpqpfE-geTj0BYZ4e5hobpp0w-EgBZIG_d3gvNDggLNtfzb-XKcAnG2GCrNfJFT4fg_ICc0IfM5pV8C6z4zMs/s320/Untitled.jpg" title="জেনে নিন বনসাই গাছের ইতিবৃত্ত " width="319" /></a></div> <h2 style="text-align: left;"> <br /></h2> <h2 style="text-align: left;"> বনসাই কি </h2> বনসাই অর্থ ট্রের মধ্যে ফলানো। শক্ত কান্ড রয়েছে এমন গাছের খর্বাকৃতি করার শিল্পকে বনসাই বলা হয়। বনসাই তৈরীতে নান্দনিকতার ছোঁয়া থাকে।<br /> <h2 style="background: none rgb(255, 255, 255); border-bottom: 1px solid rgb(170, 170, 170); font-family: "Linux Libertine", Georgia, Times, serif; font-weight: normal; line-height: 1.3; margin: 1em 0px 0.25em; overflow: hidden; padding: 0px; text-align: left;"> <span class="mw-headline" id=".E0.A6.B6.E0.A6.AC.E0.A7.8D.E0.A6.A6.E0.A7.87.E0.A6.B0_.E0.A6.89.E0.A7.8E.E0.A6.AA.E0.A6.A4.E0.A7.8D.E0.A6.A4.E0.A6.BF">শব্দের উৎপত্তি</span></h2> বনসাই শব্দটি জাপানী; চীনা পেনজাই শব্দ থেকে বনসাই শব্দের উৎপত্তি হয়েছে।<br /> <br /> <h2 style="text-align: left;"> বনসাই এর ইতিহাস</h2>  প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতায় পাত্রে/ টবে গাছের বিভিন্ন ধরনের চারা জন্মানোর কথা জানা যায়। ৪০০০ খ্রীষ্ট পূর্বাব্দে পাত্রে গাছ লাগানো হত। এরকম তথ্য সে সময়কার রাজনৈতিক নথিপত্র ঘেটে জানা যায়। ঐ সময়ে পাথর কেটে পাত্র তৈরী করে সে পাত্রে গাছ লাগানো হত। তৃতীয় ফারাও রামেসেস পাত্রে বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগিয়ে অনেক মন্দিরে দান করেছিলেন। প্রাচীন কালে ভারতে টবে পাত্রে বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগানোর প্রচলন ছিল। সে সময়ে ঔষধ ও খাবারের জন্য পাত্রে গাছ লাগানো হত। এক হাজার বছর আগে চীনে এর প্রচলন শুরু হলেও দ্বাদশ শতাব্দীতে জাপানীদের নান্দনিক ছোঁয়ায় এটি শিল্পে পরিণত হয়।<br /> <br /> <h2 style="text-align: left;"> <b>বনসাইয়ের ধরণ </b></h2> <ul style="text-align: left;"> <li> ব্রুম: এ জাতীয় বনসাই দেখতে অনেকটা ছাতার মতো দেখায় ফরমাল এ জাতীয় বনসাইয়ের ডালপালা গুলোর নিয়মিত শয্যা বিন্যাস হয়ে থাকে। </li> <li>ইনফরমাল - ডালপালাগুলোর শয্যা বিন্যাস নিয়মিত হতে দেখা যায় না। ডালপালা এলোমেলো হয়। </li> <li>রুট ওভার রক-  টবের পাথরের উপরে বৃক্ষ মূলের সৌন্দর্য প্রকাশিত হয় রুটওভার রক এর ক্ষেত্রে। </li> <li>রুট অ্যাক্সপোজ এ জাতীয় বনসাইয়ের শিকড়গুলো টবের মাটির উপর ছড়িয়ে থাকে। ছড়িয়ে থাকা শিকড়গুলো এই বনসাই এর সৌন্দর্য বাড়িয়ে দেয়। </li> <li>ইনফরমাল আব্রাইট এ বনসাই গুলো দেখতে ইনফরমাল বনসাইয়ের মত টুইন ট্রাংক এ জাতীয় বনসাইয়ের গাছে দুটি কান্ড থাকে ট্রিপল ট্রাংক এ জাতীয় বনসাইয়ের গাছে ৩ টি কান্ড থাকে মাল্টিট্রাংক তিনের বেশি কান্ড থাকলে সে বনসাইকে মাল্টিট্রাংক বনসাই বলে </li> <li>স্পান্টিং বনসাইয়ের গাছ একদিকে হেলে থাকলে সেটাকে স্পান্টিং বলে কাসকেড এই ধরনের বনসাইয়ের গাছগুলো টবের সীমানা ছাড়িয়ে ঝর্নার মতো নিচের দিকে গড়িয়ে নামে। </li> </ul> <h2 style="text-align: left;"> <b>বনসাইয়ের আকার</b> </h2> <h2> </h2> <ul style="text-align: left;"> <li> বনসাই সাইজ ছোট বনসাই ১০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত </li> <li>মধ্যম বনসাই ১০ সেন্টিমিটার থেকে ২৫ সেন্টিমিটার </li> <li>বড় বনসাই ২৫ সেন্টিমিন্টার থকে ৪৫ সেন্টিমিটার </li> </ul> <div> <br /></div> <h2 style="text-align: left;"> ভালো বনসাই </h2> <div>  ভালো বনসাই গাছে সামনের চেয়ে পেছনে পাতা থাকতে হয়। গাছের প্রধান কান্ডটিকে সবচেয়ে বেশি মোটা থাকতে হয়। গাছের উচ্চতানুযায়ী গাছের শাখা প্রশাখা অর্ধেক বা তার চেয়ে বেশি থাকতে হয়। নিচের দিকের প্রথম ডালটি সবচেয়ে মোটা হতে হয়। গাছের বাইরের আকৃতি দেখতে অনেকটা ত্রিভুজের বৃত্তের মত দেখাতে হয়। মরে যাওয়া এবং রুগ্ন পাতা, পোকা-মাকড় থাকবে না। টবের রং গাছের সাথে মানানসাই হতে হয়। বনসাইয়ের পাত্রে/ টব পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন হতে হয়। গাছের সব পাতার আকার এরকম হতে হয়। ফুল ও ফলে কোন ধরনের বিকৃতি থাকতে পারে না। বনসাইয়ের প্রশিক্ষণ বনসাই তৈরীর প্রশিক্ষণ নিলে চাইলে নিচের ঠিকানায় যোগাযোগ করা যেতে পারে। বাংলাদেশ বনসাই সোসাইটি ফোন: ০২- ৮১২২৬৮৬ মোবাইল: ০১৭১১-৮১০২৬২, ০১৭১১-৪২০১২২, ০১৭১১-৮২৬৫৩৩ </div> <div> <br /></div> <h2 style="text-align: left;"> <b>বনসাই উপযুক্ত গাছগুলো </b></h2> <div> যে সকল গাছের বৃদ্ধি ধীরে ধীরে হয়। গাছের কান্ড মোটা হয়। বছরে একবার পাতা ঝরে। গাছের বয়স হলে গাছের ছাল মোটা হয়। গাছের ঝুরি নামে এমন গাছ, শিকড় কেটে দিলে ঝুরি গাছের শিকড়ের কাজ করে। গাছ অনেকদিন সতেজ থাকে এবং গাছের বয়স অনুযায়ী বেঁচে থাকে। যেখানে বা যেদেশে বনসাই করা হবে সে স্থানের আবহাওয়া উপযোগী হতে হয়। বাংলাদেশে বনসাই করা যেতে পারে </div> <h3 style="text-align: left;"> এমন গাছগুলো হল </h3> <div> বট, বকুল, শিমুল, পাকুড়, তেতুল, শিবীষ, বাবলা, পলাশ, বিলিতি বেল, ছাতিম, হিজল, জাম, নিম, বেলি, গাব, শেফালী, পেয়ারা, হেওরা, ডালিম, তমাল,জাম্বুরা, কমলা, তুলশী, বহেরা, বরই, বর্ডার, কামিনী, বগুন, মেহেদী, কড়ই, অর্জুন, জারুল, জুনিপার, নরশিংধ, করমচা, লুকলুকি, কৃষ্ণচূড়া, কদবেল, দেবদারু, সাইকেশ, হরিতকি, কামরাঙা, আমলকি, নীলজবা, লালজবা, কুসুমফুল, এশফেরা, ধানপাতা, অশ্বথ বট, নুডা বট, পাকুর বট, কাঠলি বট, রঙ্গন ছোট, রঙ্গন বড়, নিম সুন্দরী, লাল গোলাপ, খই বাবলা, কনকচাঁপা, গোলাপজাম, পাথরকুচি, সাদা নয়নতারা, স্টার কুইন, বাগান বিলাস, হেলিকুনিয়া, লাল টাইমফুল, গোলাপিটা ফুল, ক্যাকটাস গোল, ক্যাকটাস লম্বা, পান বিলাস, লালা পাতাবাহার, লাল জামরুল, চায়না বাঁশ, সন্ধ্যা মালতী হলুদ, যজ্ঞ ডুমুর, আলমন্ডা, এলাচি ও ঢেড়শ। </div> <div> <div> <br /></div> <h2 style="text-align: left;"> বনসাই তৈরী করতে চাইলে</h2> </div> <div>  বনসাই করার আগে যে গাছ নির্বাচন করা হয় সে গাছের বৈশিষ্ট্য ও অন্যান্য সম্পর্কে জেনে নিলে তা পরবর্তীতে সাহা্য্য করে। বনসাই গাছ বর্ষা ঋতুতে লাগানো উচিত। বনসাইয়ের উচ্চতা ৩-৫ ফুট পর্যন্ত হয়। বনসাই গাছকে প্রয়োজন মত খাদ্য দিতে হয়। বনসাই গাছে কালো মাটি, সরষে, নীমের খোল, ইটের চূর্ন, বালি খাবার হিসাবে কাজ করে। শীতের সময়ে একদিন অন্তর অন্তর গাছে পানি দিতে হয়। অপ্রয়োজনে গাছকে না ছোঁয়াই ভালো। শান্ত নিরিবিলি পরিবেশে গাছ রাখতে হয়। </div> <h2 style="text-align: left;"> যে জায়গা উপযুক্ত </h2> <div>  পানি নিষ্কাশন সুবিধা রয়েছে এবং সূর্যের আলো পৌঁছে এমন জায়গা বেছে নিতে হয় বনসাইয়ের জন্য। অর্থাৎ পরিবেশটা অবশ্যই খোলামেলা হতে হয। দোঁ-আশ ও বেলে মাটি বনসাইয়ের জন্য উপযুক্ত। কয়টি গাছের বনসাই করা হবে তার উপর জায়গার পরিমাণ নির্ভর করে। পাখি থেকে বনসাইয়ের কুড়ি বাঁচাতে নেট ব্যবহার করতে হয়। </div> <div> <br /></div> <h2 style="text-align: left;"> যে যন্ত্রগুলি প্রয়োজন </h2> <div> <ul style="text-align: left;"> <li> পট/ টব (বনসাই রোপনের জন্য) </li> <li>সিকেচার (ডাল কাটার জন্য) </li> <li>কাঁচি (পাতা কাটার জন্য) </li> <li>কনকেভ কাটার (ডালের গোড়া সরাতে) </li> <li>ওয়্যার কাটার (তার কাটতে) </li> </ul> </div> <h2 style="text-align: left;"> টব নির্বাচন </h2> <div> <ul style="text-align: left;"> <li> বনসাই উঁচু না হলে ছোট বাটির টব বাছাই করাই ভালো। </li> <li>টব বনসাইয়ের শাখা, প্রশাখার বিস্তারের চেয়ে ছোট হলে ভালো হয় এবং এতে বনসাইয়ের সৌন্দর্য বেড়ে যায়। </li> <li>টব যে কোন আকৃতির হতে পারে। রুচি অনুযায়ী ত্রিভুজাকার, বৃত্তাকার, আয়তাকার যেকোন আকৃতির বাছাই করা যেতে পারে। </li> </ul> </div> <h2 style="text-align: left;"> বনসাইয়ের চারা তৈরী </h2> <div> <ul style="text-align: left;"> <li> বনসাইয়ের চারা নার্সারী থেকে সংগ্রহ করা যায়। এছাড়া বীজ সংগ্রহ করেও চারা তৈরী করে নেওয়া যায়। </li> <li>যে সকল গাছের বীজ পাওয়া যায় না সে সকল গাছের চারা পেতে অঙ্গজ পদ্ধতি অবলম্বন করা যায়। </li> <li>কাটিং, তেউড় বিভাজন, দাবা কলম, ঝড় বিভাজন দাবা কলম, চোখ কলম, ঝুটি কলম ও অন্যান্য অংগজ পদ্ধতি অনুসরণ করে চারা তৈরী করে নেওয়া যায়। </li> <li>চারা তৈরী হয়ে গেলে টব/ পটে বনসাই রোপন করতে মাটি তৈরী করে নিতে হয়। </li> </ul> </div> <div> <br /></div> <h2 style="text-align: left;"> মাটি তৈরী </h2> <div>  বিভিন্ন জাতের বনসাইয়ের জন্য আলাদা ভাবে মাটি তৈরী করতে হয়। মাটি তৈরীতে জৈব সার ও দো-আঁশ বা পলি মাটি ব্যবহার করতে হয়। জৈবসার ও দো-আঁশ মাটির মিশ্রনে জৈব সারের পরিমাণ বেশী থাকতে হয়। </div> <h3 style="text-align: left;"> একনজরে মাটি তৈরী</h3> <div> <ul style="text-align: left;"> <li> দো-আঁশ মাটি পরিমান মতো কাঠের ছাই ৭৫ গ্রাম </li> <li>ইট গুড়ো ১৩০ গ্রাম </li> <li>খড়ি মাটির গুড়ো ৫০ গ্রাম </li> <li>হাড় গুড়ো ৫০ গ্রাম </li> <li>কম্পোস্ট ১/২ কেজি </li> <li>শুকনো গোবর পরিমাণ মতো </li> <li>পঁচা গোবর পরিমাণ মতো </li> <li>মোটা বালু অল্প পরিমাণ </li> </ul> মাটি তৈরী করা হয়ে গেলে এরপর টবে চারা লাগাতে হয়। </div> <div> <br /></div> <h2 style="text-align: left;"> টবে চারা লাগানো </h2> <div>  টবে মাটি রাখার আগে টবের পানি নিষ্কাশনের ছিদ্রের উপর এক টুকরা তারের জালি দিতে হয়। তারের জালির উপর কিছু কাঁকর দিয়ে ঢেকে দিতে হয়। এর পর তৈরী করা মাটি টবে রেখে চারা লাগাতে হয়। চারা লাগানো হয়ে গেলে চারার পাতা বড় হতে সময় দিতে হয়। </div> <h2 style="text-align: left;"> পাতা কেটে দিতে হয় </h2> <div> <ul style="text-align: left;"> <li> পাতা বড় হয়ে হলে বছরে ২/১ বার পাতার বোঁটা রেখে বাকিটুকু ফেলে দিতে হয়। </li> <li>অন্তত দুটি বড় পাতা রেখে অন্য পাতাগুলো ফেলে দিতে হয়। </li> <li>নতুন পাতা গজাতে থাকলে বাকি বড় পাতাগুলো ফেলে দিতে হয়। </li> </ul> </div> <h2 style="text-align: left;"> ডাল কেটে দিতে হয় </h2> <div> <ul style="text-align: left;"> <li> প্রথমে ঠিক করে নিতে হয় যে গাছের কোন কোন ডালগুলো রাখা হবে। </li> <li>তবে ডালগুলো ঠিক জায়গায় রাখতে বনসাইয়ের সৌন্দর্যটাও মাথায় রাখতে হয় কারণ ডালের উপরই বনসাইয়ের মডেল নির্ভর করে। </li> <li>বনসাইয়ের কান্ডের শাখা সামনের দিকে না রেখে ডানে, বামে ও পেছনে রাখতে হয়। </li> <li>সরু ডাল কাটতে সিকেচার ও মোটা ডাল কাটতে করাত ব্যবহার করতে হয়। </li> <li>ডাল কাটা হলে ডালের কাটা স্থানে কাটিং পেস্ট দিয়ে ঢেকে দিতে হয়। </li> </ul> </div> <h2 style="text-align: left;"> তার বাঁধতে হয় যেভাবে </h2> <div> <ul style="text-align: left;"> <li> গাছের কান্ডের জন্য মোটা তার ও শাখার জন্য সরু তার ব্যবহার করতে হয়। </li> <li>তারগুলো তামার অথবা গ্যালভানাইজিংয়ের তারও হতে পারে। ৪৫ ডিগ্রী কোনে তারগুলো পৌঁচাতে হয়। </li> <li>মোটা কান্ডে তার পেঁচানোর আগে কাপড় পেঁচিয়ে নিতে হয়। </li> <li>তার বেশি ঘন করে ফাঁকা বেশি না রেখে পেঁচানো ভালো। </li> <li>তার পেঁচালে গাছ দূর্বল হয়ে যায়। তার খোলার পর সরাসরি সূর্যের আলো পৌঁছে না এমন জায়গায় ৭ দিনের জন্য রাখতে হয়। </li> <li>ছয় মাস অন্তর অন্তর গাছে তার জড়াতে হয়। </li> </ul> </div> <div> <h2 style="text-align: left;"> বনসাইয়ের পরিচর্যার নিয়ম সমূহ </h2> </div> <div> </div> <br /> <ul style="text-align: left;"> <li>গাছকে নিয়মিত খাবার দিন। যেমন, কালো মাটি, বালু বা ইটের চূর্ণ, সরিষা বা নীলের খোসা ইত্যাদি। </li> <li>বনসাই অতিরিক্ত পানিবদ্ধতা এবং রোদ— কোনোটাই সহ্য করতে পারে না। তাই এ বিষয়ে খেয়াল রাখুন। </li> <li>বনসাই ধুলা-ময়লামুক্ত রাখতে পানি দিয়ে পাতা ও ডাল মুছে দিন। </li> <li>টবের মাটিতে পোকামাকড় কিংবা ছত্রাকের প্রাদুর্ভাব হলে সঠিক মাত্রায় ওষুধ প্রয়োগ করুন। </li> <li>এমন স্থানে রাখুন, যেখানে আলো-বাতাস চলাচল করে কিন্তু লোকজনের যাওয়া-আসা কম। </li> <li>নির্ধারিত আকৃতি ঠিক রাখতে নির্ধারিত ডালপালা বাদে ছাঁটাই করুন। </li> <li>বেশি ব্যস্ত থাকলে সঠিক মাত্রায় তরল বা স্পেস সার প্রয়োগ করতে পারেন। </li> <li>অবশ্যই প্রতি এক বছর অন্তর টবের মাটি পরিবর্তন করুন। </li> <li>গাছের ছাঁটাইসহ অন্যান্য কাজে বনসাই পরিচর্যার জন্য নির্ধারিত যন্ত্রপাতি ব্যবহার করুন। </li> <li> আপনার বনসাইটি কোনো কারণে বনসাইটি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হলে, যেখান থেকে কিনেছেন, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।</li> <li>ব্যক্তিগতভাবে বনসাই সংগ্রহ করেন এমন কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলুন।</li> </ul> <div> <br /></div> একটু আন্তরিকতাপূর্ণ দেখভাল আপনার বনসাইটিকে আরও সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। এ ক্ষেত্রে খুব বেশি ঝামেলার দরকার হয় না।</div>

