বাংলা ছোট গল্প - জ্যোৎস্না বৃস্টি

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="http://i.imgur.com/doTK3nK.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="বাংলা ছোট গল্প" border="0" height="400" src="http://i.imgur.com/doTK3nK.jpg" title="বাংলা ছোট গল্প" width="640" /></a></div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px;"> <br /> একটু সময় নিয়ে পড়ুন। অনেক ভালো লাগবে<br /> ~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~<br /> যখন চাঁদের আলো নিভে গেলো মেঘেরা ঘুমালো আকাশ জুড়ে বৃষ্টি এল রাত্রি ফুরালো<br /> গান থামিয়ে শান্তার দিকে ফিরে তাকাল তন্ময়.......</div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px;"> <br /> __ এই যে.. আমাকে ফেলে একা একা হেটে এলে। কাজটা কি ঠিক করেছ??<br /> শান্তার মজা করার ধরণ বুঝতে কিছুটা সময় লাগে তন্ময়ের তাই উত্তর খুঁজে পেতে কিছুটা সময় লাগে ।<br /> শান্তাকে রাগিয়ে দিতে অনেক মজা পায় তাই বলল , কেন কেন ?পৃথিবীতে কি হুর পরীর অভাব পড়েছে যে তোমাকে নিতে হবে ।</div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px;"> <br /> ___ ঠিক ঠিক শান্তা রেগে গেল । তন্ময়ের কোলে মাথা রেখে শুয়ে শুয়ে বেশ করে চাঁদের আলো উপভোগ করছিল।শোয়া থেকে উঠে দুম করে তন্ময়ের চুল টেনে দিল ।<br /> উফফফ করে আওয়াজ করে তন্ময় বলে উঠল ইসস ব্যথা পেয়েছি তো ,<br /> শান্তা মুখ বেকিয়ে বলল....এহ ব্যথা পেয়েছে আপনাকে কি আমি মজা পাওয়ার জন্য চিমটি দিয়েছি যে মজা পাবেন!!<br /> যান কোন কোন হুর পরীর সাথে ঘুরতে ইচ্ছা করে তাদের কে বলেন গিয়ে আদর করে দিবে ।</div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px;"> <br /> __তন্ময় বলল তুমি ছাড়া আমার আর কে আছে বল? আমি কোন হুর পরীর কাছে যামুনা ,শুনলাম ওরা নাকি যাদু টোনা করে । ইসস আমাকে যদি রান্না করে খেয়ে ফেলে mad আমি তোমার কাছেই থাকব আমার জান।<br /> এহ আইছে জানের গুষ্ঠি কিলাই , আমার কাছে থাকা লাগবেনা ।<br /> __ তন্ময় এখন রাগ ভান্গানোর উপায় খুঁজতে লাগল । বলল আচ্ছা যাচ্ছি কিন্তু এই ক্যাম্প এ একা একা তো তোমাকে ভূতে ধরবে ।</div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px;"> <br /> শান্তা বলল আমার ভূতে ধরলে বয়েই গেছে , আমিভূত ভয় পাইনা তোমার মত। তন্ময় মনে মনে ভাবছে কি জাদরেল মেয়ে রে বাবা!!</div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px;"> <br /> _ আস্তে আস্তে শান্তার দিকে হেটে গেল তন্ময় , অভিমানে গাল ফুলিয়ে পেছন ফিরে বসে আছে শান্তা । তন্ময় কাছে গিয়ে কোন কথা বলার সুযোগ না দিয়ে কোলে তুলে নিল । শান্তা চমকে চিৎকার করে উঠে বলল ছাড়ো .... ছাড়ো বলছি , তন্ময় বলল চুপ করে থাকো নইলে এক্কেবারে ঔ পুকুরে নিয়ে ছেড়ে দিব ।<br /> শান্তা চুপ করল না বলল আমিও দেখে নেব এক মাঘে শীত যায় না বুঝে নিয়েন বুঝলেন।<br /> তন্ময় বলল না যাক কোন সমস্যা নাই সময়ের সদ্ব্যবহার করা প্রতিটি নাগরিকের মূল্যবান দ্বায়িত্ব ।<br /> শান্তা মনে মনে মহা খুশি বাচ্চাদের মত কোলে চড়তে তো বেশ আরাম ই । কে নামতে চায় ।কিন্তু তন্ময়কে খুশিরভাবটা বুঝতে না দিয়ে বলল,,,, কি মতলব কই যান??<br /> তন্ময় কিছু না বলে গান শুরু করল , __ আমি সবাইকেই বলে দেব কি যে একা দীর্ঘরাত হেটে গেছি আমি শান্তাকে কোলে নিয়ে শান্তা আর অভিমান করে থাকতে না পেরে খিল খিল করে হাসতে হাসতে তন্ময়ের গলা জড়িয়ে ধরল ।<br /> তারপর হঠাৎ করে বলল আমি তোমাকে ভালবাসি তন্ময়। তন্ময় হাটা বন্ধ করে দিল তারপর বলল আমি তোমাকে ততটা ভালবাসি যতটা একজন মানুষ বাসতে পারে না।</div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px;"> <br /> ___শান্তা বলে উঠল তাইলে কি তুমি গরু গো??<br /> তন্ময় চমকে উঠে বলল আবার শুরু ? হ আমি গরু আর আমি আমার গাভীকে অনেক বেশি ভালবাসি ।<br /> শান্তা তন্ময়ের কোল থেকে নামল তারপর হাত ধরে হাটতে শুরু করল ক্যাম্পের দিকে। কিছুক্ষন নিঃশব্দে হাটারপর তন্ময়কে বলল আচ্ছা শোন আমি যদি মরে যাই তুমি কি করবে?<br /> তন্ময় না শোনার ভান করে এদিক ওদিন তাকিয়ে বলে এই দেখো ঐ গাছটা চেনো ?? ওটা শিমুল গাছ , তুলাছড়িয়ে আছে।</div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px;"> <br /> ___শান্তা কোন কর্ণপাত না করে তন্ময়ের সামনে গিয়ে দাড়ায় তারপর তন্ময়কে তার কথা শুনতে বাধ্য করে ।<br /> বলল ধর আমি যদি এখন তোমার কোলে মাথা রেখে মরে যাই?? কত্ত মজা হবে তাইনা।শান্তা জানে এসব কথা এই লক্ষী ছেলেটা একটুও সহ্য করতে পারেনা,শান্তা মরে গেলে তন্ময়ের কি হবে তা শান্তা ভাল করেই জানে। তাও ভালোভাবে চেতানোর জন্য বলল আমি মরে গেলে তুমি কাকে বিয়ে করবে চল ঠিক করি।<br /> তন্ময় ঝাঁঝিয়ে উঠে বলল চুপ করো এসব ফালতু কথা বন্ধ কর প্লীজ।</div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px;"> <br /> ___শান্তা জোরে কথা একদন সহ্য করতে পারেনা তাই আরো রেগে গিয়ে বলল কিসের ফালতু কথা? তুমি জাননা আমি আর বেশিদিন বাঁচব না ?? তুমিজান না আমার ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে । সবকিছু এমন ফালতু মনে হয় কেন তোমার।আমি মরব সেটা তো চিরন্তন সত্য কথা , কেন বার বার বল ফালতু কথা ।<br /> তন্ময় একটা ধাক্কা খেয়ে থেমে গেল,শান্তার ব্লাড ক্যান্সার এই কথাটা গত একবছর ওকে কুড়ে কুড়ে খেয়েছে । এই মেয়েটা ওর জান , ওর কিছু হলে তন্ময় কিভাবে থাকবে এসব ভাবলে তন্ময়ের দুনিয়া অন্ধকার হয়ে আসে । একটা কথাও বলতে পারল না ঝড়ঝড় করে কান্নায় ভেন্গে পড়ল তন্ময়।</div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px;"> <br /></div> <div style="background-color: white; color: #141823; display: inline; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-top: 6px;"> ____ ঘটনা এত খারাপ হবে ভাবতে পারেনি শান্তা , তন্ময়কে আদর করে বাবু ডাকে সে। ছোট বাচ্চাদের মত এই ছেলেটিকে কাঁদতে দেখে শান্তা স্তব্ধ হয়ে যায় , মাটিতে বসে দুহা্তে বাবুকে জড়িয়ে ধরে কান্না থামানোর চেষ্টা করে কিন্তু গলা দিয়ে একটা স্বরও বের হলনা চাঁদের জ্যোৎস্না এই খোলা মাঠের দুই তরুন তরুনীর নীরব মায়া দেখতে থাকে অপলক। তন্ময় কান্না থামাতে পারেনা ,অঝড় ধারায় চোখ বেয়ে গড়িয়ে পড়ে ভালবাসার ফোঁটা ফোঁটা অশ্রু।</div> <div> <div style="background-color: white; color: #141823; display: inline; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-top: 6px;"> ___কোন ছেলেকে এভাবে কাঁদতে দেখেনি শান্তা ,এই ছেলেটাকে যে ও অনেক ভালবাসে তাও একটুও কাঁদতে পারছে না , জানে আর বেশি সময় নেই তাও এই ছেলেটার অবাধ ভালবাসা পাওয়ার জন্য বাঁচতে ইচ্ছা করে শান্তার , অনেক বেশি ভালবাসা অনুভব করে । তাই আস্তে আস্তে বিড়বিড় করে জড়িয়ে ধরে বলতে থাকে আমার লক্ষী বাবু এসো আদর করে দেই , এসো তোমার মাথায় হাত বুলিয়ে জ্যোৎস্না মেখেদেই, এসো ঘুম পাড়িয়ে দেই । আমার বাবুটা লক্ষী ছেলে , কত্ত ভালবাসি , অনেক ভালবাসি জান পাখিটাকে..................... বিড়বিড় করে কত্ত কথাই না বলতে থাকে শান্তা , তাও তন্ময়ের কান্না থামেনা ।<br /> <br /></div> </div> <div> <div style="background-color: white; color: #141823; display: inline; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-top: 6px;"> ____ শান্তা ওর কান্না থামানোর চেষ্টা করেনা শুধু বিড়বিড় করে ভালবাসার কথা বলে যায় তার ভালবাসার মানুষটিকে....................<br /> <br /></div> </div> <div> <div style="background-color: white; color: #141823; display: inline; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px; margin-top: 6px;"> ____আর রাতের আকাশে ম্লান চাঁদটি দুজনের মাথায় জ্যোৎস্নামাখা আশির্বাদ ঢেলে দেয় যেন বলতে থাকে আমার আয়ুটুকুও তোমাদের হোক । গাছের সবুজ পাতারা ছাড়ে কষ্টের দীর্ঘশ্বাস। রাতের পাখিরাও ক্লান্ত হয়ে গান থামিয়ে দেয় কিন্তু তন্ময়ের কান্নার ঝড় চলতে থাকে অবিরত।</div> </div> </div>

বাংলা ছোট গল্প - জ্যোৎস্না বৃস্টি

0 September 30, 2015

একটু সময় নিয়ে পড়ুন। অনেক ভালো লাগবে ~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~ যখন চাঁদের আলো নিভে গেলো মেঘেরা ঘুমালো আকাশ জুড়ে বৃষ্টি এল রাত্রি ফুরালো গান থামিয়ে শান্তার দিকে ফিরে তাকাল তন্ময়....... __ এই যে.. আমাকে ফেলে একা একা হেটে এলে। কাজটা কি ঠিক করেছ?? শান্… Read more »

Read more »

শীতে সুস্থ থাকতে কি খাবেন?

