জমি ক্রয়ের পূর্বে যে সকল বিষয় যাচাই করতে হবে

<div class="separator" style="clear: both;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiF9PhcLplWZCgLSuqz2OH7RMQcMiqjp5sAE2ZmfQlvB7Le1ALdXOREvchCwDtD1uZqoiOgzpjcfELkxKptEI9oiAm26Jqaa3MAWkdb98AAU3r98QxPw-3V9ZuDisDMwpLHdy2V4wK6cVgZgpdsy9sujDR1ntTZGFb9X2Ao-meU-H1Qecli_Zkw6UDHgQ/s772/ggg.png" style="display: block; padding: 1em 0px; text-align: center;"><img alt="ক্রেতার করণীয় জমি ক্রয়ের পূর্বে যে সকল বিষয় যাচাই করতে হবে" border="0" data-original-height="772" data-original-width="674" height="640" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiF9PhcLplWZCgLSuqz2OH7RMQcMiqjp5sAE2ZmfQlvB7Le1ALdXOREvchCwDtD1uZqoiOgzpjcfELkxKptEI9oiAm26Jqaa3MAWkdb98AAU3r98QxPw-3V9ZuDisDMwpLHdy2V4wK6cVgZgpdsy9sujDR1ntTZGFb9X2Ao-meU-H1Qecli_Zkw6UDHgQ/w558-h640/ggg.png" title="ক্রেতার করণীয় জমি ক্রয়ের পূর্বে যে সকল বিষয় যাচাই করতে হবে" width="558" /><img alt="📢" height="16" referrerpolicy="origin-when-cross-origin" src="https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t39/1/16/1f4e2.png" style="border: 0px;" width="16" /></a><span style="font-size: medium;">১। জরিপের মাধ্যমে প্রণীত রেকর্ড অর্থাৎ খতিয়ান ও নকশা যাচাই করতে হবে।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">২। জমির তফসিল অর্থাৎ জমির মৌজা, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর উক্ত দাগে জমির মোট পরিমাণ জানতে হবে।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">৩। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস পর্চা দেখতে হবে।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">৪। বিক্রেতা ক্রয়সূত্রে ভূমির মালিক হয়ে থাকলে তার ক্রয় দলিল বা ভায়া দলিল রেকর্ডের সঙ্গে মিল করে বিক্রেতার মালিকানা নিশ্চিত হতে হবে।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">৫। বিক্রেতা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত হলে সর্বশেষ জরিপের খতিয়ান বিক্রেতা বা তিনি যাঁর মাধ্যমে প্রাপ্ত তাঁর নামে অস্তিত্ব (যোগসূত্র) মিলিয়ে দেখতে হবে।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">৬। জরিপ চলমান এলাকায় বিক্রেতার কাছে রক্ষিত মাঠ পর্চা যাচাই করে দেখতে হবে।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">৭। বিক্রেতার কাছ থেকে সংগৃহীত দলিল সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রি অফিস/জেলা রেজিস্ট্রার রেকর্ড রুম হতে যাচাই করে দেখতে হবে।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">৮। খতিয়ান/পর্চা/মৌজা ম্যাপ/খাজনার রশিদ ইত্যাদি কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিস/উপজেলা ভূমি অফিস/জেলা প্রশাসকের রেকর্ড রুম হতে যাচাই করে দেখতে হবে।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">৯। হাল সন পর্যন্ত ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা) পরিশোধ আছে কি না।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">১০। প্রস্তাবিত সম্পত্তির দখল বিক্রেতার আছে কি না। সম্পত্তিতে বিক্রেতার দখল না থাকলে সে জমি ক্রয় করা ঠিক হবে না।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">১১। ওয়ারিশি জমি কিনতে চাইলে, ঐ সম্পত্তিতে মোট কতজন ওয়ারিশ আছে তা খোজ নিয়ে দেখুন। আপনি যে ওয়ারিশের নিকট থেকে কিনবেন, তার ততটুকু বিক্রয়ের অধিকার আছে কিনা যাচাই করুন।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">১২। সম্পত্তিটি খাস কিংবা সরকারী কি না যাচাই করুন। সরকারী বা খাস সম্পত্তি বিধিবহির্ভূত ভাবে ক্রয়-বিক্রয় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">১৩। অন্য কোন পক্ষের সাথে বিক্রয় চুক্তি বা বায়না পত্র রেজিস্ট্রি করা আছে কি না তা যাচাই করুন। সম্পত্তি হস্তান্তর আইন, ১৮৮২ এর ৫৩বি ধারা অনুযায়ী, বায়নাপত্র বা বিক্রয়চুক্তি (contract for sale) বলবৎ থাকাকালে, বায়নাপত্রের অধীন কোন স্থাবর সম্পত্তি, উক্ত চুক্তি আইনানুগভাবে বাতিল না করে, বায়নাপত্র গ্রহীতা ব্যতীত, অন্য কোন পক্ষের নিকট হস্তান্তর করা যাবে না, অন্য কোন ভাবে হস্তান্তর করা হলে তা অবৈধ হবে।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">১৪। ব্যাংক বা কোন আর্থিক প্রতিষ্টানের নিকট দায়বদ্ধ কি না তা যাচাই করুন। কারন সম্পত্তি হস্তান্তর আইন, ১৮৮২ এর ৫৩ডি ধারা মোতাবেক, বন্ধক-গ্রহীতার লিখিত সম্মতি ব্যতীত কোন নিবন্ধিত বন্ধকী স্থাবর সম্পত্তি পুনঃবন্ধক বা বিক্রয় করা যায় না, এতৎসত্ত্বেও কোন পুনঃবন্ধক বা বিক্রয় করা হলে তা অবৈধ হবে।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">১৫। জমি বিক্রয়ের জন্য অ্যাটর্নি নিয়োগ করা আছে কি-না তা যাচাই করুন। অ্যাটর্নি নিয়োগ করা থাকলে অ্যাটর্নি ছাড়া মূল মালিকের সম্পাদন গ্রহণযোগ্য নয়। অবশ্য বিধি মোতাবেক পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দলিল বাতিল করে মূল মালিকের সম্পাদনে দলিল রেজিস্ট্রি করা যাবে।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">১৬। ওয়াকফ সম্পত্তি কিনা দেখুন। ওয়াকফ আইন অনুসারে, ওয়াকফ প্রশাসন বা সরকারের পূর্ব অনুমতি ব্যতীত ওয়াকফ সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় করা যায় না।১৭। জমি নিয়ে মামলা মোকদ্দমা চলছে কিনা যাচাই করুন। মামলাভুক্ত জমি কেনা উচিত নয়।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">বর্তমানে প্রচলিত আইনে মিউটিশন বা নামজারি ছাড়া কোন দলিল রেজিস্ট্রি করা হয় না। নামজারি সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে করা হয় এবং যে জমি বিক্রি করে সেই এ নামজারির ব্যবস্থা করে। সাবরেজিস্ট্রার সেটি পরীক্ষা করে দলিল রেজিস্ট্রি আদেশ দেন। কিন্তু অনেক সময় অসাধু কর্মচারীদের সহায়তায় জাল মিউটিশন দেখিয়ে জমি রেজিস্ট্রি করা হয়। সুতরাং মিউটিশন বা নামজারির কাগজপত্র যাচাই করা দরকার।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">আগেই বলা হয়েছে, মিউটেশন বা নামজারি করা হয় সংশ্লিষ্ট সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে। এ অফিসে নামজারির কেসের দায়িত্বে একজন কর্মচারী আছেন। নামজারির যেসব কাগজপত্র দাখিল করা হবে তার একটাতে নামজারি কেস নম্বর দেয়া থাকে। সহকারী কমিশনার ভূমি অফিসে রেজিস্টার পরীক্ষা করে দেখতে হবে উলি্লখিত নাম্বারের নামজারি কেস সত্যি সত্যি রুজু করা হয়েছিল কিনা এবং তা অনুমোদন করা হয়েছিল কিনা। তবে একটি জিনিস অবশ্যই দেখতে হবে_ নামজারি কেসটি সহকারী কমিশনার (ভূমি) অনুমোদন করেছেন কিনা এবং তার স্বাক্ষর ও সিল আছে কিনা। নামজারি কেস অনুমোদিত হওয়ার পর সরকারি ফি প্রদান করে D.C.R (Duplicate Carbon Receipt)</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">নিতে হয়। অনেকে সেটি নেয় না। এটা অবশ্যই নিতে হবে। তারপর বকেয়া সমুদয় খাজনা পরিশোধ করতে হয় এবং জমির মালিককে পরিশোধ করতে হবে। অনেকে ফাঁকি দেয়ার উদ্দেশ্যে খাজনা পরিশোধ করে না। সেক্ষেত্রে জমি কেনার পর ক্রেতাকে সমুদয় খাজনা পরিশোধ করতে হবে। সুতরাং খাজনা পরিশোধের দাখিলা অবশ্যই দেখতে হবে। অনেক সময় বকেয়া খাজনার পরিমাণ অনেক বড় অঙ্কের হতে পারে।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">খতিয়ান এবং মিউটেশন দেখার পর দেখতে হবে সিএস, পরচায় প্রস্তাবিত বিক্রেতার নাম আছে কিনা? নাম থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। কারণ ১৮৮৯-১৯৪৪ সালে তৈরি সিএস পরচায় যার নাম আছে তার এতদিন বেঁচে থাকার কথা নয়। সুতরাং দেখতে হবে প্রস্তাবিত বিক্রেতা এ সম্পত্তির পরবর্তী মালিক হয়েছেন কিনা? তাহলে কি সূত্রে তিনি মালিক হলেন? যদি ওয়ারিশ সত্ত্বে মালিক হয়ে থাকেন তাহলে দেখতে হবে ধর্মীয় ফারায়েজ অনুযায়ী সম্পত্তি বণ্টন হয়েছে কিনা? এবং প্রস্তাবিত বিক্রেতা ফারায়েজ অনুযায়ী বৈধ মালিক হয়েছেন কিনা এবং মূল মালিকের মৃত্যুর পর অন্যান্য শরিকের জমি অবশিষ্ট আছে কিনা? মুসলিম ফারায়েজ অনুযায়ী মেয়েরাও সম্পত্তির মালিক হবেন। কিন্তু প্রায় ক্ষেত্রে মেয়েদের সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করা হয়। সে বিষয়টি পরীক্ষা করা দরকার। এক্ষেত্রে ওয়ারিশন সার্টিফিকেট দেখলেই বোঝা যাবে। ওয়ারিশন সার্টিফিকেট স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কিংবা ওয়ার্ড কমিশনার দিয়ে থাকেন। সর্বশেষ দেখতে হবে যে ফারায়েজ অনুযায়ী যে মালিকানার পরির্বতন হয়েছে তা পরবর্তী সেটেলমেন্ট রেকর্ডে প্রতিফলিত হয়েছে কিনা? অর্থাৎ সিএস থেকে এসএ। আবার এসএ থেকে আরএস রেকর্ডে মালিকানা পরিবর্তনের ধারাবাহিকতা রিট আছে কিনা তা পরীক্ষা করতে হবে। অনেক সময় ভাওতা দেয়ার জন্য বলা হয় সেটেলমেন্ট জরিপে রেকর্ড ভুল হয়েছে। এখানে বিশেষভাবে মনে রাখা প্রয়োজন যে,কোন সেটেলমেন্ট অপারেশনে প্রস্তুত রেকর্ড চূড়ান্ত প্রকাশনা দেয়া হয়ে গেলে তা পরিবর্তন করার ক্ষমতা কোন প্র্রশাসনিক কর্মকর্তার নেই। চূড়ান্ত প্রকাশিত রেকর্ড একমাত্র আদালতের মাধ্যমে পরিবর্তন করা সম্ভব। আর আদালতের কার্যক্রমের দীর্ঘসূত্রতার কথা সবার জানা আছে। ২-৩ বছরের আগে মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয়।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">যদি রেকর্ডীয় মালিকানা খরিদসূত্রে হয়ে থাকে তাহলে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো পরীক্ষা করতে হবে :</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">(ক) দলিল রেজিস্ট্রি হয়েছে কিনা?</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">(খ) দলিল বৈধ কিনা? অর্থাৎ জাল দলিল কিনা? সন্দেহ হলে সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে যাচাই করতে হবে।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">(গ) দলিলের দাতা রেকর্ডীয় মালিক কিনা? রেকর্ডীয় মালিক না হলে দাতা কোন রেকর্ডীয় মালিকের বৈধ ওয়ারিশ কিনা কিংবা খরিদ সূত্রে মালিক হয়েছেন কিনা?</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">(ঘ) দলিলদাতা যে পরিমাণ জমি বিক্রি করতে চান রেকর্ডে উলি্লখিত হিস্যা অনুযায়ী তিনি সে পরিমাণ জমির মালিক কিনা, তা পরীক্ষা করতে হবে। প্রত্যেক খতিয়ানে প্রত্যেক রেকর্ডীয় মালিকের পাশে তার প্রাপ্য হিস্যা উল্লেখ করা আছে। সিএস খতিয়ানে টাকা, আনা, কড়া, ক্রান্তি ইত্যাদি এবং পরবর্তী খতিয়ানে দশমিকে অংশ দেখানো আছে। এসএ খতিয়ানে প্রায় ক্ষেত্রেই হিস্যা দেখানো হয়নি। সুতরাং, রেকর্ডীয় মালিকের পাশে উলি্লখিত হিস্যা অনুযায়ী দলিলদাতা মোট কতখানি জমির মালিক তা হিসাব করে বের করে দেখতে হবে। বিক্রির জন্য প্রস্তাবিত জমির পরিমাণ রেকর্ডে উলি্লখিত তার হিস্যা অনুযায়ী প্রাপ্য জমির পরিমাণের চেয়ে অধিক হওয়া চলবে না? অনেক সময় অসাধু ব্যক্তিরা তঞ্চকতা করে প্রাপ্য জমির পরিমাণের চেয়ে বেশি জমি বিক্রি করে ফেলে। যেমন কোন দলিলদাতা রেকর্ড অনুযায়ী এক আনা অর্থাৎ ১/১৬ অংশের মালিক কিন্তু সে তার প্রাপ্য জমির অতিরিক্ত জমি বিক্রি করে দলিল রেজিস্ট্রি করে ছিল। ফলে ক্রেতা প্রতারিত হয়ে গেল। ইদানীং, এ প্রবণতা বেড়ে গেছে। বিশেষ করে প্রায়ই দেখা যায় জমির রেকর্ডীয় মালিকের মৃত্যু হয়েছে। ওয়ারিশ হিসেবে ২-৩ ছেলে এবং ২-৩টি মেয়ে আছে। কিন্তু এক ছেলে তঞ্চকতা করে ভুয়া ওয়ারিশ সার্টিফিকেট দেখিয়ে ১৬ আনা সম্পত্তি অর্থাৎ সমুদা সম্পত্তি একাই বিক্রি করে ছিল। এক্ষেত্রে জমির ক্রেতা প্রতারিত হবেন।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">(ঙ) সবচেয়ে মারাত্মক প্রতারণার ক্ষেত্র হচ্ছে False personification.</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">অর্থাৎ ভুয়া নামধারী ব্যক্তি। দলিল রেজিস্ট্রি করার সময় বিক্রেতা অর্থাৎ দলিলদাতাকে ব্যক্তিগতভাবে সাবরেজিস্ট্রারের সামনে হাজির হয়ে দলিলে স্বাক্ষর কিংবা টিপ সহি প্রদানের বাধ্যবাধকতা আছে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই তা করা হয় না। ইদানীং দলিলের সঙ্গে দাতার ছবি দেয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কিন্তু তথাপি দলিল রেজিস্ট্রির সময় ভিড় সৃষ্টি করে একটা হট্টগোলের সৃষ্টি করে ভুয়া লোক দাঁড় করিয়ে স্বাক্ষর গ্রহণের কাজ কৌশলে সম্পন্ন করা হয়। অনেক সময় ভুয়া সার্টিফিকেট এবং অন্য লোকের ছবি জাল সত্যায়িত করে ভুয়া লোক দাঁড়ানোর ঘটনা বিরল নয়। চেয়ারম্যান তো তার এলাকার সবাইকে চেনেন না।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">(চ) বিক্রির জন্য প্রস্তাবিত সম্পত্তি অর্পিত সম্পত্তি কিনা তা পরীক্ষা করতে হবে। বিশেষ করে কোন খতিয়ানে যদি একজনও হিন্দুর নাম থাকে তাহলে সেটি অবশ্যই যাচাই করে দেখতে হবে।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">প্রত্যেক সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে একটা অর্পিত সম্পত্তি সেল আছে। সেখানে তালিকা নামে একটা তালিকা আছে। প্রস্তাবিত জমি যদি সেখানে তালিকায় অন্তর্ভুক্ত থাকে তাহলে সে সম্পত্তির মালিকানা রেকর্ডীয় মালিকের নেই। বরঞ্চ সে সম্পত্তির মালিকানা সরকারের ওপর অর্পিত হয়েছে। সেখানে তালিকা ছাড়াও অনেক সময় মিস কেস রুজু করে অনেক সম্পত্তি অর্পিত সম্পত্তি হিসেবে গৃহীত হয়েছে। তাছাড়া ১৯৮৯ সালে ঞধংশভড়ৎপব-এর রিপোর্টের ভিত্তিতে অনেক সম্পত্তি অর্পিত সম্পত্তি ঘোষণা করা হয়েছে। সমুদয় অর্পিত সম্পত্তির তালিকা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে অর্পিত সম্পত্তি সেল-এ পাওয়া যাবে। তাছাড়া তহসিলদার সব অর্পিত সম্পত্তির খবর রাখেন। তিনি সক্রিয় সহযোগিতা করতে পারেন।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">প্রস্তাবিত সম্পত্তি বন বিভাগের সম্পত্তি কিনা তাও যাচাই করা প্রয়োজন। এ সমস্যা ঢাকা জেলার সামান্য অংশ, গাজীপুর জেলা, ময়মনসিংহ জেলায় কিংবা এ বিস্তীর্ণ এলাকায় সাধারণত বেশি দেখা যায়। অন্যান্য জেলায় বন বিভাগের জমি নেই বললেই চলে। এসব অঞ্চলে জায়গায় জায়গায় বন বিভাগের অফিস আছে। সেসব অফিসে প্রয়োজনীয় তথ্য পাওয়া যাবে। বন বিভাগের জমি সরকারি জমি। সুতরাং এসব জমির ওপর ব্যক্তিমালিকানা নেই। তাছাড়া এলাকায় তহসিলদার সব খবরই রাখেন।</span></div><div class="separator" style="clear: both;"><span style="font-size: medium;">ভাওয়াল রাজ এস্টেট এবং নওয়াব এস্টেটের সম্পত্তি কোর্ট ওয়ার্ডসের সম্পত্তি। এটা যাচাই করা কঠিন নয়। সিএস খতিয়ানেই উল্লেখ আছে কোন ভাওয়াল রাজ এস্টেটের সম্পত্তি কিংবা নওয়াব এস্টেটের সম্পত্তি অর্থাৎ কোর্ট ওয়ার্ডসের সম্পত্তি। কোর্ট ওয়ার্ডসের সম্পত্তি সরকারি সম্পত্তি। কোন ব্যক্তি মালিকানা গ্রহণযোগ্য নয়। অনেক সময় সিএস রেকর্ডে কোর্ট ওয়ার্ডসের নামে সম্পত্তি রেকর্ড হওয়া সত্ত্বেও ভুয়া দাখিলা কিংবা পত্তনি দলিল দেখিয়ে পরবর্তী সেটেলমেন্ট অপারেশনে কোর্ট অব ওয়ার্ডসের সম্পত্তি ব্যক্তি মালিকানায় রেকর্ড করা হয়েছে। কিন্তু কোন সম্পত্তি কোর্ট অব ওয়ার্ডসের ব্যবস্থাপনায় ন্যস্ত হওয়ার পর অর্থাৎ ১৯০৮ সালের পর সাবেক ভাওয়াল রাজ এস্টেট কিংবা নওয়াব এস্টেটের এসব সম্পত্তি পত্তন দেয়ার অধিকার বিলুপ্ত হয়ে গেছে। সুতরাং সিএস রেকর্ডে কোর্ট অব ওয়ার্ডেসের নামে রেকর্ডকৃত সম্পত্তি যদি পরবর্তীতে পত্তন দেখানো হয় তাহলে তা ভুয়া পত্তন তাতে সন্দেহ নেই।</span></div></div><div class="cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql o9v6fnle ii04i59q" style="font-family: inherit; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;"></div></div>