জেনে নিন বনসাই গাছের ইতিবৃত্ত

বনসাই কি  বনসাই অর্থ ট্রের মধ্যে ফলানো। শক্ত কান্ড রয়েছে এমন গাছের খর্বাকৃতি করার শিল্পকে বনসাই বলা হয়। বনসাই তৈরীতে নান্দনিকতার ছো...

Read more »

জেনে রাখুন আপনার প্রিয় কবুতর/ পাখি/ মুরগী জন্যে জরুরী কিছু মেডিসিনের নাম

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgYIFq1helrPIWLq6Ex71TtoCtPhLeVD-2U0QqZwbsmmVQ5hpg_xTsLeS9aIQgAAPxEcndFu3et_5BvB1SGrDb31O6vRG6QloOgYVysJ9QgEEkM-2638RoMlvsE2RWrCgTwafJVl_MFPFnC/s1600/279.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="জেনে রাখুন আপনার প্রিয় কবুতর/ পাখি/ মুরগী জন্যে জরুরী কিছু মেডিসিনের নাম" border="0" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgYIFq1helrPIWLq6Ex71TtoCtPhLeVD-2U0QqZwbsmmVQ5hpg_xTsLeS9aIQgAAPxEcndFu3et_5BvB1SGrDb31O6vRG6QloOgYVysJ9QgEEkM-2638RoMlvsE2RWrCgTwafJVl_MFPFnC/s320/279.jpg" title="জেনে রাখুন আপনার প্রিয় কবুতর/ পাখি/ মুরগী জন্যে জরুরী কিছু মেডিসিনের নাম" width="320" /></a></div> <div style="background-color: white; color: #666666; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 16.08px; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> যার অসিলায় বাঁচতে পারে আপনার প্রিয় কবুতর/ পাখি/ মুরগী<br /> ভিটামিনসমূহ :<br /> 1. Allvit MA, Germany / মাল্টি ভিটামিন<br /> 2. Maxi Gr<span class="text_exposed_show" style="display: inline;">ow-P / মাল্টি ভিটামিন<br />3. Maxifort / মাল্টি ভিটামিন<br />4. Megavit / মাল্টি ভিটামিন<br />5. Rena-WS / মাল্টি ভিটামিন<br />6. Rhodivit WS / মাল্টি ভিটামিন<br />7. APSA B-Complex, Spain / ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স<br />8. Rena B+C/ ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স<br />9. B-Complex / ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স<br />10. Revital-7 / ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স<br />11. Hicom-B, Holland / ভিটামিন b1,b2,b6<br />12. Thiavin / ভিটামিন বি১, বি২ টাল রোগের জন্য<br />13. AD3E / ভিটামিন এ,ডি৩, ও ই (শারীরিক সক্ষমতা/ উর্বরতাবাড়াবে)<br />14. Cod Liver Oil / ভিটামিন এ, ডি ও ই<br />15. Calplex / ক্যালসিয়াম<br />16. Caltat tab / ক্যালসিয়াম<br />17. Vitamin C / ভিটামিন সি<br />18. E-Sel / ভিটামিন ই<br />19. KEVIST DS / Vitamin K3 premix<br />20. Rena K / ভিটামিন কে<br />21. Zis-Vet / জিংক(ডিমের উৎপাদন বৃদ্ধি, খোসা শক্ত হওয়া, দৈহিক বৃদ্ধি, পালক গজানো, পালকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করা, দেহের হাড় শক্ত করা)<br />22. Riboson / পক্স ও অন্যান্য ক্ষত নিরাময়ে ব্যবহৃত<br />23. Thiovit / টাল রোগের জন্য<br />24. Berin / শারীরিক সক্ষমতা/ উর্বরতা বাড়াবে<br />25. Availa Z-M / Grit Premix<br />26. Pigeon Minerals / Grit Premix<br />27. Grit / বিভিন্ন কোয়ালিটির<br />28. Pigeon Mixed Food / বিভিন্ন কোয়ালিটির<br />29. Emolight/রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি কারক। শীতের বারতি যত্নে।</span><br /> <span class="text_exposed_show" style="display: inline;"><br /></span> <span class="text_exposed_show" style="display: inline;"><br /><b>ঔষধসমূহ :</b><br />1. AMPI coli (the powerful combination of 2 Antibiotics)<br />2. 4 IN 1 Mix / এন্টিবায়োটিক<br />3. Bactitab / (অতিরিক্ত ঠান্ডা, মুখ দিয়ে লালা পড়া ও চুনা পায়খানা নিরাময়ে)<br />4. Chemonid / এন্টিবায়োটিক<br />5. Cipryl-solution / এন্টিবায়োটিক<br />6. Cosumix Plus / এন্টিবায়োটিক<br />7. Doxacil-Vet/ এন্টিবায়োটিক<br />8. Doxy-Oxy / এন্টিবায়োটিক<br />9. Enrocin / এন্টিবায়োটিক<br />10. Esb3 30% / এন্টিবায়োটিক<br />11. Moxacil / এন্টিবায়োটিক<br />12. New-Floxin Liq / এন্টিবায়োটিক<br />13. Respiron / ঠান্ডা ও শ্বাসযন্ত্রের প্রতিশোধক<br />14. Eye Drops (Civodex Vet) / চোখের জীবানুনাশক</span><br /> <span class="text_exposed_show" style="display: inline;"><br /><b>স্যালাইন :</b><br />1. Electromin / স্যালাইন<br />2. Glucolyte / স্যালাইন</span><br /> <span class="text_exposed_show" style="display: inline;"><br /><b>লিভারটনিক :</b><br />1. Liva Tone / লিভার টনিক<br />2. Liva-Vit / লিভার টনিক<br />3. All eNzyme / হজম শক্তি বাড়াবে এবং খাবারে রুচি আনবে<br />প্রোবায়োটিক :<br />1. Guardizen-M / প্রোবায়োটিক2. Lisovit / রোগ প্রতিরোধক হিসাবে ব্যবহৃত<br />3. Apple Cider Vinegar / রোগ প্রতিরোধক হিসাবে ব্যবহৃত</span></div> <div class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #666666; display: inline; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 16.08px;"> <div style="margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> <b>হামদর্দ :</b><br /> 1. Fevnil / হামদর্দ, জ্বর ও সালমোনেলা প্রতিরোধে ব্যবহৃত<br /> 2. Icturn / হামদর্দ, লিভার টনিক হিসাবে ব্যবহৃত<br /> 3. Marbelus / হামদর্দ, পাতলা পায়খানা ও সালমোনেলা প্রতিরোধে ব্যবহৃত<br /> 4. Safi / হামদর্দ, মাল্টিভিটামিন ও সালমোনেলা প্রতিরোধে ব্যবহৃত<br /> 5. Disney / হামদর্দ, পাতলা পায়খানা প্রতিরোধে ব্যবহৃত<br /> <br /> <b>এন্টিজার্ম স্প্রে :</b><br /> 1. Timsen / এন্টিজার্ম স্প্রে<br /> 2. Virostop / এন্টিজার্ম স্প্রে<br /> 3. Virocid / এন্টিজার্ম স্প্রে<br /> <br /> <b>কৃমির ঔষুধ :</b><br /> 1. Avinex / কৃমির ঔষুধ<br /> 2. Wormazole / কৃমির ঔষুধ<br /> (সংগৃহীত) </div> </div> <div id="gtx-trans" style="left: -9px; position: absolute; top: 1419px;"> <div class="gtx-trans-icon"> </div> </div> </div>

জেনে রাখুন আপনার প্রিয় কবুতর/ পাখি/ মুরগী জন্যে জরুরী কিছু মেডিসিনের নাম

যার অসিলায় বাঁচতে পারে আপনার প্রিয় কবুতর/ পাখি/ মুরগী ভিটামিনসমূহ : 1. Allvit MA, Germany / মাল্টি ভিটামিন 2. Maxi Gr ow-P / মাল্টি...

Read more »