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div class="separator" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em; text-align: center;"><img alt="শীতে সুস্থ থাকতে কি খাবেন?" border="0" height="179" src="http://i.imgur.com/Aqpn4NU.jpg?1" title="শীতে সুস্থ থাকতে কি খাবেন?" width="320" /></div>শীত মানেই ঠাণ্ডা, জ্বর বা কাশিতে আক্রান্ত হবার ভয়। কিন্তু কিছু খাবার খেলে এই শীতেও আমরা সুস্থ থাকতে পারি। তাই শীতকালে প্রতিদিনের খাবার নির্বাচনে সচেতনতা প্রয়োজন।<br /><br style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;" /><span style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">১. ঠাণ্ডা জ্বরের ঘরোয়া চিকিৎসায় রসুনের ব্যবহার নতুন নয়। প্রতিদিন সকালে কয়েক কোয়া রসুন খালি খেতে পারলে তার উপকার অনেক বেশি। কিন্তু অনেকেই রসুনের গণ্ধের জন্য এটি খালি খেতে পছন্দ করেন না। এমনিতে না খেলেও তরকারিতে বেশি রসুন দিয়ে রান্না করুন। আর রসুনের আচারও খেতে পারেন।</span><br /><span style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;"><br /></span><span style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">২. আমাদের সুস্থতায় মধু দারুণ উপকারী। বিশেষ করে ঠাণ্ডা সারাতে তো এর কোনো জুড়ি নেই। শীতের রাতে মধু খেয়ে ঘুমান। আর সকালে গরম পানিতে মধু মিলিয়ে খেতে হবে।</span><br /><span style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;"><br /></span><span style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">৩. ভিটামিন এ-তে ভরপুর গাজর আমাদের শীতের সময়ে সংক্রমণ হওয়া থেকে রক্ষা করে। বেটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ গাজর দিয়ে আমরা স্যুপ, সালাদ, জুস, সবজি যেভাবে ইচ্ছা খেতে পারি।</span><br /><span style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;"><br /></span><span style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">৪. নিয়মিত মাশরুম খেলে আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। শীতের সংক্রামক জীবাণু ধ্বংস করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে আমাদের সুস্থ থাকতে সাহায্য করে।</span><br /><span style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;"><br /></span><span style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">৫. প্রতিদিন তিন থেকে পাঁচ কাপ গ্রিন-টি পান করলে আমাদের ঠাণ্ডার সমস্যা দূর হবে। কারণ এটি এন্টিঅক্সিডেন্টের বড় উৎস।</span><br /><span style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;">.</span><br /><i class="_4-k1 img sp_fM-mz8spZ1b sx_640c03" style="background-color: white; background-image: url(http://anype.com/SURF/https://fbstatic-a.akamaihd.net/rsrc.php/v2/yx/r/pimRBh7B6ER.png); background-position: 0px 0px; background-repeat: no-repeat; background-size: auto; color: #141823; display: inline-block; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; height: 16px; line-height: 19.32px; vertical-align: -3px; width: 16px;"><u style="left: -999999px; position: absolute;">Emocijzīme like</u></i><span style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; font-size: 14px; line-height: 19.32px;"> </span></div>

শীতে সুস্থ থাকতে কি খাবেন?

0 September 30, 2015

শীত মানেই ঠাণ্ডা, জ্বর বা কাশিতে আক্রান্ত হবার ভয়। কিন্তু কিছু খাবার খেলে এই শীতেও আমরা সুস্থ থাকতে পারি। তাই শীতকালে প্রতিদিনের খাবার নির্বাচনে সচেতনতা প্রয়োজন।১. ঠাণ্ডা জ্বরের ঘরোয়া চিকিৎসায় রসুনের ব্যবহার নতুন নয়। প্রতিদিন সকালে কয়েক কোয়া রসুন খাল… Read more »

Read more »

