স্টেভিয়া ডায়াবেটিস রুগীদের চিনির বিকল্প

<img alt="স্টেভিয়া ডায়াবেটিস রুগীদের চিনির বিকল্প" height="361" src="https://lh3.googleusercontent.com/d/1mMTmSDn5l59IYxS4-Kdpz2QqqYy3sN1m=w640-h361?authuser=0" width="640" /> <div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div style="background-color: white; color: #666666; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> স্টেভিয়া ডায়াবেটিস রুগীদের চিনির বিকল্প । চিনি অপেক্ষা ৪০ গুন মিষ্টি এই স্টেভিয়া গাছ। ৪/৫ টি গাছ থাকলে সারা বছর চা খাবার চিনি কেনা লাগবে না ।</div> <div style="background-color: white; color: #666666; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; margin-top: 1em;"> এটি মিষ্টি গুল্ম<span class="text_exposed_show" style="display: inline; font-family: inherit;"> জাতীয় ভেষজ গাছ। এটি কষ্টসহিষ্ণু বহু বর্ষজীবী এবং ৬০-৭৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। পাতা বর্ষাকৃতি, ফুল সাদা এবং বীজ ক্ষুদ্রাকৃতি। পাতাগুলো বিপরীত দিকে অবস্থিত, খাজকাটা, আঁশালো ও গাঢ় সবুজ। ফুলগুলো সাদা, নলাকৃতি এবং উভয়লিঙ্গ। পৃথিবীতে ২৪০টির মতো প্রজাতি এবং ৯০টির মতো জাত আছে। গাছটির অনেক শাখা-প্রশাখা হয়। মোটা মূল মাটির নিচের দিকে যায় এবং চিকন মূলগুলো মাটির উপরে থাকে। গাছগুলো সুগন্ধ ছড়ায় না কিন্তু পাতাগুলো মিষ্টি। স্টেভিয়ার পাতা চিনি অপেক্ষা ৩০-৪০ গুণ এবং পাতার স্টেভিয়াসাইড চিনি অপেক্ষা ৩০০ গুণ বেশি মিষ্টি। এটি স্বল্পদীর্ঘ দিবস উদ্ভিদ। স্টেভিয়ার গাছ সহজে চাষ করা যায়। চিনির বিকল্প হিসেবে জিরো ক্যালরি স্টেভিয়ার পাতা ব্যবহার করা যায়।</span></div><div style="background-color: white; color: #666666; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; margin-top: 1em;"><span class="text_exposed_show" style="display: inline; font-family: inherit;"><br /></span></div> <div class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #666666; display: inline; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif;"> <h3 style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em; text-align: left;"><b> ইতিহাস: </b></h3><div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;">স্টেভিয়ার আদি নিবাস প্যারাগুয়ে। ১৯৬৪ সালে প্যারাগুয়েতে প্রথম বাণিজ্যিক চাষাবাদ শুরু। জাপানে শুরু হয় ১৯৬৮ সালে। তখন থেকে বিভিন্ন দেশে বিশেষত ব্রাজিল, কলম্বিয়া, পেরু, চীন, কোরিয়া, আমেরিকা, কানাডা, ইসরাইল, মেক্সিকো, থাইল্যান্ড, মালেশিয়াসহ প্রভৃতি দেশে এটি ফসল হিসেবে চাষাবাদ শুরু হয়। ১৮৮৭ সালে সুইজারল্যান্ডের উদ্ভিদ বিজ্ঞানী ড. এম এস বার্টনি স্টেভিয়াকে প্রথম পরিচয় করিয়ে দেন। খাবার মিষ্টি করতে জাপানে ৪০ বছর ধরে স্টেভিয়া ব্যবহার হচ্ছে। দক্ষিণ আমেরিকায়ও দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার হচ্ছে। ২০১১ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়ন স্টেভিয়া ব্যবহারের ছাড়পত্র দিয়েছে। প্যারাগুয়ের গুরানি ইন্ডিয়ান নামক উপজাতি একে বলে ‘কা-হি-হি’ অর্থাৎ ‘মধু গাছ’। আফ্রিকায় এটি ‘মধু পাতা’ বা ‘চিনি পাতা’ নামে পরিচিত। এছাড়া থাইল্যান্ডে ‘মিষ্টি ঘাস’, জাপানে ‘আমাহা সুটেবিয়া’ ও ভারতে ‘মধু পারানি’ নামে অভিহিত। সম্প্রতি বাংলাদেশে ব্র্যাক নার্সারি ‘ব্র্যাক ওষুধি-১১’ নামে এর টিস্যু কালচার চারা বাজারজাত করছে।