রক্তের গ্রুপ ও কে কাকে রক্ত দিতে পারবে

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div abp="299" class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a abp="300" href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhHak2sug2JotgHhiTWcA3aFWLQOWenijTEuxp5vMlH-fU3GVN7fcKwNEKhe7kPSyWlb_HAHLT3AjioQOvdYNfqIB685J_GMz18cauSNEU30T-eUF6-mc3pD-opxz7XptLL21Sr3PAL9f8-/s1600/Capture.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img abp="301" alt="রক্তের গ্রুপ ও কে কাকে রক্ত দিতে পারবে" border="0" height="222" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhHak2sug2JotgHhiTWcA3aFWLQOWenijTEuxp5vMlH-fU3GVN7fcKwNEKhe7kPSyWlb_HAHLT3AjioQOvdYNfqIB685J_GMz18cauSNEU30T-eUF6-mc3pD-opxz7XptLL21Sr3PAL9f8-/s320/Capture.jpg" title="রক্তের গ্রুপ ও কে কাকে রক্ত দিতে পারবে" width="320" /></a></div> <div abp="15"> আমরা জানি মানুষ ভেদে রক্তের গ্রুপের পার্থক্য হয়। সাধারণত A+, A-, B+, B-, AB+, AB-, O+, O- গ্রুপের রক্ত থাকে। এর মধ্যে পৃথিবীতে সবচেয়ে O+ গ্রুপের মানুষের সংখ্যা বেশী। নিচে এশিয়া মহাদেশীদের রক্তের গ্রুপের শতকরা হার দেয়া হল</div> <div abp="18">  </div> <table abp="19" border="1" cellpadding="0" cellspacing="0"><tbody abp="20"> <tr abp="21"><td abp="22" style="height: 21px; width: 202px;"><div abp="23"> <strong abp="24">ব্লাড গ্রুপ</strong></div> </td><td abp="25" style="height: 21px; width: 202px;"><div abp="26"> <strong abp="27">শতকরা</strong></div> </td></tr> <tr abp="28"><td abp="29" style="height: 41px; width: 202px;"><div abp="30"> O+</div> <div abp="31">  </div> </td><td abp="32" style="height: 41px; width: 202px;"><div abp="33"> ৩৯%</div> </td></tr> <tr abp="34"><td abp="35" style="height: 42px; width: 202px;"><div abp="36"> O-</div> <div abp="37">  </div> </td><td abp="38" style="height: 42px; width: 202px;"><div abp="39"> ১%</div> </td></tr> <tr abp="40"><td abp="41" style="height: 42px; width: 202px;"><div abp="42"> A+</div> <div abp="43">  </div> </td><td abp="44" style="height: 42px; width: 202px;"><div abp="45"> ২৭%</div> </td></tr> <tr abp="46"><td abp="47" style="height: 41px; width: 202px;"><div abp="48"> A-</div> <div abp="49">  </div> </td><td abp="50" style="height: 41px; width: 202px;"><div abp="51"> ০.৫%</div> </td></tr> <tr abp="52"><td abp="53" style="height: 42px; width: 202px;"><div abp="54"> B+</div> <div abp="55">  </div> </td><td abp="56" style="height: 42px; width: 202px;"><div abp="57"> ২৫%</div> </td></tr> <tr abp="58"><td abp="59" style="height: 42px; width: 202px;"><div abp="60"> B-</div> <div abp="61">  </div> </td><td abp="62" style="height: 42px; width: 202px;"><div abp="63"> ০.৪%</div> </td></tr> <tr abp="64"><td abp="65" style="height: 42px; width: 202px;"><div abp="66"> AB+</div> <div abp="67">  </div> </td><td abp="68" style="height: 42px; width: 202px;"><div abp="69"> ৭%</div> </td></tr> <tr abp="70"><td abp="71" style="height: 41px; width: 202px;"><div abp="72"> AB-</div> <div abp="73">  </div> </td><td abp="74" style="height: 41px; width: 202px;"><div abp="75"> ০.১%</div> </td></tr> </tbody></table> <div abp="76"> <br abp="77" /><br abp="78" /><strong abp="79">কারা রক্ত দিতে পারবে</strong></div> <div abp="80"> প্রাপ্ত বয়স্ক যেকোন সুস্থ মানুষ অন্যকে রক্ত দিতে পারে। তবে বয়স ও শরীরের ওজনকে বিবেচনা করতে হবে।</div> <div abp="81"> উপযুক্ত বয়স- মহিলা ও পুরুষ যাদের বয়স ১৮ - ৪৫ বছর।</div> <div abp="82"> <br abp="83" /> উপযুক্ত ওজন- পুরুষদের ক্ষেত্রে অবশ্যই ৪৭ কেজি বা তার উর্ধে হতে হবে এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ৪৫ কেজি বা তার উর্ধে হতে হবে।</div> <div abp="84"> <br abp="85" /><strong abp="86">যারা রক্ত দিবেন না</strong>-</div> <ul abp="87"> <li abp="88">যাদের ৩ বছরের মধ্যে জন্ডিস হয়েছে</li> <li abp="89">যাদের রক্ত বাহিত জটিল রোগ রয়েছে</li> <li abp="90">৪ মাসের মধ্যে যারা রক্ত দিয়েছেন</li> <li abp="91">যারা ৬ মাসের মধ্যে বড় কোন অস্ত্রপচার করিয়েছেন</li> <li abp="92">মহিলাদের ক্ষেত্রে যারা গর্ভবতী অথবা যাদের মাসিক বা ঋতুস্রাব চলছে</li> </ul> <div abp="93"> এসব বিষয় ছাড়াও রক্ত দেয়ার সময় রক্তদাতার অন্যান্য শারীরিক বিষয় যাচাই করা হয়। </div> <div abp="94"> <br abp="95" /><strong abp="96">রক্তদানের সাধারন তথ্য</strong></div> <ul abp="97"> <li abp="98">এক ব্যাগ রক্ত দিলে শরীরের কোন ক্ষতি হয় না।</li> <li abp="99">রক্ত দানের ৫- ২১ দিনের মধ্যে ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়।</li> <li abp="100">রক্ত দিলে হাড়ের বোনম্যারোতে নতুন রক্ত কণিকা তৈরিতে উদ্দীপনা আসে।</li> <li abp="101">ব্যবহৃত সূচ সিরিঞ্জ জীবাণু মুক্ত কি না জেনে নিন।</li> <li abp="102">খালি পেটে রক্ত দিবেন না।</li> <li abp="103">রক্তদানের পুর্বে প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জেনে নিন।</li> <li abp="104">পরিচিত ও বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠানে রক্ত দিন।</li> </ul> <div abp="105">  </div> <div abp="106"> নিচের সারণী থেকে আমরা দেখে নিতে পারি কোণ গ্রুপের রক্ত কাকে দিতে পারবে বা কার কাছ থেকে রক্ত নিতে পারে-</div> <div abp="107">  </div> <table abp="108" align="left" border="0" cellpadding="0" cellspacing="0" style="width: 672px;"><tbody abp="109"> <tr abp="110"><td abp="111" style="height: 27px; width: 189px;"><div abp="112"> <strong abp="113">রক্তের গ্রুপ</strong></div> </td><td abp="114" style="height: 27px; width: 221px;"><div abp="115"> <strong abp="116">যাদের দিতে পারবে</strong></div> </td><td abp="117" style="height: 27px; width: 263px;"><div abp="118"> <strong abp="119">যাদের কাছ থেকে নিতে পারবে</strong></div> </td></tr> <tr abp="120"><td abp="121" style="height: 16px; width: 189px;"><div abp="122"> A+</div> </td><td abp="123" style="height: 16px; width: 221px;"><div abp="124"> A+  AB+</div> </td><td abp="125" style="height: 16px; width: 263px;"><div abp="126"> A+   A-  O+  O-</div> </td></tr> <tr abp="127"><td abp="128" style="height: 16px; width: 189px;"><div abp="129"> A-</div> </td><td abp="130" style="height: 16px; width: 221px;"><div abp="131"> A+   A-   AB+  AB-</div> </td><td abp="132" style="height: 16px; width: 263px;"><div abp="133"> A-   O-</div> </td></tr> <tr abp="134"><td abp="135" style="height: 11px; width: 189px;"><div abp="136"> AB+</div> </td><td abp="137" style="height: 11px; width: 221px;"><div abp="138"> AB+</div> </td><td abp="139" style="height: 11px; width: 263px;"><div abp="140"> সকল গ্রুপ</div> </td></tr> <tr abp="141"><td abp="142" style="height: 16px; width: 189px;"><div abp="143"> AB-</div> </td><td abp="144" style="height: 16px; width: 221px;"><div abp="145"> AB+  AB-</div> </td><td abp="146" style="height: 16px; width: 263px;"><div abp="147"> A-   B-  O-  AB-</div> </td></tr> <tr abp="148"><td abp="149" style="height: 15px; width: 189px;"><div abp="150"> B+</div> </td><td abp="151" style="height: 15px; width: 221px;"><div abp="152"> B+ AB+</div> </td><td abp="153" style="height: 15px; width: 263px;"><div abp="154"> B+  B-  O+  O-</div> </td></tr> <tr abp="155"><td abp="156" style="height: 16px; width: 189px;"><div abp="157"> B-</div> </td><td abp="158" style="height: 16px; width: 221px;"><div abp="159"> B+  B-   AB+  AB-</div> </td><td abp="160" style="height: 16px; width: 263px;"><div abp="161"> B-   O-</div> </td></tr> <tr abp="162"><td abp="163" style="height: 15px; width: 189px;"><div abp="164"> O+</div> </td><td abp="165" style="height: 15px; width: 221px;"><div abp="166"> A+  B+   AB+  O+</div> </td><td abp="167" style="height: 15px; width: 263px;"><div abp="168"> O+  O-</div> </td></tr> <tr abp="169"><td abp="170" style="height: 16px; width: 189px;"><div abp="171"> O-</div> </td><td abp="172" style="height: 16px; width: 221px;"><div abp="173"> সকল গ্রুপ</div> </td><td abp="174" style="height: 16px; width: 263px;"><div abp="175"> O-</div> </td></tr> </tbody></table> <div abp="176">  </div> <div abp="177">  </div> <div abp="178">  </div> <div abp="179"> উপরের সারণী থেকে আমরা দেখতে পাই O নেগেটিভ হল সর্বজন দাতা এবং AB পজেটিভ হল সর্বজন  গ্রহীতা।</div> </div>

রক্তের গ্রুপ ও কে কাকে রক্ত দিতে পারবে

আমরা জানি মানুষ ভেদে রক্তের গ্রুপের পার্থক্য হয়। সাধারণত A+, A-, B+, B-, AB+, AB-, O+, O- গ্রুপের রক্ত থাকে। এর মধ্যে পৃথিবীতে সবচেয়ে ...

Read more »

জেনে নিতে পারেন কুরবানী ঈদ এর দরকারি সব মাসায়ালা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgjHl6ZEhLlmFNh5-5dQWHTx0SyY-CCWwmDZ1XxMnCcywJIyabZlisX2DRIcgzYD7VNAhLcxEckP7Mk_0fLKceNNBF0ga9Vk_e0VRNSbNw5W3ljS7gOOOwgfZ8meb39uZKTTegrn3w5XvVl/s1600/Diapositiva1.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgjHl6ZEhLlmFNh5-5dQWHTx0SyY-CCWwmDZ1XxMnCcywJIyabZlisX2DRIcgzYD7VNAhLcxEckP7Mk_0fLKceNNBF0ga9Vk_e0VRNSbNw5W3ljS7gOOOwgfZ8meb39uZKTTegrn3w5XvVl/s320/Diapositiva1.jpg" width="320" /></a></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px;"> <br />১. যিনি কুরবানী দেবেন, কেবল তিনিই যিলহজ মাসের চাঁদ উঠার পর হতে কুরবানীর পশু জবাই করা পর্যন্ত নিজের চুল, গোঁফ, নখ কিছুই কাটবেন না।<br />মিশকাতঃ ১৪৫৯।<br />যদি ভুলে কেটে ফেলেন তাহলে এর জন্য তোওবা এবং ইস্তেগফার করতে হবে, কোন কাফফারা দিতে হবেনা। পরিবারের অন্য সবাই কাটতে পারবে। পরিবারের সবাইকে চুল, নখ কাটা হতে বিরত থাকতে হবে-- এমন ধারণা ভুল।</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ২. ছাগল তথা খাসী কুরবানী করা উত্তম।<br />মিশকাতঃ ১৪৬১; সুবুলুস সালামঃ ৪/ ১৮৫।</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ৩. চার ধরণের পশু কুরবানী করা নাজায়েজ।<br />ক. স্পষ্ট খোঁড়া।<br />খ. স্পষ্ট কানা।<br />গ. স্পষ্ট রোগী,জীর্ণ শরীর।<br />ঘ. অর্ধেক কান কাটা কিংবা ছিদ্র এবং অর্ধেক শিং ভাংগা।<br />মিশকাতঃ ১৪৬৫।</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ৪. কেনার পরে খুঁত পাওয়া গেলে উক্ত পশু কুরবানী করা বৈধ।<br />উৎসঃ ইমাম উবাইদুল্লাহ মুবারকপুরী, মিরআতুল মাফাতিহঃ ২/৩৬৩।</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ৫. গরু এবং উটে ৭ জনে ভাগে কুরবানী দেওয়া জায়েজ আছে। তবে ভাগে ২/৪/৫ জন বা ৭ জনে ভাগে গরু কুরবানী দেওয়ার চাইতে, একা একটা ছাগল বা দুম্বা কুরবানী দেওয়া ভালো এবং বেশি সওয়াব। যদিওবা সেটার দাম কম হোক, যদিওবা সেটার গোশত কম হোক।। একটা ছাগল বা একটা দুম্বা পুরো একটা পরিবারের জন্যে সবার পক্ষ থেকে কুরবানী হিসেবে যথেষ্ঠ, যদিও সেই পরিবারে ১০-১৫ জন বা আরো অধিক ৫০ জন লোক থাকুক না কেনো। আর কুরবানীর পশু হিসেবে মহিষ অথবা আকীকার পশু হিসেবে গরু দেওয়ার কোন দলিল নেই। সুতরাং কুরবানী হিসেবে মহিষ এবংআকীকার পশু হিসেবে গরু দিবেন না। আমাদের উচিৎ, যা কিছু আমল করা সেটা ক্বুরান ও সহীহ হাদীসে যেইভাবে এসেছে ঠিক সেইভাবে করা, এবং নিজেদের মনমতো পরিবর্তন না করা।</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ৬. ধূসর রঙের পশু কুরবানি করা উত্তম।<br />__________________________</div> <h3 style="text-align: left;"> ১. কুরবানি কাদের উপর ফরয?</h3> কুরবানি দেওয়া ফরয নয়, সুন্নতে মুয়াক্কাদা। যার সামর্থ্য আছে পশু কেনার, তিনি কুরবানী দেওয়ার চেষ্টা করবেন, এটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও ফযীলতপূর্ণ একটা সুন্নত।<br /> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> </div> <h3 style="text-align: left;"> ২. ৬ পরিবারের সদস্যদের মাঝে যদি ৬ জনই আয় করে, এবং কুরবানি করার সামর্থ্য রাখে তাহলে কি তাদের সবাইকেই কুরবানি দিতে হবে? <span style="font-size: 14px; line-height: 19.32px;">নাকি একজন দিলে একজনের পক্ষ থেকেই সবার জন্য কবুল হবে?</span></h3> ছয়জন আলাদা হলে আলাদা কুরবানি দিতে হবে, আর সবাই একসাথে হলে পরিবারের গার্জিয়ান একা কুরবানি দিলেই হবে।<br /> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> </div> <h3 style="text-align: left;"> ৩. ঋণ থাকলে কি কুরবানি হয়?</h3> হ্যা হয়, ঋণদাতা যদি সময় দেয় তাহলে সে কুরবানি দিতে কোন সমস্যা নাই।<br /> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ৪. বড় বড় ব্যাবসায়িরা বড় বড় ঋণ নেয়। যার সময় থাকে ৫ বছর থেকে ১০ বছর কিংবা আরও বেশী। তারা বড় বড় কুরবানিই দেয়। কুরবানি কি এভাবে হয়?<br />হবে, যদি হালাল টাকায় কেনা হয় আর ইখলাস ঠিক থাকে। লোক দেখানো হলে বা হারাম উপার্জনের টাকায় কেনা হলে কুরবানি বাতিল।</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ৫. কেও যদি ঋণী থাকে, ঋণ দাতা যদি বলে ঋণ আস্তে ধীরে দেয়ার জন্য, সে যদি ঋণ না দিয়ে কুরবানি দেয় তার কুরবানি কি কবুল হবে? যদি ঋণ দাতার মনে কষ্ট না থাকে।<br />ইন শা আল্লাহ হবে, তবে তার কুরবানী করা থেকে ঋণ পরিশোধ করা জরুরী। অবশ্য যদি এমন হয় অনেক টাকা, আর আস্তে আস্তে পরিশোধ করছে, আর সে নিশ্চিত ঋণ পরিশোধ করতে পারবে সময়ের মাঝে, তাহলে কুরবানি কিনতে পারে।</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ৬. একটা গরুর ভাগে ৭ জন যদি দেয়, এর মাঝে একজনও যদি কুরবানির গোশত লোভ করে সবার কুরবানি কি বাতিল হবে?<br />হ্যা হবে, এইজন্যে ভালো দ্বীনদার ছাড়া অন্য কাউকে নেওয়া যাবেনা, এবং পশু ক্রয় করার পূর্বে যাচাই করে নিতে হবে বা শরীকদেরকে ইখলাসের ব্যপারে সতর্ক করে নিতে হবে।</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ৭. সাত ভাগের এক গরুর কোনও ভাগ যদি কম বেশী হয় কারো অসততার কারনে, কুরবানি কি সবারটাই বাতিল হবে?<br />বাতিল হবেনা, তবে ইচ্ছাকৃত গাফিলতি থাকলে অন্যের হক নষ্ট করার জন্যে দায়ী থাকবে।</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ৮. কেও একজন ছাগল দিতে চাইল, তার কিছু টাকা কম পরল, অন্য কেও কুরবানির জন্য টাকা দিতে চাইলে সে কি নিতে পারবে? যে দিতে চাইবে তার টাকা হালাল না হয়? কুরবানি কি হবে?<br />জেনে শুনে হারাম টাকা নিয়ে কুরবানি দিলে হবেনা। আল্লাহ পবিত্র আর তিনি পবিত্র ছাড়া কোন কিছু কবুল করবেন না। হালাল টাকা ব্যবস্থা করে কুরবানি দিতে হবে।</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ৯. এক পরিবারের পক্ষ থেকে যে কারো নামে একটা ছাগল দিতে চাইলে সওয়াব কি সবার হবে যদিও ইনকাম একজনই করে এবং বাকিরা অসামর্থ্য থাকে?<br />যিনি কুরবানি দিবেন তিনি নিয়ত করবেন এই পশু তার এবং তার পরিবারের পক্ষ থেকে, তাহলে সকলেই সওয়াব পেয়ে যাবেন উল্লেখ্য এতে কুরবানিদাতার সওয়াব কমবেনা।</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ১০. কুরবানির পশু যারা জবেহ করবে তাদের কি কুরবানির গোশত দিয়ে পারিস্রমিক দেওয়া যাবে, না আলাদা করে টাকা দিতে হবে? উল্লেখ্য আমাদের দেশে বেশির ভাগ জায়গায় কুরবানির গোশত দিয়ে পারিস্রমিক দেয়া হয়।<br />না, কুরবানির গোশত দিয়ে পারিশ্রমিক দেওয়া যাবেনা, আলাদা করে মূল্য নির্ধারণ দিতে হবে।</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ১১. কুরবানির গোশত কি ৭ দিনের মাঝেই খেতে হবে?<br />এমন কোন নিয়ম নেই, নিজের অংশ অতিরিক্ত থেকে গেলে ৭ দিন পরে খেতে কোন সমস্যা নেই।</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ১২. ছোটবেলায় শুনতাম যে কুরবানির পশু যত বেশী তরতাজা হবে, যত বেশী খিপ্র হবে, তত দ্রুত পুলসিরাত পার হওয়া যাবে, কতটা সত্য? পুলসিরাতের সাথে কি কুরবানির কোনও সম্পর্ক আছে?<br />এ সম্পর্কে একটা কথা আছে, কিন্তু সেটা জয়ীফ হাদীস। জয়ীফ হাদীসের কথা গ্রহণযোগ্য নয়।</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ১৩. ধরা যাক কেও একজন একটা গরু কুরবানি দেয়ার পর তার পুরো একটা রান গরীবদের দিয়ে বাকিটা কি নিজের পরিবারের জন্য খরচ করতে পারবে?<br />হ্যা, পারবে।</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ১৪. কুরবানির ঈদে ও কি নতুন জামা পড়া সুন্নত?<br />ঈদের দিন উত্তম পোশাক পড়া সুন্নত, নতুন জামা পড়া কোন সুন্নত নয়। উত্তম পোশাক নতুন বা পুরোনোও হতে পারে। বাঙ্গালী নামধারী মুসলমানেরা ঈদের আগে যেইভাবে নতুন কাপড় কিনতে শপিং করছে এটা সুন্নত নয়, জাহালাত। শতকরা ৮০% মহিলাই বেপর্দা যাচ্ছে, তাদের পুরুষেরা তাদেরকে কন্ট্রোলে রাখেনা। মুসলমানদের অজ্ঞতা মূর্খতাই তাদের ইহকাল ও পরকাল ধ্বংস করছে।</div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-top: 6px;"> ১৫. কুরবানির পশুর চামড়ার টাকা কয়দিনের মাঝে দিতে হবে? কাজের বুয়াকে দিলে হবে?<br />যত দ্রুত দেওয়া যায়, কাজের বুয়া অস্বচ্ছল হলে দেওয়া যাবে।<br />১৬. কুরবানি আর আকিকা একি ছাগল দিয়ে কি হবে?<br />না, হবেনা।</div> </div>