টাইটানিক জাহাজ নিয়ে কিছু কথা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><table cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="float: left; margin-right: 1em; text-align: left;"><tbody><tr><td style="text-align: center;"><a href="http://i.imgur.com/Orm3bdJ.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; margin-bottom: 1em; margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="টাইটানিক জাহাজ নিয়ে কিছু কথা " border="0" height="225" src="http://i.imgur.com/Orm3bdJ.jpg" title="টাইটানিক জাহাজ নিয়ে কিছু কথা " width="400" /></a></td></tr><tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">টাইটানিক জাহাজ</td></tr></tbody></table><div style="background-color: white; color: #252525; font-family: sans-serif; font-size: 14px; font-weight: normal; line-height: 22.3999996185303px; margin-bottom: 0.5em; margin-top: 0.5em;">১৯১২ সালের ১৫ এপ্রিল  রাত ২ তা ২০ মিনিটে ব্রিটিশ জাহাজ টাইটানিক প্রায় 400 মাইল দক্ষিণ নিউফাউন্ডল্যান্ড, কানাডা উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের মধ্যে  আড়াই ঘন্টা আগে একটি হিমবাহ সাথে  আঘাত প্রাপ্ত.বিশাল জাহাজটি ২২০০ যাত্রী  ও ক্রু নিয়ে ডুবে যায়।</div><br /><div><br /></div><h2 style="background: none rgb(255, 255, 255); border-bottom-color: rgb(170, 170, 170); border-bottom-style: solid; border-bottom-width: 1px; font-family: 'Linux Libertine', Georgia, Times, serif; font-weight: normal; line-height: 1.3; margin: 1em 0px 0.25em; overflow: hidden; padding: 0px;"><span class="mw-headline"><br /></span></h2><h2 style="background: none rgb(255, 255, 255); border-bottom-color: rgb(170, 170, 170); border-bottom-style: solid; border-bottom-width: 1px; font-family: 'Linux Libertine', Georgia, Times, serif; font-weight: normal; line-height: 1.3; margin: 1em 0px 0.25em; overflow: hidden; padding: 0px;"><span class="mw-headline" id=".E0.A6.A8.E0.A6.BE.E0.A6.AE.E0.A6.95.E0.A6.B0.E0.A6.A3">নামকরণ</span></h2><h3><div style="background-color: white; color: #252525; font-family: sans-serif; font-size: 14px; font-weight: normal; line-height: 22.3999996185303px; margin-bottom: 0.5em; margin-top: 0.5em;">‘টাইটান’ ছিল গ্রীক পুরানের সৃষ্টির শক্তিশালী দেবতা। এই দেবতার কাজই ছিল শুধু সৃষ্টি করা। তার নামানুসারে এই জাহাজের নাম রাখা হয়েছিল ‘টাইটানিক’। এটি আসলে জাহাজটির সংক্ষিপ্ত নাম। এর পুরো নাম ছিল ‘আর এম এস টাইটানিক’। ‘আর এম এস’ এর অর্থ হচ্ছে ‘রয়্যাল মেল স্টিমার’। অর্থাৎ পুরো জাহাজটির নাম ছিল ‘রয়্যাল মেল স্টিমার টাইটানিক’।</div><div style="background-color: white; color: #252525; font-family: sans-serif; font-size: 14px; font-weight: normal; line-height: 22.3999996185303px; margin-bottom: 0.5em; margin-top: 0.5em;">নির্মাণ কারী প্রতিষ্ঠান বেলফাস্ট তিন বোঙ্কে বানিয়েছিল, টাইটানিক ছিল তিন বোনের মাঝে এক বোন। বাকী দুই বোনের নাম হল ব্রিটানিক এবং অলিম্পিক।</div></h3><h4 style="background-color: white; color: #252525; font-family: sans-serif; font-size: 14px; line-height: 22.3999996185303px; margin-bottom: 0.5em; margin-top: 0.5em; text-align: left;"><span style="line-height: 22.3999996185303px;">ব্রিটানিক এবং অলিম্পিক</span></h4><div style="background-color: white; color: #252525; font-family: sans-serif; font-size: 14px; font-weight: normal; line-height: 22.3999996185303px; margin-bottom: 0.5em; margin-top: 0.5em; text-align: left;"> <span style="line-height: 22.3999996185303px;">ব্রিটানিক ১৯১৬ সালের ২১ নভেম্বর গ্রীক আইসল্যান্ডের কেয়া চ্যানেলে মাইন খনি বিস্ফোরনে স্বীকার হয় যাতে ৩০ জন মানুষ মারা যায়। আঘাত প্রাপ্ত হবার ৫৫ মিনিট পর জাহাজটি ডুবে যায়।</span></div><div style="background-color: white; color: #252525; font-family: sans-serif; font-size: 14px; font-weight: normal; line-height: 22.3999996185303px; margin-bottom: 0.5em; margin-top: 0.5em; text-align: left;">অলিম্পিক ২০ সেপ্টেম্বর ১৯১১ সালে  নোজ্ঞর করা অপর জাহাজ হক্সের সাথে সংঘর্ষে ডুবে যায়।</div><div style="background-color: white; color: #252525; font-family: sans-serif; font-size: 14px; font-weight: normal; line-height: 22.3999996185303px; margin-bottom: 0.5em; margin-top: 0.5em;"><br /></div><h2 style="background: none rgb(255, 255, 255); border-bottom-color: rgb(170, 170, 170); border-bottom-style: solid; border-bottom-width: 1px; font-family: 'Linux Libertine', Georgia, Times, serif; font-weight: normal; line-height: 1.3; margin: 1em 0px 0.25em; overflow: hidden; padding: 0px;"><span class="mw-headline" id=".E0.A6.A8.E0.A6.BF.E0.A6.B0.E0.A7.8D.E0.A6.AE.E0.A6.BE.E0.A6.A3.E0.A6.95.E0.A6.BE.E0.A6.B2.E0.A7.80.E0.A6.A8_.E0.A6.A4.E0.A6.A5.E0.A7.8D.E0.A6.AF">নির্মাণকালীন তথ্য</span></h2><h3><div style="background-color: white; color: #252525; font-family: sans-serif; font-size: 14px; font-weight: normal; line-height: 22.3999996185303px; margin-bottom: 0.5em; margin-top: 0.5em;">টাইটানিক ডিজাইন করা হয়েছিল আইরিশ জাহাজ প্রকৌশলী  উইলিয়াম পিরে এবং জাহাজ তৈরী করা হয় বেলফাস্টে,   টাইটানিক জাহাজটির নির্মাণকাজ শুরু করা হয় ১৯০৭ সালে। পাঁচ বছর একটানা কাজ করে ১৯১২ সালে জাহাজটির কাজ শেষ হয়। হল্যান্ডের ‘হোয়াইট স্টার লাইন’ এই জাহাজটি নির্মাণ করেন। ৬০ হাজার টন ওজন এবং ২৭৫ মিটার দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট জাহাজটি নির্মাণ করতে সে সময় খরচ হয়েছিল ৭৫ লাখ ডলার। পৃথিবীর বৃহত্তম দ্রুতগামী জাহাজ বানানোর চিন্তা থেকে এর নির্মাণ।</div></h3><h2 style="background: none rgb(255, 255, 255); border-bottom-color: rgb(170, 170, 170); border-bottom-style: solid; border-bottom-width: 1px; font-family: 'Linux Libertine', Georgia, Times, serif; font-weight: normal; line-height: 1.3; margin: 1em 0px 0.25em; overflow: hidden; padding: 0px;"><span class="mw-headline" id=".E0.A6.AF.E0.A6.BE.E0.A6.A4.E0.A7.8D.E0.A6.B0.E0.A6.BE_.E0.A6.B6.E0.A7.81.E0.A6.B0.E0.A7.81">যাত্রা শুরু</span></h2><h3><div style="background-color: white; color: #252525; font-family: sans-serif; font-size: 14px; font-weight: normal; line-height: 22.3999996185303px; margin-bottom: 0.5em; margin-top: 0.5em;">১৯১২ সালের ১০ এপ্রিল সাউদাম্পটন থেকে নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে টাইটানিক। সে সময় টাইটানিকে মোট যাত্রী ছিল ২২০০ জন এবং কয়েকশ কর্মী। শুরুতেই মাত্র চার ফুটের জন্য ‘এসএসসিটি অব নিউইয়র্ক’ জাহাজের সঙ্গে সংঘর্ষ এড়াতে সমর্থ হয়। ৭৭ নটিক্যাল মাইল এগিয়ে শেরবুর্গ থেকে ২৭৪ জন যাত্রী তুলে নেয়। ১১ এপ্রিল রাত সাড়ে ১১টায় আয়ারল্যান্ডের কর্ক পোতাশ্রয় থেকে জাহাজে ওঠেন ১১৩ জন তৃতীয় শ্রেণীর এবং সাতজন দ্বিতীয় শ্রেণীর যাত্রী। বৃটেন থেকে আটলান্টিক মহাসাগরপাড়ি দিয়ে আমেরিকায় যাওয়া খুবই বিপদজনক ছিল। ছোটখাটো জাহাজের পক্ষে বলা চলে জীবন বাজি রেখে যাত্রা করা। কেননা হঠাৎ সামুদ্রিক ঝড়- জলোচ্ছ্বাসে পড়ার আশংকা সবসময়ই ছিল। তারপরও এত সংখ্যক যাত্রী সমুদ্রের রোমাঞ্চকর এই ভ্রমণ উপভোগ করার জন্য টাইটানিকের যাত্রী হয়েছিল। টাইটানিকের প্রথম শ্রেণির ভাড়া ছিল ৩১০০ ডলার। আর তৃতীয় শ্রেণির ভাড়া ছিল ৩২ ডলার।