অনেকের কাছেই সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুন খাওয়াটা ভীষণ অস্বাস্থ্যকর মনে হতে পারে। কিংবা অনেকেই মনে করতে পারেন যে এটা স্রেফ একটা কুসংস্কার। কিন্তু আসলেই কি তাই? একদম না! খালি পেটে রসুন খাওয়া দেহের জন্য ভীষণ স্বাস্থ্যকর একটি ব্যাপার। বরং খালি পেটে রসুন খেলে এমন কিছু উপকার হয়, যেটা অন্য খাবারের সাথে রান্না করা করা অবস্থায় খেলে হয় না।
** শিরা উপশিরায় প্লাক জমতে বাঁধা প্রদান করে। রক্ষা করে শিরা উপশিরায় মেদ জমার মারাত্মক রোগ অথেরোস্ক্লেরোসিসের হাত থেকে।
**পেটের গণ্ডগোল জনিত অসুখ, যেমন ডায়রিয়া হলে এই খালি পেটে রসুন দ্রুত তা সারিয়ে দেয়।
**সকালে খালি পেটে রসুন খাওয়া শরীরের রক্ত পরিশুদ্ধ করে ও লিভারের ফাংশন ভালো রাখতেও সহায়তা করে। .
** উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা দূর করে।
** গিঁট বাতের সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
** ফ্লু এবং শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।
** অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান দেহে খারাপ ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ, জন্ম এবং বংশবিস্তারে বাঁধা প্রদান করে।
** যক্ষ্মা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে।
** দেহের বিভিন্ন অংশের পুঁজ ও ব্যথাযুক্ত ফোঁড়ার যন্ত্রণা কমায়।
**রসুনে থাকা ভিটামিন ‘সি’র কথা বিশেষভাবে বলতে হয়। কেননা এই ভিটামিন স্কার্ভি রোগের প্রতিরোধক ও প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে। একই সঙ্গে তা রক্তনালি নমনীয় রাখে।
** যৌনমিলনের অসাবধানতা বশত রোগ ট্রিকোমোনিয়াসিসের হাত থেকে রক্ষা করে।
** হজমশক্তি বাড়ায় ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।
** কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
** গলব্লাডার ক্যান্সার মুক্ত রাখে।
** স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
** রেক্টাল ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করে।
**রসুনে ‘অ্যাজোইন’ নামক এক রাসায়নিক পদার্থ রয়েছে। এ পদার্থ নির্বিঘ্নে রক্ত চলাচলে সহায়তা করে।
**রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে। একই সঙ্গে রক্তের কোলেস্টরেল কমাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
** প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।
** পরিপাকতন্ত্রের নানা সমস্যা দূর করে।
**রসুনে থাকা সালফার আমাদের শরীরের নানা হরমোন নিঃসরণ করতে সহায়তা করে।
** ইষ্ট ইনফেকশন দূর করে।
** শিরা উপশিরায় জমাট বাঁধা রক্ত ছাড়াতে সহায়তা করে।
**হৃদজনিত বিভিন্ন সমস্যায় ভীষণ কার্যকর এ ভেষজ। ডাক্তারি পরীক্ষায় প্রমাণিত, এটি উচ্চ রক্তচাপও কমিয়ে দেয়।
** ক্ষুধামন্দা ভাব দূর করে।
** দেহের অভ্যন্তরীণ ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া এবং কৃমি ধ্বংস করে।
** চোখে ছানি পড়ার হাত থেকে রক্ষা করে।
** হাতে পায়ে জয়েন্টের ব্যথা দূর করে এবং বাতের ব্যথা সারায়।
** ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
**রসুনে থাকা ‘অ্যালিসিন’ পদার্থ ক্ষত সারাতে ভূমিকা রাখে। তাছাড়া পদার্থটি যক্ষা, আমাশয়, টাইফয়েড প্রভৃতির রোগজীবাণু ধ্বংস করে।
** স্টাফিলোকোক্কাস ইনফেকশন দূর করে।
**ঠান্ডা লাগা, গলা বসে যাওয়া কিংবা গলাব্যথা, মাথাব্যথা, গেঁটে বাত, হাঁপানি, ব্রংকাইটিসের সমস্যায় রসুন চিবিয়ে খেলে এ ধরণের সমস্যাগুলো একেবারেই থাকে না।
** দাঁতের ব্যথা সারাতে সহায়তা করে।
** ব্রণ সমস্যা দূরে রাখে।
** আঁচিলের সমস্যা সমাধান করে।
** দাদ, খোস-পাঁচড়া ধরণের চর্মরোগের হাত থেকে রক্ষা করে।
**ডায়াবেটিকদের জন্য উপকারী মসলা এই রসুন। এটি ব্লাড সুগার কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
** চামড়ায় ফোসকা পড়ার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেয়।
** রসুনের ফাইটোনসাইড অ্যাজমা সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
** দীর্ঘমেয়াদী হুপিং কাশি ও ব্রঙ্কাইটিসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
** ঘুম না হওয়া, অনিদ্রা রোগ মুক্ত রাখে।
** ত্বককে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে।
** দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
প্রতিদিন মাত্র ২ কোয়া কাঁচা রসুন খাওয়ার উপকারিতা অনেক, আসুন জেনে নেই উপকারীতা গুলো
** হজমের গণ্ডগোল রোধ করে। স্ট্রেস থেকে পেটে গ্যাসের সমস্যা হলে সেটাও প্রতিরোধ করে খালি পেটে রসুন।
** হৃদপিণ্ডের সুস্থতায় কাজ করে। কোলেস্টেরল কমায়। এতে করে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।** শিরা উপশিরায় প্লাক জমতে বাঁধা প্রদান করে। রক্ষা করে শিরা উপশিরায় মেদ জমার মারাত্মক রোগ অথেরোস্ক্লেরোসিসের হাত থেকে।