জমি ক্রয়ের পূর্বে যে সকল বিষয় যাচাই করতে হবে

0 June 13, 2022

১। জরিপের মাধ্যমে প্রণীত রেকর্ড অর্থাৎ খতিয়ান ও নকশা যাচাই করতে হবে।২। জমির তফসিল অর্থাৎ জমির মৌজা, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর উক্ত দাগে জমির মোট পরিমাণ জানতে হবে।৩। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস পর্চা দেখতে হবে।৪। বিক্রেতা ক্রয়সূত্রে ভূমির ম… Read more »

Read more »

আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার ফর্ম IT 11-GA

<p style="text-align: left;"> </p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhcDEZLUEhraQm-AQZKLkFV35iq2Vc_7Lvh_UY_FXGJJnn0w-5SbMGIhNqeAuH_QSXWkLo6fZiisqrDrNcPJqVoI8HfpMouNuqsY_7ERpbWybI_aG3Ah2xKUpvPazm9ZYo7CbbWL-ARIryN0208KKIef69Ojfun-VljI0erlY_sQ0b974l35xv80sSYzA/s225/download.png" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-left: 1em;"><img alt="আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার ফর্ম IT 11-GA" border="0" data-original-height="225" data-original-width="225" height="400" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhcDEZLUEhraQm-AQZKLkFV35iq2Vc_7Lvh_UY_FXGJJnn0w-5SbMGIhNqeAuH_QSXWkLo6fZiisqrDrNcPJqVoI8HfpMouNuqsY_7ERpbWybI_aG3Ah2xKUpvPazm9ZYo7CbbWL-ARIryN0208KKIef69Ojfun-VljI0erlY_sQ0b974l35xv80sSYzA/w400-h400/download.png" title="আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার ফর্ম IT 11-GA" width="400" /></a></div><span style="font-size: medium;">প্রতিবছর ইনকাম টেক্স জমা দেয়ার সময় এলেই ইনকাম টেক্স ফর্ম পুরন করা ফর্ম খুজে বের করতে কপালে ঘাম ঝরে যায়, এই এক্সএল ফরমেটের ধারা আপনারা খুব সহজেই আপনাদের ব্যক্তিগত আয়কর রিটার্ন তথ্য দিয়ে রিটার্ন সাবমিট করতে পারেন। </span><p></p><p style="text-align: left;"><span style="font-size: medium;">আপনারা গুরুত্বসহকারে যে জিনিসটি নিশ্চিত হয়ে নিবেন প্রতিবছর অর্থবছরের সর্বোচ্চ কত টাকা ইনকাম হলে বছরে কর দিতে হয় না এবং কত পারসেন্ট ইনকামের জন্য কত পার্সেন্ট দিতে হয় এটার মাঝে মাঝেই অর্থবছরে চেঞ্জ হয় এই বিষয়গুলি বাংলাদেশ সরকার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে এগুলো দেখে শুনে বুঝে তারপরে ফরমটি ফিলাপ করবেন ।</span></p><p style="text-align: left;"><span style="font-size: medium;">2020 সাল এবং 21 সালের বাজেটে যেভাবে করের হার উল্লেখ করা হয়েছে তা নিম্নে দেয়া হল অবশ্যই আপনারা যাচাই-বাছাই করে নিবেন</span></p><p style="text-align: left;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></p><p style="text-align: left;"><span style="font-size: medium;">বাজেটে বক্তৃতায় বলা হয়েছে, ব্যক্তির করমুক্ত আয়ের সীমা ৩ লাখ টাকার। এর পরবর্তী</span></p><p style="text-align: left;"><span style="font-size: medium;">১ লাখ টাকা পর্যন্ত মোট আয়ের ওপর কর ধরা হয়েছে ৫ শতাংশ। এর পরের</span></p><p style="text-align: left;"><span style="font-size: medium;">৩ লাখ টাকা পর্যন্ত মোট আয়ের ওপর কর দিতে হবে ১০ শতাংশ। </span></p><p style="text-align: left;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></p> <img align="left" height="30" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEip-CD4KRbokWIMKtwbq3OcxiVp5jOE4LsvJTlZ6Fe0UdFCnvmBiuMZwJWDg2CPaYuzChGTVyIKY8r-PauDmwV8PVDDEKGSYFhqX9fE_HmMd88SrHtlLDy69UW1jv7fCCXHRsXYTgNCRHg/w320-h43/ffff+-+Copy.png" style="border: 0px;" width="30" /> <h4 style="text-align: left;"><font color="#E60023">জেনে নিতে পারেন </font><a href="https://bondua.blogspot.com/2017/10/income-tax-bangladesh.html" rel="nofollow" target="_blank"><font color="#00acee">বাংলাদেশে আয়কর নিয়ে বিস্তারিত</font></a></h4> <p style="text-align: left;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></p><p style="text-align: left;"><span style="font-size: medium;">পরবর্তী ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত মোট আয়ের ওপর কর ১৫ শতাংশ। </span></p><p style="text-align: left;"><span style="font-size: medium;">পরবর্তী</span></p><p style="text-align: left;"><span style="font-size: medium;">৫ লাখ টাকা পর্যন্ত মোট আয়ের ওপর কর ২০ শতাংশ।</span></p><p style="text-align: left;"><span style="font-size: medium;">এর বেশি আয়ের ক্ষেত্রে মোট আয়ের ওপর কর ২৫ শতাংশ।</span></p><p style="text-align: left;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></p><p style="text-align: left;"><span style="font-size: medium;">এনবিআরের ওয়েবসাইটে সবসময়ই লেটেস্ট তথ্য যেকোনো ধরনের ফর্ম ডাউনলোড করা বিজনেস ফর্ম ডাউনলোড করা ব্যক্তি গত কোরআনের ইনফর্মেশন সবকিছুই পাওয়া যায়। বাংলাদেশে সরকারি ওয়েবসাইট টি সবার জন্য আপনারা প্রথমে বাংলাদেশ সরকারের ওয়েবসাইটে ঢুকে বিস্তারিত জেনে নিবেন এবং গুরুত্বসহকারে থাকলে পড়ে নিবেন।</span></p><p style="text-align: left;"><span style="font-size: medium;"><br /></span></p><p style="text-align: left;"><span style="font-size: medium;">ডাউনলোড করে নিন </span><span style="font-size: large;">ইনকাম টেক্স ফর্ম, </span></p><p style="text-align: left;"><span style="font-size: medium;"><br /></span><span style="font-size: large;"></span></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgogiAJ6p-4AnItKCzU4rurtx31X9X7tLd3S76sDfHWK9RXllLccLyFUu6dXlEDpDwXKnOpBoUCRqow3HqQUCbycSIz2443tr5LLtaHX2iAJ92rmk_KYOqR8pRmOgsChkdrfwGf6JkjbyVFTTx9spqDYjD-6TF_rekYE3eV74ExK1gNDwZhqlBpHZvLcg/s28/112.gif" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="18" data-original-width="28" height="18" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgogiAJ6p-4AnItKCzU4rurtx31X9X7tLd3S76sDfHWK9RXllLccLyFUu6dXlEDpDwXKnOpBoUCRqow3HqQUCbycSIz2443tr5LLtaHX2iAJ92rmk_KYOqR8pRmOgsChkdrfwGf6JkjbyVFTTx9spqDYjD-6TF_rekYE3eV74ExK1gNDwZhqlBpHZvLcg/s1600/112.gif" width="28" /></a></div><br /><p></p><p style="text-align: left;"><br /></p><h2 style="text-align: left;"><a href="https://docs.google.com/spreadsheets/d/1VcprlKqc6_TTKdRXgoV2IA62bCQMXeD3/edit?usp=sharing&ouid=101215119229726696990&rtpof=true&sd=true" target="_blank"><span style="font-size: large;">ইনকাম-টেক্স এক্সেল ফর্ম </span></a></h2><h2 style="text-align: left;"><br /><a href="https://drive.google.com/file/d/1fyq_0WPyUqKd2l8NRyHGB-uGLoTJv-8P/view?usp=sharing" target="_blank"><span style="font-size: large;">সরাসরি লেখার ইনকাম টেক্স পিডিএফ ফর্ম- ইংরেজি</span></a></h2><h2 style="text-align: left;"><br /><a href="https://drive.google.com/file/d/1NFSYE3mHKMI9arn2OJs29mYBM9N1vWcc/view?usp=sharing" target="_blank"><span style="font-size: large;">সরাসরি লেখার ইনকাম টেক্স পিডিএফ ফর্ম- বাংলা</span></a></h2><h2 style="text-align: left;"><br /><a href="https://drive.google.com/file/d/1cnZsIYovzxj5PjB1BYatFzg8Zb-0DEiu/view?usp=sharing" target="_blank"><span style="font-size: large;">এক পাতার ইনকাম টেক্স পিডিএফ ফর্ম</span></a></h2><div><br /></div><div><br /></div><div><div><b><span style="color: #2b00fe; font-size: medium;">ফাইল যেভাবে ডাউনলোড করবেনঃ</span></b></div><div>- উপরের লিঙ্কে ক্লিক করুন।</div><div>- নতুন যে পেজ আসবে সেখানে উপরে ডান আশে "SKIP AD"  বাটনে ক্লিক করুন।</div><div><br /></div><div>- এবার যে উইন্ডো আসবে সেখানে ৫সেকেন্ড পর পর যতবার আসবে ততবার নিচের দেখানো ছবির মত "click here"এ  ক্লিক করুন। </div><div><br /></div><div><span style="color: red;">- দয়া করে অন্য কোন লিঙ্কে ক্লিক করবেন না।</span></div><div><br /></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEgmTEQGw1otgBaDS9jPxUM2L7RrIWfy_OaosSTcheJeYSL_n8wM0NRXCHzms0PXR3jp5PZXas5Z8w5VTMvqPCDC0w5pf6PStU8W8Rnz_4vsnLrwrcrfp6MjB8bElFhKpCec4354INVtd1Pyk5AQikG3dS__Pmp4Dp9xYFKhUyoxDpL_q1WOrTMXMbr8yg" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="" data-original-height="369" data-original-width="746" height="158" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEgmTEQGw1otgBaDS9jPxUM2L7RrIWfy_OaosSTcheJeYSL_n8wM0NRXCHzms0PXR3jp5PZXas5Z8w5VTMvqPCDC0w5pf6PStU8W8Rnz_4vsnLrwrcrfp6MjB8bElFhKpCec4354INVtd1Pyk5AQikG3dS__Pmp4Dp9xYFKhUyoxDpL_q1WOrTMXMbr8yg" width="320" /></a></div><br /></div><div><br /></div><div>- এর পর পুনরায় একই জায়গায় "SKIP AD"বাটন আসবে যাতে ২/৩ বার ক্লিক করলেই কাঙ্ক্ষিত ফাইলটি পেয়ে যাবেন।</div><div><br /></div><div>ধৈর্য সহকারে এড এর মাধ্যমে আমাদের সাপোর্ট করার জন্যে ধন্যবাদ।</div></div>

আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার ফর্ম IT 11-GA

0 June 11, 2022

 প্রতিবছর ইনকাম টেক্স জমা দেয়ার সময় এলেই ইনকাম টেক্স ফর্ম পুরন করা ফর্ম খুজে বের করতে কপালে ঘাম ঝরে যায়, এই এক্সএল ফরমেটের ধারা আপনারা খুব সহজেই আপনাদের ব্যক্তিগত আয়কর রিটার্ন তথ্য দিয়ে রিটার্ন সাবমিট করতে পারেন। আপনারা গুরুত্বসহকারে যে জিনিসটি নিশ… Read more »

Read more »

খ্রিষ্টীয় ৮০০ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের পতাকা সমূহ।

<p> </p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgrm8C2kAbiKS7fYTq-GuQHi2sr8bVv3UJUmsv4tPCR5a1PUkGo-aYqJ6De3Vniqo-Qe8fTAVhmw6dJYq3xT2tQ7S7V_xFe3lhGEeEgf0AnzFKbwgsMfwutepWzWsdnEGHP4wzBYPYa2QeZ/" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="" data-original-height="694" data-original-width="916" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgrm8C2kAbiKS7fYTq-GuQHi2sr8bVv3UJUmsv4tPCR5a1PUkGo-aYqJ6De3Vniqo-Qe8fTAVhmw6dJYq3xT2tQ7S7V_xFe3lhGEeEgf0AnzFKbwgsMfwutepWzWsdnEGHP4wzBYPYa2QeZ/" width="317" /></a></div><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">বাংলাদেশ একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ।</span><p></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"><br /></span></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"></span></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEixVSjeC4mVs0jpvGeWmbzJfUVMj8uw-MZ7GM73o5OW6z53_qTx-16ilrWj7JaPBzUCbpThoNGtIJUvyU8tgpp7qxvyivYxf3u9lcTf_a6VAUAeqeMaPC1RsUvkGwtgFOw3G0k3XXh5Kw5f/" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="" data-original-height="744" data-original-width="875" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEixVSjeC4mVs0jpvGeWmbzJfUVMj8uw-MZ7GM73o5OW6z53_qTx-16ilrWj7JaPBzUCbpThoNGtIJUvyU8tgpp7qxvyivYxf3u9lcTf_a6VAUAeqeMaPC1RsUvkGwtgFOw3G0k3XXh5Kw5f/" width="282" /></a></div><br /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">বাংলাদেশের জন্ম।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় প্রায় একই রকম দেখতে একটি পতাকা ব্যবহার করা হতো, যেখানে মাঝের লাল বৃত্তের ভেতর হলুদ রংয়ের একটি মানচিত্র ছিল। ১২ জানুয়ারি, ১৯৭২ তারিখে বাংলাদেশের পতাকা থেকে মানচিত্রটি সরিয়ে ফেলা হয়।পতাকার উভয় পাশে সঠিকভাবে মানচিত্রটি ফুটিয়ে তোলার অসুবিধা পতাকা থেকে মানচিত্রটি সরিয়ে ফেলার অন্যতম কারণ।</span><p></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"><br /></span></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"></span></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhyFUYk4nk-1Bu3XOhQOXV9h6LO0saNVY_9ogxnbvqnSzB6bn8W7asRsMOg3phkQXw_gNT5vIZwEJ1qnFrfd5RyfTngnZNrD_mwv-bvRGAhk9N7igsu5z_XsPKwjygpr9bCLHeBlydbW1Zr/" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="" data-original-height="663" data-original-width="850" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhyFUYk4nk-1Bu3XOhQOXV9h6LO0saNVY_9ogxnbvqnSzB6bn8W7asRsMOg3phkQXw_gNT5vIZwEJ1qnFrfd5RyfTngnZNrD_mwv-bvRGAhk9N7igsu5z_XsPKwjygpr9bCLHeBlydbW1Zr/" width="308" /></a></div><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">মুক্তিবাহিনী হলো ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নেয়া বাঙালি সেনা, ছাত্র, ও সাধারণ জনতার সমন্বয়ে গঠিত একটি সামরিক বাহিনী। ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার পর ধীরে ধীরে সাধারণ বাঙ্গালীদের এই বাহিনী গড়ে ওঠে। পরবর্তীতে এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময়ে পূর্ব পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর সাবেক সদস্যরা "বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী" গঠন করেন এবং জেনারেল আতাউল গণি ওসমানী প্রধান সেনাপতি পদ গ্রহণ করেন।এই সময় ভারত আমাদের ব্যাপকভাবে সাহায্য করেন। সাধারণ জনতা যুদ্ধকালীন সময়ে নিরলসভাবে এই বাহিনীকে সাহায্য করে যায়। যুদ্ধের পর পশ্চিম পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা বাংলাদেশের সকল সেনা ও জনতার বাহিনীকে "মুক্তিবাহিনী" হিসেবে সম্বোধন করা হয়। মুক্তিবাহিনী বেশিরভাগ সময়ই গেরিলা যুদ্ধের নীতি অবলম্বন করে শত্রু পক্ষকে ব্যাতিব্যস্ত রাখতো। মুক্তিবাহিনীর যুদ্ধকৌশল অনেকটা বিপ্লবী চে গুয়েভারার দ্বারা অনুপ্রাণিত ছিলো বলে মনে করা হয় এবং একে বিভিন্ন সময় ফরাসি মাকি বাহিনী, ভিয়েত কং এবং মার্শাল টিটোর গেরিলা বাহিনীর তুলনা করা হতো এর রণকৌশল ও কার্যকারীতার কারণে।</span><p></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"><br /></span></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"></span></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjw3kYtTuITjr-vOiuL3NQp7YZ9emY96Z5-pG4tFbXok86F2hyphenhyphend8IK3CWPi8_conssPg8cvwDEcBaE8eTz-13h2T0ICeehHSojIn_AgEwSF_Fr7S0oHwDK-6PDClk71V1fn3Xe66BDT-Gxo/" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="" data-original-height="690" data-original-width="761" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjw3kYtTuITjr-vOiuL3NQp7YZ9emY96Z5-pG4tFbXok86F2hyphenhyphend8IK3CWPi8_conssPg8cvwDEcBaE8eTz-13h2T0ICeehHSojIn_AgEwSF_Fr7S0oHwDK-6PDClk71V1fn3Xe66BDT-Gxo/" width="265" /></a></div><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">১৯৪৭ সালে ভারতীয় উপমহাদেশ যুক্তরাজ্য থেকে স্বাধীনতা লাভ করার পর ভারতীয় উপমহাদেশ বিভাজনের মাধ্যমে ভারত ও পাকিস্তান এ' দুটি দেশের জ‌ন্ম হয়। তারমধ্যে ছিল পশ্চিম পাকিস্তান ও পূর্ব পাকিস্তান(বর্তমান বাংলাদেশ)</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">তারপর পূূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান- বাংলাদেশ) এর সাথে ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ থেকে যুদ্ধ শুরু হয়ে টানা "নয় মাস" রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তান পরাজিত হয়।</span><p></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"><br /></span></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"></span></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiOPWYwn2suj8fNoywQwHElgPz1NP8_5SM6fo-m2ApkSjdgebzZOQgNErgzy-PIN-agy8kpl7e1nxZyazQvllsoYCbLgx3iFWm-2iUFgfd51hSBpnrziBvm1kixmb2vIJh796n5OnEbpFej/" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="" data-original-height="629" data-original-width="839" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiOPWYwn2suj8fNoywQwHElgPz1NP8_5SM6fo-m2ApkSjdgebzZOQgNErgzy-PIN-agy8kpl7e1nxZyazQvllsoYCbLgx3iFWm-2iUFgfd51hSBpnrziBvm1kixmb2vIJh796n5OnEbpFej/" width="320" /></a></div><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">ব্রিটিশ রাজ্যের ইতিহাস বলতে ভারতীয় উপমহাদেশে ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যবর্তী ব্রিটিশ শাসনের সময়কালকে বোঝায়। এই শাসনব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দে যখন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন ব্রিটিশ রাজ বা রাণী ভিক্টোরিয়ার কাছে হস্তান্তর করা হয়। যাঁকে ১৮৭৬ খ্রিষ্টাব্দে 'এমপ্রেস অফ ইন্ডিয়া' বা 'ভারতের সম্রাজ্ঞী' বলে ঘোষণা করা হয়েছিল। এই শাসন ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত স্থায়ী হয়েছিল যখন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ প্রদেশগুলিকে ভাগ করে দুটি অধিরাজ্য বা ডমিনিয়ন সৃষ্টি করা হয়। এই দুটি ছিল যথাক্রমে ভারত অধিরাজ্য ও পাকিস্তান অধিরাজ্য। দেশীয় রাজ্যগুলিকে এই দুটি দেশের মধ্যে একটিকে বেছে নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। এই অধিরাজ্য দুটি পরবর্তীকালে ভারতীয় প্রজাতন্ত্র এবং ইসলামি প্রজাতন্ত্রী পাকিস্তান-এ পরিণত হয়। পাকিস্তানের পূর্ব অংশ বা পূর্ব পাকিস্তান ১৯৭১ সালে স্বাধীন রাষ্ট্র গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ-এ পরিণত হয়। ভারত সাম্রাজ্যের পূর্বদিকের বার্মা প্রদেশটিকে ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দে একটি আলাদা উপনিবেশে পরিণত করা হয়। বার্মা ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে স্বাধীনতা লাভ করে।</span><p></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"><br /></span></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"></span></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi3qQGmdiau2_Ix6QWUzBwt0fJQmknJSxxfajFFLdPKIQaEj69SPoTKkFZS2sjzjUOP40br4Fc34llTATopWISlfHhJ1IEcu8sHl_11fi32WLKGEhJPcvL1VUaD2tAS9DImB0hqvr2T1Axc/" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="" data-original-height="731" data-original-width="813" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi3qQGmdiau2_Ix6QWUzBwt0fJQmknJSxxfajFFLdPKIQaEj69SPoTKkFZS2sjzjUOP40br4Fc34llTATopWISlfHhJ1IEcu8sHl_11fi32WLKGEhJPcvL1VUaD2tAS9DImB0hqvr2T1Axc/" width="267" /></a></div><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">১৬০০ সালে ভারত ও পূর্ব এশিয়ায় বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে ইংল্যান্ডের একদল বণিক ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি গঠন করে। ৩১ ডিসেম্বর রাণী এলিজাবেথের সনদ বলে উক্ত কোম্পানি উত্তমাশা অন্তরীপ থেকে সমগ্র পূর্বাঞ্চলে বাণিজ্যের একচেটিয়া অধিকার লাভ করে। তারা ১৬০৮-এ মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গিরের শাসনকালে সুরাটে প্রথম বাণিজ্য কুঠি স্থাপনের অনুমতি পায়। পরে অন্যান্য স্থানসহ হুগলিতে বাণিজ্য কুঠি স্থাপিত হয়। সপ্তদশ শতাব্দীর ১৬৫৮ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির একজন প্রতিনিধি হিসেবে জেমস হার্ট ঢাকা প্রবেশ করার মধ্য দিয়ে বাংলায় ইংরেজ আগমন শুরু হয়। ১৭১৫ সালে মোগল দরবার থেকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে নিজস্ব মুদ্রা ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়। ঐ মুদ্রা মোগল সাম্রাজ্যেও চালু হয়। ১৭৫৬ সালে নবাব সিরাজউদৌলা কোলকাতা দখল করে নেবার পরে (২০ জুন) লর্ড ক্লাইভ এবং ওয়াটসন তামিলনাড়ু থেকে জাহাজযোগে সৈন্যবাহিনী নিয়ে আসেন ও কোলকাতা পুনরায় দখল করেন (২জানুয়ারি,১৭৫৭)। কোম্পানির কেরানি, পরে ফ্রান্স-ইংল্যান্ড যুদ্ধ শুরু হলে সৈন্যবাহিনীতে যোগ দেন। নিজের যোগ্যতায় পরে উঁচু পদ পান। চন্দননগর দখল করার পরে সিরাজউদৌলাকে উৎখাত করার জন্য সিরাজের পরিবারের কয়েকজন ও মীরজাফর, উমিচাঁদ, জগত শেঠ প্রমুখদের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করেন। চুক্তি মতো কাজ হয় ও নদীয়ার পলাশির প্রান্তরে সিরাজউদৌলার সঙ্গে মেকি যুদ্ধ হয়। সিরাজউদৌলা পরাজিত হয়ে পালাবার সময় ধরা পড়ে নিহত হন। চুক্তি মতো মীরজাফর নবাব হন এবং ক্লাইভ নগদ ত্রিশ লক্ষ টাকা ও চব্বিশ পরগনার জায়গিরদারি লাভ করেন। জায়গির থেকে ক্লাইভের বছরে তিন লক্ষ টাকা আয় হত। পরে ১৭৬০-এ ক্লাইভ দেশে ফিরে যান। এ দিকে তার অভাবে ইংরেজরা বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে, তখন আবার ক্লাইভের ডাক পড়ে।</span><p></p><p><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">ক্লাইভ এ দেশে আবার ফিরে আসেন ১৭৬৫ খ্রিষ্টাব্দের মে মাসে এবং ইংরেজ সরকারের গভর্নর নিযুক্ত হন। তিনি তখন দিল্লির বাদশাহ শাহ আলমের কাছ থেকে বাংলা-বিহার-ওড়িশার দেওয়ানি লাভ করেন (১৭৬৫, আগস্ট ১)। বিহার-ওড়িশার প্রকৃত শাসন ক্ষমতা লাভ করে, নবাবের নামমাত্র অস্তিত্ব থাকে। ফলে পূর্ব ভারতের এই অঞ্চলে যে শাসন-ব্যবস্থা চালু হয় তা দ্বৈত শাসন নামে পরিচিত। নবাবের হাতে থাকে প্রশাসনিক দায়িত্ব, আর রাজস্ব আদায় ও ব্যয়ের পূর্ণ কর্তৃত্ব পায় কোম্পানি। এতে বাংলার নবাব আসলে ক্ষমতাহীন হয়ে পড়ে আর এই সুযোগে কোম্পানির লোকেরা খাজনা আদায়ের নামে অবাধ লুণ্ঠন ও অত্যাচার শুরু করে দেয়। ১৭৭০-এ (বাংলা ১১৭৬) অনাবৃষ্টি হয়। দেশে দেখা দেয় চরম বিপর্যয় ও দুর্ভিক্ষ। কয়েক লক্ষ মানুষ না খেতে পেয়ে মারা যান। এটাই ইতিহাসখ্যাত ছিয়াত্তরের মন্বন্তর নামে পরিচিত। এরপর ১৭৯৩ সালে লর্ড কর্নওয়ালিশ প্রবর্তিত চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের মাধ্যমে কোম্পানির শাসন চলেছিল মূলত এবং মুখ্যত লাভজনক ব্যবসায়িক দৃষ্টি ও রীতিপদ্ধতিতেই। কোম্পানির স্বার্থে ও সুবিধার জন্য ১৭৬৫ সালে বাংলার কৃষিপণ্যকে বাণিজ্যিকীকরণ, ১৭৭৩ সালে রেগুলেটিং অ্যাক্ট পাস, ১৮১৩ সালে ভারতে ফ্রি ট্রেড প্রবর্তন এবং ওই বছরই বাংলার মুখ্য শিল্প খাত টেক্সটাইল রপ্তানি বন্ধ, ১৮২০ সালে টেক্সটাইলকে আমদানি পণ্য হিসেবে ঘোষণা, ১৮৩০-এ কলকাতা ডকিং কোম্পানি প্রতিষ্ঠা, ১৮৩৫ সালে ইংরেজিকে অফিস-আদালতের ভাষা হিসেবে ঘোষণা, ১৮৩৮-এ বেঙ্গল বন্ডেড ওয়্যারহাউস অ্যাসোসিয়েশন গঠন এবং ১৮৪০ সালে বেসরকারি খাতে চা-বাগান স্থাপনের মাধ্যমে এ দেশীয় অর্থনীতির স্বনির্ভর সত্তাকে পরনির্ভর করার কার্যক্রম শুরু হয়। বাংলা নামের এই অঞ্চলটি ধীরে ধীরে ইংরেজদের সম্পূর্ণ করায়ত্ব হয় ১৮১৩ সালে। ব্রিটিশ সরকার এক চার্টার অ্যাক্ট বলে কোম্পানির একচেটিয়া বাণিজ্যাধিকার বিলুপ্ত করে এবং দেশের শাসনভার কোম্পানির উপর ন্যস্ত করে। ১৮৫৮ সালে কোম্পানি বিলুপ্ত ঘোষণা করে ব্রিটিশ সরকার ভারতশাসনের দায়িত্ব সরাসরি গ্রহণ করে।