</div><div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"><br /></div> <h3 style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em; text-align: left;"> গুণাবলি: </h3><div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;">স্টেভিয়ায় অ্যাসপার্টেম, সেকারিন, সুক্রলস বা কৃত্রিম মিষ্টি জাতীয় কোন জিনিস নেই। স্টেভিয়ার মধ্যে কোন কার্বোহাইড্রেট কিংবা ক্যালরি নেই। তাই এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য চিনির সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক বিকল্প। এছাড়া এরমধ্যে রয়েছে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস বিনষ্টকারী প্রাকৃতিক রাসায়নিক উপাদান।</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> উপকারিতা: ক্যালরিমুক্ত এ মিষ্টি ডায়াবেটিস রোগী সেবন করলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ পরিবর্তন হয় না। উচ্চরক্তচাপ প্রতিরোধ করে। যকৃত, অগ্ন্যাশয় ও প্লীহায় পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। স্টেভিওসাইড অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নিঃসরণে সহায়তা করে। ত্বকের ক্ষত নিরাময় ও দাঁতের ক্ষয় রোধ করে। ই.কলিসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দমন করে। খাদ্য হজমে সহায়তা করে। স্টেভিয়ায় কোন ক্যালরি না থাকায় স্থূলতা রোধ করে। শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে। মিষ্টি জাতীয় খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায়। খাবারের গুণাগুণ বাড়ায় ও সুগন্ধ আনে। সুস্থতা ও সতেজতাবোধ সৃষ্টি করে। ব্যাকটেরিয়া সাইডাল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। স্কিন কেয়ার হিসেবে কাজ করে, বিধায় ত্বকের কোমলতা এবং লাবণ্য বাড়ায়। স্বাদ বৃদ্ধিকারক হিসেবে কাজ করে।</div> <h4 style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em; text-align: left;"><br /></h4><h4 style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em; text-align: left;"> ব্যবহার:</h4><div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> এটি চা, কফি, মিষ্টি, দই, বেকড ফুড, আইসক্রিম, কোমল পানীয় ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এটি ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। স্টেভিয়ার সবুজ ও শুকনো পাতা সরাসরি চিবিয়ে কিংবা চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়। পাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে বোতলে সংরক্ষণ করা যায়। পাতার গুঁড়ো দিয়ে মিষ্টান্ন তৈরি করে ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারেন। দীর্ঘদিন ব্যবহৃত এ ওষুধি গাছের কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া জানা যায়নি। জাপানে হালকা পানীয় কোকাকোলায় ব্যবহার করা হয়। এছাড়া কনফেকশনারি, ক্যান্ডিসহ বিভিন্ন খাবারে চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। চা-কফিতে স্টেভিয়ার ব্যবহার বিশ্বব্যাপী।</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> পাতা শুকানো: স্টেভিয়া পাতা সংগ্রহের পর সূর্যালোকে বা ড্রায়ারের মাধ্যমে পাতা শুকাতে হবে। পাতা শুকানোর জন্য কমপক্ষে ১২ ঘণ্টার সূর্যালোক প্রয়োজন হয়। পাতা শুকানোর পর ক্রাশ করে পাউডারে পরিণত করা হয়। এক্ষেত্রে কফি গ্রাইন্ডার কিংবা ব্লেন্ডার মেশিন ব্যবহার করা যেতে পারে। গরম পানিতে এক চতুর্থাংশ পাউডার মিশিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে স্টেভিয়া সিরাপ তৈরি করা যায়। এ সিরাপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হয়।