</div></h3><h2 style="background: none rgb(255, 255, 255); border-bottom-color: rgb(170, 170, 170); border-bottom-style: solid; border-bottom-width: 1px; font-family: 'Linux Libertine', Georgia, Times, serif; font-weight: normal; line-height: 1.3; margin: 1em 0px 0.25em; overflow: hidden; padding: 0px;"><span class="mw-headline" id=".E0.A6.A6.E0.A7.81.E0.A6.B0.E0.A7.8D.E0.A6.98.E0.A6.9F.E0.A6.A8.E0.A6.BE.E0.A6.B0_.E0.A6.A6.E0.A6.BF.E0.A6.A8_.E0.A6.A6.E0.A7.81.E0.A6.AA.E0.A7.81.E0.A6.B0.E0.A7.87.E0.A6.B0_.E0.A6.98.E0.A6.9F.E0.A6.A8.E0.A6.BE">দুর্ঘটনার দিন দুপুরের ঘটনা</span></h2><h3><div style="background-color: white; color: #252525; font-family: sans-serif; font-size: 14px; font-weight: normal; line-height: 22.3999996185303px; margin-bottom: 0.5em; margin-top: 0.5em;">১৪ই এপ্রিল দুপুর দুইটার দিকে ‘Amerika’ নামের একটি জাহাজ থেকে রেডিওর মাধ্যমে টাইটানিক জাহাজকে জানায় তাদের যাত্রাপথে সামনে বড় একটি আইসবার্গ রয়েছে। শুধু তাই নয় পরবর্তীতে ‘Mesaba’ নামের আরও একটি জাহাজ থেকে এই একই ধরনের সতর্কবার্তা পাঠানো হয় টাইটানিকে। এ সময় টাইটানিকের রেডিও যোগাযোগের দায়িত্বে ছিলেন জ্যাক পিলিপস ও হ্যারল্ড ব্রীজ। দু’বারই তাদের দুজনের কাছে এই সতর্কবার্তাকে অপ্রয়োজনীয় মনে হয়। তাই তারা এই সতর্কবার্তা টাইটানিকের মূল নিয়ন্ত্রণকেন্দ্রে পাঠান নি। টাইটানিক দুর্ঘটনার মাত্র ৪০ মিনিট আগে Californian সিপের রেডিও অপারেটর টাইটানিকের সাথে যোগাযোগ করে আইসবার্গটি সম্পর্কে বলতে চেয়েছিল কিন্তু টাইটানিকের রেডিও অপারেটর ক্লান্ত জ্যাক পিলিপস্ রাগান্বিত ভাবে বলে "আমি কেইপ রেসের সাথে কাজে ব্যস্থ এবং লাইন কেটে দেয়।" ফলে Californian সিপের রেডিও অপারেটর তার ওয়ার্লেস বন্ধ করে ঘুমাতে চলে যায়। বলা চলে তাদের এই হেয়ালীপনার কারণেই ডুবেছে টাইটানিক।</div></h3><h2 style="background: none rgb(255, 255, 255); border-bottom-color: rgb(170, 170, 170); border-bottom-style: solid; border-bottom-width: 1px; font-family: 'Linux Libertine', Georgia, Times, serif; font-weight: normal; line-height: 1.3; margin: 1em 0px 0.25em; overflow: hidden; padding: 0px;"><span class="mw-headline" id=".E0.A6.A6.E0.A7.81.E0.A6.B0.E0.A7.8D.E0.A6.98.E0.A6.9F.E0.A6.A8.E0.A6.BE.E0.A6.AF.E0.A6.BC_.E0.A6.AA.E0.A6.A1.E0.A6.BC.E0.A6.BE">দুর্ঘটনায় পড়া</span></h2><h3><div style="background-color: white; color: #252525; font-family: sans-serif; font-size: 14px; font-weight: normal; line-height: 22.3999996185303px; margin-bottom: 0.5em; margin-top: 0.5em;">টাইটানিক যখন দুর্ঘটনা স্থলের প্রায় কাছাকাছি চলে আসে। তখনই জাহাজের ক্যাপ্টেন সামনে আইসবার্গ এর সংকেত পান। আইসবার্গ হল সাগরের বুকে ভাসতে থাকা বিশাল বিশাল সব বরফখণ্ড। এগুলোর সবচেয়ে ভয়ংকর ব্যাপার হলো, এগুলোর মাত্রই আট ভাগের এক ভাগ জল উপরে থাকে। মানে, এর বড়ো অংশটাই দেখা যায় না। তখন তিনি জাহাজের গতি সামান্য দক্ষিণ দিকে ফিরিয়ে নেন। সে সময় টাইটানিকের পথ পর্যবেক্ষন কারীরা সরাসরি টাইটানিকের সামনে সেই আইসবার্গটি দেখতে পায় কিন্তু তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। টাইটানিকের ফার্স্ট অফিসার মুর্ডক আকস্মিকভাবে বামে মোড় নেওয়ার অর্ডার দেন এবং জাহাজটিকে সম্পূর্ণ উল্টাদিকে চালনা করতে বা বন্ধ করে দিতে বলেন। টাইটানিককে আর বাঁচানো সম্ভব হয় নি। এর ডানদিক আইসবার্গের সাথে প্রচন্ড ঘষা খেয়ে চলতে থাকে। ফলে টাইটানিকের প্রায় ৯০ মিটার অংশ জুড়ে চিড় দেখা দেয়। টাইটানিক জাহাজটি যেই স্থানে ডুবেছিল সেই স্থানের নাম হলো ‘গ্রেট ব্যাংকস অফ নিউফাউন্ডল্যান্ড’। টাইটানিক সর্বোচ্চ চারটি পানিপূর্ণ কম্পার্টমেন্ট নিয়ে ভেসে থাকতে পারতো। কিন্তু জলপূর্ণ হয়ে গিয়েছিল ৫টি কম্পার্টমেন্ট। এছাড়া পানি প্রতিরোধ এর জন্য ১২টি গেট ছিল। ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে এমন জায়গায় জাহাজটির ধাক্কা লাগে যে, সবগুলো গেটের জল প্রতিরোধ বিকল হয়ে যায়। জল ভারে আস্তে আস্তে পানিতে তলিয়ে যেতে থাকে টাইটানিক।</div></h3><h2 style="background: none rgb(255, 255, 255); border-bottom-color: rgb(170, 170, 170); border-bottom-style: solid; border-bottom-width: 1px; font-family: 'Linux Libertine', Georgia, Times, serif; font-weight: normal; line-height: 1.3; margin: 1em 0px 0.25em; overflow: hidden; padding: 0px;"><span class="mw-headline" id=".E0.A6.B8.E0.A6.AE.E0.A7.8D.E0.A6.AA.E0.A7.82.E0.A6.B0.E0.A7.8D.E0.A6.A3_.E0.A6.85.E0.A6.82.E0.A6.B6_.E0.A6.A4.E0.A6.B2.E0.A6.BF.E0.A6.AF.E0.A6.BC.E0.A7.87_.E0.A6.AF.E0.A6.BE.E0.A6.93.E0.A6.AF.E0.A6.BC.E0.A6.BE">সম্পূর্ণ অংশ তলিয়ে যাওয়া</span></h2><h3><div style="background-color: white; color: #252525; font-family: sans-serif; font-size: 14px; font-weight: normal; line-height: 22.3999996185303px; margin-bottom: 0.5em; margin-top: 0.5em;">রাত ২ টা থেকে ২ টা ২০ মিনিটের মধ্যে টাইটানিকের সম্পূর্ণ অংশ আটলান্তিকের বুকে তলিয়ে যায়। ডুবে যাওয়ার শেষ মুহূর্তে জাহাজের বৈদ্যুতিক সংযোগ বিকল হয়ে যায়। আরো জানুন: আরএমএস টাইটানিকের নিমজ্জন</div></h3><h2 style="background: none rgb(255, 255, 255); border-bottom-color: rgb(170, 170, 170); border-bottom-style: solid; border-bottom-width: 1px; font-family: 'Linux Libertine', Georgia, Times, serif; font-weight: normal; line-height: 1.3; margin: 1em 0px 0.25em; overflow: hidden; padding: 0px;"><span class="mw-headline" id=".E0.A6.AC.E0.A7.87.E0.A6.81.E0.A6.9A.E0.A7.87_.E0.A6.AF.E0.A6.BE.E0.A6.93.E0.A6.AF.E0.A6.BC.E0.A6.BE_.E0.A6.AF.E0.A6.BE.E0.A6.A4.E0.A7.8D.E0.A6.B0.E0.A7.80.E0.A6.A6.E0.A7.87.E0.A6.B0_.E0.A6.89.E0.A6.A6.E0.A7.8D.E0.A6.A7.E0.A6.BE.E0.A6.B0">বেঁচে যাওয়া যাত্রীদের উদ্ধার</span></h2><h3><div style="background-color: white; color: #252525; font-family: sans-serif; font-size: 14px; font-weight: normal; line-height: 22.3999996185303px; margin-bottom: 0.5em; margin-top: 0.5em;">টাইটানিক যখন সমুদ্রের বুকে তলিয়ে যায় ঠিক তার এক ঘন্টা ৪০ মিনিট পর রাত ৪ টা ১০ মিনিটে সেখানে আসে ‘দি কারপাথিয়া’ নামের একটি জাহাজ। যারা সমুদ্রের বুকে ভেসে বেড়াচ্ছিলেন তাদেরকে উদ্ধার করে সকাল সাড়ে আটটার দিকে নিউইয়র্কে চলে যায়।</div></h3><h2 style="background: none rgb(255, 255, 255); border-bottom-color: rgb(170, 170, 170); border-bottom-style: solid; border-bottom-width: 1px; font-family: 'Linux Libertine', Georgia, Times, serif; font-weight: normal; line-height: 1.3; margin: 1em 0px 0.25em; overflow: hidden; padding: 0px;"><span class="mw-headline" id=".E0.A6.A7.E0.A7.8D.E0.A6.AC.E0.A6.82.E0.A6.B8.E0.A6.BE.E0.A6.AC.E0.A6.B6.E0.A7.87.E0.A6.B7_.E0.A6.96.E0.A7.81.E0.A6.81.E0.A6.9C.E0.A7.87_.E0.A6.AA.E0.A6.BE.E0.A6.93.E0.A6.AF.E0.A6.BC.E0.A6.BE">ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পাওয়া</span></h2><h3><div style="background-color: white; color: #252525; font-family: sans-serif; font-size: 14px; font-weight: normal; line-height: 22.3999996185303px; margin-bottom: 0.5em; margin-top: 0.5em;">দীর্ঘ ৭৩ বছর পর ১৯৮৫ সালে যন্ত্রচালিত অনুসন্ধান শুরু করে একদল বিজ্ঞানী। রবার্ট বালার্ড নামক ফরাসি বিজ্ঞানী টাইটানিককে খুঁজে বের করন। ১৯৮৫ সালে এর অবস্থান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। আনসিংকেবল টাইটানিক এখন সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১২ হাজার ৬০০ ফুট নিচে আটলান্টিকের তলদেশে স্থির হয়ে আছে। দ্বিখণ্ডিত জাহাজটির দুটো টুকরো ১৯৭০ ফুট দূরে অবস্থান করছে। টাইটানিকের সম্মুখভাগ সমুদ্রতলে ৬০ ফুট মাটির গভীরে প্রোথিত। ১৪ জুলাই ১৯৮৬, ঘটনার ৭৪ বছর পর টাইটানিক পুনরাবিষ্কৃত হয়।</div><div style="background-color: white; color: #252525; font-family: sans-serif; font-size: 14px; font-weight: normal; line-height: 22.3999996185303px; margin-bottom: 0.5em; margin-top: 0.5em;"><br /></div><div style="background-color: white; color: #252525; font-family: sans-serif; font-weight: normal; margin-bottom: 0.5em; margin-top: 0.5em;"><span style="line-height: 11.6666669845581px;"><span style="font-size: xx-small;">পোস্টটি লিখতে উকিপেডিয়া +অন্য সাইট থেকে তথ্য নেয়া হয়েছে</span></span></div></h3></div>