</span></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"><br /></span></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"></span></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjy6NGJTXmhClSYdKqFz1tHGxickcDtkASYM-70F4D65aIsVPMH4WdSLdMxDlYjp-ZFlT1a2uz7Ci0KbeCDhPEFOW3_E1CmfS5tFAjgn_yM-nttCxPITGWq48kaeF6Hpi0ydL3qPZpsy1Y2/" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="" data-original-height="770" data-original-width="816" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjy6NGJTXmhClSYdKqFz1tHGxickcDtkASYM-70F4D65aIsVPMH4WdSLdMxDlYjp-ZFlT1a2uz7Ci0KbeCDhPEFOW3_E1CmfS5tFAjgn_yM-nttCxPITGWq48kaeF6Hpi0ydL3qPZpsy1Y2/" width="254" /></a></div><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">১৬১৫ সাল থেকে ডাচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলার সাথে ব্যবসা শুরু করে। ১৬২৭ সালে পিপিলে একটি বাণিজ্য কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করে। ১৬৩৫ সালে আফিম, লবণ, মসলিন এবং মসলার বাণিজ্য করার জন্য হুগলির পাশে চুঁচুড়ায়[৩] একটি বসতি স্থাপন করে ডাচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। তারা ফোর্ট গুস্তাভাস নামে একটি দুর্গ, একটি গির্জা এবং বেশ কিছু অন্যান্য ভবন নির্মাণ করেছিল। মহারাষ্ট্রের সামরিক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী একজন বিখ্যাত ফরাসি জেনারেল পেরোন, এই ডাচ উপনিবেশে বসতি স্থাপন করেছিলেন এবং এখানে একটি বড় বাড়ি নির্মাণ করেছিলেন।</span><p></p><p><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">অষ্টাদশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে বাংলায় বাণিজ্যটি এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছিল যে, ডাচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রশাসকরা ১৭৩৪ সালে হুগলী-চুঁচুড়াকে বতভিয়াতে পণ্য সরবরাহ করার পরিবর্তে ডাচ প্রজাতন্ত্রের সাথে সরাসরি বাণিজ্য করার অনুমতি দেয়। ওলন্দাজ বাংলা ছাড়া ডাচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অন্তর্গত একমাত্র ডাচ সিংহলের এই অধিকারটি ছিল।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে বাংলার উপর ডাচ নিয়ন্ত্রণ এংলো-ফরাসি প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হয়েছিল এবং ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে ব্রিটিশদের বিজয়ের কারণে তাদের ক্ষমতা বাংলার হ্রাস পেয়েছিল।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">১৭৯৫ সালে ডাচ স্ট্যাডল্ডার উইলিয়াম ভি, অরেঞ্জের প্রিন্স দ্বারা লেখা ঔপনিবেশিক চিঠিতে ওলন্দাজ বাংলা ব্রিটিশ বাহিনীর অধীনে নেওয়ার কথা বলা হয়, ফ্রান্সের দখলদারী উপনিবেশকে প্রতিরোধ করতে। ১৮১৪ সালের অ্যাংলো-ডাচ চুক্তিটি উপনিবেশটিকে ডাচ শাসনে পুনরুদ্ধার করেছিল, কিন্তু প্রভাব বিস্তারের জন্য উপনিবেশকে দুটি পৃথক অঞ্চলে বিভক্ত করার হয়। ১৮২৪-এর ইঙ্গ-ওলন্দাজ চুক্তির সাথে ভারতীয় উপদ্বীপে তাদের সমস্ত স্থাপনাকে ব্রিটিশদের কাছে হস্তান্তর করেছিল।</span></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"><br /></span></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"></span></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiHVzVvOV-ANVqt2NvSQuEPcWVP5rJh0O7Q-muJiSx1mNmtlBPCkfiO1No0jDSUOUrAth65rGK2o7rbKtKODhBESNpl7WItMcAar04Y6ajToiDL7mNPrcmTuoTom6daqzB9o_UvHDY4uA_7/" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="" data-original-height="716" data-original-width="904" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiHVzVvOV-ANVqt2NvSQuEPcWVP5rJh0O7Q-muJiSx1mNmtlBPCkfiO1No0jDSUOUrAth65rGK2o7rbKtKODhBESNpl7WItMcAar04Y6ajToiDL7mNPrcmTuoTom6daqzB9o_UvHDY4uA_7/" width="303" /></a></div><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">বাংলা প্রেসিডেন্সি (ইংরেজি: Bengal Presidency), সরকারিভাবে ফোর্ট উইলিয়ামের প্রেসিডেন্সি (ইংরেজি: Presidency of Fort William) এবং পরবর্তীকালে বাংলা প্রদেশ (ইংরেজি: Bengal Province) ছিল ব্রিটিশ ভারতের একটি প্রশাসনিক বিভাগ। অতীতে এই প্রেসিডেন্সির এক্তিয়ারভুক্ত এলাকার যে সর্বাধিক বিস্তৃতি ঘটেছিল, তার মধ্যে অধুনা দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার একটি বৃহৎ অংশ অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। বাংলার (অধুনা বাংলাদেশ রাষ্ট্র ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য) জাতি-ভাষাগত অঞ্চলটি ছিল বাংলার মূল ভূখণ্ডের অন্তর্গত। ফোর্ট উইলিয়ামকে ঘিরে গড়ে ওঠা শহর কলকাতা ছিল বাংলা প্রেসিডেন্সির রাজধানী। বাংলার গভর্নরগণ বহু বছর ধরে একই সঙ্গে ভারতের ভাইসরয়ের দায়িত্বও পালন করতেন। বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগ পর্যন্ত কলকাতাই কার্যত ছিল ভারতের রাজধানী।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">১৬১২ সালে মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গিরের শাসনকালে মুঘল বাংলা সুবায় স্থাপিত বাণিজ্যকুঠি থেকে বাংলা প্রেসিডেন্সির উত্থান ঘটে। একচেটিয়া বাণিজ্যের রাজকীয় সনদপ্রাপ্ত ব্রিটিশ সংস্থা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলায় প্রভাব বিস্তারের জন্য অন্যান্য ইউরোপীয় কোম্পানিগুলির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয়। ১৭৫৭ সালে ষড়যন্ত্রপূর্বক বাংলার নবাবকে সিংহাসনচ্যূত করার পর এবং তারপরে ১৭৬৪ সালে বক্সারের যুদ্ধের পর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতীয় উপমহাদেশের বৃহত্তর অংশে নিজ কর্তৃত্ব বিস্তার করে। এইভাবে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিই উপমহাদেশের সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী সামরিক শক্তিতে পরিণত ভারতে কোম্পানি শাসনের সূত্রপাত ঘটে। ব্রিটিশ পার্লামেন্ট ক্রমশ কোম্পানির একচেটিয়া অধিকার খর্ব করতে শুরু করে। ১৮৫০-এর দশকের মধ্যে কোম্পানি আর্থিক সমস্যায় জর্জরিত হয়ে ওঠে। ১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রোহের পরে ব্রিটিশ সরকার ভারতের শাসনভার স্বহস্তে তুলে নেয়। বাংলা প্রেসিডেন্সি পুনর্গঠিত হয়। বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে বাংলা হয়ে ওঠে ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম উৎসস্থল তথা বাংলার নবজাগরণের কেন্দ্রবিন্দু।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">বাংলা ছিল ব্রিটিশ ভারতের অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও শিক্ষা-সংক্রান্ত কেন্দ্র। আদ্য-শিল্পায়নের যুগে ব্রিটেনের শিল্পবিপ্লবে বাংলা গুরুত্বপূর্ণভাবে প্রত্যক্ষ অবদান রেখেছিল। যদিও কিছুকাল পরেই টিপু সুলতানের শাসনে মহীশূর রাজ্য দক্ষিণ এশিয়ার প্রধান অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত হয়।[৩] ১৮৬৭ সালে বাংলা পুনর্গঠনের সময় পেনাং, সিঙ্গাপুর ও মালাক্কাকে পৃথক করে গঠিত হয় স্ট্রেইটস সেটলমেন্টস।[৪] ব্রিটিশ ব্রহ্মদেশ ভারতের একটি প্রদেশে এবং পরবর্তীকালে একটি পৃথক রাজকীয় উপনিবেশে পরিণত হয়। সমর্পিত ও বিজিত প্রদেশসমূহ ও পাঞ্জাব স পশ্চিমের এলাকাগুলি অধিকতর পুনর্গঠিত হয়। উত্তরপূর্বের এলাকাগুলি নিয়ে গঠিত হয় ঔপনিবেশিক আসাম। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ভারত বিভাজনের সময় ধর্মীয় জনসংখ্যার ভিত্তিতে বাংলাও বিভাজিত হয়।</span><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"> </span><p></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"><br /></span></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"></span></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgYR53hZwOpRoMMYQrsoMQag0AhbaBU2HUZNlq1marSEbUTFYMLfb8NnCXvahS6PUZ1taQLv-NNVGR3YROrPQTA7I_brOEp2ilUfRwzQHMuIx5xHk_5mZhsd4MpOz3CWHKbx5L3a6aUFG5_/" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="" data-original-height="761" data-original-width="792" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgYR53hZwOpRoMMYQrsoMQag0AhbaBU2HUZNlq1marSEbUTFYMLfb8NnCXvahS6PUZ1taQLv-NNVGR3YROrPQTA7I_brOEp2ilUfRwzQHMuIx5xHk_5mZhsd4MpOz3CWHKbx5L3a6aUFG5_/" width="250" /></a></div><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">সুবেদার ( উর্দু: صوبیدار‎‎ ) মূলত মুগল সাম্রাজ্যের একজন প্রবীণ আধিকারিকের সাথে সম্পর্কিত যা একটি নির্ধারিত "সুবাহ" ("প্রদেশ") শাসন করে ঐতিহাসিক নাগরিক বা সামরিক পদমর্যাদার। ভারতে ব্রিটিশ শাসনের অধীনে, "সুবেদার" হ'ল একজন ভারতীয় সামরিক কর্মকর্তাকে অধিনায়কের সমতুল্য পদমর্যাদার এক পদবি দেওয়া হয়েছিল।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">আজ র‌্যাঙ্কটি ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বজায় রেখেছে।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">সুবেদার (অন্য উচ্চারণঃ সুবাদার, সুবাহদার, সুবেহদার) বলতে মোগল আমলে যেকোন সুবাহ তথা প্রদেশের প্রশাসক বা গভর্নরকে বুঝানো হতো। সুবাহদারকে নাজিম, সাহিব-ই-সুবাহ, ফৌজদার-ই-সুবাহ ইত্যাদি নামেও অভিহিত করা হয়।</span><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"> </span><p></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"><br /></span></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"></span></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhko36qXK5AO9s-6TEjlNGDfdDasVFZ7Z3RPtS-7-FRocztHw4okb-jJU1rJPgER1WJFjA9RS4697TgeHY5MTovARI3Sw2ChHQhvXh94rYtLjGhZp1G8fvZaTBfDlgGLQ-BnCBGfCv0m8fM/" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="" data-original-height="759" data-original-width="825" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhko36qXK5AO9s-6TEjlNGDfdDasVFZ7Z3RPtS-7-FRocztHw4okb-jJU1rJPgER1WJFjA9RS4697TgeHY5MTovARI3Sw2ChHQhvXh94rYtLjGhZp1G8fvZaTBfDlgGLQ-BnCBGfCv0m8fM/" width="261" /></a></div><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">মুঘল বা মোগল সাম্রাজ্য (উর্দু: مغلیہ سلطنت‎‎, Mug̱ẖliyah Salṭanat, ফার্সি: گورکانیان‎‎, Gūrkāniyān), ছিল ভারত উপমহাদেশের একটি সাম্রাজ্য। প্রায় দুই শতাব্দী ধরে সাম্রাজ্য পশ্চিমে সিন্ধু অববাহিকার বাইরের প্রান্ত, উত্তর-পশ্চিমে আফগানিস্তান এবং উত্তরে কাশ্মীর, পূর্বে বর্তমান আসাম ও বাংলাদেশের উচ্চভূমি এবং দক্ষিণ ভারতের ডেকান মালভূমির উপভূমি পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। মুঘল সাম্রাজ্য মূলতঃ পারস্য ও মধ্য এশিয়ার ভাষা, শিল্প ও সংস্কৃতি দ্বারা প্রভাবিত ছিল।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">পানিপথের প্রথম যুদ্ধে ইবরাহিম লোদির বিরুদ্ধে বাবরের জয়ের মাধ্যমে মুঘল সাম্রাজ্যের সূচনা হয়। মুঘল সম্রাটরা ছিলেন মধ্য এশিয়ার টার্কো-মঙ্গোল বংশোদ্ভূত। তারা চাগতাই খান ও তৈমুরের মাধ্যমে চেঙ্গিস খানের বংশধর। ১৫৫৬ সালে আকবরের ক্ষমতারোহণের মাধ্যমে মুঘল সাম্রাজ্যের ধ্রূপদী যুগ শুরু হয়। আকবর ও তার ছেলে জাহাঙ্গীরের শাসনামলে ভারতে অর্থনৈতিক প্রগতি বহুদূর অগ্রসর হয়। আকবর অনেক হিন্দু রাজপুত রাজ্যের সাথে মিত্রতা করেন। কিছু রাজপুত রাজ্য উত্তর পশ্চিম ভারতে মুঘলদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ জারি রাখে কিন্তু আকবর তাদের বশীভূত করতে সক্ষম হন। মুঘল সম্রাটরা মুসলিম ছিলেন তবে জীবনের শেষের দিকে শুধুমাত্র সম্রাট আকবর ও তার পুত্র সম্রাট জাহাঙ্গীর নতুন ধর্ম দীন-ই-ইলাহির অনুসরণ করতেন।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">মুঘল সাম্রাজ্য কাঠামো, যাইহোক, কখনও কখনও বাবরের নাতি আকবরএর শাসনের তারিখ ১৬০০ থেকে ধরা হয়। এই সাম্রাজ্যিক কাঠামো ১৭২০ সাল পর্যন্ত স্থায়ী হয়, শেষ প্রধান সম্রাট আওরঙ্গজেবের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। তার রাজত্বকালে সাম্রাজ্যতার সর্বোচ্চ ভৌগোলিক ব্যাপ্তি অর্জন করে। পরবর্তীতে হ্রাস, বিশেষ করে ভারতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি শাসনামলে, পুরাতন দিল্লি এবং তার আশেপাশের অঞ্চলে, ১৮৫৭ সালের ভারতীয় বিদ্রোহের পর ব্রিটিশ রাজ দ্বারা আনুষ্ঠানিকভাবে সাম্রাজ্য ভেঙ্গে যায়।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">মুঘল সাম্রাজ্য স্থানীয় সমাজে হস্তক্ষেপ করত না তবে প্রশাসনিকভাবে এসববের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা হত। অনেক বেশি কাঠামোগত, কেন্দ্রীভূত শাসন প্রতিষ্ঠা করা হয়। মুঘল শাসনামলে উত্তর ও পশ্চিম ভারতের বিভিন্ন গোষ্ঠী যেমন মারাঠা, রাজপুত ও শিখরা সামরিক শক্তি অর্জন করে।