</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> টবে চাষ: বাসা-বাড়িতে টবে বা পটে সহজেই স্টেভিয়া চাষ করা যায়। তবে গাছের টব রোদযুক্ত বারান্দায় বা ছাদে রাখতে হবে। টিস্যু কালচারের মাধ্যমে উৎপাদিত স্টেভিয়ার ছোট চারা নিষ্কাশনযুক্ত দো-আঁশ মাটিতে অথবা দো-আঁশ ও জৈব সার মিশ্রিত ৮-১০ ইঞ্চি মাটির টবে সারা বছর রোপণ করা যায়। এ গাছের চারা রোপণের ২৫-৩০ দিন পর পাতা সংগ্রহ করা যায়। গাছে ফুল আসার ২৫-৩০ দিন পর থেকে উপরের অংশ ধীরে ধীরে শুকিয়ে যায়। পরে গাছের গোড়া থেকে একসঙ্গে অনেক চারা বের হতে থাকে এবং ২০-২৫ দিন পর পুনরায় পাতা সংগ্রহ করা যায়।</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> সম্ভাবনা: স্টেভিয়ার গাছের ছোট চারা কেজিপ্রতি ৫০ টাকা এবং বড়গুলো ১০০ টাকা বিক্রি হয়। পাউডার প্রায় ৪,০০০ টাকা কেজি। স্টেভিয়া চাষ করে হেক্টরপ্রতি বছরে ৬-৮ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব। ভারতে বিভিন্ন কোম্পানি চুক্তিভিত্তিক চাষিদের চারা সরবরাহ করে থাকে এবং তাদের কাছ থেকে ন্যায্যমূল্যে স্টেভিয়া পাতা কিনে নেয়। আমাদের দেশে উত্তরাঞ্চলের বৃহত্তর রংপুরে একই পদ্ধতিতে তামাক চাষ করা হয়। এসব অঞ্চলে ক্ষতিকর তামাক চাষের পরিবর্তে স্টেভিয়া চাষ হতে পারে একটি লাগসই বিকল্প। বিশ্বব্যাপী ব্যাপক চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে স্টেভিয়া চাষ করে প্রচুর পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব।</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের ফসল উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আশরাফুজ্জামান বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বল্প পরিসরে শিক্ষা ও গবেষণার জন্য স্টেভিয়ার চাষ করা হচ্ছে। এটি ওষুধিগুণ সম্পন্ন একটি উদ্ভিদ, যা চিনির চেয়ে অনেকগুণ মিষ্টি। ডায়বেটিসসহ বিভিন্ন রোগে এবং চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। বাজার সৃষ্টি না হওয়ায় কৃষকরা লাভবান হচ্ছে না। কর্তৃপক্ষ যথাযথ পদক্ষেপ নিলে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব।’</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> ড. মো. আমজাদ হোসাইন আরও বলেন, ‘আমাদের দেশ স্টেভিয়া চাষের জন্য উপযুক্ত। রোগবালাই তেমন হয় না। প্রতি শতক জমি থেকে দুই কেজি পাউডার উৎপাদন সম্ভব। প্রতিকেজির পাউডারের বাজারমূল্য প্রায় ৪ হাজার টাকা। কৃষকের দ্বোরগোড়ায় না পৌঁছা এবং বাজার সৃষ্টি না হওয়ায় আমাদের দেশে এটি এখনো জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি। কেউ স্টেভিয়া চাষ বা কিনতে চাইলে বিএসআরআইয়ের বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।’<br />চারার মূল্য : ২৫০ টাকা ।<br />কুরিয়ারের মাধ্যমে চারা সারা দেশ এ পাঠানো হচ্ছে ।</div> <div style="font-family: inherit; margin-top: 1em;"><span style="font-size: xx-small;"> চারার জন্য যোগাযোগ :<br />আলিমুজ্জামান<br />বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষনা কেন্দ্র ।<br />ইশ্বরদী,পাবনা<br />01681761430<br />সূত্র : কালের কন্ঠ ।</span></div> </div> </div>