টাইটানিক জাহাজ নিয়ে কিছু কথা

0 September 30, 2015

টাইটানিক জাহাজ১৯১২ সালের ১৫ এপ্রিল  রাত ২ তা ২০ মিনিটে ব্রিটিশ জাহাজ টাইটানিক প্রায় 400 মাইল দক্ষিণ নিউফাউন্ডল্যান্ড, কানাডা উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের মধ্যে  আড়াই ঘন্টা আগে একটি হিমবাহ সাথে  আঘাত প্রাপ্ত.বিশাল জাহাজটি ২২০০ যাত্রী  ও ক্রু নিয়ে ডুবে … Read more »

Read more »

মাছে অন্য স্বাদ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div style="background-color: white; color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><span class="jw_media_holder jwMediaContent alignleft" id="media_0" style="display: inline-block; float: left; margin: 0px 10px 10px 0px; max-width: 100%; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; text-align: inherit; width: 250px;"><img alt="আল্পনা হাবিব" itemprop="image" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/250x0x1/uploads/media/2015/09/28/a240d4a822a5957bdcc478a367d48ab9-6.jpg" style="float: left; margin: 0px; max-width: 100%; outline: 0px; padding: 0px;" width="250" /><span class="jw_media_caption" style="background: url(http://paimages.prothom-alo.com/contents/themes/public/style/images/transparent_black_shade_1x1.png) repeat; bottom: 0px; color: white; display: inline; height: 24px; left: 0px; margin: 0px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 5px; position: absolute; right: 0px;">আল্পনা হাবিব</span></span>মাছের ঝোল আর ভাজা মাছ-এসব তো রোজকার মেন্যু। মাছ দিয়েও তৈরি করা যায় নানা ধরনের কোফতা-কাবাব। তেমনই কয়েকটি পদের রেসিপি থাকছে এখানে<br /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">ফলি মাছের কোফতা</strong><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;"><span class="underline" style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-decoration: underline;">উপকরণ</span></strong><span class="jw_media_holder jwMediaContent alignright" id="media_1" style="display: inline-block; float: right; margin: 0px 0px 10px 10px; max-width: 100%; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; text-align: inherit; width: 250px;"><img alt="ফলি মাছের কোফতা" itemprop="image" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/250x0x1/uploads/media/2015/09/28/145619704efed4002add1d14dcc85fd0-8.jpg" style="float: left; margin: 0px; max-width: 100%; outline: 0px; padding: 0px;" width="250" /></span>ফলিমাছবাটা (কাঁটা ছাড়িয়ে) ২ কাপ, ডিমের সাদা অংশ ৪টা, জিরা আধা চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ২ টেবিল চামচ, এলাচি ২ টেবিল চামচ, দারুচিনি ১ ইঞ্চি সাইজের ২টা একসঙ্গে বেটে নিতে হবে। এরারুট গোলানো ৩ চা-চামচ, মরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ মিহি কুচি আধা কাপ, কাঁচা মরিচ ২ টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুচি সিকি কাপ, পুদিনা কুচি সিকি কাপ ও লবণ স্বাদমতো।<br /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;"><span class="underline" style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-decoration: underline;">প্রণালি</span></strong>ফলি মাছের চামড়াটা আস্ত রেখে মাছের কাঁটার দুই পাশ দিয়ে খুব সাবধানে মাছ বের করে নিন। এবার চামচ দিয়ে চেঁছে চামড়ার গায়ের কাঁটাগুলো পরিষ্কার করে চামড়াগুলো ধুয়ে নিন। এবার একটি পাত্রে বাটা মাছ, ডিমের সাদা অংশ ও এরারুট গোলা দিয়ে ভালো করে এগবিটার দিয়ে বিট করে নিন। এবার বাকি সব উপকরণ দিয়ে মেখে নিন। চামড়া বিছিয়ে তার অর্ধেকটার মধ্যে পুরু করে পুর বিছিয়ে চামড়ার বাকি অর্ধেক অংশ দিয়ে ঢেকে দিন। এবার ফ্রাইপ্যানে সেঁকা তেলে ঢিমা আঁচে ভাজুন। আঁশ ভাজা হলে তিন টুকরা করে আবার ভালো করে সোনালি করে ভাজুন, চাইলে মসলা কষিয়ে ভাজা কোফতা দিয়ে তরকারিও রান্না করা যায়।</div><div style="background-color: white; color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">কাবাব ইলিশ</strong><br /><span class="underline" style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-decoration: underline;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">উপকরণ</strong></span><br />ইলিশ মাছ সেদ্ধ করে কাঁটা বাছা ২ কাপ, আলু সেদ্ধ করে চটকে নেওয়া ১ কাপ, লেবুর খোসা কোরানো ১ টেবিল চামচ, লেবুর রস ২ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ বেরেস্তা আধা কাপ, কাঁচা মরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ, টমেটো সস ২ টেবিল চামচ, গরমমসলার গুঁড়া আধা চা-চামচ, কালো গোলমরিচের গুঁড়া আধা চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, বিস্কুটের গুঁড়া ১ কাপ, সয়াবিন আধা কাপ, লেবু ও গাজর সাজানোর জন্য।</div><div style="background-color: white; color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;"><span class="jw_media_holder jwMediaContent alignleft" id="media_2" style="display: inline-block; float: left; margin: 0px 10px 10px 0px; max-width: 100%; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; text-align: inherit; width: 250px;"><img alt="কাবাব ইলিশ" itemprop="image" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/250x0x1/uploads/media/2015/09/28/ee8a2d61015aae46fc405856b3b4aa3e-9.jpg" style="float: left; margin: 0px; max-width: 100%; outline: 0px; padding: 0px;" width="250" /></span><span class="underline" style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-decoration: underline;">প্রণালি</span></strong><br />২ টেবিল চামচ তেল গরম করে বিস্কুটের গুঁড়া লাল করে ভেজে নিন, কড়াইয়ে ১ টেবিল চামচ তেল গরম করে অর্ধেক বেরেস্তা ও মরিচ কুচি ভেজে লবণ দিয়ে আলু ছানা দিয়ে ভালো করে ভুনে নিন। এবার ১ টেবিল চামচ তেল গরম করে তাতে বাকি বেরেস্তা দিয়ে মাছ দিয়ে ভুনে গোলমরিচ, গরমমসলার গুঁড়া ও সস দিয়ে ভালো করে ভুনে নিন। এরপর ভুনা আলু দিয়ে মেশান। তাতে তিন-চতুর্থাংশ ভাজা বিস্কুটের গুঁড়া মেশান। চুলা বন্ধ করে তাতে লেবুর রস ও লেবুর খোসা মেশান, একটি ডিমে পুরো মিশ্রণ মাছের আকারে বসান। আগেই ইলিশ মাছের মাথা ও লেজ লবণ-পানিতে সেদ্ধ করে রাখুন। সেটা এবার এই মিশ্রণের দুই প্রান্তে লাগিয়ে দিন। তুলে রাখা বাকি এক-চতুর্থাংশ বিস্কুটের গুঁড়া এর ওপর চেপে বসিয়ে চামচের মাথা দিয়ে আঁশের নকশা করে এবং চারপাশে লেবু ও গাজর বা চিপস দিয়ে মাখান।</div><div style="background-color: white; color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">সরষের তেলে নারকেল-কই</strong><br /><span class="underline" style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-decoration: underline;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">উপকরণ</strong></span><br />কই মাছ ৬টি, সরষের তেল ৪ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি সিকি কাপ, নারকেলের দুধ ২ কাপ, পানি ১ কাপ, সাদা সরষেবাটা ৪ টেবিল চামচ, লাল সরষেবাটা ১ টেবিল চামচ, রসুনবাটা ১ টেবিল চামচ, পেঁয়াজবাটা ১ টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চামচ, চিনি ২ চামচ, লবণ স্বাদমতো, সাধারণ তেল প্রয়োজনমতো, কাঁচা মরিচ ৫টা, কালিজিরা ১ চিমটি, মেথি ১ চিমটি ও পাকা মরিচ ৫টি।</div><div style="background-color: white; color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;"><span class="jw_media_holder jwMediaContent alignright" id="media_3" style="display: inline-block; float: right; margin: 0px 0px 10px 10px; max-width: 100%; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; text-align: inherit; width: 250px;"><img alt="সরষের তেলে নারকেল-কই" itemprop="image" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/250x0x1/uploads/media/2015/09/28/ab691f424b4926f92292abfd1a476e44-7.jpg" style="float: left; margin: 0px; max-width: 100%; outline: 0px; padding: 0px;" width="250" /></span><span class="underline" style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-decoration: underline;">প্রণালি</span></strong><br />কই মাছের পিঠটা গভীর করে চিরে নিন, যাতে মসলা ঢোকে। এবার তাতে লবণ-হলুদ মেখে সয়াবিন তেল দিয়ে হালকা ভেজে নিন।<br />একটি পাত্রে নারকেলের দুধ, হলুদ গুঁড়া, রসুনবাটা, পেঁয়াজবাটা, সরষেবাটা, লাল ও সাদা লবণ সব একসঙ্গে মাখান, ১ কাপ পানি দিয়ে মেশান এবং তাতে কই মাছগুলো ১ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এবার কড়াইয়ে তেল গরম করে তাতে কালিজিরা, কাঁচা মরিচ ও মেথির ফোড়ন দিন, পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভাজুন। মাছগুলো বসিয়ে অর্ধেকটা মসলা ঢেলে দিন ও ১০ মিনিট ঢেকে অল্প আঁচে রান্না করুন। ১০ মিনিট পর মাছগুলো উল্টো বাকি মসলা ঢেলে ও পাকা-কাঁচা মরিচ ও চিনি দিয়ে ঢেকে আরও ১০ মিনিট রান্না করুন। এবার পরিবেশন করুন।<br /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;"><br style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;" />কাচকি পাতুরি</strong><span class="underline" style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-decoration: underline;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">উপকরণ</strong></span></div><div style="background-color: white; color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;">কাচকি মাছ ১ কাপ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচ ফাড়া ৮-১০টা, হলুদ গুঁড়া ২ চামচ, মরিচ গুঁড়া ২ চামচ, সরষের তেল ৫ টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, রসুনবাটা ২ চামচ ও লাউপাতা প্রয়োজনমতো।</div><div style="background-color: white; color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;"><span class="jw_media_holder jwMediaContent alignleft" id="media_4" style="display: inline-block; float: left; margin: 0px 10px 10px 0px; max-width: 100%; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; text-align: inherit; width: 250px;"><img alt="কাচকি পাতুরি" itemprop="image" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/250x0x1/uploads/media/2015/09/28/0d12c8fea54b93b36fa6a02e6b4b0c7e-10.jpg" style="float: left; margin: 0px; max-width: 100%; outline: 0px; padding: 0px;" width="250" /></span><span class="underline" style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-decoration: underline;">প্রণালি</span></strong><br />লবণ দিয়ে লাউপাতা কচলে নরম করে ধুয়ে চিপড়ে নিন। একটি পাত্রে প্রথমে লবণ দিয়ে পেঁয়াজ-মরিচ গুলে নরম করে তাতে একে একে ২ টেবিল চামচ সরষেবাটা, অর্ধেক পরিমাণ হলুদ-মরিচ গুঁড়া, রসুনবাটা, ধনেপাতা, ৩ টেবিল চামচ সরষের তেল ও পরিমাণমতো লবণ দিয়ে মেখে শেষে আলতো করে কাচকি মাছ মাখিয়ে নিতে হবে। এবার চিপড়ানো লাউপাতা বিছিয়ে তাতে মাঝখানে কাচকি মাছের পুর দিয়ে তার চারপাশ থেকে বটে ছোট ছোট পার্সেল তৈরি করুন। ফ্রাইপ্যানে বাকি তেল গরম করে তাতে বাকি সব মসলা একটু পানি দিয়ে গুলে কষাতে হবে। তারপর অর্ধেকটা নারকেলের দুধ দিয়ে কষাবেন।<br />কষানো মসলায় পার্সেলগুলো বসিয়ে দিন এবং ঢেকে অল্প আঁচে ১০ মিনিট রান্না করুন। ১০ মিনিট পর উল্টে দিন এবং বাকি নারকেলের দুধ ঢেলে ঢেকে আবার ১০ মিনিট রান্না করুন। ঝোল ঘন হয়ে তেল ভেসে উঠলে সার্ভিং ডিশে পার্সেলগুলো সাজিয়ে তার ওপর ঘন ঝোল ঢেলে দিন।</div><div style="background-color: white; color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">মাছের কাবাব</strong><br /><span class="underline" style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-decoration: underline;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">উপকরণ</strong></span><br />যেকোনো মাছ লবণ, আদা, রসুনবাটা দিয়ে সেদ্ধ করে বাছা ১ কাপ, আদা কুচি ২ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি পৌনে এক কাপ, কাঁচা মরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুচি ১ মুঠো, পাউরুটি দুধে ভেজানো ২ পিস, সরষের তেল ৩ টেবিল চামচ, লবণ আন্দাজমতো, সেমাই ভাঙা প্রয়োজনমতো, লেবুর খোসা কোরানো ১ টেবিল চামচ ও গরমমসলার গুঁড়া আধা চা-চামচ।</div><div style="background-color: white; color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;"><span class="jw_media_holder jwMediaContent alignright" id="media_5" style="display: inline-block; float: right; margin: 0px 0px 10px 10px; max-width: 100%; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; text-align: inherit; width: 250px;"><img alt="মাছের কাবাব" itemprop="image" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/250x0x1/uploads/media/2015/09/28/0ad6a419f86599170b880e744864d9b9-11.jpg" style="float: left; margin: 0px; max-width: 100%; outline: 0px; padding: 0px;" width="250" /></span><span class="underline" style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-decoration: underline;">প্রণালি</span></strong><br />কড়াইয়ে সরষের তেল গরম করে প্রথমে আদা কুচি দিয়ে ভাজতে হবে। এরপর তাতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে হালকা ভেজে মাছ দিয়ে ভুনে নিন। এবার দুধে ভিজিয়ে রাখা পাউরুটির কোনাগুলো দিন। ভুনুন, এবার গরমমসলা ও কাঁচা মরিচ দিন, ভুনে নিয়ে চুলা বন্ধ করে তাতে লেবুর খোসা কোরানো দিন। লেবুর রস দিন, এবার ঠান্ডা করে নিয়ে টিকিয়া কাবাবের মতো কাবাব বানান। এবার ডিমে ডুবিয়ে উপরে সেমাইয়ের প্রলেপ দিন ও ডুবো তেলে ভাজুন।</div><div style="background-color: white; color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><br /></div><div style="background-color: white; color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;">প্রথম আলো পত্রিকা থেকে সংগৃহীত </div></div>