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">শাহজাহানের যুগে মুঘল স্থাপত্য এর স্বর্ণযুগে প্রবেশ করে। তিনি অনেক স্মৃতিসৌধ, মাসজিদ, দুর্গ নির্মাণ করেন যার মধ্যে রয়েছে আগ্রার তাজমহল, মোতি মসজিদ, লালকেল্লা, দিল্লি জামে মসজিদ। আওরঙ্গজেবের শাসনামলে মুঘল সাম্রাজ্যের সীমানা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌছায়। শিবাজী ভোসলের অধীনে মারাঠাদের আক্রমণের ফলে সাম্রাজ্যের অবনতি শুরু হয়। আওরঙ্গজেবের সময় দক্ষিণ ভারত জয়ের মাধ্যমে ৩.২ মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটারের বেশি অঞ্চল মুঘল সাম্রাজ্যের অন্তর্গত হয়। এসময় সাম্রাজ্যের জনসংখ্যা ছিল ১৫০ মিলিয়নের বেশি যা তৎকালীন পৃথিবীর জনসংখ্যার প্রায় এক চতুর্থাংশ এবং জিডিপি ছিল ৯০ বিলিয়ন ডলারের বেশি।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">১৮শ শতাব্দীর মধ্যভাগ নাগাদ মারাঠারা মুঘল সেনাবাহিনীর বিপক্ষে সফলতা লাভ করে এবং দক্ষিণাত্য থেকে বাংলা পর্যন্ত বেশ কিছু মুঘল প্রদেশে বিজয়ী হয়। সাম্রাজ্যের প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক প্রক্রিয়ার দুর্বলতার কারণে অভ্যন্তরীণ অসন্তোষ সৃষ্টি হয় যার ফলে বিভিন্ন প্রদেশ কার্যত স্বাধীন হয়ে পড়ে। ১৭৩৯ সালে কারণালের যুদ্ধে নাদির শাহের বাহিনীর কাছে মুঘলরা পরাজিত হয়। এসময় দিল্লি লুন্ঠিত হয়। পরের শতাব্দীতে মুঘল শক্তি ক্রমান্বয়ে সীমিত হয়ে পড়ে এবং শেষ মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহের কর্তৃত্ব শুধু শাহজাহানাবাদ শহরে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে। সিপাহী বিদ্রোহের সমর্থনে তিনি একটি ফরমান জারি করেছিলেন। সিপাহী বিদ্রোহ ব্যর্থ হলে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি তার বিরুদ্ধে রাজদ্রোহীতার অভিযোগ এনে কারাবন্দী করে। শেষে তিনি রেঙ্গুনে নির্বাসিত হন এবং সেখানেই মারা যান।</span><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"> </span><p></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"><br /></span></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"></span></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiQ9EUoSmA2porg4bMNkOToasWp3lKy8BwLMk5MSxjrEsd64DH81Rno1_8fCixnBtZLMDI2bqhV3_M5q_lTMqoY1h0l0Zma3TZFyQuorYXf4HRXJYxUOZhylzxie0f846F3BfC-8EywNyFA/" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="" data-original-height="727" data-original-width="759" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiQ9EUoSmA2porg4bMNkOToasWp3lKy8BwLMk5MSxjrEsd64DH81Rno1_8fCixnBtZLMDI2bqhV3_M5q_lTMqoY1h0l0Zma3TZFyQuorYXf4HRXJYxUOZhylzxie0f846F3BfC-8EywNyFA/" width="251" /></a></div><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">বাংলা সালতানাত বা শাহী বাংলা (ফার্সি: شاهی بنگاله‎‎, শাহী বাঙ্গালাহ) ছিল মধ্যযুগের বাংলায় একটি মুসলিম স্বাধীন রাষ্ট্র। যা চতুর্দশ শতাব্দী থেকে ষোড়শ শতাব্দী পর্যন্ত টিকে ছিলো। এর রাজধানী ছিল বিশ্বের বৃহত্তম শহরগুলির মধ্যে একটি।যার অধীন রাষ্ট্র ছিল দক্ষিণ-পশ্চিমে ওড়িশা, দক্ষিণ-পূর্বে আরাকান, এবং পূর্বে ত্রিপুরা।১৪৯৪ সালে, বাংলা সালতানাত কামরূপ এবং কামতার নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সাম্রাজ্যের শীর্ষে আহোরণ করে। এটি মধ্যযুগীয় বিশ্বের অন্যতম প্রধান বাণিজ্যিক দেশ হিসাবে পরিচিত ছিল।ষোড়শ শতাব্দীতে, বাংলা সূরি সাম্রাজ্য এবং মোগল সাম্রাজ্যের নিকটে দুটি বড় পরাজয়ের মুখোমুখি হয়।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">তুর্কি, আরব, পারসিক, বাঙালি ও হাবশি বংশোদ্ভূত বেশ কিছু সুন্নি রাজবংশ এর শাসনভার লাভ করে। ১৬ শতকের শেষের দিকে সালতানাত ভেঙে যায় এবং মোগল সাম্রাজ্য ও আরাকানি মারুক ইউ রাজ্যের অংশে পরিণত হয়। ইউরোপবাসীরা বাংলাকে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী বাণিজ্য দেশ হিসেবে গন্য করতো। মুঘল সাম্রাজ্য আমলে বিশ্বের মোট উৎপাদনের (জিডিপির) ১২ শতাংশ উৎপন্ন হত সুবাহ বাংলায়, যা সে সময় সমগ্র ইউরোপের জিডিপির চেয়ে বেশি ছিল</span><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"> </span><p></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"><br /></span></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"></span></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEisQSY1ZjJp9dzng4se78GFTp1SVRUotbTru3Y8SghyEmAkemArKYS5FkogohgSrzNncB0kJAj9WiqV3zFhn_FKiiefMS_T_ci5M9DZWNPUlX7e1b_iL-mVWgoDKpCJpBCPwbbdQU7PKJEj/" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="" data-original-height="752" data-original-width="932" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEisQSY1ZjJp9dzng4se78GFTp1SVRUotbTru3Y8SghyEmAkemArKYS5FkogohgSrzNncB0kJAj9WiqV3zFhn_FKiiefMS_T_ci5M9DZWNPUlX7e1b_iL-mVWgoDKpCJpBCPwbbdQU7PKJEj/" width="297" /></a></div><br /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">দিল্লী সালতানাত বলতে মধ্যযুগে ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিম শাসনকালকে বুঝানো হয়। ১২০৬ থেকে ১৫২৬ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যবর্তী সময়ে ভারতে রাজত্বকারী একাধিক মুসলিম রাজ্য ও সাম্রাজ্যগুলি “দিল্লী সালতানাত” নামে অভিহিত। এই সময় বিভিন্ন তুর্কি ও আফগান রাজবংশ দিল্লি শাসন করে। এই রাজ্য ও সাম্রাজ্যগুলি হল: মামলুক সুলতান (১২০৬-৯০), খিলজি রাজবংশ (১২৯০-১৩২০), তুঘলক রাজবংশ (১৩২০-১৪১৩), সৈয়দ রাজবংশ (১৪১৩-৫১) এবং লোদি রাজবংশ (১৪৫১-১৫২৬)। এই সালতানাত মঙ্গোলদের( চাগাতাই খানাত থেকে) আক্রমণকে প্রতিহত করার কয়েকটি শক্তির মধ্যে অন্যতম বলে পরিচিত।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">মুহাম্মদ ঘুরির প্রাক্তন তুর্কি মামলুক দাস কুতুবুদ্দিন আইবেক দিল্লির প্রথম সুলতান ছিলেন এবং তাঁর মামলুক রাজবংশ উত্তর ভারতের বিশাল অঞ্চল জয় করেন। এর পরে, খিলজি রাজবংশ বেশিরভাগ মধ্য ভারতকেও জয় করতে সক্ষম হয়, তবে উভয়ই পুরো ভারত উপমহাদেশকে জয় করতে ব্যর্থ হয়। সালতানাতটি তুঘলক রাজবংশের সময়ে ভারতীয় উপমহাদেশের বেশিরভাগ অঞ্চল দখল করে এর ভৌগলিক সীমানার দিক থেকে শীর্ষে পৌঁছে। এর পরে বিজয়নগর সাম্রাজ্য এবং মেওয়ার মতো হিন্দু সাম্রাজ্যের স্বাধীনতা দাবি করার কারণে সালতানাতের পতন ঘটে, এবং শাহী বাংলার মতো নতুন মুসলিম সালতানাতের উদ্ভব ঘটে।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">দিল্লির সুলতানি আমলে , ভারতীয় সভ্যতার সাথে ইসলামী সভ্যতার মিশ্রণ ঘটেছিল এবং আফ্রো-ইউরেশিয়ার বৃহৎ অংশে বিস্তৃত একটি বিশ্বব্যবস্থা এবং বিস্তৃত আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্কগুলির সাথে ভারতীয় উপমহাদেশের যোগাযোগ আরও সংহতকরণ ছিল, যার একটি উল্লেখযোগ্য প্রভাব ছিল ভারতীয় সংস্কৃতি এবং সমাজের উপর। তাদের শাসনের সময়টিতে ইন্দো-ইসলামিক স্থাপত্যের প্রাথমিকতম রূপগুলি যান্ত্রিক প্রযুক্তির বৃহত্তর ব্যবহার ভারতের জনসংখ্যা এবং অর্থনীতিতে বৃদ্ধির হার এবং হিন্দি-উর্দু ভাষার উত্থান ব্যাপক ভাবে লক্ষ্য করা যায়। দিল্লী সুলতানি ১৩ ও ১৪ শতকে মঙ্গোল সাম্রাজ্যের সম্ভাব্য ধ্বংসাত্মক আগ্রাসন প্রতিহত জন্য পরিচিত ছিল। ১৫২৬ সালে দিল্লি সালতানাত মুঘল সাম্রাজ্যের কাছে পরাজিত হয়।</span><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"> </span><p></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"><br /></span></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"></span></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjaU2Fs1sDiU0fmnp7g-lldkg90pwtsosTDyMdfj0Wby7breEw2LQfMmkLD9f0QwhvP7cJ8XFVhSxUv-tvyMkHeFosI0uRMYH7QHgSR0wQ1QV1T8ynceqjGwfvPLxBZZgvnYoUUyo0x8K8j/" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="" data-original-height="443" data-original-width="684" height="207" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjaU2Fs1sDiU0fmnp7g-lldkg90pwtsosTDyMdfj0Wby7breEw2LQfMmkLD9f0QwhvP7cJ8XFVhSxUv-tvyMkHeFosI0uRMYH7QHgSR0wQ1QV1T8ynceqjGwfvPLxBZZgvnYoUUyo0x8K8j/" width="320" /></a></div><br /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">পাল সাম্রাজ্য ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের পরবর্তী ধ্রুপদি যুগের একটি সাম্রাজ্য। এই সাম্রাজ্যের উৎসস্থল ছিল বাংলা অঞ্চল। পাল সাম্রাজ্যের নামকরণ করা হয় এই সাম্রাজ্যের শাসক রাজবংশের নামানুসারে। পাল সম্রাটদের নামের শেষে ‘পাল’ অনুসর্গটি যুক্ত ছিল। প্রাচীন প্রাকৃত ভাষায় এই শব্দটির অর্থ ছিল ‘রক্ষাকর্তা’। পাল সম্রাটেরা বৌদ্ধধর্মের মহাযান ও তান্ত্রিক সম্প্রদায়ের অনুগামী ছিলেন। ৭৫০ খ্রিষ্টাব্দে গৌড়ের সম্রাট পদে গোপালের নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গে এই সাম্রাজ্যের পত্তন ঘটে। অধুনা বাংলা ও বিহার ভূখণ্ড ছিল পাল সাম্রাজ্যের প্রধান কেন্দ্র। এই সাম্রাজ্যের প্রধান শহরগুলি ছিল পাটলীপুত্র, বিক্রমপুর, রামাবতী (বরেন্দ্র), মুঙ্গের, তাম্রলিপ্ত ও জগদ্দল।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">পাল সম্রাটরা ছিলেন প্রাজ্ঞ কূটনীতিবিদ ও যুদ্ধজয়ী। তাদের সেনাবাহিনীর বৈশিষ্ট্য ছিল একটি বৃহৎ যুদ্ধহস্তী বাহিনী। তাদের নৌবাহিনী বঙ্গোপসাগরে বাণিজ্যিক ও প্রতিরক্ষামূলক ভূমিকা পালন করত। পাল সম্রাটরা ছিলেন ধ্রুপদি ভারতীয় দর্শন, সাহিত্য, চিত্রকলা ও ভাস্কর্যশিল্পের বিশিষ্ট পৃষ্ঠপোষক। তারা একাধিক বৃহদায়তন মন্দির ও মঠ নির্মাণ করিয়েছিলেন। এগুলির মধ্যে অন্যতম ছিল সোমপুর মহাবিহার। তারা নালন্দা ও বিক্রমশিলা মহাবিহারের পৃষ্ঠপোষকতাও করতেন। তাদের রাজত্বকালেই প্রাচীন বাংলা ভাষার বিকাশ ঘটে। শ্রীবিজয় সাম্রাজ্য, তিব্বতি সাম্রাজ্য ও আরব আব্বাসীয় খিলাফতের সঙ্গে পাল সাম্রাজ্যের সুসম্পর্ক বজায় ছিল। বাংলা ও মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে পাল যুগেই বাংলায় প্রথম ইসলামের আবির্ভাব ঘটে। পাল প্রত্নস্থলগুলিতে আব্বাসীয় মুদ্রা পাওয়া গিয়েছে। তাছাড়া আরব ইতিহাসবিদদের রচিত নথিপত্রেও পাল সাম্রাজ্যের সঙ্গে তাদের দেশের বাণিজ্যিক ও বৌদ্ধিক যোগাযোগের উল্লেখ পাওয়া যায়। বাগদাদের বাইতুল হিকমাহ এই যুগেই ভারতীয় সভ্যতার গাণিতিক ও জ্যোতির্বিজ্ঞান-সংক্রান্ত কীর্তিগুলির সঙ্গে পরিচিত হয়েছিল।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">খ্রিস্টীয় ৯ম শতাব্দীর প্রথম ভাগে পাল সাম্রাজ্য সর্বাধিক সমৃদ্ধি লাভ করেছিল। এই সময় পাল সাম্রাজ্যই ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের উত্তরাঞ্চলের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি। সেই যুগে এই সাম্রাজ্য অধুনা পূর্ব-পাকিস্তান, উত্তর ও উত্তরপূর্ব ভারত, নেপাল ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে প্রসারিত হয়। পাল সাম্রাজ্য সর্বাধিক সমৃদ্ধি ঘটেছিল সম্রাট ধর্মপাল ও দেবপালের রাজত্বকালে। তিব্বতে অতীশের মাধ্যমে পাল সাম্রাজ্য প্রভূত সাংস্কৃতিক প্রভাব বিস্তার করেছিল। পাল সাম্রাজ্যের সাংস্কৃতিক প্রভাব পড়েছিল দক্ষিণপূর্ব এশিয়াতেও। উত্তর ভারতে পাল শাসন ছিল ক্ষণস্থায়ী। কারণ কনৌজের আধিপত্য অর্জনের জন্য গুর্জর-প্রতিহার ও রাষ্ট্রকূটদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে পাল সম্রাটরা পরাজিত হন। কিছুকালের জন্য পাল সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছিল। তারপর সম্রাট প্রথম মহীপাল বাংলা ও বিহার অঞ্চলে দক্ষিণ ভারতীয় চোল অনুপ্রবেশ প্রতিহত করেন। সম্রাট রামপাল ছিলেন সর্বশেষ শক্তিশালী পাল সম্রাট। তিনি কামরূপ ও কলিঙ্গে আধিপত্য বিস্তার করেছিলেন। খ্রিস্টীয় ১১শ শতাব্দীতে পাল সাম্রাজ্যের নানা অঞ্চলে বিদ্রোহ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। এর ফলে সাম্রাজ্যের শক্তি অনেকটাই হ্রাস প্রাপ্ত হয়।</span><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><br style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;" /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">খ্রিস্টীয় ১২শ শতাব্দীতে হিন্দু সেন রাজবংশের পুনরুত্থানের ফলে পাল সাম্রাজ্যের পতন ঘটে। সেই সঙ্গে ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বশেষ প্রধান বৌদ্ধ সাম্রাজ্যের অবসান ঘটে। বাংলার ইতিহাসে পাল যুগকে অন্যতম সুবর্ণযুগ মনে করা হয়।বাংলার বিভিন্ন অঞ্চলের মধ্যে কয়েক শতাব্দীব্যাপী গৃহযুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে পাল সম্রাটরা বাংলায় স্থিতাবস্থা ও সমৃদ্ধি আনয়ন করেছিলেন। পূর্বতন বঙ্গীয় সভ্যতাকে তারা উন্নত করে তোলেন। সেই সঙ্গে শিল্পকলা ও স্থাপত্যের ক্ষেত্রে অসামান্য কীর্তি রেখে যান। তারা বাংলা ভাষার ভিত্তি রচনা করেছিলেন। বাংলার প্রথম সাহিত্যকীর্তি চর্যাপদ পাল যুগেই রচিত হয়েছিল। আজও তিব্বতি বৌদ্ধধর্মে পাল উত্তরাধিকার প্রতিফলিত হয়।</span><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"> </span><p></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"><br /></span></p><p><br /></p>