স্টেভিয়া ডায়াবেটিস রুগীদের চিনির বিকল্প

স্টেভিয়া ডায়াবেটিস রুগীদের চিনির বিকল্প । চিনি অপেক্ষা ৪০ গুন মিষ্টি এই স্টেভিয়া গাছ। ৪/৫ টি গাছ থাকলে সারা বছর চা খাবার চিনি কেনা লাগব...

Read more »

আসুন সিজারকে না বলি

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div style="background-color: white; color: #666666; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"><span><div class="separator" style="clear: both; font-size: x-large; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhmdq6h3V0T7pXfLu1iHO6evDh93lwjYt0PtPT-MFwE_PP2BGQdzWQ2UCFsnszcZMSDoS0BELc3YOSzaMQmwvgQX_aANEHiGOv7SVUyci67_GFk_MyPwRIps30uoNfPcP-l5xWYSv4Xt8w1krr10-piwTZUPOVVyxYarjV2liUQC4vj4bOyDvR2iz0A5Q/s300/images.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="168" data-original-width="300" height="179" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhmdq6h3V0T7pXfLu1iHO6evDh93lwjYt0PtPT-MFwE_PP2BGQdzWQ2UCFsnszcZMSDoS0BELc3YOSzaMQmwvgQX_aANEHiGOv7SVUyci67_GFk_MyPwRIps30uoNfPcP-l5xWYSv4Xt8w1krr10-piwTZUPOVVyxYarjV2liUQC4vj4bOyDvR2iz0A5Q/w320-h179/images.jpg" width="320" /></a></div><br />আচ্ছা আপুরা সিজারের সেলাইএর জায়গা চুলকায় কেন? আপনাকে সিজারের সময় মেরুদণ্ডে যে ইনজেকশন দেওয়া</span><span class="text_exposed_show" style="display: inline;"> হয় সেই ইনজেকশনটা কে পুশ করেছিল মহিলা ডাক্তার নাকি পুরুষ ডাক্তার? </span></div> <div style="background-color: white; color: #666666; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif; margin-top: 1em;"> <span><span class="text_exposed_show" style="display: inline; font-family: inherit;">এই ইনজেকশনটায় পরবর্তীতে কি কি ক্ষতি হয় জানেন??</span></span></div> <div class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #666666; display: inline; font-family: Helvetica, Arial, sans-serif;"> <span><div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> বর্তমানে সিজারের শতভাগ কাজ কি মহিলা ডাক্তাররাই করেন? নাকি কিছু কাজে পুরুষ ডাক্তারের সাহায্য নিতে হয়?</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> পৃথিবীতে কোনো প্রাণীর সিজার লাগে না, মানুষের কেন লাগে?</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> মানুষের সিজার লাগার কারণহলো, শশুর ফোন দিয়ে বলবে আমার মেয়ের কিছু হলে জামাই তোমাকে ছাড়বো না, শাশুড়ি বলে আমার মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করুন টাকা যা লাগে আমি দিবো। আর শালা শালি তো আছেই। তার পর ডাক্তারের কথা বললে তো আইডি আজই নষ্ট হবে।</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> হাসপাতালে গর্ভবতীকে নেবার পরে, ডাক্তার দেখা মাত্র চেক-আপ করে... এই ৩ টি ডায়লগের যেকোনো একটি দিয়ে থাকেন।<br />১. বাচ্চা পানিশূন্যতায় আছে।<br />২. বাচ্চা পেটের ভিতরে পায়খানা করে দিয়েছে।<br />৩. বাচ্চার পজিশন উল্টা।<br />এই কথাগুলোর যেকোনো একটা শোনার পর গর্ভবতীর এবং তার পরিবারের লোকে অবস্থা কি হতে পারে অনুমান করা কষ্টসাধ্য নয়।</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> বাংলাদেশের সমস্ত প্রাইভেট হাসপাতালের গত ৫ বছরের ডেলিভারি রিপোর্ট দেখলে, দেখা যাবে প্রায় ৯০% সন্তান সিজারে ডেলিভারি করানো হয়েছে।</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> ,,100 মহিলা ডাক্তার এর মধ্যে একজন মহিলা ডাক্তার সিজার ডেলিভারি হয়েছে এমন খুঁজে পাওয়া খুব কষ্টকর ,, আর সাধারণ মানুষ হসপিটালে যাওয়া মাত্রই সিজার সিজার সিজার,, সিজারে এতো টাকা বিল আসে কেন, যাচাই করার কোন উপায় কি আছে আমাদের দেশে। সিজারের সময় যে এক কার্টুন ঔষধ ও,টি,তে নেওয়া হয়, তা কি সব লাগে? বাকি ঔষধ কোথায়?