জেনে নিতে পারেন কুরবানী ঈদ এর দরকারি সব মাসায়ালা

১. যিনি কুরবানী দেবেন, কেবল তিনিই যিলহজ মাসের চাঁদ উঠার পর হতে কুরবানীর পশু জবাই করা পর্যন্ত নিজের চুল, গোঁফ, নখ কিছুই কাটবেন না। মিশকাত...

Read more »

জমজম কূপ এবং এর বিশুদ্ধতা নিয়ে অনেক অজানা কাহিনী

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <span style="font-size: small;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi2b-WF56tF_wRZlPhQp9izAP0AaXc_FfYbpvq1mqXyrLnxENB1P08ruTvMsA1YkGpdTAquJjHAIFSGZtsDAnPd6B0kKHRZpgNl1w0-bPXh1rtlWcBh0m_6eBRVRt6DoteDaX5JQQTUrnY9/s1600/Capture.jpg" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="জমজম কূপ এবং এর বিশুদ্ধতা নিয়ে অনেক অজানা কাহিনী" border="0" height="314" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi2b-WF56tF_wRZlPhQp9izAP0AaXc_FfYbpvq1mqXyrLnxENB1P08ruTvMsA1YkGpdTAquJjHAIFSGZtsDAnPd6B0kKHRZpgNl1w0-bPXh1rtlWcBh0m_6eBRVRt6DoteDaX5JQQTUrnY9/w320-h314/Capture.jpg" title="জমজম কূপ এবং এর বিশুদ্ধতা নিয়ে অনেক অজানা কাহিনী" width="320" /></a></span></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px;"> <span style="font-size: small;"><br /></span></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> <span style="font-size: medium;">১৯৭১ সালে একজন মিসরীয় ডাক্তার ইউরোপীয় একটি পত্রিকায় লিখেন, জমজমের পানি মানুষের স্বাস্থ্য উপযোগী নয়! তার যুক্তি ছিল, কাবা শরীফে অবস্থিত জমজম ইঁদারা (কূপ)টি মক্কা শহরের কেন্দ্রে ও সমুদ্র সমতল থেকে নিচে অবস্থিত। ফলে শহরের সব ময়লা পানি কূপের দিকে ধাবিত হয় এতে কূপের পানি বিশুদ্ধ থাকতে পারেনা ।</span></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> <span style="font-size: medium;">বাদশা ফয়সল সংবাদটি জেনে সউদী কৃষি ও পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়কে জমজমের পানির বিশুদ্ধতা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করান এবং এর নমুনা ইউরোপীয় ল্যাবরেটরিতে পাঠানোর জন্য নির্দেশ দেন। ওই মন্ত্রনালয়ে সমুদ্রের পানি থেকে পানযোগ্য পানি উৎপাদন কাজে নিয়োজিত রসায়ন প্রকৌশলী তারিক হুসাইনকে এ ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহের জন্য দায়িত্ব দেয়া হয়।</span></div><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> <span style="font-size: medium;"><span>তিনি তার তদন্ত প্রতিবেদনে বর্ণনা করেছেন, জমজম ইঁদারা (কূপ)টি প্রায় ১৮:১৪ ফুট। একজন ৫ফুট ৮ ইঞ্চি মানুষকে কূপে নামানো হলে তার কাধ পর্যন্ত ডুবে যায়। সম্পূর্ণ হাটলেও তার মাথা কখনও ডুবে যায়নি। কুপের মধ্যে কোন পাইপ বা ছিদ্র নেই। আরো সুষ্পষ্ট অনুসন্ধানের জন্য তিনি একটি শক্তি শালী পাম্পের সাহায্যে কূপের সব পানি দ্রুত সেচে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু প্রথমে কিছুই খুঁজে পাওয়া যায়নি। অবশেষে তিনি আবিস্কার করেন যে, সেচের ফলে কূপের পানি যখন কমে আসে তখন পায়ের নিচের বালু নাচতে থাকে। তিনি বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে পড়েন। পায়ের নিচের বালু চুঁইয়ে পানি উঠে। এরপর জমজমের নমুনা পরীক্ষার জন্য ইউরোপের গবেষণাগারে পাঠানো হয় পানি।</span></span></div><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"><span style="font-size: medium;"><span><br /></span></span></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> <span style="font-size: medium;">মক্কা থেকে ফিরে আসার আগে তিনি স্থানীয় প্রশাসকের সাথে কথা বলেন। তারা জানান, মক্কার আশেপাশে কয়েকটি কূপ রয়েছে, যেগুলোর বেশী ভাগই শুকনো। অন্যগুলোও মাঝে মাঝে শুকিয়ে যায়। কিন্তু জমজম ইঁদারা (কূপ) কখনই শুকায় না। জমজমের পানির নমুনা সউদী ও ইউরোপীয় গবেষণাগারে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় এবং একই ফল পাওয়া যায়।</span></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> <span style="font-size: medium;">জমজমের পানির মধ্যে সাধারণ পানির তুলনায় ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম সামান্য বেশী। এ কারনেই হয়ত পরিশ্রান্ত হাজী সাহেবদের জমজমের পানি সতেজ ও সজীব করে তোলে। কিন্তু এর চেয়েও তাৎপর্যপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে, জমজমের পানিতে রয়েছে ফ্লোরাইড। ফ্লোরাইডে রয়েছে জীবানুনাশক ক্ষমতা। ইউরোপীয় গবেষণাগার থেকে মন্তব্য করা হয়েছে, জমজমের পানি পানের সম্পূর্ণ উপযুক্ত।</span></div><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> <span style="font-size: medium;">জমজম এর পানি নিঃসন্দেহে অন্যান্য যে কোন পানি থেকে স্বতন্ত্র, এতে প্রতি লিটারে ২০০০ মিলি গ্রাম প্রকৃতিক উপাদান বিদ্যমান। স্বাভাবিক ভাবে খনিজ পানীয়তে ২৬০ মিলিগ্রাম এর বেশী প্রকৃতিক উপাদান থাকেনা।</span></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> <span style="font-size: medium;">প্রথমতঃ জমজম এর পানিতে রাসয়নিক দ্রব্য ধনাত্বক আয়ন, সোডিয়াম ২৫০ মিলি গ্রাম, ক্যালসিয়াম ২০০ মিলি গ্রাম,পটাশিয়াম ২০ মিলি গ্রাম এবং ম্যাগনেশিয়াম ৫০ মিলি গ্রাম প্রতি লিটারে।</span></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> <span style="font-size: medium;"><span>দ্বিতীয়তঃ ঋনাত্বক আয়ন সালফার ৩৭২মিলি গ্রাম, বাইকার্বনেট ৩৬৬ মিলি গ্রাম, নাইট্রেড ২৭৩ মিলি গ্রাম. ফসফেট ০.২৫ মিলি গ্রাম এবং এমনিয়া ৬ মিলি গ্রাম প্রতি লিটারে।</span><br /> <span>জমজম পানি অলৌকিক ঘটনার অধিকার পানীয়, একটি পিপাসা এবং ক্ষুধা উভয় মেটাতে সামর্থ্য।</span><br /> <br /> <span>জমজম কূপ সম্মন্ধে কিছু জানা অজানা তথ্য:</span></span></div><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"><span style="font-size: medium;"><br /> <span>১) আল্লাহ তা'লার অসীম কুদরতে ৪০০০ বছর পূর্বে সৃষ্টি হয়েছিল।</span><br /> <br /> <span>২) ভারী মোটরের সাহায্যে প্রতি সেকেন্ডে ৮০০০ লিটার পানি উত্তোলন করার পরওপানি ঠিক সৃষ্টির সূচনা কালের ন্যায়।</span><br /> <br /> <span>৩) পানির স্বাদ পরিবর্তন হয়নি, জন্মায়নি কোন ছত্রাক বা শৈবাল।</span><br /> <br /> <span>৪) সারাদিন পানি উত্তোলন শেষে, মাত্র১১ মিনিটেই আবারপূর্ণ হয়ে যায় কূপটি।</span><br /> <br /> <span>৫) এই কূপের পানি কখনওশুকায়নি, সৃষ্টির পর থেকে একইরকম আছেএর পানি প্রবাহ, এমনকি হজ্ব মউসুমে ব্যবহার ক'য়েক গুন বেড়ে যাওয়া সত্বেও এই পানির স্তর কখনও নিচে নামে না।</span><br /> <br /> <span>৬) সৃষ্টির পর থেকে এরগুনাগুন, স্বাদ ও এর মধ্যে বিভিন্ন উপাদান একই পরিমানে আছে।</span><br /> <br /> <span>৮) এই কূপের পানির মধ্যে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম সল্ট এরপরিমান অন্যান্য পানির থেকে বেশী, এজন্য এই পানি শুধু পিপাসা মেটায় তানা, এই পানি ক্ষুধাও নিবারণ করে।</span><br /> <br /> <span>৯) এই পানিতে ফ্লুরাইডের পরিমান বেশী থাকার কারনে এতে কোন জীবানু জন্মায় না।</span><br /> <br /> <span>১০) এই পানি পান করলে সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।</span><br /> </span></div><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"><span style="font-size: medium;"><span><br /></span></span></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> <span style="font-size: medium;">হুজুরে পাক হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবীগণ ইসলাম প্রচারের পর পূর্বে জমজম এর পানির নাম ছিল “সাব্ব’আহ” অথবা পরিতৃপ্তকারী। নবীজি (সাঃ) বলেছিলেনঃ ”পৃথিবীর মুখমন্ডলে সর্বোত্তম পানীয় জমজম এর পানি; এটি অসুস্থতা থেকে, খাবার এবং স্বাস্থ্য ভালো রাখে।"</span></div><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> <span style="font-size: medium;"><span>হাদীস শরীফ এর কিতাব আবূ দাউদ শরীফে উল্লেখ আছে, হযরত আবুজর গিফারি (রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) হযরত নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সাথে সাক্ষাত ও ইসলাম গ্রহন করার উদ্দেশ্যে মক্কা শরীফে আসেন এবং পুরো একটি মাস শুধু জমজম এর পানি পান করে বেঁচে ছিলেন। হযরত আবুজর গিফারি (রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু) তার ক্ষুধা এবং শুধু পিপাসাই মেটাননি, তিনি মোটা হয়েছিলেন। শেষ অল্প দশকে সাম্প্রতিক পেয়েছেন যা পান করলে স্বাস্থ্য ভাল হয়। এবং তারা বলেন জমজম এর পানি খাবার এবং পানীয় হিসেবে পৃথকভাবে সামর্থ্য, জমজম এর পানি স্বাস্থ্য সুবিধার ও তারিফ করা হয়।</span></span></div><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"><span style="font-size: medium;"><br /> <span>হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছিলেন, অসুস্থতা থেকে এটি একটি আরোগ্য বা শেফা।</span></span></div><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"><span style="font-size: medium;"><span><br /></span></span></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> <span style="font-size: medium;">জমজম এর পানি কোন লবণযুক্ত বা তরলাইত পানি নয় তবে এ পানি পান করলে এর একটি স্বতন্ত্র স্বাদ অনুভূত হয় যা কেবল পানকারী অনুভব করতে পারে। জমজম কুপের পানি হচ্ছে এমন একটি পানি যা কখনো জীবানু দ্বারা আক্রান্ত হয়নি।</span></div><div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-top: 6px;"><span style="font-size: medium;"> <span>১৯৭৯ সালে (জামাদিউল উলা মাসের ১৭ তারিখ ১৩৯৯ হিজরী) ভাল করে পাক পবিত্র করে একজন কে নামান হয় এর ভিতর পরিস্কার কারার জন্য। তিনি জমজম কুপের নিচ থেকে বিভিন্ন প্রকার আসবাব (থালা, বাটি), ধাতব পদার্থ (মুদ্রা), মাটির পাত্র পান কিন্তু বিভিন্ন প্রকার জিনিস ফেলার পরও এ পানি কুদরতীভাবে সম্পূর্ণ দূষণমুক্ত ছিল।</span><br /> <span>সুবহানাল্লাহ! আল্লাহু আকবর!</span></span></div> </div>

জমজম কূপ এবং এর বিশুদ্ধতা নিয়ে অনেক অজানা কাহিনী

১৯৭১ সালে একজন মিসরীয় ডাক্তার ইউরোপীয় একটি পত্রিকায় লিখেন, জমজমের পানি মানুষের স্বাস্থ্য উপযোগী নয়! তার যুক্তি ছিল, কাবা শরীফে অবস...