মাছে অন্য স্বাদ

0 September 30, 2015

আল্পনা হাবিবমাছের ঝোল আর ভাজা মাছ-এসব তো রোজকার মেন্যু। মাছ দিয়েও তৈরি করা যায় নানা ধরনের কোফতা-কাবাব। তেমনই কয়েকটি পদের রেসিপি থাকছে এখানেফলি মাছের কোফতাউপকরণফলিমাছবাটা (কাঁটা ছাড়িয়ে) ২ কাপ, ডিমের সাদা অংশ ৪টা, জিরা আধা চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ২ ট… Read more »

Read more »

সবজি আর মাছে নতুন স্বাদ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div style="color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;">নতুন নতুন সবজি নামতে শুরু করেছে। তাই এখন সবজি আর মাছ নতুন স্বাদ এনে দেবে। দেখে নিন সিতারা ফিরদৌসের দেওয়া কয়েকটি রেসিপি।</div><div style="color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;"><span class="jw_media_holder jwMediaContent alignleft" id="media_0" style="display: inline-block; float: left; margin: 0px 10px 10px 0px; max-width: 100%; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; text-align: inherit; width: 350px;"><img alt="টাটকিনি মাছের ভাপে ভুনা" itemprop="image" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/350x0x1/uploads/media/2015/09/29/de50e8c1e71a28111777b2670af9d29c-19.jpg" style="float: left; margin: 0px; max-width: 100%; outline: 0px; padding: 0px;" width="350" /></span>টাটকিনি মাছের ভাপে ভুনা</strong><br /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">উপকরণ:</strong> টাটকিনি মাছ (মাঝারি) ৬-৭টি, পেঁয়াজবাটা ২ টেবিল চামচ, আদাবাটা আধা চা-চামচ, রসুনবাটা আধা চা-চামচ, কাঁচা মরিচবাটা ১ টেবিল চামচ, সিরকা ১ টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়া আধা চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, সরিষার তেল ২ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ ও ধনেপাতা ২ টেবিল চামচ।<br /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">প্রণালি:</strong> মাছ কেটে ধুয়ে পরিষ্কার করে মাছের গায়ে ছুরি দিয়ে দাগ কেটে ধনেপাতা ও লেবুর রস বাদে সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে মাছের গায়ে লাগিয়ে ২ ঘণ্টা ফ্রিজে রাখতে হবে। ঢাকনা ঠিকমতো বন্ধ হয় এ রকম একটি বাটিতে মাছ সাজিয়ে ঢাকনা ভালোমতো এটে অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল দিয়ে মুড়িয়ে অন্য একটি পাত্রে পানি দিয়ে পাত্রের ওপর স্টিমার বসিয়ে তার মধ্যে মাছের পাত্র রেখে স্টিমারের মুখ ঢেকে ৩০-৪০ মিনিট মাঝারি জ্বালে রান্না করতে হবে। লেবুর রস ও ধনেপাতা দিয়ে পাঁচ মিনিট রেখে চুলা থেকে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করতে হবে।</div><div style="color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;"><span class="jw_media_holder jwMediaContent alignright" id="media_1" style="display: inline-block; float: right; margin: 0px 0px 10px 10px; max-width: 100%; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; text-align: inherit; width: 350px;"><img alt="সবজিতে বাচা মাছের ঝোল" itemprop="image" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/350x0x1/uploads/media/2015/09/29/c386dd0cefa585eddb5f95bbf3dde7de-21.jpg" style="float: left; margin: 0px; max-width: 100%; outline: 0px; padding: 0px;" width="350" /></span>সবজিতে বাচা মাছের ঝোল</strong><br /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">উপকরণ:</strong> বাচা মাছ ৫০০ গ্রাম, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, পেঁয়াজবাটা ১ টেবিল চামচ, জিরাবাটা ১ চা চামচ, হলুদ গুঁড়া আধা চা-চামচ, মরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, ফুলকপি ১টি, শিম ৮-১০টি, টমেটো ২টি, ধনেপাতা ২ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ ফালি ৫-৬টি, সিরকা ১ টেবিল চামচ ও তেল ৩ টেবিল চামচ।<br /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">প্রণালি:</strong> মাছ কেটে, ধুয়ে পরিষ্কার করে মাছের গায়ে ছুরি দিয়ে দাগ কেটে সিরকা, সামান্য হলুদ ও লবণ মাখিয়ে ৩০-৩৫ মিনিট রাখতে হবে। তেল গরম করে পেঁয়াজ হালকা বাদামি করে ভেজে সব বাটা মসলা, গুঁড়া মসলা ও লবণ দিয়ে কষিয়ে মাছ দিয়ে অল্প আঁচে পাঁচ মিনিট রান্না করে মাছ উঠিয়ে রেখে ওই তেলে ও মসলায় ফুলকপি ও শিম দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে টমেটো, কাঁচা মরিচ, লবণ ও গরম পানি দিতে হবে। সবজি সেদ্ধ হয়ে ঝোল কমে এলে ধনেপাতা দিয়ে অল্প জ্বালে কিছুক্ষণ রেখে নামাতে হবে।</div><div style="color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;"><span class="jw_media_holder jwMediaContent alignleft" id="media_2" style="display: inline-block; float: left; margin: 0px 10px 10px 0px; max-width: 100%; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; text-align: inherit; width: 350px;"><img alt="পালং মাখনি" itemprop="image" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/350x0x1/uploads/media/2015/09/29/4f1973784f42b825a5029f8736896372-20.jpg" style="float: left; margin: 0px; max-width: 100%; outline: 0px; padding: 0px;" width="350" /></span>পালং মাখনি</strong><br /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">উপকরণ:</strong> পালংশাক আধা কেজি, রসুন কুচি ২ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ ফালি ৪-৫টি, টমেটো ১টি, মেথি ১ চিমটি, পোলাও চালের গুঁড়া ১ টেবিল চামচ, মাখন ২ টেবিল চামচ ও লেবুর রস ১ টেবিল চামচ।<br /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">প্রণালি:</strong> পালংশাক ও টমেটো ধুয়ে টুকরো করে রাখতে হবে। ১ টেবিল চামচ মাখন গরম করে তাতে মেথির ফোড়ন দিয়ে পেঁয়াজ, রসুন, কাঁচা মরিচ ভেজে টমেটো ও শাক দিয়ে ভাজতে হবে। পোলাও চালের গুঁড়া অল্প পানিতে গুলে শাকের ওপর ছড়িয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে লেবুর রস ও মাখন দিয়ে নামাতে হবে।</div><div style="color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;"><span class="jw_media_holder jwMediaContent alignright" id="media_3" style="display: inline-block; float: right; margin: 0px 0px 10px 10px; max-width: 100%; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; text-align: inherit; width: 350px;"><img alt="লাউ চিংড়ি" itemprop="image" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/350x0x1/uploads/media/2015/09/29/09314378bfdbb45c1d2fb1925fbb59df-22.jpg" style="float: left; margin: 0px; max-width: 100%; outline: 0px; padding: 0px;" width="350" /></span>লাউ চিংড়ি</strong><br /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">উপকরণ:</strong> মাঝারি আকারের লাউ ১টি, মাঝারি চিংড়ি আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, রসুন কুচি ১ টেবিল চামচ, তেল ২ টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়া সিকি চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, টমেটো ১টি, কাঁচা মরিচ ২টি ও ধনেপাতা ২ টেবিল চামচ।<br /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">প্রণালি:</strong> লাউ টুকরো করে নিতে হবে। তেল গরম করে পেঁয়াজ-রসুন ভেজে চিংড়ি দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে লাউ দিয়ে ঢেকে রান্না করতে হবে। লাউ সেদ্ধ হওয়ার জন্য প্রয়োজনে গরম পানি দিতে হবে। টমেটো দিতে হবে। ঝোল কমে এলে ধনেপাতা কাঁচা মরিচ দিয়ে নামাতে হবে।</div><div style="color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;"><span class="jw_media_holder jwMediaContent alignleft" id="media_4" style="display: inline-block; float: left; margin: 0px 10px 10px 0px; max-width: 100%; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; text-align: inherit; width: 350px;"><img alt="বেগুন পোস্ত" itemprop="image" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/350x0x1/uploads/media/2015/09/29/4242a06c5564e3df0384a00c6f2c1710-24.jpg" style="float: left; margin: 0px; max-width: 100%; outline: 0px; padding: 0px;" width="350" /></span>বেগুন পোস্ত</strong><br /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">উপকরণ:</strong> মাঝারি আকারের গোল বেগুন ২টি, লবণ স্বাদমতো, হলুদ গুঁড়া আধা চা-চামচ, পোস্তবাটা ২ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচবাটা ২ চা-চামচ, পুদিনাপাতা কাটা ১ টেবিল চামচ, টকদই ২ কাপ, গোলমরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ, জিরা টালা গুঁড়া ১ চা-চামচ, চিনি ১ চা-চামচ, তিল ১ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো এবং ভাজার জন্য তেল পরিমাণমতো।<br /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">প্রণালি:</strong> বেগুন ধুয়ে গোল চাক করে কেটে সামান্য হলুদ, অর্ধেকটা পোস্তবাটা ও কাঁচা মরিচবাটা ও সামান্য লবণ দিয়ে মাখিয়ে কিছুক্ষণ ঢেকে রেখে তেলে ভেজে সার্ভিং ডিশে সাজিয়ে রাখতে হবে। দইয়ের সঙ্গে বাকি সব উপকরণ মিশিয়ে বেগুনের ওপর ছড়িয়ে কিছুক্ষণ ঢেকে রেখে পরিবেশন করতে হবে।</div><div style="color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;"><span class="jw_media_holder jwMediaContent alignright" id="media_5" style="display: inline-block; float: right; margin: 0px 0px 10px 10px; max-width: 100%; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; text-align: inherit; width: 350px;"><img alt="মুলার ডালনা" itemprop="image" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/350x0x1/uploads/media/2015/09/29/6d6909f0034b21668c49ec8e4bafac6a-23.jpg" style="float: left; margin: 0px; max-width: 100%; outline: 0px; padding: 0px;" width="350" /></span>মুলার ডালনা</strong><br /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">উপকরণ:</strong> মুলা কুচি ২ কাপ, কাঁচা মুগডাল আধা কাপ, মসুর ডাল আধা কাপ, আদাবাটা আধা চা-চামচ, রসুনবাটা আধা চামচ, হলুদ গুঁড়া সিকি চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, তেজপাতা ১টি, টমেটো ২টি।<br /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">প্রণালি:</strong> মুগ ও মসুর ডাল ধুয়ে টমেটো ও মুলা বাদে সব উপকরণ মিশিয়ে তিন কাপ আন্দাজ পানি দিয়ে মাঝারি জ্বালে রান্না করতে হবে। ডাল আধা সেদ্ধ হলে মুলা দিয়ে রান্না করতে হবে। মুলা সেদ্ধ হলে টমেটো দিতে হবে। ঝোল কমে এলে বাগার দিতে হবে।<br /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">বাগারের উপকরণ:</strong> পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ ফালি ২-৩টা, তেল ৩ টেবিল চামচ, কুচো চিংড়ি ২ টেবিল চামচ।<br /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">প্রণালি:</strong> তেল গরম করে রসুন ও পেঁয়াজ ভেজে চিংড়ি দিয়ে ভাজা ভাজা হলে কাঁচা মরিচ দিয়ে মুলা ডাল ঢেলে দিতে হবে।<br /><br /><span style="color: black; font-family: 'Times New Roman'; font-size: xx-small; line-height: normal;">সংগৃহীত  প্রথম আলো  থেকে</span></div></div>