</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> সিজার ডেলিভারির জন্য, আমাদের দেশের মায়েরা অর্ধপঙ্গু হয়ে যাচ্ছে। এটাকে বন্ধ করুন।মা’কে বাঁচান, বাচ্চাকে বাঁচান।</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> তবে আমি মনে করি, কিছু কিছু ডাক্তার নিজের স্বার্থের জন্য হয়ত সিজার করতে বলেন। কিন্তু সব ডাক্তার নয়।</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> এখন সিজারের সংখ্যা কেন বেড়ে গেছে তার কারণটা আমার কাছে মনে হয় ব্যাপারটার উৎপত্তি আমাদের জন্ম থেকে। আপনি আপনার দাদা দাদী / নানা নানীর দিকে তাকান । উনারা দেখবেন , বুড়ো বয়সেও কত শক্তিশালী। আমাদের দাদা নানারা দেখবেন , ৭০ বছর বয়সেও অনেক দূর হেটে হেটে নামাজ পরতে যাচ্ছে , চা খেতে যাচ্ছে। আমার দাদা ৮০+ বয়স হওয়ার পরেও চশমা ছাড়া পেপার পরত । এবার আমাদের বাবা মায়ের দিকে তাকান। কিছু পরিবর্তন পাচ্ছেন ? উনাদের কোমর ব্যাথা , হাটু ব্যাথা , হাড় ক্ষয় হয়ে যাওয়া ধরনের অসুখ দেখতে পাচ্ছেন ?</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> এবার নিজের দিকে আর নিজের মায়ের দিকে তাকান। আপনার কি মনে হয় যে , আপনার এখন যতটা কর্মক্ষম , আপনি তার বয়সে এতটা থাকতে পারবেন ? এইবার বলুন , পার্থক্য বুঝতে পারছেন ?</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> আমরা দিনে দিনে অসুস্থ পরিবেশে বড় হয়ে উঠছি । আবার আমাদের শারীরিক পরিশ্রম দিনে দিনে কমে যাচ্ছে । খাবারে ভেজাল , বিষ । বাতাস দূষিত । দিনকে দিন জেনারেশন আগে যাচ্ছে আর তাদের শারীরিক কার্যক্ষম কমে যাচ্ছে। সবচেয়ে কঠিন বাস্তবতা কি জানেন??</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> বর্তমান বাংলাদেশে বেশী সংখ্যক "মা” দের পেট কেটে সিজার করে বাচ্চা বের করা হচ্ছে, এতে অনেক "মা" মারা যাচ্ছে। অথচ আমাদের দাদী-নানিরা ১০/১২ টা করে বাচ্চা জন্ম দিয়েছে, আল্লাহর রহমতে তেমন সমস্যা হয়নি। আলহামদুলিল্লাহ.....<br />,<br />"হয়তো কেউ বলবেন "অল্প বয়সে বিয়ে হওয়ার কারণে বর্তমানে "সিজার" করতে হয়, আমি বলব আপনার ধারণা ভুল। তাই যদি হয় তাহলে তো আমাদের দাদি-নানিদের বিয়ে হয়েছে মাত্র ১১/১২ বছর বয়সে, কই তাদের তো কিছু হয়নি…!!<br />(দুঃখিত আমি তর্ক করতে চাচ্ছি না)<br />~ একটা সিজার মানে একটা মায়ের জীবন শেষ,,!!</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> - সিজার মানে একটা মায়ের মৃত্যুর আজ পর্যন্ত প্রতিবন্ধী হয়ে বেঁচে থাকা,!<br />পার্থক্য টা খেয়াল করেন,, যাদের নরমালে বেবি ডেলিভারি হয় তাদের নাড়ী ছেঁড়া ধন হয়,,,, আর যাদের সিজার হয় তাদের হয়তো নারী ছেড়া হয়না,, কিন্তুু নাড়ী কাটা ধন হয়,,!!</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> অনেকের ভাবনা সিজার কি,,? যাস্ট পেট কাঁটা হয়,, জ্বি না শুধু পেট নয় সাথে সাতটা পর্দা কেটে বেবিটা কে দুনিয়াতে আনতে হয়,,!</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> হয়তোবা সিজার করানোর সময় এ্যানেসথেসিয়ার এর জন্য বুঝা যায়না পেট কাটাটা,,! খেয়াল করে দেখবেন আধাঘণ্টার মধ্যে তিনটা স্যালাইন শেষ হয়,,!</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> কিন্তুু মোটা সিরিন্জ দিয়ে মেরুদণ্ডে দেয়া ইনজেকশন টা প্রতিটা সিজারিয়ান মা কে সারাজীবন কষ্ট দেয়,!</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> মা গুলোর কখনো কখনো শরীরের বিভিন্ন জায়গা অবস হয়ে থাকে,, বসা থেকে উঠতে পারেনা,, সংসারের যাবতীয় কাজ করতে ওনাদের অনেক কষ্ট হয়,,! তবুও করতে হয়,,! কারন, ওনারা নারী জাতী,,!!</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> বিশ্বাস করেন,, যখন অবসের মেয়াদ টা চলে যায়,, তখন প্রতিটা মা গলা ছুলা মূরগীর মতো ছটফট করতে থাকে,, ২৪ ঘন্টা এক টানা সিজারিয়ান মায়ের শরীরে স্যালাইন চলে,,! শরীরের ও কাটা জায়গার ব্যাথার জন্য ক্যানোনিকাল স্যালাইন চলে টানা ২৪/৩২ ঘন্টা,,!! টানা ২ দিন শরীরে খিচুনি ও মাথা বাড়ি হয়ে বিছানায় পরে থাকতে হয় প্রতিটা মায়ের,,!!