খ্রিষ্টীয় ৮০০ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের পতাকা সমূহ।

0 April 15, 2021

 বাংলাদেশ একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ।বাংলাদেশের জন্ম।১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় প্রায় একই রকম দেখতে একটি পতাকা ব্যবহার করা হতো, যেখানে মাঝের লাল বৃত্তের ভেতর হলুদ রংয়ের একটি মানচিত্র ছি… Read more »

Read more »

ই-পাসপোর্ট এর (A-Z): সহজেই পেতে যা করবেন

<p><br /></p><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;">১ম ধাপঃ (অনলাইন আবেদন)</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">i. <span style="font-family: inherit;"><a class="oajrlxb2 g5ia77u1 qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jb3vyjys rz4wbd8a qt6c0cv9 a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl py34i1dx gpro0wi8" href="https://l.facebook.com/l.php?u=http%3A%2F%2Fwww.epassport.gov.bd%2F%3Ffbclid%3DIwAR31ZATXz-mp7ES-h7_rBBaRFEWJLz4uxfiK_aXYHoNjt07_B44IAgnntQg&h=AT3Etgn3DPmfzuZXfpz06KBxgJDhhZd3sQjRHCkt_t6Aw7bpeA7RXcfxIu3l_ERELdjt4g03ewshPMjqY5m_LxBHcdA0QBZ6ITJhA5XUWsmVQ3ch7SlHXFrFWDod3IrbJeLb&__tn__=-UK-R&c[0]=AT1EipLXgSdEPX5RwPG_JBtR2z3fGhIMHOdi_cQUTFkkMbrT_BXUwu1C5RYRWfW-A2tuolDKcmzkziWu6Id3AoqgIamVWP543YMPd6_3zy2859nk7g-JAs-0x08n2-wB-vJcIKr59zyHiKzcM5mADvNAfOWzpnvJC-48QMBT3qo0jz_ebhOZGyc" rel="nofollow noopener" role="link" style="-webkit-tap-highlight-color: transparent; background-color: transparent; border-color: initial; border-style: initial; border-width: 0px; box-sizing: border-box; cursor: pointer; display: inline; font-family: inherit; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: inherit; text-decoration-line: none; touch-action: manipulation;" tabindex="0" target="_blank">www.epassport.gov.bd</a></span> এ গিয়ে Apply Online এ ক্লিক করুন</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">ii. যা যা info চায় তা দিয়ে সাথে ই-মেইল দিয়ে একটি একাউন্ট খুলুন। ইমেইলে confirmation মেইল আসবে, account active করে নিন, ইনবক্সে মেইল খুজে না পেলে Junk Mail/ Spam Mail ফোল্ডারে খুজলে পেয়ে যাবেন।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">iii. Account খোলার পর Apply for a new-e-passport দিন</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">iv. যা যা info প্রযোজন হয় দিন।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">Confusions: Md এরপর dot দিবো কিনা দিবো না? Dot না দিলে সমস্যা হবে না তো?</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">উত্তরঃ e-Passport এ letter ছাড়া কোনো character প্রিন্ট হয় না। সুতনাং না দেয়াই উত্তম। এবং এই না দেয়ার জন্য ভবিষ্যতেও কোনো সমস্যা হবে না।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">Warning: Permanent address কখনো ভাড়া থাকা বাসার address দিবেন না। যদি নিজের কেনা ফ্ল্যাটে থাকেন আর সেটাই permanent address হিসেবে দিতে চান সে ক্ষেত্রে। আপনার দলিলের কাগজের ফটোকপি চাইবে। দলিলের কাগজ করা না হলে, সেটা permanent address হিসেবে দিবেন না।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">v. আপনি কোন ধরনের passport করবেন উল্ল্যেখ করে দিবেন।</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;">৪৮ পেইজ ৫ বছরের মেয়াদ</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">*রেগুলারঃ ৪,০২৫ টাকা, ২১ কার্য দিবসে</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">*এক্সপেসঃ ৬,৩২৫ টাকা, ১০ কার্য দিবসে</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">*সুপার এক্সপ্রেসঃ ৮,৬২৫ টাকা, ২ কার্য দিবসে</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;">৪৮ পেইজ ১০ বছরের মেয়াদ</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">*রেগুলারঃ ৫,৭৫০ টাকা, ২১ কার্য দিবসে</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">*এক্সপেসঃ ৮,০৫০ টাকা, ১০ কার্য দিবসে</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">*সুপার এক্সপ্রেসঃ ১০,৩৫০ টাকা, ২ কার্য দিবসে</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;">৬৪ পেইজ ৫ বছরের মেয়াদ</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">*রেগুলারঃ ৬,৩২৫ টাকা, ২১ কার্য দিবসে</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">*এক্সপেসঃ ৮,৬২৫ টাকা, ১০ কার্য দিবসে</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">*সুপার এক্সপ্রেসঃ ১২,০৭৫ টাকা, ২ কার্য দিবসে</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;">৬৪ পেইজ ১০ বছরের মেয়াদ</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">*রেগুলারঃ ৮,০৫০ টাকা, ২১ কার্য দিবসে</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">*এক্সপেসঃ ১০,৩৫০ টাকা, ১০ কার্য দিবসে</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">*সুপার এক্সপ্রেসঃ ১৩,৮০০ টাকা, ২ কার্য দিবসে</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;">vi. কোন way তে পেইমেন্ট করতে চান সেটা উল্লেখ করে দিতে হবে। এখন সম্ভবত অনলাইন অয়ে (bKash) বন্ধ। তাই অফলাইনেই করতে হবে।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">vii. সব info ঠিক মত দেয়ার পর সাবমিট করে দিবেন। সাবমিটের পর e-mail এ-ও একটা confirmation মেইল আসবে। চেক করে নিতে পারেন।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">viii. Application form টা download করে রাখুন।</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;">২য় ধাপঃ (schedule selection)</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">i. Application Submit এরপর schedule select করতে হবে</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">ii. আপনার মন মত যে কোনো খালি slot এ appointment নিতে পারবেন।</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;">৩য় ধাপঃ (পেইমেন্ট)</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">i. নির্ধারিত যে কোনো ব্যাংকে গিয়ে টাকা পরিশোধ করে দিলেই হবে</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">ব্যাংক সমূহঃ</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">ONE Bank, Premier Bank, Sonali Bank, Trust Bank, Bank Asia, Dhaka Bank.</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">ii. ব্যাংকে আপনার নাম চাইবে শুধু। passport এ দেয়া হুবহু নামটা দিবেন। কিছু কিছু ক্ষেত্রে NID এবং Application এর কপি দেখতে চায়। তাই এক কপি নিয়ে যাবেন।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">iii. টাকা জমা দেয়ার পর রিসিট/ payment slip দিবে/ সেটা যত্ন করে রাখবেন।</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;">৪র্থ ধাপঃ (পার্সপোর্ট এপ্লিকেশন জমা এবং appointment)</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">i. নিচের ডকুমেন্টগুলো নিয়ে যাবেন</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• পার্সপোর্ট ফর্মের প্রিন্টেড কপি (both side print)</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• Appointment/ Order slip কপি</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• NID এবং NID এর ফটোকপি</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• বিদ্যুৎ/গ্যাস/পানির বিলের ফটোকপি</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• Student ID Card এর ফটোকপি (শিক্ষার্থীদের জন্য)</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• ব্যবসায় দলিল (ব্যবসায়ীদের জন্য)</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• Office ID card কপি এবং আনুশাঙ্গিক কাগজ পত্র (জব করেন যারা তাদের জন্য)</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• নিকাহ নামার দলিলি (বিবাহিতদের জন্য)</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• কোনো সাদা/হালকা রঙের জামা পরবেন না</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">ii. আগারগাও RPO এর জন্যঃ</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• ৩০৮ নং কক্ষে যাবেন, উপর্যক্ত কাগজ গুলো নিয়ে, application form দেখে সেখান থেকে একটা সিল এবং সিরিয়াল লিখে দিবে।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• ৪০১ নং কক্ষে ৩০৮ এ দেয়া সিরিইয়াল মত আপনাকে প্রবেশ করানো হবে। এই কক্ষে আপনার ডকুমেন্ট সব ঠিক আছে কিনা চেক করা হবে। application online এ সাবমিটে কোনো ভুল হয়ে থাকলে এখানে বলে নিবেন। তারা মার্ক করে দিবে আপনার ফর্মে। চেক শেষে তারা একটা সিল এখন সাইন করে দিবে।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• ৪০৩ নং কক্ষ পুরুষ, ৪০৪/৪০৫ নং কক্ষ মহিলা ও শিশুদের বায়োমেট্রিক করানো কক্ষ। ৪০১ নং কক্ষ থেকে সিল নেয়ার পর। এই কক্ষে আপনার ডিকুমেন্ট রিচেক করা হবে, ডকুমেন্ট স্কান করা হবে এবং কোনো সংশোধন থাকলে সংশোধ করা হবে।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">- ২ হাতের ১০ আঙ্গুলের ছাপ</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">- চোখ স্ক্যান</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">- ডিজিটাল স্বাক্ষর নেয়া হবে</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• কাজ শেষ হলে Delivery Slip দিয়ে দিবে।</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;">৫ম ধাপঃ (পুলিশ ভ্যারিফিকেশন)</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">i. পুলিশ বাসায়ও আসতে পারে থানায়ও ডাকতে পারে</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">ii. থানায় ডাকলে, শিক্ষার্থী হলে বাবাকে সাথে নিয়ে যেতে হবে। কারন তার একটা স্বাক্ষরের দরকার হবে</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">iii. ডকুমেন্ট যা সাথে রাখতে হবেঃ</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• NID copy</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• Student ID Copy</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• SSC Certificate</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• Father’s NID copy</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• Mother’s NID copy</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• Utility Bill copy</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">• জমি/ফ্লাটের দলিলের copy permanent address ঢাকা হলে।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">iv. পুলিশ সম্ভবত চা নাস্তার জন্য ৫০০-১০০০ নিতে পারে। যদি কোনো ভুল থাকে পরিমান আরো কয়েকগুন বাড়বে। আমার ফ্ল্যাটের নামে Permanent Address করা কিন্তু দলিল কম্পানির মানে যেটা এখনও নিজের নামে করে দলিল উঠানো হয় নি বিদায় কয়েক গুন বেশি দিতে হয়েছে।</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;">৬ষ্ঠ ধাপঃ (পাসপোর্ট ডেলিভারি)</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">i. Police verification এর কিছু দিন পর (৪-৬ দিন) Application Status, Enrollment pending Approval থেকে Enrollment Approved হবে। এবং পাসপোর্টের তৈরির কাজ শুরু হবে।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">ii. Enrollment Approved status এর কিছু দিন পর (২-৩দিন) status হবে Passport Shipped</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">iii. Passport Shipped এর ১/২ দিন পর SMS, email এবং status হবে ePassport is ready for issuance তখন পার্সপোট আনতে RPO তে যেতে হবে।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">iv. সাথে delivery slip এবং NID এর কপি নিয়ে যাবেন।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">v. ৩০১ নং কক্ষের ডান পাশে আপনার delivery slip দিয়ে সিরিয়াল নিবেন।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">vi. আপনার সিরিয়াল আসলে ৩০১নং কক্ষের বাম পাশে স্বাক্ষর আর ফিঙ্গার স্ক্যান দিয়ে e-Passport নিয়ে আসবেন</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">vii. শেষ, এবার মনে মনে নাচতে নাচতে বাসায় চলে আসেন।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">এই গেলো পুরো প্রসেস। এই পুরো প্রসেসের সময় আপনি আপনার passport process এর অবস্থা দেখতে পাবেন আপনার account এ login করে/ website এর Check Status থেকে Status গুলো যথাক্রমে এবং কোনটা কখন হয় এবং আমার কখন কোনটা ছিলোঃ</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">i. Submitted, Enrollment in Process অনলাইন Application submit এরপর, ১২ মার্চ, ২০২০</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">ii. Enrollment Complete, RPO তে Appointment এর কাজ শেষ করার পর, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ৫ সেপ্টেম্বর Police Verification</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">iii. Enrollment pending Approval, Police Verification শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত,</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">iv. Enrollment pending Approved, Police Verification confirm হওয়ার পরে এবং Passport তৈরির প্রসেস শুরু</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">v. Enrollment Approval Cancelled, Police যদি verification cancel করে দেয়</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">vi. Passport Shipped, পাসপোর্ট তৈরি শেষ RPO তে পাঠানো হচচ্ছে। ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">vii. Passport Received, পাসপোর্ট RPO তে চলে এসেছে যে কোন কার্য দিবসে গিয়ে নিইয়ে আসতে পারেন। ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">viii. Passport issued,পাসপোর্ট হাতে পাওয়ার পরে। ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;">উপদেশঃ</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">i. দালাল থেকে দূরে থাকুন</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">ii. কিছু জানার থাকলে হয় help desk এ জিজ্ঞাস করুন, নয় আশেপাশে মানুষকে জিজ্ঞাস করুন। আরো সাথে আপনার শত্রুতা নেই যে ভুল তথ্য দিবে। খামাখা অন্য কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকা অফিসারদের বিরক্ত করবেন না।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">iii. পারমানেন্ট আড্রেস ঠিক মত দিবেন।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">iv. যা যা ডকুমেন্ট দরকার সাথে রাখবেন।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">v. সময় হিসাব করবেন application RPO তে জমা দেয়ার পর থেকে।</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;">(এখানে শুধু প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য বলা। অপ্রাপ্ত বয়স্কদের ব্যপারে আমি সম্পূর্নটা জানি না বিদায় এখানে কিছুই উল্লেখ করি নি।)</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;">এখানের সম্পূর্ন লিখা নিজের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে লিখা। কিছু ব্যপার এদিক সেদিক হতে পারে।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">ধন্যবাদ।</div></div>

ই-পাসপোর্ট এর (A-Z): সহজেই পেতে যা করবেন

0 October 27, 2020

১ম ধাপঃ (অনলাইন আবেদন)i. www.epassport.gov.bd এ গিয়ে Apply Online এ ক্লিক করুনii. যা যা info চায় তা দিয়ে সাথে ই-মেইল দিয়ে একটি একাউন্ট খুলুন। ইমেইলে confirmation মেইল আসবে, account active করে নিন, ইনবক্সে মেইল খুজে না পেলে Junk Mail/ Spam Mail ফোল্ডা… Read more »

Read more »