Read more »

জেনে নিন বিশ্বের সবচেয়ে বড় জাহাজ ‘হারমোনি অব দ্য সিস’ সম্পর্কে

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjOUh8OS2Iw6sfYmv9uwXJcApxAyTAIS3kyv-sOTHrMSwLeuMcecgFu0cXE56-4D3PogFBfqLgmpUFlvZGrUGqim8tNhYvzyLHed0QWl9iL6aouvbSFepbSl0SuDnhP6d1TGjY97n1EcPNc/s1600/BIG+SHIP.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="জেনে নিন বিশ্বের সবচেয়ে বড় জাহাজ ‘হারমোনি অব দ্য সিস’ সম্পর্কে " border="0" height="213" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjOUh8OS2Iw6sfYmv9uwXJcApxAyTAIS3kyv-sOTHrMSwLeuMcecgFu0cXE56-4D3PogFBfqLgmpUFlvZGrUGqim8tNhYvzyLHed0QWl9iL6aouvbSFepbSl0SuDnhP6d1TGjY97n1EcPNc/s320/BIG+SHIP.jpg" title="জেনে নিন বিশ্বের সবচেয়ে বড় জাহাজ ‘হারমোনি অব দ্য সিস’ সম্পর্কে " width="320" /></a></div> <span style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">* বিস্ময়কর এ জাহাজ টাইটানিকের চেয়েও বড় ৩০৬ ফুট। </span><br /> <br /> <span style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">* দৈত্যাকার জাহাজটি সমুদ্রের বুকে যেন এক ভাসমান শহর। </span><br /> <br /> <span style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">* ১১৮৮ ফুট দৈর্ঘ্য ও ২১৫.৫ ফুট প্রস্থের জাহাজটি দশতলা উঁচু ভবনের সমান। </span><br /> <br /> <span style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">* জাহাজটিতে আছে ১৮টি ডেক ও চারটি ফুটবল খেলার মাঠ।</span><br /> <br /> <span style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;"> * ২ লাখ ২৭ হাজার টন ওজনের এ জাহাজে যাত্রী ধরবে ৬৭৮০ জন। </span><br /> <br /> <span style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">* আর এটি নির্মাণে লেগেছে ৮০০ মিলিয়িন পাউন্ড।</span><br /> <br /> <span style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">* বাংলাদেশি মুদ্রায় এর মূল্যমান ৯ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। </span><br /> <br /> <span style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">* হারমোনি অব দ্য সিস ফ্রান্সের সেন্ট-নাজাইরি থেকে ১৭ মে সকাল ৬টায় লন্ডন</span><span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">ের ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে সাউদাম্পটনে পৌঁছেছে।</span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">* উৎসুক জনতা জাহাজটি দেখতে ভিড় জমিয়েছে। </span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">* যুক্তরাষ্ট্রের রয়েল ক্যারিবিয়ান ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি জাহাজটি তৈরি করেছে। </span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">এতে আছে ২০টি ক্যান্টিন, ২৩টি সুইমিংপুল ও ৫২টি গাছ, ক্যাসিনো, ২৭৪৭টি কেবিন ও নানান সুযোগ-সু্বিধা। </span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">জাহাজের নাবিক আছে ২১০০ জন। </span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">বিশ্বের সবচেয়ে বড় জাহাজ হারমোনি অব দ্য সিস। </span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">জাহাজটি এখন সাউদাম্পটনের ঘাটে বাঁধা আছে। </span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">সেখান থেকে জাহাজটি প্রথম যাত্রা করবে। জাহাজটি তৈরি করতে সময় লেগেছে ২ বছর ৮ মাস।</span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;"> রোদ্রজ্জ্বল ছবিতে হারমোনি অব দ্য সিস। </span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">জাহাজটির ওজন ২ লাখ ২৭ হাজার টন।</span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">প্রথম যাত্রায় সমুদ্র উপকূলের নান্দনিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে হাজার হাজার মানুষ ভিড় করে। প্রথম ভ্রমণটি অবশ্য বিনা টিকিটেই করতে পারেন যাত্রীরা। </span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;"> জাহাজটি বার্সেলোনা ভ্রমণের মাধ্যমে প্রথম বাণিজ্যিক ভ্রমণ শুরু করবে। </span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">এ যাত্রায় ৩৪ দিনে বার্সেলোনা পৌঁছাবে জাহাজটি। </span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">শরৎকালে জাহাজটির রুট হবে যুক্তরাষ্টের ফ্লোরিডা হয়ে ভূমধ্যসাগরের কাছাকাছি দেশগুলো। আর শীতকালে ক্যারিবিয়ান দেশগুলো। </span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">জাহাজটি ৭৭টি দেশ থেকে যাত্রী তুলতে পারবে।</span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">এমন একটি জাহাজ যা শুধু যাত্রীই বহন করে না, সমুদ্রের সৌন্দর্যও বাড়ায়। </span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">টাইটানিক এর কাছে একটি মাছের পোনার মতো। </span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">জাহাজটির নিরাপত্তায় রয়েছে বিপুল সংখ্যক পুলিশ। </span><br /> <br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">বিশাল ১০ তলা রাক্ষুসে জাহাজ। ছবিটি জাহাজের পেছন দিক থেকে তোলা।পুরো জাহাজটি ঘুরে মার্ক পামার নামের এক সাংবাদিক বলেন, “আমি এখন জাহাজটির ১৭ নম্বর কেবিনে দাঁড়িয়ে আছি। </span><br /> <span class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #1d2129; display: inline; font-family: "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">এত বড় জাহাজ দেখে আমি অভিভূত। চারিদিকে স্বচ্ছ কাঁচের দেয়াল, মাঝে মাঝে পরিস্কার স্টিল চোখ জুড়িয়ে দেয়।‘সবার আগে ক্যারিবিয়ান ইন্টারন্যাশনাল জাহাজটি ভ্রমণের জন্য আমাকে অভ্যর্থনা জানায়।</span></div>

জেনে নিন বিশ্বের সবচেয়ে বড় জাহাজ ‘হারমোনি অব দ্য সিস’ সম্পর্কে

* বিস্ময়কর এ জাহাজ টাইটানিকের চেয়েও বড় ৩০৬ ফুট।  * দৈত্যাকার জাহাজটি সমুদ্রের বুকে যেন এক ভাসমান শহর।  * ১১৮৮ ফুট দৈর্ঘ্য ও ২১৫.৫ ফুট...

Read more »