</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> যদি কোনো প্রতিষ্ঠান সিজারের প্রয়োজন নেই,, তাও ব্যবসার জন্য কোনো মা কে সিজার করায়,, তাহলে আল্লাহর কাছে তাদের কঠিন জবাবদিকরতে হবে,,!!</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> যত সম্বভ সিজার কে না বলুন,,!!<br />তথ্য টা একটু পড়ুন,<br />করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে সিজারের হার কমেছে। মায়ের মৃত্যুর হারও কমেছে, নরমালে জন্ম নিচ্ছে সুস্থ সবল শিশু।<br />করোনায় লকডাউনে দেশে ১ লাখ ৭৫ হাজার শিশুর জন্ম হয়েছে, এর মধ্যে মাত্র ৪ শতাংশ শিশুর জন্ম হয়েছে সিজার করে। বাকি ৯৬ শতাংশ শিশুর জন্ম হয়েছে নরমালে।</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> প্রিয় "মা" বাবা আমার হৃদয় নিংড়ানো সম্মান দিয়ে আপনাদের কিছু কথা বলতে চাই খারাপ লাগতে পারে, ক্ষমা করবেন। "প্রত্যেক বালা-মুসিবত আল্লাহর পরিক্ষা স্বরুপ এটা সবাইকে মানতে হবে। তবে সিজারের জন্যে ও বাচ্চা বড় হয়ে D J মার্কা হওয়ার পিছনে বেশির ভাগ আপনারাই দায়ী!</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> গবেষণায় দেখা গেছে, সিজারের বাচ্চাদের ভবিষ্যতে রোগ-বালাই বেশি হয়।</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> . আগের গর্ভবতী মায়েরা গর্ভাবস্থায় আল্লাহর উপর ভরসা করতো।<br />আর বর্তমান আপনার ভরসা ডাক্তারের উপর। দুই তিন মাস যেতে না যেতেই স্বামীকে বলেন, আমারে চেক-আপ করান, বাচ্চা মনে হয় উল্টা হয়ে আছে। ক্লিনিকে গেলে "কিছু কসাই ডাক্তার" আপনাকে ভয় দেখায়। ফলে আপনি মানুষিক ও শারীরিক ভাবে দুর্বল হয়ে পরেন।</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> . আগের গর্ভবতী মায়েরা গর্ভাবস্থায় পবিত্র কোরান পড়তো, নামাজ পড়তো, ঘরে বসে আল্লাহর জিকির-আজগার করতো।<br />আর আপনি বর্তমানে ঘরে বসে ২৪ঘন্টা ডিস লাইনের জিকির করেন। (কিছু মা)</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> আগের গর্ভবতী মায়েরা গর্ভাবস্থায় সব ধরনের সাংসারিক কাজ করতো, এমনকি গর্ভাবস্থায় ঢেঁকিতেও ধান বানতো। (আবার এটা ভাইবেন না এগুলো আমি করতে বলতেছি)<br />আর আপনি বর্তমানে ফুলের বিছানা থেকে উঠতে চান না।</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> আগের গর্ভবতী "মা" দের চেহারা, পেট, পিঠ সহজে কোনো পরপুরুষ দেখতে পাইনি।<br />আর বর্তমান আপনার পেট পিঠ গঠনে সবার নজর লাগে, বেপর্দাই চলাফেরা করেন।<br />আপনার নিয়ত ঠিক নাই, আপনার সমস্যা তো হবেই,।</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> মেয়েদের শরীরের কিছু কিছু অংশ আছে যা নাকি স্বামী ব্যতিত অন্য কাউকে এমনকি নিজের গর্ভধারিনী মা-কেও দেখানো জায়েজ নাই। সে অঙ্গ আজ পরপুরুষ দেখতেছে। হায় আফসোস <span class="_5mfr" style="font-family: inherit; margin: 0px 1px;"><span class="_6qdm" color="transparent" style="background-image: url("https://www.facebook.com/images/emoji.php/v9/t77/1/16/203c.png"); background-repeat: no-repeat; background-size: contain; display: inline-block; font-family: inherit; height: 16px; text-shadow: none; vertical-align: text-bottom; width: 16px;">‼</span></span></div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> তাই আমার বোনদেরকে বলবো, ডিজিটাল পর্দা বাদ দিয়ে শরহী পর্দা করুন। বাচ্চা যাতে নরমাল ভাবে দুনিয়াতে আসে, এই জন্য বেশি বেশি আমল করতে থাকুন। আর দোয়া করতে থাকুন।</div> <div style="font-family: inherit; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> আশাকরি জনসচেতনতার জন্য হলেও একটা শেয়ার করবেন।</div> <div style="font-family: inherit; margin-top: 1em;"> (সংগ্রহীত)</div> </span></div> </div>