বাংলাদেশে প্রচলিত বিভিন্ন প্রকার দলিল

<p></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh6GVqszm91Qir6bvRNpndOQAXl9P7sARmCEhz_fGmy6IXt3B8lwoLhmT5f5xqWJHkh10sDjh7Np7OKJMU5IMqAJDBU8wK0N2zWPfBszYwf9qwhNB2z_g8nTjGXn3iyihJEb_SbDGjlc_G6/s551/121112817_1082191395517644_1001240718348611446_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="বাংলাদেশে প্রচলিত বিভিন্ন প্রকার দলিল" border="0" data-original-height="315" data-original-width="551" height="366" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh6GVqszm91Qir6bvRNpndOQAXl9P7sARmCEhz_fGmy6IXt3B8lwoLhmT5f5xqWJHkh10sDjh7Np7OKJMU5IMqAJDBU8wK0N2zWPfBszYwf9qwhNB2z_g8nTjGXn3iyihJEb_SbDGjlc_G6/w640-h366/121112817_1082191395517644_1001240718348611446_n.jpg" title="বাংলাদেশে প্রচলিত বিভিন্ন প্রকার দলিল" width="640" /></a></div><br /><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: inherit; font-size: 14px; white-space: pre-wrap;"><br /></span><p></p><p><span style="background-color: white; color: #050505; font-family: inherit; font-size: 14px; white-space: pre-wrap;">বাংলাদেশ ভূমি আইন অনুযায়ি জমির দলিল মোট ৯ প্রকার</span></p><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;">(১) সাফ-কবলা দলিল </div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">(২) দানপত্র দলিল </div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">(৩) হেবা দলিল </div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">(৪) হেবা বিল এওয়াজ দলিল </div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">(৫) এওয়াজ দলিল </div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">(৬) বন্টন নামা দলিল </div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">(৭) অছিয়তনামা দলিল </div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">(৮) উইল দলিল </div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">(৯) নাদাবি দলিল </div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;"><span style="font-family: inherit;"><a class="oajrlxb2 g5ia77u1 qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jb3vyjys rz4wbd8a qt6c0cv9 a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl q66pz984 gpro0wi8 b1v8xokw" href="https://www.facebook.com/hashtag/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AB%E0%A6%95%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE?__eep__=6&__cft__[0]=AZV13FeqYbvLbpAbRTrx4qmGoUE0nMzW8tJVF7fUpYEyWnEdP66KkYvAGA2Rnyp8eX9-E-r7NE0t_0Dl_hIYMBsx8tV-0QWOAMOFaFY_Fah1TXVQBNbL9Lexplx-KwJRsClIBwryY-zzK2Tjxx9rtRisHYoGULuQtauDir92WXVLrZghBm5rFiA04Zn8U6LCiqc&__tn__=*NK-y-R" role="link" style="-webkit-tap-highlight-color: transparent; background-color: transparent; border-color: initial; border-style: initial; border-width: 0px; box-sizing: border-box; cursor: pointer; display: inline; font-family: inherit; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: inherit; text-decoration-line: none; touch-action: manipulation;" tabindex="0">#সাফকবালা</a></span> দলিলঃ</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">কোন ব্যক্তি তাহার সম্পত্তি অন্যের নিকট বিক্রয় করে যে দলিল সম্পাদন ও রেজিষ্টারী করে দেন তাকে সাফাকবালা বা বিক্রয় কবলা বা খরিদা কবালা বলা হয়। এই কবালা নির্ধারিত দলিল ষ্ট্যাম্পে লিখার পর দলিল দাতা অর্থাৎ বিক্রেতা সাবরেজিষ্টারী অফিসে উপস্থিত হয়ে দলিল সহি সম্পাদন করে গ্রহিতা অর্থাৎ খরিদ্দারের বরাবরে রেজিষ্টারী করে দিবেন। এই দলিল রেজিষ্টারী হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দলিলের তফছিলে লিখিত অর্থাৎ বিক্রিত ভূমির যাবতীয় স্বত্ব দলিল দাতা হতে বিলুপ্ত হয়ে দলিল গ্রহিতাতে অর্থাৎ খরিদ্দারের উপর অর্পিত হলো। দলিলদাতা ময় ওয়ারিশানক্রমে উক্ত জমি হতে নিঃস্বত্ববান হলেন।</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;"><span style="font-family: inherit;"><a class="oajrlxb2 g5ia77u1 qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jb3vyjys rz4wbd8a qt6c0cv9 a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl q66pz984 gpro0wi8 b1v8xokw" href="https://www.facebook.com/hashtag/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0?__eep__=6&__cft__[0]=AZV13FeqYbvLbpAbRTrx4qmGoUE0nMzW8tJVF7fUpYEyWnEdP66KkYvAGA2Rnyp8eX9-E-r7NE0t_0Dl_hIYMBsx8tV-0QWOAMOFaFY_Fah1TXVQBNbL9Lexplx-KwJRsClIBwryY-zzK2Tjxx9rtRisHYoGULuQtauDir92WXVLrZghBm5rFiA04Zn8U6LCiqc&__tn__=*NK-y-R" role="link" style="-webkit-tap-highlight-color: transparent; background-color: transparent; border-color: initial; border-style: initial; border-width: 0px; box-sizing: border-box; cursor: pointer; display: inline; font-family: inherit; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: inherit; text-decoration-line: none; touch-action: manipulation;" tabindex="0">#দানপত্র</a></span> দলিলঃ</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">যে কোন সম্প্রদায়ের যে কোন ব্যক্তি তার সম্পত্তি দান করতে পারেন। এই দানপত্র দলিলে শর্তবিহীন অবস্থায় সকল প্রকার ক্ষমতা প্রদানের দান করতে হবে। স্বত্ব সম্পন্ধে দাতার কোন প্রকার দাবী থাকলে দানপত্র শুদ্ধ হবে না।</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;"><span style="font-family: inherit;"><a class="oajrlxb2 g5ia77u1 qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jb3vyjys rz4wbd8a qt6c0cv9 a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl q66pz984 gpro0wi8 b1v8xokw" href="https://www.facebook.com/hashtag/%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE?__eep__=6&__cft__[0]=AZV13FeqYbvLbpAbRTrx4qmGoUE0nMzW8tJVF7fUpYEyWnEdP66KkYvAGA2Rnyp8eX9-E-r7NE0t_0Dl_hIYMBsx8tV-0QWOAMOFaFY_Fah1TXVQBNbL9Lexplx-KwJRsClIBwryY-zzK2Tjxx9rtRisHYoGULuQtauDir92WXVLrZghBm5rFiA04Zn8U6LCiqc&__tn__=*NK-y-R" role="link" style="-webkit-tap-highlight-color: transparent; background-color: transparent; border-color: initial; border-style: initial; border-width: 0px; box-sizing: border-box; cursor: pointer; display: inline; font-family: inherit; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: inherit; text-decoration-line: none; touch-action: manipulation;" tabindex="0">#হেবা</a></span> দলিলঃ</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য এই হেবা অর্থাৎ দানপত্র দলিল, এই দলিল কোনকিছুর বিনিময়ে নয়, কেবলমাত্র সন্তুষ্ট হয়ে এইরূপ দান করা হয়। কিন্তু এই হেবা শর্তবিহীন অবস্থায় দান বিক্রয়, কট রেহান ও রূপান্তর ইত্যাদি সকল ক্ষমতা প্রদানে দান বা হেবা করতে হবে। স্বত্ব সম্বন্ধে দাতার কোনরূপ দাবী থাকলে সেই দান বা হেবা শুদ্ধ হবে না এবং তা যে কোন সময় বাতিলযোগ্য। এরূপ দানপত্রে দাতার কোন স্বার্থ সংরক্ষিত থাকবে না।</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;"><span style="font-family: inherit;"><a class="oajrlxb2 g5ia77u1 qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jb3vyjys rz4wbd8a qt6c0cv9 a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl q66pz984 gpro0wi8 b1v8xokw" href="https://www.facebook.com/hashtag/%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE_%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B2?__eep__=6&__cft__[0]=AZV13FeqYbvLbpAbRTrx4qmGoUE0nMzW8tJVF7fUpYEyWnEdP66KkYvAGA2Rnyp8eX9-E-r7NE0t_0Dl_hIYMBsx8tV-0QWOAMOFaFY_Fah1TXVQBNbL9Lexplx-KwJRsClIBwryY-zzK2Tjxx9rtRisHYoGULuQtauDir92WXVLrZghBm5rFiA04Zn8U6LCiqc&__tn__=*NK-y-R" role="link" style="-webkit-tap-highlight-color: transparent; background-color: transparent; border-color: initial; border-style: initial; border-width: 0px; box-sizing: border-box; cursor: pointer; display: inline; font-family: inherit; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: inherit; text-decoration-line: none; touch-action: manipulation;" tabindex="0">#হেবা_বিল</a></span> এওয়াজঃ</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">এই হেবা বিল এওয়াজ মুসলিম সম্প্রদায়ের একটি দানপত্র দলিল এই দানও সন্তুষ্ট হয়ে করা হয় বটে। কিন্তু ইহা কোন কিছুর বিনিময়ে হয়ে থাকে, যেমন- পবিত্র কোরআন, জায়নামাজ, তছবিহ, মোহরানার টাকা, এমন কি যে কোন জিনিষের বিনিময়েও হতে পারে, যেমন আংটি ইত্যাদি। এই হেবা বিল এওয়াজ দলিল সম্পূর্ণ শর্তবিহীন অবস্থায় গ্রহিতা যাবতীয় হস্তান্তর ও রূপান্তরের সকল প্রকার ক্ষমতার অধিকারী হবে এবং দাতার যাবতীয় স্বত্ব গ্রহিতাতে অর্পিত হবে। দাতার স্বার্থে কোন প্রকার স্বত্ব দাতার জন্য সংরক্ষিত থাকলে দলিল শুদ্ধ হবে না। এই হেবা বিল এওয়াজ অবশ্যই রেজিষ্টারী হতে হবে। এই হেবা বিল এওয়াজ যদি টাকা বিনিময়ে হয় এবং ক্রমিক ওয়ারিশী সূত্রে আগে পরে তিন ধাপের পরের ব্যক্তিকে বা তৃতীয় ব্যক্তিকে হেবা বিল এওয়াজ মুলে দান করে থাকে তা হলে শরীক কর্তৃক জানার তারিখ হতে ৪ মাসের মধ্যে প্রিয়েমশান করতে পারে।