মজাদার ১২ টি পরোটা, পাওরুটি, নান ও রুটির রেসিপি শিখে নিন খুব সহজেই

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi-mKaLIzjLd7VnmpPnYLrcxYPYrrC4TmhcEGRCqcJt8SJ1Gm5YkOOa8prey9rmrlIbPs5XMsjiPyIQlVmz9zXtRwQKIxDqMeumojVTKU6QnNcLnfWYzoc2h6pn8o6afn8SqjRF2QJmDyl7/s1600/DSCF0200.JPG" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="মজাদার ১২ টি পরোটা, পাওরুটি, নান ও রুটির রেসিপি শিখে নিন খুব সহজেই" border="0" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi-mKaLIzjLd7VnmpPnYLrcxYPYrrC4TmhcEGRCqcJt8SJ1Gm5YkOOa8prey9rmrlIbPs5XMsjiPyIQlVmz9zXtRwQKIxDqMeumojVTKU6QnNcLnfWYzoc2h6pn8o6afn8SqjRF2QJmDyl7/s320/DSCF0200.JPG" title="মজাদার ১২ টি পরোটা, পাওরুটি, নান ও রুটির রেসিপি শিখে নিন খুব সহজেই" width="320" /></a></div> আজ আপনাদের সামনে একটি নয় মজার মজার ১২ টি রেসিপি নিয়ে হাজির হলাম আসুন তা হলে শিখেনি পরোটা,পাওরুটি,নান ও রুটির রেসিপি গুলো ।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> ১। পাউরুটি প্রস্তুত প্রনালী</h2> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> উপকরণ</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> ময়দা / আটা ২কাপ, ইস্ট ১ চা চামচ এর সামান্য কম, তেল ২ টেবিল চামচ, দুধ ১/২ কাপ, উষ্ণ গরম জল ১/২ কাপ, ডিমের সাদা অংশ ১ টির, লবন ১/২ চা চামচ, চিনি ১ টেবিল চামচ।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> পনালী</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> ইস্ট ১/২ কাপ উষ্ণ গরম জলে দিয়ে ৫ মিনিট ঢেকে রাখুন ।ইস্ট ফুলে উঠলে বুঝবেন ইস্ট ভাল আছে।একটি পাত্রে শুকনো সবউপকরণ এক সাথে ভাল করে মিশিয়ে নিন ।দুধ উষ্ণ গরম করে নিন । বেশি গরম দুধ দেবেননা এতে আটা সিদ্ধ হয়ে যাবে ।এবার ইস্ট সবটুকু ময়দার মধ্যে দিয়ে দিন ।এবং অল্প অল্প করে উষ্ণ গরম দুধ দিয়ে আটার মিশ্রণ তৈরি করুন ।দুধ সবটুকু প্রয়োজন হলে দিয়ে দিন ।পাউরুটির ডো এর মতো ডো তৈরি করুন ।অনেক সময় নিয়ে ভাল করে সফট ডো তৈরি করে নিন ।মিশ্রণ অনেকটা নরম করে নিতে হবে ।ডো তৈরি হয়ে গেলে মোটা কাপড় অথবা পলিথিন দিয়ে গরম স্থানে ৩ ঘন্টা রেখে দিন ।ডো ফুলে দ্বিগুণ হলে আবার সামান্য তেল দিয়ে ভাল করে ছেনে নিন ।এবার ডো আপনার ইচ্ছা মতো ছোটবড় সাইজে অথবা ৮ টি ভাগে ভাগ করে নিন ।বেকিং ট্রেতে সামান্য বাটার অথবা ঘি ব্রাশ করে নিন ।আবার হাত দিয়ে গোল বল তৈরি করে ট্রেতে ফাঁকা ফাঁকা করে রাখুন ।এবার ট্রেটি মোটা কাপড় অথবা পলিথিন দিয়ে ঢেকারেখে দিন ২০ মিনিট থেকে ১/২ ঘন্টার জন্য ।বলগুলো ফুলে আবার দ্বিগুণ হলে উপরে ডিমের সাদা অংশ ব্রাশ করে দিন ।২০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেতে ১০ মিনিট অথবা ১৮০ ডিগ্রীতে ৩০ মিনিট বেক করুন ।অথবা আপনি পিজা /কেক / পাউরুটি যে তাপমাত্রায় তৈরি করে থাকেন সেই তাপমাত্রায় বেক করুন।পাও বেক করা শেষে বের করে গরম অবস্থায় উপরে বাটার ব্রাশ করে দিন ।এই পাও রুটি ৫ দিন পর্যন্ত সংরক্ষন করে খেতে পারবেন ।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> টিপস</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> ইস্টের বোতল নতুন হলে পরিমাণে অল্প ইস্ট ব্যাবহার করতে হবে । ইস্ট ভাল রাখতে চাইলে ফ্রিজে রেখে ব্যাবহার করুন ।স্বাদ বাড়ানোর জন্য আপনি তেল না দিয়ে বাটার ও ১টি ডিমের কুসুম ব্যাবহার করতে পারেন ।ডিমের কুসুম দিতে চাইলে জল ৩ টেবিল চামচ কম দিতে হবে ।ইস্ট পুরানো হলে সাথে সামান্য বেকিংপাউডার মিশিয়ে নেবেন ।ইস্ট বেশি হলে বাজে গন্ধ আসে তাই ইস্ট পরিমান মতো দেয়াই ভাল ।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> পরিবেশন</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> চাটনি দিয়ে পরিবেশন করুন দারুন স্বাদের তুলতুলে নরম পাও ।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> ২। চিকেন আলু পরোটা রেসিপি, উপকরণ</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> সিদ্ধ আলু চটকে নেয়া ১ কাপ, ময়দা আধ কাপ, দুধ ১ কাপ (প্রয়োজনে কম বেশী করা যেতে পারে), ডিম একটা, হাত দিয়ে ঝুরি করা মুরগির মাংস আধ কাপ (রান্না করা বা সিদ্ধ করা মাংস), ধনে পাতা কুচি প্রয়োজন মত, কচি পেয়াজ ও কাঁচা লংকা মিহি কুচি প্রয়োজনমত, হলুদ এক চিমটি, জিরা গুঁড়ো ১/২ চা চামচ, লবণ স্বাদমত, স্বাদ লবণ সামান্য, সয়াসস ১ টেবিল চামচ, জল প্রয়োজনমত, ভাজার জন্য মাখন ও তেল।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> প্রণালি</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> দুধের সাথে আলু ও ডিম দিয়ে ভালো করে মাখান। একদম নরম ও মসৃণ হবে।সম্পূর্ণ মসৃণ ব্যাটার হয়ে গেলে অল্প অল্প করে ময়দাটুকুন দিয়ে দিন। বেগুনির মত ঘন ব্যাটার হবে। যদি বেশী ঘন হয়ে যায় তো পাতলা করতে জল ব্যবহার করুন।তেল ও মাখন বাদে একে একে সমস্ত উপকরণ দিয়ে দিন। বেশ ঘন ব্যাটার তৈরি হবে।এবার ননস্টিক প্যানে মাখন দিন, সাথে দিন অল্প তেল। এটা মাখনকে পুড়ে যাবার হাত থেকে রক্ষা করবে।এবার বড় চামচে ভরে এক/ দুই চামচ ব্যাটার প্যানে দিন। বেশী ছড়াবে না, একটু পুরু প্যানকেক হবে।মাঝারি আছে লাল লাল করে ভাজুন। মোটামুটি ৫/৭ মিনিট লাগবে একেকটি প্যানকেক হতে।পরিবেশন করুন গরম গরম।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> </div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> ৩। গার্লিক নান রেসিপি</h2> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> উপকরন</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> ময়দা ২ কাপ, ইস্ট ১ চা চামচ, লবন ১ চা চামচ, চিনি ২ চা চামচ, বেকিং পাউডার ১ চিমটি, তেল ২ টেবিল চামচ, অল্প গরম দুধ ১/২ কাপ, অল্প গরম জল ১/২ কাপ, মিহি করে কাটা কাচা লংকা ১টি, কুঁচি করে কাটা রসুন কোয়া ৩ টি।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> প্রণালি</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> অল্প গরম দুধের সাথে ইস্ট মিশিয়ে ভালকরে নাড়ুন। ১০ মিনিট ঢেকে রাখুন। এবার বড় একটা পাত্রে ময়দার সাথে লবন ,চিনি ,বেকিং পাউডার ,তেল, লংকা , রসূন ভালো ভাবে মিশিয়ে নিয়ে, তাতে ইস্ট আর দুধের মিশ্রণটি মিশান এবং অল্প অল্প করে জল যোগ করুন। খুব নরম একটা স্টিকি ডো হবে, একেবারে শক্ত ডো তৈরি করা যাবে না, এতে নান নরম হবে না। এবার ডো এর উপর অল্প তেল মাখিয়ে, একটা ভেজা কাপড় দিয়ে পাত্র ঢেকে গরম কোনো জায়গায় ১ ঘণ্টার জন্য রেখে দিন। ঘন্টাখানেক পর দেখা যাবে, ডো ফুলে দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে। এখন একে ভালো ভাবে হাত দিয়ে মেখে, ৬ ভাগে ভাগ করুন। এবার অল্প ময়দা দিয়ে বেলে নিয়ে, নানের আকার দিন বা গোল করে বানান।এখন তাওয়া গরম করে নিয়ে, নান দিয়ে,মাঝারি আছে ভেজে নিন, নান এ কোনো চামচ দিয়ে নাড়বেন না ,যখন দেখবেন নানের উপরটা সুন্দর বাবল হচ্ছে হখন নানটি উল্টে দিন। হালকা বাদামী রং হলে নামিয়ে ফেলুন।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> ৪। রুমালী রুটি রেসিপি</h2> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> উপকরণ</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> ময়দা ৪ কাপ, লবণ পরিমাণ মতো, তেল আধা কাপ, ঠান্ডা জল এক কাপ।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> যেভাবে তৈরি করবেন</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> ময়দা লবণ তেল ও অল্প অল্প ঠান্ডা জল দিয়ে নরম মিশ্রণ তৈরি করে শুকনো ময়দার মধ্যে মিশ্রনটা ৩০ মিনিট রেখে দিন। এবার মিশ্রণ থেকে ছোট ছোট লেচি নিয়ে তেলের সাহায্যে রুমালী রুটি বেলে শুকনো তাওয়া অথবা কড়াইয়ের উল্টোদিকে সেকে নিন।(রুটি যতটা সম্ভব পাতলা করে বেলবেন)</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> ৫। স্পেশাল লুচি</h2> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> উপকরণ</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> ময়দা ২ কাপ, ডিম একটা, তরল দুধ এক কাপ, বেকিং পাউডার দেড় চা চামচ, চিনি ৩ চা চামচ, লবণ এক চিমটি, ঘি / তেল ২ টেবিল চামচ।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> প্রণালী</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> ময়দা ,লবণ ও বেকিং পাউডার ভাল ভাবে চেলে নিন।এবার সব উপকরণ তরল দুধ দিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন।মিশ্রণ(মাখাটা) নরম না হলে সামান্য জল দিতে পারেন।আধ ঘণ্টা ভিজা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখুন।আধা ঘণ্টা পর ময়দার ডো কে ৬ ভাগ করুণ।এবার লুচির থেকে একটু মোটা করে বেলুন।একটু মোটা করে বানালে ভাল হয়।পিড়িতে বাড়তি আটা দেয়ার দরকার নেই। তবে সামান্য তেল দিয়ে বেলতে পারেন। বেলা হয়ে গেলে ডুবো তেলে হালকা ভেজে কিচেন টিস্যুর উপর রাখুন।এটি অল্প ভাজতে হয় কিন্তু বেসি ভাজলে পুরে যাবে ।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> ৬। তন্দুরি রুটি রেসিপি</h2> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> উপকরণ</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> ময়দা ৩ কাপ, তরল দুধ ১/২ কাপ, জল ১/৩ কাপ, ইস্ট ২ চা চামচ, বেকিং পাউডার ১ চা চামচ, তেল ১ টেবিল চামচ, চিনি ১ চা চামচ, লবণ ১ চা চামচ।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> প্রণালী</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> দুধ ও জল ফুটিয়ে নিন।উষ্ণ গরম থাকতে জলে ইস্ট গুলিয়ে ৫ মিনিট রেখে দিন।চিনি , তেল ও লবণ ইস্টের সাথে ভাল করে গুলিয়ে নিন।এবার ময়দা ও বেকিং পাউডার ঢেলে দিন।ভাল করে আটার মিশ্রনের মত তৈরি করুন।প্রয়োজনে সামান্য উষ্ণ গরম জল দিতে পারেন।আটার ডো ৩/৪ ঘণ্টা ঢেকে রেখে দিন।ফুলেউঠলে আবার ময়ান দিন।এবার ডো কে ছোট বলের আকারে ৯ ভাগে ভাগ করুন।একটু মোটা করে রুটি বেলুন।১৫ মিনিট এভাবে রেখে দিলে আবার ফুলে উঠবে।১ কাপ জলে ১ চা চামচ লবন গুলে রাখুন।হাতা অথবা রুটি ছেঁকার লোহার তাওয়া উল্টা করে আগুনের উপর দিন।গরম হয়ে গেলে তাওয়ার ঠিক পিঠে লবণ জলের ছিটা দিন।রুটি দিয়ে দিন।রুটির এক পিঠ ফুলে উঠলে আগুলের উপর ধরুন।১/২ মিনিটের মাঝেই অপর পিঠও ফুলে উঠবে।হয়ে গেলে নামিয়ে নিন।একই ভাবে বাকি রুটি গুলোও ছেঁকে নিন।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> ৭। তাল পরোটা রেসিপি</h2> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> উপকরন</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> পাকা তাল ১টি, ময়দা ৪ কাপ, চিনি ১ কাপ, বেকিং পাউডার ১ চা চামচ, ঘি বা তেল ভাজার জন্য।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> প্রণালি</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> প্রথমে তাল খোসা ছাড়িয়ে রস বের করে নিন। এবার একটি পাত্রে ময়দা, চিনি, খাবার সোডা ও পাকা তালের রস দিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। এবার পরোটার মতো করে বেলে নিন।আগুনে তাওয়া দিয়ে তাতে পরোটা সেঁকে নিয়ে তারপর ২ চা চামচ ঘি দিয়ে ভাজুন।গরম গরম হালুয়া দিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার তাল পরোটা।</div> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> <span style="font-size: 28px; line-height: 1.1;">৮। লাচছা পনির পরোটা রেসিপি</span></div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> প্রণালি</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> ময়দা, চিনি, লবণ, ঘি ও দুধ দিয়ে ময়ান করে ডিম ও জল দিয়ে ডো বানাতে হবে। এবার ৬টা লেচি করে ভেজা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে আধা ঘণ্টা।ধনেপাতা, কাঁচালংকা , পেয়াজ ভাজা , জিরা গুরো ও চাট মশলা দিয়ে পনির ভালো করে মাখিয়ে নিতে হবে।৬ টা গোল বলের আকৃতি করে নিতে হবে।এবার ময়দার একেকটা লেচিতে এই গোল বল ভরে নিতে হবে। (যেভাবে ডাল পুরি তৈরি করে)তারপর বেলে নিন সাবধানে। বেশি পাতলা হবে না।এখন ফ্রাইপ্যানে পরোটা দিয়ে প্রথমে শুকনো সেঁকুন। সেঁকা হলে ও হালকা ফুলে উঠলে ঘি মেশানো তেল দিন। বাদামি করে ভেজে পরিবেশন করুন।ইচ্ছা করলে ওভেনে ১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ২০ মিনিট বেক করেও এই পরোটা বানানো যায়।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> ৯। বাটার নান রেসিপি</h2> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> উপকরণ</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> ময়দা ২৫০ গ্রাম, লবণ স্বাদমতো, ইস্ট ১৫ গ্রাম, চিনি ১ চা চামচ, উষ্ণ গরম জল ১/২ কাপ, ঘি ২ চামচ, টকদই ৪ চা চামচ , দুধ ১/২ কাপ, রসুন ৫ টা (লম্বা ও পাতলা করে কাটা ), বাটার ১ চামচ।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> প্রণালী</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> প্রথমে একটা বাটিতে উষ্ণ গরম জলে ইস্ট ও চিনি মেশাতে হবে।ইস্ট বুদবুদ করতে আরম্ভ করলে এতে ময়দা, ঘি , টকদই , লবণ, দুধ ভালো করে মেশাতে হবে।<br /> ময়দার এই মাখাটা মাখাটা খুব নরম হবে।ময়দা মাখাটা ১৫-২০ মিনিট রাখতে হবে। ২০ মিনিট পর ময়দা মাখাটা প্রায় দিগুন আকারের হয়ে যাবে।<br /> ২০ মিনিট পর ছোট ছোট আরও ৫ টা বল বানাতে হবে। যেহেতু ময়েদার মাখাটা খুব নরম তাই হাতে ঘি বা তেল লাগিয়ে নিতে হবে।এবার একটা ছোটো বল নিয়ে বেলন চাকির সাহায্যে ৫ ইঞ্চি লম্বা বানাতে হবে। বেলার সময় শুকনো ময়দা ব্যবহার করতে হবে।এবার একটা তাওয়ায় হাই টেম্পারেচারে নান গুলো এক এক সাইড ৪ মিনিট করে রাখতে হবে।একটা তারজালিতে নান গুলো এক এক সাইড ১ মিনিট করে আগুনের উপর ধরতে হবে।<br /> ৮ মিনিট পর গরম নানে মাখন লাগিয়ে পরিবেশন করা যাবে মচমচে পরোটা।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> ১০। ধনেপাতার পরোটা</h2> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> উপকরণ</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> ময়দা ৩ কাপ, ডিম ৫টা, কাঁচা লংকা কুচি পরিমাণমতো, পেঁয়াজ বাটা ১ কাপ, লবণ দেড় চা চামচ, পেঁয়াজপাতা কুচি ১ কাপ, ধনেপাতা আধ কাপ, তেল ২ টেবিল চামচ (ময়দার জন্য)।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> প্রণালি</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> ময়দা, ডিম, লবণ ও তেল দিয়ে ময়ান করে জল দিয়ে মোলায়েম করে মেখে নিন। এবার ৪টি লেচি করে তেল দিয়ে ভিজিয়ে রাখতে হবে ৩০ মিনিট। পেঁয়াজপাতা, ধনেপাতা, কাঁচা লংকা ও পেয়াজ কুচি লবণ দিয়ে মাখিয়ে রাখতে হবে। এবার তেল মেখে পরোটার ডো নিয়ে হাত দিয়ে টেনে টেনে রুটির মত বেলতে হবে। রুটির ওপর ডিমের প্রলেপ দিয়ে ধনেপাতার মিশ্রণ ছিটিয়ে দিতে হবে। এবার চার ভাঁজ করে ডুবোতেলে ভেজে সালাদ দিয়ে পরিবেশন করুন।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> ১১। আলুর পরোটা রেসিপি</h2> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> উপকরণ</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> ময়দা ২ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, তেল ১ টেবিল চামচ, ঘি ১ চা চামচ, চিনি ১ চা চামচ, জল পরিমাণমতো, কাঁচালংকা কুচি ১-২টি, গোল মরিচ গুড়ো আধা চা চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল চামচ, ধনে পাতা কুচি ১ টেবিল চামচ, আলু সিদ্ধ ১ কাপ, বেকিং পাউডার আধ চা চামচ, ভাজার জন্য তেল ২ টেবিল চামচ।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> প্রস্তুত প্রণালি</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> ময়দা, তেল, লবণ, চিনি, বেকিং পাউডার একটি পাত্রে নিয়ে জল দিয়ে ভালো করে মেখে ২/৩ ঘণ্টা ঢেকে রাখতে হবে। তারপর আলু সিদ্ধ করে ভালো করে চটকিয়ে তার মধ্যে পেঁয়াজ কুচি, কাঁচালংকা কুচি, ধনে পাতা কুচি, গোল মরিচ গুড়ো, লবণ দিয়ে ভালোভাবে মেখে রাখতে হবে। মাখানো ময়দা আবার ভালো করে মেখে একটু ময়দা ছিটিয়ে ময়দার গোলা নিয়ে তার মধ্যে মাখানো আলুর পুর দিয়ে গোল করে রুটি বেলে ফ্রাইপ্যানে তেল দিয়ে গোল করা পরোটা ভালো করে ভেজে নিতে হবে।</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> ১২। নান রুটি রেসিপি</h2> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> উপকরণ</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> ময়দা দুই কাপ, ইস্ট ১ টেবিল চামচ, চিনি ১ চা চামচ, লবণ আধ চা চামচ, ঘি ১ চা চামচ, গুরো দুধ ১ টেবিল চামচ, ডিম ১টা, পাকা কলা ১টা, লেবুর রস ১ চা চামচ, চিনি আধ চামচ, খাওয়ার সোডা পরিমাণ মতো, জল পরিমাণ মতো</div> <h2 class="font-headlines" style="background-color: white; box-sizing: border-box; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 28px; font-weight: 500; line-height: 1.1; margin: 0px; padding: 0px;"> প্রণালি</h2> <div style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #6b6b6b; font-family: Raleway, Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 23.8px; margin-bottom: 30px;"> বাটিতে কলা, লেবুর রস, চিনি মিশিয়ে ভালোমতো চটকে নিন। এবার অন্য একটি পাত্রে ময়দা, ইস্ট, চিনি, লবণ, গুরো দুধ ও জল দিয়ে মাখান। তারপর সব উপকরণ আবার একসঙ্গে মেখে সামান্য পরিমাণ গরম জল দিয়ে একটি পাত্রে ঢেকে রেখে দিন। হয়ে গেল নানরুটির মিশ্রণ। এবার ইচ্ছেমতো গোলা করে সেই গোলা পরোটার মতো করে বেলে নিয়ে ২০ থেকে ৩০ মিনিট পর্যন্ত একটি পাত্রে ঢেকে রেখে দিন। তারপর রুটির মতো করে ভাজুন। ভাজা শেষ হলে ওপরে ঘি মেখে পরিবেশন করুন।</div> </div>

মজাদার ১২ টি পরোটা, পাওরুটি, নান ও রুটির রেসিপি শিখে নিন খুব সহজেই

আজ আপনাদের সামনে একটি নয় মজার মজার ১২ টি রেসিপি নিয়ে হাজির হলাম আসুন তা হলে শিখেনি পরোটা,পাওরুটি,নান ও রুটির রেসিপি গুলো । ১। পাউরুটি ...