আসুন সিজারকে না বলি

আচ্ছা আপুরা সিজারের সেলাইএর জায়গা চুলকায় কেন? আপনাকে সিজারের সময় মেরুদণ্ডে যে ইনজেকশন দেওয়া  হয় সেই ইনজেকশনটা কে পুশ করেছিল মহিলা ডাক্তার ন...

Read more »

মোবাইল ফোনসেট পকেটে রাখায় স্বাস্থ্যঝুঁকি!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiy1S5QCeubFhA3-4CSnGL7nQCgnkSVqrjB_ispjQckMEddJ0tz7SozYo9-p8g4tTuaK7Nc0y6FkTf-fNOMsfeLx8c-PGfoXGhi3kzlh9Aynl-KNcFxYNZ3jTqnT8R3FZpcz2bWTAaN2iNQ/s1600/pregnant-lady-mobile-phone.webp" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="মোবাইল ফোনসেট পকেটে রাখায় স্বাস্থ্যঝুঁকি!" border="0" data-original-height="360" data-original-width="360" height="640" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiy1S5QCeubFhA3-4CSnGL7nQCgnkSVqrjB_ispjQckMEddJ0tz7SozYo9-p8g4tTuaK7Nc0y6FkTf-fNOMsfeLx8c-PGfoXGhi3kzlh9Aynl-KNcFxYNZ3jTqnT8R3FZpcz2bWTAaN2iNQ/s640/pregnant-lady-mobile-phone.webp" title="মোবাইল ফোনসেট পকেটে রাখায় স্বাস্থ্যঝুঁকি!" width="640" /></a></div> <span style="font-size: large;">মোবাইল ফোনের তড়িৎ-চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের প্রভাবে মানুষের শরীরের স্নায়ুতন্ত্র ও প্রজনন অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। </span><br /> <span style="font-size: large;">মানুষই মোবাইল ফোনসেট প্যান্টের পকেটে রাখেন। এভাবে মোবাইল ফোনসেট রাখার </span><span style="font-size: large;">ক্ষতির বিষয়টি অনেকেরই অজানা। পকেটে মোবাইল ফোনসেট রাখা স্বাস্থ্যের জন্য </span><span style="font-size: large;">ঝুঁকিপূর্ণ। এর তড়িৎ-চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের প্রভাবে মানুষের শরীরের স্নায়ুতন্ত্র ও প্রজনন অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই দাবি করেছে রাশিয়ার একদল</span><br /> <span style="font-size: large;">গবেষক। </span><br /> <span style="font-size: large;"><br /></span> <span style="font-size: large;">বিভিন্ন গবেষণার ফলাফলের বরাত দিয়ে লিগ অব নেশন হেলফ অর্গানাইজেশনের ভাইস </span><span style="font-size: large;">প্রেসিডেন্ট ও রাশিয়ার স্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞ নিকোলাই কনোরোভ সম্প্রতি মোবাইল ফোন পকেটে রাখার ক্ষতিকর দিকগুলো তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বর্তমানের মানুষ</span><br /> <span style="font-size: large;">যতটা তড়িৎ-চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের বিকিরণের শিকার হয় এর ৭০ শতাংশই ঘটে নিজের </span><span style="font-size: large;">মোবাইল ফোনসে থেকে। আর বিভিন্ন গবেষণায় এটি প্রমাণিত, এমন বিকিরণের প্রতি </span><span style="font-size: large;">মানুষের শরীর প্রতিক্রিয়াশীল। গবেষকদের মতে, তড়িৎচৌম্বকীয় ক্ষেত্রের</span><br /> <span style="font-size: large;">বিকিরণের প্রাথমিক শিকার হয় মানুষের স্নায়ুতন্ত্র। এ ছাড়া প্রজনন অঙ্গও </span><span style="font-size: large;">এমন বিকিরণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তড়িৎচৌম্বকীয় ক্ষেত্র সবেচেয়ে বেশি করে শিশু </span><span style="font-size: large;">ও গর্ভবতী নারীদের।</span><br /> <span style="font-size: large;"><br /></span> <span style="font-size: large;">নিকোলাই কনোরোভ অবশ্য স্বীকার করেছে মোবাইল ফোনসেটের তড়িৎ চৌম্বকীয় </span><span style="font-size: large;">ক্ষেত্রের বিকিরণে মানব শরীরের ওপর ক্ষতি নিয়ে বিস্তারিত কোনো গবেষণা </span><span style="font-size: large;">হয়নি। তবে এটি কেউ অস্বীকার করতে পারবে না যে, মোবাইল ফোনসেট ব্যবহারের </span><span style="font-size: large;">অন্তত কিছুটা সতর্কতা মানা উচিত।</span><br /> <span style="font-size: large;"><br /></span> <span style="font-size: large;">স্বাস্থ্য বিশেষক ওয়েবসাইট হেলদিফুডহাউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মোবাইল </span><span style="font-size: large;">ফোনসেট হাতে বা ব্যাগে রাখা এবং স্বল্পতম সময়ে কথা শেষ করার মাধ্যমে </span><span style="font-size: large;">তড়িৎ-চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের ক্ষতি অনেকাংশেই কমানো যায়</span><br /> <span style="font-size: large;"><br /></span> </div>

মোবাইল ফোনসেট পকেটে রাখায় স্বাস্থ্যঝুঁকি!

মোবাইল ফোনের তড়িৎ-চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের প্রভাবে মানুষের শরীরের স্নায়ুতন্ত্র ও প্রজনন অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।  মানুষই মোবাইল ফোনসেট প্যান্টের প...