**পেটের গণ্ডগোল জনিত অসুখ, যেমন ডায়রিয়া হলে এই খালি পেটে রসুন দ্রুত তা সারিয়ে দেয়।
**সকালে খালি পেটে রসুন খাওয়া শরীরের রক্ত পরিশুদ্ধ করে ও লিভারের ফাংশন ভালো রাখতেও সহায়তা করে। .
** উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা দূর করে।
** গিঁট বাতের সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
চাইলে জেনে নিতে পারেন জিরার আশ্চর্য উপকারীতা কি কি
** ফ্লু এবং শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।
** অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান দেহে খারাপ ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ, জন্ম এবং বংশবিস্তারে বাঁধা প্রদান করে।
** যক্ষ্মা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে।
** দেহের বিভিন্ন অংশের পুঁজ ও ব্যথাযুক্ত ফোঁড়ার যন্ত্রণা কমায়।
**রসুনে থাকা ভিটামিন ‘সি’র কথা বিশেষভাবে বলতে হয়। কেননা এই ভিটামিন স্কার্ভি রোগের প্রতিরোধক ও প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে। একই সঙ্গে তা রক্তনালি নমনীয় রাখে।
** যৌনমিলনের অসাবধানতা বশত রোগ ট্রিকোমোনিয়াসিসের হাত থেকে রক্ষা করে।
** হজমশক্তি বাড়ায় ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।
** কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
** গলব্লাডার ক্যান্সার মুক্ত রাখে।
** স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
** রেক্টাল ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করে।
**রসুনে ‘অ্যাজোইন’ নামক এক রাসায়নিক পদার্থ রয়েছে। এ পদার্থ নির্বিঘ্নে রক্ত চলাচলে সহায়তা করে।
**রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে। একই সঙ্গে রক্তের কোলেস্টরেল কমাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
** প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।
** পরিপাকতন্ত্রের নানা সমস্যা দূর করে।
**রসুনে থাকা সালফার আমাদের শরীরের নানা হরমোন নিঃসরণ করতে সহায়তা করে।
** ইষ্ট ইনফেকশন দূর করে।
** শিরা উপশিরায় জমাট বাঁধা রক্ত ছাড়াতে সহায়তা করে।
**হৃদজনিত বিভিন্ন সমস্যায় ভীষণ কার্যকর এ ভেষজ। ডাক্তারি পরীক্ষায় প্রমাণিত, এটি উচ্চ রক্তচাপও কমিয়ে দেয়।
** ক্ষুধামন্দা ভাব দূর করে।
** দেহের অভ্যন্তরীণ ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া এবং কৃমি ধ্বংস করে।
** চোখে ছানি পড়ার হাত থেকে রক্ষা করে।
** হাতে পায়ে জয়েন্টের ব্যথা দূর করে এবং বাতের ব্যথা সারায়।
** ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
**রসুনে থাকা ‘অ্যালিসিন’ পদার্থ ক্ষত সারাতে ভূমিকা রাখে। তাছাড়া পদার্থটি যক্ষা, আমাশয়, টাইফয়েড প্রভৃতির রোগজীবাণু ধ্বংস করে।
** স্টাফিলোকোক্কাস ইনফেকশন দূর করে।
**ঠান্ডা লাগা, গলা বসে যাওয়া কিংবা গলাব্যথা, মাথাব্যথা, গেঁটে বাত, হাঁপানি, ব্রংকাইটিসের সমস্যায় রসুন চিবিয়ে খেলে এ ধরণের সমস্যাগুলো একেবারেই থাকে না।
** দাঁতের ব্যথা সারাতে সহায়তা করে।
** ব্রণ সমস্যা দূরে রাখে।
** আঁচিলের সমস্যা সমাধান করে।
** দাদ, খোস-পাঁচড়া ধরণের চর্মরোগের হাত থেকে রক্ষা করে।
**ডায়াবেটিকদের জন্য উপকারী মসলা এই রসুন। এটি ব্লাড সুগার কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
** চামড়ায় ফোসকা পড়ার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেয়।
** রসুনের ফাইটোনসাইড অ্যাজমা সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
** দীর্ঘমেয়াদী হুপিং কাশি ও ব্রঙ্কাইটিসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
** ঘুম না হওয়া, অনিদ্রা রোগ মুক্ত রাখে।
** ত্বককে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে।
** দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
Post a Comment
If you learn something from our post please comment...