সবজি আর মাছে নতুন স্বাদ

0 September 30, 2015

নতুন নতুন সবজি নামতে শুরু করেছে। তাই এখন সবজি আর মাছ নতুন স্বাদ এনে দেবে। দেখে নিন সিতারা ফিরদৌসের দেওয়া কয়েকটি রেসিপি।টাটকিনি মাছের ভাপে ভুনাউপকরণ: টাটকিনি মাছ (মাঝারি) ৬-৭টি, পেঁয়াজবাটা ২ টেবিল চামচ, আদাবাটা আধা চা-চামচ, রসুনবাটা আধা চা-চামচ, কাঁচা… Read more »

Read more »

ভয়ংকর বিষধর ‘রাসেল ভাইপার’

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div style="text-align: left;"> </div> <div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhMX6EHemUrfnNl1JTqkWrxC_Xio93SgdOse_HOO-No2lmQWBDAtLIE4s7K4DLOcwdpohOzV23UHEDQFwHvQdj4bC1v0s8zVjzpIiiquHps4iJXXWTD2l0ZW9CxROJ4J-EhWNzJHJq61rkS/s1600/250px-Daboia_russelii_A_Chawla01.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="ভয়ংকর বিষধর ‘রাসেল ভাইপার’" border="0" data-original-height="188" data-original-width="250" height="481" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhMX6EHemUrfnNl1JTqkWrxC_Xio93SgdOse_HOO-No2lmQWBDAtLIE4s7K4DLOcwdpohOzV23UHEDQFwHvQdj4bC1v0s8zVjzpIiiquHps4iJXXWTD2l0ZW9CxROJ4J-EhWNzJHJq61rkS/s640/250px-Daboia_russelii_A_Chawla01.jpg" title="ভয়ংকর বিষধর ‘রাসেল ভাইপার’" width="640" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">ভয়ংকর বিষধর ‘রাসেল ভাইপার’(ছবি উইকেপেডিয়া থেকে নেয়া) </td></tr> </tbody></table> <br /> বরেন্দ্র অঞ্চলে প্রায় ২৫ বছর পর আবার ভয়ংকর বিষধর সাপ রাসেল ভাইপারের দেখা মিলছে। ইতিমধ্যে এই সাপের কামড়ে অসুস্থ তিনজনের হাত-পা কেটে ফেলেও বাঁচানো যায়নি। অপর একজনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।<br /> <br /> আট দিন ধরে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসার পর গতকাল সোমবার এক রোগীকে সাধারণ ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা হয়েছে। এই ওয়ার্ডে আসার পরে তাঁর অবস্থার অবনতি হয়েছে।<br /> <br /> রাজশাহী মেডিকেল কলেজের চিকিৎসক সূত্র জানায়, ২০-২৫ বছর পরে বিলুপ্তপ্রায় এই সাপ বরেন্দ্র অঞ্চলে দেখা যাচ্ছে। গত ডিসেম্বর মাসে রাজশাহীর তানোরের শিবরামপুর গ্রাম থেকে জার্মানির আন্তর্জাতিক বিষ গবেষণা কেন্দ্রের একটি দল পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য দুটি সাপ ধরে নিয়ে যায়। একটি সাপ রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তৎকালীন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ আজিজুল হক আজাদ নমুনা হিসেবে তাঁর কার্যালয়ে রেখেছিলেন। তিনিই বলেছিলেন, প্রায় ২৫ বছর পর এই সাপ আবার দেখা যাচ্ছে। এই সাপে কামড় দিলে দ্রুত মানুষের শরীরে রক্ত জমাট বেঁধে যায়। চিকিৎসা দেওয়ার প্রায় সময় পাওয়া যায় না। এই সাপ দু-তিন ফুট লম্বা হয়। বছরে দুবার ২০ থেকে ৩০টি ডিম দেয়।<br /> <br /> গোদাগাড়ী উপজেলার রাজাবাড়ি গ্রামের কৃষক আবদুর রউফ বলেন, তাঁদের এলাকায় নদীর ধারে প্রায় এ ধরনের সাপ দেখা যাচ্ছে। কয়েক মাস আগে স্থানীয় জেলেদের জালে এ ধরনের একটি সাপ ধরা পড়ে। সাপটি ভীষণ গর্জন করছিল। এ রকম সাপ এলাকায় আগে কোনো দিন দেখা যায়নি। রাজশাহী চিড়িয়াখানায় খবর দেওয়া হলে সেখানকার লোকজন এসে বলেন, এমন ভয়ংকর সাপ পরিচর্যা করার মতো ব্যবস্থাপনা চিড়িয়াখানায় নেই। পরে জালসহ সাপ নদীতে ফেলে দেওয়া হয়। মাস দেড়েক আগে একজনকে তাড়া করলে তাঁরা একই ধরনের আরেকটি সাপ ধরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। তখন চিকিৎসকেরা বলেছিলেন, এই সাপের নাম ‘রাসেল ভাইপার’। তিনি বলেন, গত দুই মাসে তাঁদের এলাকায় দুজন সাপের কামড়ে মারা গেছেন। তাঁদের হাসপাতালে নেওয়ার সময় পাওয়া যায়নি। রাতের কারণে সাপও শনাক্ত করা যায়নি।<br /> <br /> রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ১১ জুন চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার বরেন্দ্র গ্রামের কৃষক আব্বাস উদ্দিনের ছেলে আনোয়ার হোসেনের (২০) হাতের আঙুলে এই সাপে কামড় দেয়। তাঁকে আট দিন হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। পরে হাতের আঙুলে পচন ধরে। তাঁর হাত কেটে ফেলার পর সারা শরীরে পচন ছড়িয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত তাঁকে আর বাঁচানো সম্ভব হয়নি।<br /> <br /> গত বছরের ১৩ নভেম্বর রাজশাহীর তানোর উপজেলার শিবরামপুর গ্রামের নওশাদ আলীর ছেলের আজিম উদ্দিনের (২৬) পায়ে এই সাপ কামড় দেয়। তাঁকেও নয় দিন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসা দেওয়া হয়। কিন্তু একইভাবে তাঁর পায়ের ক্ষতস্থানে পচন ধরে। পা কেটে ফেলার পরেও তাঁর মৃত্যু হয়।<br /> <br /> গত বছরের ১ জুন নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলার আগ্রাদ্বিগুণ গ্রামের জামাল উদ্দিন এই সাপের কামড়ে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। একইভাবে তাঁরও মৃত্যু হয়েছে। তবে তাঁকে সে সময় আইসিইউতে ভর্তি করা হয়নি।<br /> <br /> এরপর ২১ সেপ্টেম্বর রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার খরচাকা গ্রামের মোহাম্মদ নান্টুর স্ত্রী শামীমা আক্তারকে পদ্মা নদীর ধারে সাপে কামড় দেয়। স্থানীয় লোকজন সাপটির গায়ে ফলা ঢুকিয়ে ধরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন।<br /> <br /> হাসপাতালের আইসিইউর চিকিৎসক গোলাম মোস্তফা বলেন, তিনি সাপ দেখেই চিনতে পারেন। এটি সেই ‘রাসেল ভাইপার’। তিনি সঙ্গে সঙ্গে রোগীকে আইসিইউতে ভর্তি করেন। তিনি বলেন, আগের দুজন রোগীর হাত-পা কেটেও বাঁচানো যায়নি। আগেই তাঁদের কিডনি অচল হয়ে গিয়েছিল। সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে তিনি এই রোগীর চিকিৎসা দিতে থাকেন। চিকিৎসায় রোগী প্রায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন। তাঁকে গতকাল সোমবার হাসপাতালের সাধারণ ওয়ার্ডে পাঠানো হয়েছে। তিনি এখন হাসপাতালের ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের ২১ নম্বর শয্যায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন।<br /> <br /> তবে গতকাল বিকেলে রোগী শামীমা আক্তারের বোন রুমা খাতুন বলেন, তাঁদের রোগী এখনো সুস্থ হননি। সাধারণ ওয়ার্ডে নিয়ে আসার পরে তাঁর পা কিছুটা ফুলে গেছে। তিনি বসতেও পারছেন না, হাঁটতেও পারছেন না। এই ওয়ার্ডের চিকিৎসকেরা ছুটি দিতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তাঁরা ছুটি নিতে রাজি হননি।<br /> <br /> এ ব্যাপারে চিকিৎসক গোলাম মোস্তফা বলেন, তাঁকে আইসিইউ থেকে ছেড়ে দেওয়ার সময়ই তিনি বলে দিয়েছেন, এ রকম কিছু হলে আবার তাঁরা তাঁকে আইসিইউতে নিয়ে আসবেন।<br /> <br /> গোলাম মোস্তফা বলেন, রাসেল ভাইপার সাপের কামড়ে অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসার জন্য তাঁরা সম্প্রতি একটি যন্ত্র পেয়েছেন। বাংলাদেশে শুধু রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেই এই যন্ত্র দেওয়া হয়েছে। তবে যন্ত্রটি চালানোর জন্য প্রতি ৭২ ঘণ্টায় একটি করে সার্কিটের প্রয়োজন পড়ে। সেটির দাম ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা। সরকারিভাবে এই সার্কিটের কোনো সরবরাহ নেই।<br /> <br /> <span style="font-size: xx-small;">সংগৃহীত  প্রথম আলো  থেকে</span></div> </div>

ভয়ংকর বিষধর ‘রাসেল ভাইপার’