</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;"><span style="font-family: inherit;"><a class="oajrlxb2 g5ia77u1 qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jb3vyjys rz4wbd8a qt6c0cv9 a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl q66pz984 gpro0wi8 b1v8xokw" href="https://www.facebook.com/hashtag/%E0%A6%8F%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%9C?__eep__=6&__cft__[0]=AZV13FeqYbvLbpAbRTrx4qmGoUE0nMzW8tJVF7fUpYEyWnEdP66KkYvAGA2Rnyp8eX9-E-r7NE0t_0Dl_hIYMBsx8tV-0QWOAMOFaFY_Fah1TXVQBNbL9Lexplx-KwJRsClIBwryY-zzK2Tjxx9rtRisHYoGULuQtauDir92WXVLrZghBm5rFiA04Zn8U6LCiqc&__tn__=*NK-y-R" role="link" style="-webkit-tap-highlight-color: transparent; background-color: transparent; border-color: initial; border-style: initial; border-width: 0px; box-sizing: border-box; cursor: pointer; display: inline; font-family: inherit; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: inherit; text-decoration-line: none; touch-action: manipulation;" tabindex="0">#এওয়াজ</a></span> দলিল:</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">যে কোন সম্প্রদায়ের বা একই সম্প্রদায়ের বা একই বংশের বা কোন ব্যক্তি যে কোন ব্যক্তির সহিত তাহাদের লপ্ত ও সুবিধা মত একের ভূমি অপরকে দিতে পারেন অর্থাৎ পরস্পর এওয়াজ পরিবর্তন করতে পারেন। এই দলিল অবশ্যই রেজিষ্টারী হতে হবে।</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">এওয়াজ পরিবর্তন দলিলের একটা ব্যাখ্যা দেওয়া হলো+: ক এর জমি খ এর বাড়ীর নিকট এবং খ এর জমি ক এর বাড়ীর নিকট। উভয়ের জমিই উভয়ের বেলপ্ত। কাজেই ক তার জমি খ কে এবং খ তার জমি ক কে দিয়ে উভয়ে একটি দলিল সম্পাদন করে রেজিষ্টারী করে নিল। একেই এওয়াজ পরিবর্তন দলিল বলে। এই দলিলের কেহ প্রিয়েমশান করতে পারে না।</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;"><span style="font-family: inherit;"><a class="oajrlxb2 g5ia77u1 qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jb3vyjys rz4wbd8a qt6c0cv9 a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl q66pz984 gpro0wi8 b1v8xokw" href="https://www.facebook.com/hashtag/%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE?__eep__=6&__cft__[0]=AZV13FeqYbvLbpAbRTrx4qmGoUE0nMzW8tJVF7fUpYEyWnEdP66KkYvAGA2Rnyp8eX9-E-r7NE0t_0Dl_hIYMBsx8tV-0QWOAMOFaFY_Fah1TXVQBNbL9Lexplx-KwJRsClIBwryY-zzK2Tjxx9rtRisHYoGULuQtauDir92WXVLrZghBm5rFiA04Zn8U6LCiqc&__tn__=*NK-y-R" role="link" style="-webkit-tap-highlight-color: transparent; background-color: transparent; border-color: initial; border-style: initial; border-width: 0px; box-sizing: border-box; cursor: pointer; display: inline; font-family: inherit; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: inherit; text-decoration-line: none; touch-action: manipulation;" tabindex="0">#বন্টনমানা</a></span> দলিল:</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">শরিকগণের মধ্যে সম্পত্তি ক্রমে নিজ নিজ ছাহাম প্রাপ্ত হয়ে উক্ত ছাহামের বাবদ যে দলিল করতে হয় তাকে বন্টননামা দলিল বলে। একই সম্পত্তিতে মালিক একই বংশের লোককে সাধারণত শরিক বলা হয়। শরিক দুই প্রকারের, যথা- উত্তরাধিকার সূত্রে শরিক ও কোন শরিক হতে পারে খরিদ সূত্রে শরিক। ইংরেজীতে বলা হয় কো-শেয়ারার বাই ইনহেরিটেন্স এন্ড কো-শেয়ারার বাই পারচেজ। বন্টননামা দলিল করবার সময় সকল শরিকগণ দলিলে পক্ষভুক্ত থেকে ও দস্তখত করে বন্টননামা দলিল করতে হবে। কোন একজন শরিক বাদ থাকলে বন্টননামা শুদ্ধ হবেনা। বন্টননামা দলিল রেজিষ্টারী করতে হবে কিন্তু ঘরোয়াভাবে বন্টন করে সকল পক্ষগণ যদি বন্টননামা দলিলে দস্তখত করে থাকেন তা হলেও বন্টননামা কার্যকরী হতে পারে। যদি শরিকগণের আপোষ মতে বন্টন করতে রাজী না হন তাহলে যে কোন শরিক বন্টনের জন্য আদালতে নালিশ করতে পারেন।</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;"><span style="font-family: inherit;"><a class="oajrlxb2 g5ia77u1 qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jb3vyjys rz4wbd8a qt6c0cv9 a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl q66pz984 gpro0wi8 b1v8xokw" href="https://www.facebook.com/hashtag/%E0%A6%85%E0%A6%9B%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%A4%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE?__eep__=6&__cft__[0]=AZV13FeqYbvLbpAbRTrx4qmGoUE0nMzW8tJVF7fUpYEyWnEdP66KkYvAGA2Rnyp8eX9-E-r7NE0t_0Dl_hIYMBsx8tV-0QWOAMOFaFY_Fah1TXVQBNbL9Lexplx-KwJRsClIBwryY-zzK2Tjxx9rtRisHYoGULuQtauDir92WXVLrZghBm5rFiA04Zn8U6LCiqc&__tn__=*NK-y-R" role="link" style="-webkit-tap-highlight-color: transparent; background-color: transparent; border-color: initial; border-style: initial; border-width: 0px; box-sizing: border-box; cursor: pointer; display: inline; font-family: inherit; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: inherit; text-decoration-line: none; touch-action: manipulation;" tabindex="0">#অছিয়তনামা</a></span> দলিল:</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">কোন ব্যক্তি তার সম্পত্তি কাউকে বা তার উত্তরাধিকারীদের মধ্যে অছিয়তকারী ব্যক্তির উত্তরাধিকারীদের মধ্যে সকলকে না দিয়ে যদি একজনকে বা কোন তৃতীয় ব্যক্তিকে প্রদান করে থাকেন এবং অছিয়তকারীর মৃত্যুর পর যদি তাহার উত্তরাধিকারীগণ দাবী উত্থাপন করেন তাহলে যাকে সম্পত্তি অছিয়ত করা হলো সেই ব্যক্তি উক্ত সম্পত্তির এক তৃতীয়াংশ পাবে এবং অবশিষ্ট দুই তৃতীয়াংশের মালিক উত্তরাধিকারী দের মধ্যে সকলেই হবেন।</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;"><span style="font-family: inherit;"><a class="oajrlxb2 g5ia77u1 qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jb3vyjys rz4wbd8a qt6c0cv9 a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl q66pz984 gpro0wi8 b1v8xokw" href="https://www.facebook.com/hashtag/%E0%A6%89%E0%A6%87%E0%A6%B2?__eep__=6&__cft__[0]=AZV13FeqYbvLbpAbRTrx4qmGoUE0nMzW8tJVF7fUpYEyWnEdP66KkYvAGA2Rnyp8eX9-E-r7NE0t_0Dl_hIYMBsx8tV-0QWOAMOFaFY_Fah1TXVQBNbL9Lexplx-KwJRsClIBwryY-zzK2Tjxx9rtRisHYoGULuQtauDir92WXVLrZghBm5rFiA04Zn8U6LCiqc&__tn__=*NK-y-R" role="link" style="-webkit-tap-highlight-color: transparent; background-color: transparent; border-color: initial; border-style: initial; border-width: 0px; box-sizing: border-box; cursor: pointer; display: inline; font-family: inherit; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: inherit; text-decoration-line: none; touch-action: manipulation;" tabindex="0">#উইল</a></span> দলিল:</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক তাদের নিজস্ব সম্পত্তি তাদের আত্মীয়দের মধ্যে যাকে ইচ্ছা উইল করে দিতে পারেন। যিনি উইল করলেন তিনি জীবত কালে একের অধিক উইল করতে পারেন। কিন্তু সর্বশেষ যে উইল করলেন কেবল ঐটাই কার্যকরী হবে।</div></div><div class="o9v6fnle cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x c1et5uql ii04i59q" style="background-color: white; color: #050505; font-family: "Segoe UI Historic", "Segoe UI", Helvetica, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0.5em 0px 0px; overflow-wrap: break-word; white-space: pre-wrap;"><div dir="auto" style="font-family: inherit;"><span style="font-family: inherit;"><a class="oajrlxb2 g5ia77u1 qu0x051f esr5mh6w e9989ue4 r7d6kgcz rq0escxv nhd2j8a9 nc684nl6 p7hjln8o kvgmc6g5 cxmmr5t8 oygrvhab hcukyx3x jb3vyjys rz4wbd8a qt6c0cv9 a8nywdso i1ao9s8h esuyzwwr f1sip0of lzcic4wl q66pz984 gpro0wi8 b1v8xokw" href="https://www.facebook.com/hashtag/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%80?__eep__=6&__cft__[0]=AZV13FeqYbvLbpAbRTrx4qmGoUE0nMzW8tJVF7fUpYEyWnEdP66KkYvAGA2Rnyp8eX9-E-r7NE0t_0Dl_hIYMBsx8tV-0QWOAMOFaFY_Fah1TXVQBNbL9Lexplx-KwJRsClIBwryY-zzK2Tjxx9rtRisHYoGULuQtauDir92WXVLrZghBm5rFiA04Zn8U6LCiqc&__tn__=*NK-y-R" role="link" style="-webkit-tap-highlight-color: transparent; background-color: transparent; border-color: initial; border-style: initial; border-width: 0px; box-sizing: border-box; cursor: pointer; display: inline; font-family: inherit; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: inherit; text-decoration-line: none; touch-action: manipulation;" tabindex="0">#নাদাবী</a></span> দলিল:</div><div dir="auto" style="font-family: inherit;">কোন ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট কোন সম্পত্তিতে তার স্বত্ত্বাধিকার নাই মর্মে অথবা স্বত্ত্বাধিকার ত্যাগ করছেন মর্মে দলিল সম্পাদন ও রেজিষ্ট্রি করে দিতে পারেন। এরূপ দলিলকে নাদাবী দলিল বলে ।।</div></div>

বাংলাদেশে প্রচলিত বিভিন্ন প্রকার দলিল

0 October 17, 2020

বাংলাদেশ ভূমি আইন অনুযায়ি জমির দলিল মোট ৯ প্রকার(১) সাফ-কবলা দলিল (২) দানপত্র দলিল (৩) হেবা দলিল (৪) হেবা বিল এওয়াজ দলিল (৫) এওয়াজ দলিল (৬) বন্টন নামা দলিল (৭) অছিয়তনামা দলিল (৮) উইল দলিল (৯) নাদাবি দলিল #সাফকবালা দলিলঃকোন ব্যক্তি তাহার সম্পত্তি অন্য… Read more »

Read more »