Read more »

জানুন বিশ্বের সবচেয়ে বড় গরুর ফার্ম নিয়ে কিছু কথা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgcn0AssBKLYrjU_ghu6vjg5_MV-FXex6RNlDaVwXDb7_4u20fBmimMB_VVsvKtqNvIIddamNJ1WvQvUrUfSRaum8AJUvQfkr479CItaj6ofY6hY4j77lHB_SLHo-SSGx4_Qnbbphe4XyPo/s1600/07_SA_02062_IMG_6291.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="জানুন বিশ্বের সবচেয়ে বড় গরুর ফার্ম নিয়ে কিছু কথা " border="0" height="212" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgcn0AssBKLYrjU_ghu6vjg5_MV-FXex6RNlDaVwXDb7_4u20fBmimMB_VVsvKtqNvIIddamNJ1WvQvUrUfSRaum8AJUvQfkr479CItaj6ofY6hY4j77lHB_SLHo-SSGx4_Qnbbphe4XyPo/s320/07_SA_02062_IMG_6291.jpg" title="জানুন বিশ্বের সবচেয়ে বড় গরুর ফার্ম নিয়ে কিছু কথা " width="320" /></a></div> <br /> পৃথিবীর অনেক দেশে অনেক বড় বড় গরুর ফার্ম দেখতে পাওয়া যায়, এর মাঝে সবচেয়ে বড় ফার্ম কোনটি তা অনেকের অজানাই থেকে যায়, তাই আজ জেনে নিন কোথায় পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গরুর ফার্ম এবং তার আয়তন সহ আরো অনেক কিছু।<br /> <br /> - এই ফার্মের নাম 'আল মারাই ডেইরী ফার্ম'<br /> <br /> - মধ্যপ্রাচ্যের রাজধানী বলে খ্যাত সৌদি আরবের রিয়াদে অবস্থিত।<br /> <br /> - ২লক্ষ ৬৮ হাজার বর্গ মিটার এলাকার উপর অবস্থিত।<br /> <br /> - ছয়টি বিশাল আয়তনের সুপার ফার্ম নিয়ে মুল কোম্পানি গঠিত।<br /> <br /> - যার আয়তন ৮২ বর্গ কিলোমিটার যা কিনা রাজধানী ঢাকার চার ভাগের এক ভাগ।<br /> <br /> - কম বেশী ১ লক্ষ ৩৫ হাজার গরু আছে এই ফার্মে।<br /> <br /> - আল মারাই প্রতিদিন ২.৫ লক্ষ লিটার দুধ উৎপাদন করে।<br /> <br /> - ফার্মের সকল গরু হলেডিয়ান গরু যা ৫ফুট উচু আর ওজন ৭০০ কেজি।<br /> <br /> - এই ফার্মে প্রতিদিন ১২০০ টন খাদ্য লেগে যায়।<br /> <br /> - প্রতিটা গরু দৈনিক ৫০ কেজি খাবার গ্রহন করে।<br /> <br /> - যা মিক্স করা হয় ১২ টা বড় সাইজের মিক্সার মেশিনে.<br /> <br /> - প্রতি মিক্সারে প্রতি এক মিল তৈরি খাবার ৬০০ গরু খেতে পারে।<br /> <br /> - যা বিভিন্ন শেডে ৪৫ টি বড় বড় ট্রাক দিয়ে পৌঁছে দেয়া হয়।<br /> <br /> - ৩০০ টি গরু একসাথে মেশিনের সাহায্যে মিল্ক পার্লারে দুধ দেয়।<br /> <br /> - প্রতিটা গরুর পায়ে ২টি করে ইলেক্ট্রিক চিপ লাগানো থাকে যা গরুর অবস্থান, দুধ দেয়া সব মনিটর করে।<br /> <br /> - দৈনিক প্রতিটা গরুকে  অটো মেশিনে গোসল করানো হয় যাতে প্রতি গরুর সময় লাগে ৯মিনিট।<br /> <br /> - এই ফার্ম থেকে ছোট বড় ৪ লক্ষ বোতল দৈনিক উৎপাদিত হয়। </div>

জানুন বিশ্বের সবচেয়ে বড় গরুর ফার্ম নিয়ে কিছু কথা

পৃথিবীর অনেক দেশে অনেক বড় বড় গরুর ফার্ম দেখতে পাওয়া যায়, এর মাঝে সবচেয়ে বড় ফার্ম কোনটি তা অনেকের অজানাই থেকে যায়, তাই আজ জেনে নিন কোথায় ...

Read more »

জেনে নিন থানায় সাধারন ডায়েরী (জিডি) কিভাবে করবেন

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> আমদের অনেকেই অনেক বিপদে পড়ে যাই থানার বিভিন্ন কাজ নিয়ে, এর মাঝে সাধারন ডায়েরী অন্যতম। আপনার যদি জানা না থাকে তাহলে অনেক বিড়ম্বনা পোহাতে হবে, তাই আজই জেনে নিন সাধারন ডায়েরী করার নিয়ম।<br /> নিচের ফর্ম হতে পারে আপনার সমস্যা সমাধান থেকে উত্তরনের উপায়,<br /> <br /> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiVFWyw6ySLvuQV5-QW7wR4bGHiJWu6HBXCasiIm45H6S80q4xL5EIGeTL4vc8_nDXzhtV6T_trq-YBey6FazCi7TxcNYbBydYU6NLcLNoyLewOOG5uopoadYHecYD3iCOE4eF0f5MntbFa/s1600/general+dairy.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="জেনে নিন থানায় সাধারন ডায়েরী (জিডি) কিভাবে করবেন " border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiVFWyw6ySLvuQV5-QW7wR4bGHiJWu6HBXCasiIm45H6S80q4xL5EIGeTL4vc8_nDXzhtV6T_trq-YBey6FazCi7TxcNYbBydYU6NLcLNoyLewOOG5uopoadYHecYD3iCOE4eF0f5MntbFa/s1600/general+dairy.jpg" title="জেনে নিন থানায় সাধারন ডায়েরী (জিডি) কিভাবে করবেন " /></a></div> <br /></div>

জেনে নিন থানায় সাধারন ডায়েরী (জিডি) কিভাবে করবেন

আমদের অনেকেই অনেক বিপদে পড়ে যাই থানার বিভিন্ন কাজ নিয়ে, এর মাঝে সাধারন ডায়েরী অন্যতম। আপনার যদি জানা না থাকে তাহলে অনেক বিড়ম্বনা পোহাতে হবে...

Read more »

ঘরেই তৈরি করে নিন পাঁচটি মনকাড়া এয়ার ফ্রেশনার স্প্রে

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="wp-caption alignnone" id="attachment_4083" style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-size: 16.0016px; font-stretch: inherit; height: auto; line-height: 25.6026px; margin: 1em 0px; max-width: 100%; padding: 0px; text-align: center; vertical-align: baseline; width: 550px;"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgAhOBBnNYRE_JKr2qC-MwJq96m3EAJJIj336xWkdKdX48FmDUK-RJ7neLjtZHGaeRuYvZbaKFnFp-oIiPic-OgdMxeXqVLV6qQf9J9lWeSJZP9_q9D7-38DivBll9McIwFlx-ZkzMsVqeL/s1600/download.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="ঘরেই তৈরি করে নিন পাঁচটি মনকাড়া এয়ার ফ্রেশনার স্প্রে" border="0" height="324" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgAhOBBnNYRE_JKr2qC-MwJq96m3EAJJIj336xWkdKdX48FmDUK-RJ7neLjtZHGaeRuYvZbaKFnFp-oIiPic-OgdMxeXqVLV6qQf9J9lWeSJZP9_q9D7-38DivBll9McIwFlx-ZkzMsVqeL/s640/download.jpg" title="ঘরেই তৈরি করে নিন পাঁচটি মনকাড়া এয়ার ফ্রেশনার স্প্রে" width="640" /></a></div> <h2 class="wp-cus-caption-text" style="border: 0px; color: #222222; font-family: inherit; font-size: 2.25em; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: 1em; margin: 1.2em 0px 0.3em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <strong style="border: 0px; color: #f721e0; font-family: inherit; font-size: 2.25em; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; padding: 0px; text-align: left; vertical-align: baseline;"><span style="font-size: large;">- সুইট মিন্ট ফ্লেভারের এয়ার ফ্রেশনার তৈরি</span></strong></h2> </div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-size: 16.0016px; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> প্রথমে একটি পাত্রে ২ কাপ পানি দিয়ে এতে একটি পুরো লেবু খণ্ড করে দিয়ে দিন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-size: 16.0016px; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> এতে দিন ভ্যানিলা এসেন্স (বাজারে কেক তৈরির জন্য কিনতে পাওয়া যায়)।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-size: 16.0016px; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> ফুটে উঠলে চুলার আঁচ কমিয়ে দিয়ে নেড়ে নিন ভালো করে। এতে আরও পানি দিয়ে জ্বাল দিন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-size: 16.0016px; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> ১ কাপ পুদিনা পাতা ছেঁচে নিয়ে নিয়ে ছেঁকে এর রস বের করে নিন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-size: 16.0016px; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> ৫ মিনিট পর চুলা থেকে লেবুর পানি নামিয়ে পুদিনা পাতার রস মিশিয়ে ফেলুন ভালো করে নেড়ে এবং ঠাণ্ডা হতে দিন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-size: 16.0016px; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> ঠাণ্ডা হয়ে গেলে একটি স্প্রে বোতলে ভরে নিন এবং সাধারণ এয়ার ফ্রেশনারের মতো ব্যবহার করুন। এটি ১ সপ্তাহ ব্যবহার করতে পারবেন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-size: 16.0016px; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <br /></div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <strong style="border-image-outset: initial; border-image-repeat: initial; border-image-slice: initial; border-image-source: initial; border-image-width: initial; border: 0px; color: #f721e0; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><span style="font-size: large;">- ফল ওয়ান্ডারল্যান্ড ফ্লেভারের এয়ার ফ্রেশনার তৈরি</span></strong></div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-size: 16.0016px; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> একটি পাত্রে ২ কাপ পানি দিন। পুরো একটি কমলা বা মালটা খোসা সহ কেটে দিয়ে দিন। এতে আরও দিন ৫ টুকরো বড় আকারের দারুচিনি এবং ২ টেবিল চামচ লবঙ্গ।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-size: 16.0016px; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> ফুটে উঠা পর্যন্ত সময় দিন। পানি ফুটে উঠলে এতে আরও ৪ কাপ পরিমাণ পানি দিয়ে অল্প আঁচে ফুটাতে থাকুন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-size: 16.0016px; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> ৫ মিনিট এভাবে ফুটিয়ে চুলা থেকে নামিয়ে ঠাণ্ডা হয়ে গেলে একটি স্প্রে বোতলে ভরে নিন এবং সাধারণ এয়ার ফ্রেশনারের মতো ব্যবহার করুন। এটিও ১ সপ্তাহের মতো ব্যবহার করতে পারবেন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-size: 16.0016px; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <br /></div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <strong style="border-image-outset: initial; border-image-repeat: initial; border-image-slice: initial; border-image-source: initial; border-image-width: initial; border: 0px; color: #f721e0; font-family: inherit; font-stretch: inherit; font-style: inherit; font-variant: inherit; line-height: inherit; margin: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><span style="font-size: large;">- লেমনগ্রাস হেভেন ফ্লেভারের এয়ার ফ্রেশনার তৈরি</span></strong></div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <span style="font-size: 16.0016px; line-height: 25.6026px;">একটি পাত্রে ২ কাপ পানি দিয়ে মাঝারি আঁচে চুলায় দিন। এতে ৬/৭ টি লেমনগ্রাস পাতা কুচি করে দিয়ে দিন।</span></div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-size: 16.0016px; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> ১ টেবিল চামচ ভ্যানিলা এসেন্স এবং ২ খণ্ড লেবু দিয়ে ফুটতে দিন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-size: 16.0016px; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> পানি ফুটে উঠার সাথে সাথে চুলার আঁচ অল্প করে নাড়তে থাকুন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-size: 16.0016px; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> এতে প্রয়োজন মতো আরও বেশ খানিকটা পানি দিয়ে অল্প আঁচেই ফুটাতে থাকুন ১০ মিনিট।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-size: 16.0016px; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> এভাবে ফুটিয়ে চুলা থেকে নামিয়ে ঠাণ্ডা হয়ে গেলে একটি স্প্রে বোতলে ভরে নিন এবং সাধারণ এয়ার ফ্রেশনারের মতো ব্যবহার করুন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; color: #111111; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-size: 16.0016px; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <br /></div> <div style="background-color: white; border: 0px; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> </div> <h2 style="text-align: left;"> <span style="font-family: "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; line-height: 20px;"><span style="color: magenta; font-size: large;">- কমলা লেবু ও দারুচিনির এয়ার ফ্রেশনার</span></span></h2> <span style="color: #333333; font-family: "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 20px;">কমলা লেবুর ঘ্রাণ কে না পছন্দ করে বলুন। পুরো ঘরকে মাত্র ১ মিনিটে সুবাসিত করতে এই এয়ার ফ্রেশনারটির জুড়ি নেই। বাজারে পাওয়া যে কোনো এয়ার ফ্রেশনার থেকে বেশ ভালোই সুঘ্রাণ পাবেন।</span><br /> <br style="box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Helvetica Neue', Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 20px;" /> <span style="color: #333333; font-family: "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 20px;">যা যা লাগবেঃ</span><br /> <span style="color: #333333; font-family: "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 20px;">- ১-২ কোয়া কমলালেবু</span><br /> <span style="color: #333333; font-family: "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 20px;">- ৫ খণ্ড দারুচিনি</span><br /> <span style="color: #333333; font-family: "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 20px;">- ১ টেবিল চামচ লবঙ্গ</span><br /> <span style="color: #333333; font-family: "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 20px;">- মাঝারি আকারের সসপ্যানে ভর্তি পানি</span><br /> <span style="color: #333333; font-family: "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 20px;">পানি ভর্তি সসপ্যানে উপরের উপকরনগুলো সব একসাথে দিয়ে জ্বাল দিতে থাকুন। পানি ফুটে উঠলে চুলার আঁচ কমিয়ে দিয়ে ৫-১০ মিনিট এভাবেই জ্বাল দিন চুলায় রেখে। এরপর ঠাণ্ডা হলে ছেঁকে একটি স্প্রে বোতলে ভরে নিন। ঘরের কোণে স্প্রে করুন দারুণ সুগন্ধের এই এয়ার ফ্রেশনারটি।</span><br /> <span style="font-size: large;"><br style="box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Helvetica Neue', Helvetica, Arial, sans-serif; line-height: 20px;" /><span style="font-family: "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; line-height: 20px;"><span style="color: magenta;">- লেবু ভ্যানিলার দারুণ যুগলবন্দী</span></span></span><br /> <div style="background-color: white; border: 0px; font-family: Muli, Tahoma, Verdana, Arial; font-stretch: inherit; line-height: 25.6026px; margin-bottom: 0.75em; margin-top: 0.75em; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <span style="color: magenta; font-size: large;"><br style="box-sizing: border-box; font-family: 'Helvetica Neue', Helvetica, Arial, sans-serif; line-height: 20px;" /></span><span style="color: #333333; font-family: "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 20px;">লেবুর সুঘ্রাণের কথা সকলেই জানেন এবং মানেন। আবার এর সাথে ভ্যানিলার মিশ্রনে পুরো ঘরময় কেক ধরণের ম ম সুঘ্রাণ সকলেরই মন কেড়ে নেবে।</span><br /> <span style="color: #333333; font-family: "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 20px;">যা যা লাগবেঃ</span><br /> <span style="color: #333333; font-family: "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 20px;">- ২ টেবিল চামচ ভ্যানিলা এসেন্স</span><br /> <span style="color: #333333; font-family: "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 20px;">- ১ টি লেবু</span><br /> <span style="color: #333333; font-family: "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 20px;">- ২ কাপ পানি</span><br /> <span style="color: #333333; font-family: "helvetica neue" , "helvetica" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px; line-height: 20px;">প্রথমে পানি জ্বাল দিয়ে ফুটে উঠলে এতে ভ্যানিলা এসেন্স দিয়ে নিন। ঘ্রাণ ছড়ালে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে নিন। এরপর ঠাণ্ডা মিশ্রনে একটি গোটা লেবু চিপে দিয়ে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রন স্প্রে বোতলে ভরে রাখুন। প্রয়োজন মতো স্প্রে করে পুরো ঘরকে সুবাসিত করে তুলুন এক নিমেষেই।</span></div> </div>