0 September 29, 2015

ভয়ংকর বিষধর ‘রাসেল ভাইপার’(ছবি উইকেপেডিয়া থেকে নেয়া)  বরেন্দ্র অঞ্চলে প্রায় ২৫ বছর পর আবার ভয়ংকর বিষধর সাপ রাসেল ভাইপারের দেখা মিলছে। ইতিমধ্যে এই সাপের কামড়ে অসুস্থ তিনজনের হাত-পা কেটে ফেলেও বাঁচানো যায়নি। অপর একজনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে… Read more »

Read more »

পার্বত্য অঞ্চলের মুরগি কেবাং

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div class="palo_web_news_div" style="border-bottom-color: rgb(61, 180, 174); border-bottom-style: solid; border-bottom-width: 3px; border-top-color: rgb(61, 180, 174); border-top-style: solid; border-top-width: 3px; color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 20px; line-height: 28px; margin: 0px 0px 10px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 10px;"><img alt="মুরগি কেবাং" border="0" itemprop="image" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/400x0x1/uploads/media/2015/09/21/8e5472df3f093a1d73756ef1f5a90714-Untitled-1-copy.jpg" style="margin-top: 0px; max-width: 100%; outline: 0px; padding: 0px;" width="400" />চট্টগ্রামে গিয়ে মেজবানি মাংস খেয়েছেন কিংবা সিলেটে গিয়ে সাতকরার রান্না! বাংলাদেশের একেক অঞ্চলে আছে বিশেষ বিশেষ খাবার, যে খাবারগুলোর সঙ্গে এক হয়ে গেছে সেই অঞ্চলের নাম। পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে বাঁশের মধ্যে রান্না করা খাবারের জনপ্রিয়তা বেশ। তেমনই একটি খাবার মুরগি কেবাং। চিত্রশিল্পী কনকচাঁপা চাকমা রেসিপি দিলেন মুরগি কেবাংয়ের।</div><div class="palo_content_color_size" style="color: #0148b1; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 20px; line-height: 24px; margin: 0px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><div style="margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;"><br /></strong><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">উপকরণ</strong></div></div><div style="margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><span style="color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif;"><span style="line-height: 24px;">মুরগি আধা কেজি, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, আদাবাটা ২ চা-চামচ, লবণ সিকি চামচ, হলুদ গুঁড়া পরিমাণমতো, কাঁচা মরিচ (আধা বাটা) ৩ চামচ, পেঁয়াজ বড় ২টি ও ধনেপাতা পরিমাণমতো।</span></span><br /><span style="color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif;"><span style="line-height: 24px;">১৮ বা ২০ ইঞ্চি লম্বা একটি বাঁশের চোঙা, কলাপাতা বাঁশের মুখ বন্ধ করার জন্য, সয়াবিন তেল ২ টেবিল চামচ।</span></span></div><div style="color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><span class="jw_media_holder jwMediaContent alignright" id="media_1" style="display: inline-block; float: right; margin: 0px 0px 10px 10px; max-width: 100%; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; text-align: inherit; width: 400px;"></span><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;"><span class="underline" style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-decoration: underline;">প্রণালি: </span></strong>মুরগি ছোট টুকরা করে কেটে ধুয়ে নিয়ে তার মধ্যে রসুনবাটা, আদাবাটা, লবণ, হলুদ গুঁড়া, কাঁচা মরিচবাটা, পেঁয়াজ কুচি, ধনেপাতা (মাঝারি সাইজের কাটা) ও সয়াবিন তেল মিশিয়ে মাংসের টুকরাগুলো ভালোভাবে মাখতে হবে। ১৫ মিনিট মাখিয়ে রাখার পরে বাঁশের চোঙাটি ধুয়ে (ভেতরে পানি দিয়ে) তার মধ্যে মেশানো উপকরণসহ মুরগি ভরে দিতে হবে। এবার কলাপাতার টুকরা দুই ভাঁজ করে চানাচুরের কোনাকৃতি ঠোঙার মতো করে বানিয়ে বাঁশের মুখটি বন্ধ করে কয়লার চুলায় এটি আস্তে করে অল্প আঁচে ঘুরিয়ে মাংস সেদ্ধ করে নিতে হবে। জ্বলন্ত আগুনে না দিয়ে আঁচ পড়ে যাওয়া জ্বলন্ত কয়লার মধ্যে মাংস সেদ্ধ হবে ভালো। বাঁশের ভেতরে যখন মাংস সেদ্ধ হতে থাকবে, তখন কলাপাতার ঢাকনা খুলে লবণ চেখে নিতে পারেন। এভাবে ৪৫ মিনিট কয়লার আগুনে মাংস সেদ্ধ হয়ে যাবে। গরম-গরম পরিবেশ করলে খেতে সুস্বাদু লাগবে।</div><div style="color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><span class="jw_media_holder jwMediaContent" id="media_2" style="display: inline-block; margin: 0px 0px 10px; max-width: 100%; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; width: 643px;"><img alt="মুরগি কেবাং" itemprop="image" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/643x0x1/uploads/media/2015/09/21/4d83438f2232a5dd91b697bbd7388081-Untitled-2-copy.jpg" style="float: left; margin: 0px; max-width: 100%; outline: 0px; padding: 0px;" width="643" /><span class="jw_media_caption" style="background: url(http://paimages.prothom-alo.com/contents/themes/public/style/images/transparent_black_shade_1x1.png) repeat; bottom: 0px; display: inline; height: 24px; left: 0px; margin: 0px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 5px; position: absolute; right: 0px;">মুরগি কেবাং</span></span></div></div>

পার্বত্য অঞ্চলের মুরগি কেবাং

0 September 23, 2015

চট্টগ্রামে গিয়ে মেজবানি মাংস খেয়েছেন কিংবা সিলেটে গিয়ে সাতকরার রান্না! বাংলাদেশের একেক অঞ্চলে আছে বিশেষ বিশেষ খাবার, যে খাবারগুলোর সঙ্গে এক হয়ে গেছে সেই অঞ্চলের নাম। পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে বাঁশের মধ্যে রান্না করা খাবারের জনপ্রিয়তা বেশ। তেমনই একটি… Read more »

Read more »

খুলনার চুইঝালে গরুর মাংস

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div class="palo_web_news_div_green_border " style=" border-bottom-color: rgb(61, 180, 174); border-bottom-style: solid; border-bottom-width: 1px; border-top-color: rgb(61, 180, 174); border-top-style: solid; border-top-width: 8px; color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 20px; line-height: 28px; margin: 0px 0px 10px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 10px;"><a href="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/400x0x1/uploads/media/2015/09/21/beb7bfbb4c95025f794fde3330d4358a-Untitled-1-copy.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="চুইঝালে গরুর মাংস" border="0" itemprop="image" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/400x0x1/uploads/media/2015/09/21/beb7bfbb4c95025f794fde3330d4358a-Untitled-1-copy.jpg" style="margin-top: 0px; max-width: 100%; outline: 0px; padding: 0px;" width="400" /></a><div style="margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;">চট্টগ্রামে গিয়ে মেজবানি মাংস খেয়েছেন কিংবা সিলেটে গিয়ে সাতকরার রান্না! বাংলাদেশের একেক অঞ্চলে আছে বিশেষ বিশেষ খাবার, যে খাবারগুলোর সঙ্গে এক হয়ে গেছে সেই অঞ্চলের নাম। তেমনি খুলনা অঞ্চলে খাবারে চুইঝাল নামের মসলার ব্যবহার বেশ জনপ্রিয়। চুইঝালের একটি খাবারের রেসিপি দিয়েছেন <strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;">শরিফুন হাসান</strong></div></div><div style=" color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;"><span class="underline" style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-decoration: underline;">উপকরণ<span class="jw_media_holder jwMediaContent alignright" id="media_1" style="display: inline-block; float: right; margin: 0px 0px 10px 10px; max-width: 100%; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; text-align: inherit; width: 400px;"></span></span></strong>গরুর মাংস ২ কেজি, রসুন কুচি ১ কাপ, পেঁয়াজ আধা কাপ, জিরা ২ টেবিল চামচ, শুকনা মরিচ গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, আদাবাটা ১ টেবিল চামচ, এলাচি ৪ টি, দারুচিনি ২ টি, তেজপাতা ৩-৪ টি, তেল ১ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, লবঙ্গ ৪-৫ টি, ভাজা মসলা (ধনে, জিরা, এলাচি ও দারুচিনি) ১ টেবিল চামচ, চুইঝাল ২৫০ গ্রাম (বা ইচ্ছামতো) ও হলুদ ২ চা-চামচ।<br style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;" /><br style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;" /><strong style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px;"><span class="underline" style="margin: 0px; outline: 0px; padding: 0px; text-decoration: underline;">প্রণালি</span></strong>প্রথমে গরুর মাংসের চর্বি ফেলে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। তারপর সব (চুইঝাল ও ভাজা মসলা বাদে) মসলা দিয়ে চুলায় চড়াতে হবে। এরপর মাংস কষাতে হবে। মাংস যখন তেলের ওপরে আসবে, তখন ৫০০ গ্রাম গরম পানি দিয়ে আবার ২০ মিনিট কষাতে হবে। মাংস আধা সেদ্ধ হলে চুইঝাল দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। মাংস সেদ্ধ হলে ভাজা মসলা দিয়ে নামিয়ে রুটি, পরোটা ও গরম ভাত দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।</div><div style=" color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;"><br /></div><div style=" color: #222222; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda, FallbackBengaliFont, Helvetica, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 24px; margin-bottom: 16px; outline: 0px; overflow: hidden; padding: 0px;">পোস্টটি নেয়া হয়েছে <a href="http://www.prothom-alo.com/life-style/article/637918/%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A7%81%E0%A6%87%E0%A6%9D%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B8" rel="nofollow" target="_blank">প্রথম আলো</a></div></div>

খুলনার চুইঝালে গরুর মাংস

0 September 23, 2015

চট্টগ্রামে গিয়ে মেজবানি মাংস খেয়েছেন কিংবা সিলেটে গিয়ে সাতকরার রান্না! বাংলাদেশের একেক অঞ্চলে আছে বিশেষ বিশেষ খাবার, যে খাবারগুলোর সঙ্গে এক হয়ে গেছে সেই অঞ্চলের নাম। তেমনি খুলনা অঞ্চলে খাবারে চুইঝাল নামের মসলার ব্যবহার বেশ জনপ্রিয়। চুইঝালের একটি খাব… Read more »

Read more »