ঘরেই তৈরি করে নিন পাঁচটি মনকাড়া এয়ার ফ্রেশনার স্প্রে

- সুইট মিন্ট ফ্লেভারের এয়ার ফ্রেশনার তৈরি প্রথমে একটি পাত্রে ২ কাপ পানি দিয়ে এতে একটি পুরো লেবু খণ্ড করে দিয়ে দিন। এতে দিন ভ্যা...

Read more »

৪০টি বিষয়ের জনক পরিচিতি

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjqL0BWfTEKrGO82VHsg8_HL1w7dB5Rerl_wul4ArPCtwsvhAzpEWCsqBfhLqDybnr2DndKGgC-HXwDv9G_IoucjxTI7y5Q-dygW8ME9II3ePfeMoGRpd0ch-iBidUUejr0Kou0p0k3Z991/s1600/cientificos.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="277" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjqL0BWfTEKrGO82VHsg8_HL1w7dB5Rerl_wul4ArPCtwsvhAzpEWCsqBfhLqDybnr2DndKGgC-HXwDv9G_IoucjxTI7y5Q-dygW8ME9II3ePfeMoGRpd0ch-iBidUUejr0Kou0p0k3Z991/s320/cientificos.jpg" width="320" /></a></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px;"> <br /></div> <div style="background-color: white; color: #1d2129; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ১। জীব বিজ্ঞানের জনক : এরিস্টটল<br />.<span class="text_exposed_show" style="display: inline;"><br />২। প্রাণী বিজ্ঞানের জনক : এরিস্টটল<br />.<br />৩। রসায়ন বিজ্ঞানের জনক : জাবির ইবনে হাইয়্যান<br />.<br />৪। পদার্থ বিজ্ঞানের জনক : আইজ্যাক নিউটন<br />.<br />৫। সমাজ বিজ্ঞানের জনক : অগাষ্ট কোৎ<br />.<br />৬। হিসাব বিজ্ঞানের জনক : লুকাপ্যাসিওলি<br />.<br />৭। চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক : ইবনে সিনা<br />.<br />৮। দর্শন শাস্ত্রের জনক : সক্রেটিস<br />.<br />৯। ইতিহাসের জনক : হেরোডোটাস<br />.<br />১০। ভূগোলের জনক : ইরাটস থেনিস<br />.<br />১১। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক : এরিস্টটল<br />.<br />১২। অর্থনীতির জনক : এডাম স্মিথ<br />.<br />১৩। অংকের জনক : আর্কিমিডিস<br />.<br />১৪। বিজ্ঞানের জনক : থ্যালিস<br />.<br />১৫। মেডিসিনের জনক : হিপোক্রটিস<br />.<br />১৬। জ্যামিতির জনক : ইউক্লিড<br />.<br />১৭। বীজ গণিতের জনক : আল খাওয়াজমী<br />.<br />১৮। জীবাণু বিদ্যার জনক : লুই পাস্তুর<br />.<br />১৯। বিবর্তনবাদ তত্ত্বের জনক : চার্লস ডারউইন<br />.<br />২০। সনেটের জনক : পের্ত্রাক<br />.<br />২১। সামাজিক বিবর্তনবাদের জনক : হার্বাট স্পেন্সর<br />.<br />২২। বংশগতি বিদ্যার জনক : গ্রেডার জোহান মেনডেন<br />.<br />২৩। শ্রেণীকরণ বিদ্যার জনক : করোলাস লিনিয়াস<br />.<br />২৪। শরীর বিদ্যার জনক : উইলিয়াম হার্ভে<br />.<br />২৫। ক্যালকুলাসের জনক : আইজ্যাক নিউটন<br />.<br />২৬। বাংলা গদ্যের জনক : ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর<br />.<br />২৭। বাংলা কবিতার জনক : মাইকেল মধুসুদন দত্ত<br />.<br />২৮। সার্থক বাংলা উপন্যাসের জনক : বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়<br />.<br />২৯। বাংলা নাটকের জনক : দীন বন্ধু মিত্র<br />.<br />৩০। বাংলা সনেটের জনক : মাইকেল মধুসুদন দত্ত<br />.<br />৩১। ইংরেজী কবিতার জনক : খিউ ফ্রে চসার<br />.<br />৩২। মনোবিজ্ঞানের জনক : উইলহেম উন্ড<br />.<br />৩৩। বাংলা মুক্তক ছন্দের জনক : কাজী নজরুল ইসলাম<br />.<br />৩৪। বাংলা চলচিত্রের জনক : হীরালাল সেন<br />.<br />৩৫। বাংলা গদ্য ছন্দের জনক : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর<br />.<br />৩৬। আধুনিক রসায়নের জনক : জন ডাল্টন<br />.<br />৩৭। আধুনিক গণতন্ত্রের জনক : জন লক<br />.<br />৩৮। আধুনিক অর্থনীতির জনক : পাল স্যমুয়েলসন<br />.<br />৩৯। আধুনিক বিজ্ঞানের জনক : রাজার বেকন<br />.<br />৪০। ইংরেজি নাটকের জনক : শেক্সপ</span></div> </div>

৪০টি বিষয়ের জনক পরিচিতি

১। জীব বিজ্ঞানের জনক : এরিস্টটল . ২। প্রাণী বিজ্ঞানের জনক : এরিস্টটল . ৩। রসায়ন বিজ্ঞানের জনক : জাবির ইবনে হাইয়্যান . ৪। পদার্থ বিজ্...

Read more »

এক গ্লাস পানির উপকারিতা সাথে যদি থাকে লেবু

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiy0IMLj__iI42mv2uC_PkZ_xfXPhSCl1Lwj-dskRio-lRpAPDKBXakRehrGusMACM8I_OBiX_KE9WCwli06okHkOy0sbLsNC1O9Mhl92qrd-kr4HFVvm8fOAniA_RFV4-SVDrn50nNuktG/s1600/maxresdefault.jpg" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="363" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiy0IMLj__iI42mv2uC_PkZ_xfXPhSCl1Lwj-dskRio-lRpAPDKBXakRehrGusMACM8I_OBiX_KE9WCwli06okHkOy0sbLsNC1O9Mhl92qrd-kr4HFVvm8fOAniA_RFV4-SVDrn50nNuktG/w400-h363/maxresdefault.jpg" width="400" /></a></div> <div style="background-color: white; line-height: 16.08px; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em; text-align: left;"> <p style="color: #666666; font-family: helvetica, arial, sans-serif;"><br /></p></div> <ul style="text-align: left;"> </ul> </div><span style="font-size: medium;">শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরেই লেবুর উপকারি গুণাগুণ মানুষের জানা। এর মাঝে একটা প্রধান উপকারিতা হলো ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ইত্যাদির তৈরি করা রোগ বালাই দূরীকরণ এবং শরীরের সার্বিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি। আরেকটা হলো হজম শক্তি বাড়ানো এবং যকৃৎ পরিষ্কারের মাধ্যমে ওজন কমানোর ক্ষমতা। লেবুতে সাইট্রিক এসিড এর পাশাপাশি আরও রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, বায়োফ্লাভোনোয়েড, পেক্টিন এবং লিমোনিন। এই সবগুলো পদার্থের প্রভাবেই আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং রোগের সাথে শরীর যুদ্ধ করার শক্তি পায়। সকালে এক গ্লাস গরম পানির সাথে লেবুর রস মিশিয়ে পান করলে এসব উপকার সর্বাধিক মাত্রায় পাবে আপনার শরীর। গরম পানি কেন? কারণ ঠাণ্ডা পানির চাইতে গরম পানি শরীরে শোষিত হয় অনেক দ্রুত এবং এর থেকে তত বেশি উপকৃত হবেন আপনি। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে অর্ধেকটা লেবুর রস মিশিয়ে পান করতে পারেন। আর সকালে উঠে অন্য যে কোনও কাজ করার আগেই এটা পান করবেন। তাহলেই পাবেন এর অসাধারণ সব উপকারিতা। . </span><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;">- এক গ্লাস পানি ঘুম থেকে উঠার সাথে সাথেযদি আপনি পান করেন, তবে শরীরের সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সক্রিয় হয়ে যায়। .</span><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - এক গ্লাস পানি যদি আপনি খাবার খাওয়ার আধা ঘণ্টা আগে পান করেন তবে এটা খাবার হজমে সাহায্য করবে বেশি। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - এক গ্লাস পানি গোসলের আগ মুহূর্তে আপনি পান করলে এটা আপনাকে উচ্চ রক্তচাপ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করবে। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - এক গ্লাস পানি ঘুমাতে যাওয়ার আগ মুহূর্তে যদি পান করেন তবে আপনাকে হৃদরোগ এবং হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচতে সাহায্য করবে। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - রাতে ঘুমানোর ফলে দীর্ঘ সময় ধরে হজম প্রক্রিয়ার তেমন কোনো কাজ থাকে না। তাই সকালে ঘুম থেকে উঠে হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করার জন্য অন্তত এক গ্লাস পানি খেয়ে নেয়া উচিত। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;">- প্রতিদিন সকালে নাস্তার আগে এক গ্লাস পানি খেলে নতুন মাংসপেশি ও কোষ গঠনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - প্রতিদিন সকালে অন্তত ১৬ আউন্স হালকা গরম পানি খেলে শরীরের মেটাবলিসম ২৪% বেড়ে যায় এবং শরীরের ওজন কমে। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - প্রতিদিন খালি পেটে এক গ্লাস করে পানি খেলে মলাশয় পরিষ্কার হয় যায় এবং শরীর নতুন করে খাবার থেকে পুষ্টি গ্রহণ করতে পারে সহজেই। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - প্রতিদিন সকালে মাত্র এক গ্লাস পানি খেলে বমি ভাব, গলার সমস্যা, মাসিকের সমস্যা, ডায়রিয়া, কিডনির সমস্যা, আথ্রাইটিস, মাথা ব্যাথা ইত্যাদি অসুখ কমাতে সহায়তা করে। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - এর অর্থ হলো শরীরের অম্ল-ক্ষারকের মাত্রা ঠিক রাখে লেবু। লেবু হজম হয়ে যাবার পর কিন্তু আর অম্লীয় থাকে না, ক্ষারীয় হয়ে যায়।ফলে এটি রক্তে মিশে যায় এবং শরীরের অম্লতা বাড়তে দেয় না। অম্লতা বেড়ে গেলেই দেখা দেয় রোগ। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - ত্বকের কুঞ্চন এবং দাগ দূর করে লেবুতে থাকা বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বকের জন্য খুব দরকারি হল ভিটামিন সি। ব্রণ বা অ্যাকনি সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া এটি দূর করে। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - আর ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতেও এটি কার্যকরী। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - সকালেই প্রাণচাঞ্চল্য বাড়িয়ে দিতে এর জুড়ি নেই। খাবার থেকে শক্তি শোষণের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় লেবু। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - আর এর গন্ধে আপনার মন ফুরফুরে হয়ে উঠবে নিমিষেই।দুশ্চিন্তা এবং বিষণ্ণতা দূরীকরণেও এটি অসামান্য। ক্ষতস্থান সেরে তুলতে সাহায্য করে অ্যাসকরবিক এসিড। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - আর হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতেও এটি সহায়ক। স্ট্রেস এবং যে কোনও ধরণের ব্যাথার উপশম করে ভিটামিন সি। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - নিঃশ্বাসে লেবুর সতেজতা আনা ছাড়াও, এভাবে গরম পানির সাথে লেবুর রস পানে দাঁতের ব্যথা এবং জিঞ্জিভাইটিসের উপশম হয়। তবে এটা পানের পর পরই দাঁত ব্রাশ করবেন না কারণ সাইট্রিক এসিড দাঁতের এনামেল ক্ষয় করে ফেলে। আগে দাঁত ব্রাশ করে তার পর এটা পান করা ভালো। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - লেবুপানি পান করার পর বিশুদ্ধ পানি খেতে পারেন এক গ্লাস। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - রাতে ঘুমানোর সময়ে যে পানি খরচ হয় সেটা পূরণ হয়ে যায় সকাল সকাল এই এক গ্লাস পানি পানের মাধ্যমে। </span></div><div><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div><span style="font-size: medium;"> - লেবুতে প্রচুর পরিমাণে পেক্টিন থাকে। আঁশজাতীয় এই পদার্থ ক্ষুধা নিয়ন্ত্রনে রাখে। ফলে ওজন কমে। গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের খাবারে এমন অম্লজাতীয় খাবার কম থাকে তাদের ওজন বাড়ে বেশি। </span></div></div>

এক গ্লাস পানির উপকারিতা সাথে যদি থাকে লেবু

শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরেই লেবুর উপকারি গুণাগুণ মানুষের জানা। এর মাঝে একটা প্রধান উপকারিতা হলো ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ইত্যাদির তৈরি করা র...

Read more »