Read more »

অসাধারণ কিছু প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য টিপস মেগা পোষ্ট

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> <div class="separator" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em; text-align: center;"> <img alt="অসাধারণ কিছু প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য টিপস মেগা পোষ্ট" border="0" data-original-height="224" data-original-width="233" height="306" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEit-S8Brb2SiFoakh1XwBBxHWLWlqIDAJOSBiQrJO92y5Jqce1hsV9VMeC81CzovIRFA5Tt-PzY7oos1UwSHhDFegxaqhp2Y-_gZMJRVv1C_k3LL-HNXEFXwzUDp8EG80KnjQVjqk0PsNyD/s320/optimized-al2o.jpg" title="অসাধারণ কিছু প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য টিপস মেগা পোষ্ট" width="320" /></div> <br /> <div style="text-align: left;"> সকালে সূর্যোদয়ের আগে ঘুম থেকে উঠা উচিত। মুখ ধুয়েই এক থেকে দুই গ্লাস পানি খাওয়া ভাল।এতে সহজে কোন পেটের রোগ হয়না।</div> -<br />  পানি খাবার পর কিছুক্ষন খোলা জায়গায় হাটা উচিত। সকালের বিশুদ্ধ বাতাস শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী।<br /> -<br />  খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া ঠিকনা। খাবার আগে অবশ্যই কিছুখাওয়া প্রয়োজন।<br /> -<br />  খাবার যতদূর সম্ভব নিয়মিত খাওয়া উচিত। খিদে না পেলে কখনই খাওয়া উচিত নয়, আবার খুব বেশী বা খুব কম খাওয়াও উচিত নয়।<br /> -<br />  সপ্তাহে বা ১৫ দিনে একদিন উপবাস করলে পাকস্থলির কর্মক্ষমতা ঠিক থাকে। আমাবশ্যা বা পূর্ণিমাতে উপবাস করলে স্বাস্থ্য ভাল থাকে।<br /> -<br />  খাবার সময় বেশি পানি খাওয়া ঠিকনা। খাবার শেষ করার অন্তত ১ঘন্টা পরে পানি খাওয়া উচিত তবে দিনে যত বেশি পানি পান করা যায়ততই ভাল। বেশি পানি পান করলে কোন ক্ষতি নেই।<br /> -<br />  তাড়াতাড়ি বা অন্য মনস্ক হয়ে খাবারখাওয়া ঠিক না। খাবার সময় কথা বলা ঠিকনা।<br /> -<br />  খাবার ভালমত চিবিয়ে খাওয়া উচিত।খাবার যত চিবিয়ে খাওয়া যায় তত তাড়াতাড়ি হজম হয়।<br /> -<br /> দুপুরে খাবার সময় ১২টা এবং রাতে খাবার সময়<br /> -<br /> 9 টারআগে হওয়া উচিত।কেননা বেশি রাতে খেলে খাবারঠিকমত হজম হয় না,তাই রাতে হালকা খাওয়া উচিত।<br /> -<br /> অধিক রাতে দুধ ছাড়া কিছু খাওয়া ঠিকনা।<br /> -<br /> রাতে খাওয়ার অনন্ত আধঘন্টা থেকে একঘন্টা পরে ঘুমাতে যওয়া উচিত।<br /> -<br /> অতিরিক্ত পরিশ্রমের পরবিশ্রম না নিয়ে খাওয়া ঠিক নয়,তেমনি খাবার পর অবশ্যই কিছুক্ষন বিশ্রাম নেওয়া দরকার।<br /> <br /> রোদ থেকে এসে বা অতিরিক্তপরিশ্রমের পর সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা পানি খাওয়া ঠিক না।<br /> -<br /> আপনি যদি দিনের প্রায় ১১ ঘণ্টা বসে কাটান তাহলে আপনার আগামী৩ বছরের মধ্যে মৃত্যু হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় ৫০%।<br />  -<br /> বালিশ ছাড়া ঘুমানোর অভ্যাস আপনার ঘাড় ও গলার ব্যথা থেকে মুক্তি দিতে পারে। এবং এর পাশাপাশি মেরুদণ্ড সুস্থ রাখে।<br /> -<br /> একজন মানুষের উচ্চতা নির্ধারিত হয় তার বাবা ও তার ওজন নির্ধারিত হয় মায়ের মাধ্যমে।<br /> -<br /> মানুষের মস্তিষ্ক ৩ টি জিনিসের দিক থেকে নজর ফেরাতে পারে না তা চোখের নজর হোক বা মনের নজর হোক। আর সে ৩ টি জিনিস হচ্ছে খাবার, আকর্ষণীয় মানুষ ও বিপদ।<br /> -<br /> ডানহাতি মানুষেরা খাবার চিবোনোর সময় ডান চোয়াল ব্যবহার করেন।<br /> -<br /> অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের মতে, ‘যদি পৃথিবীতে মৌমাছি না থাকে তাহলে পৃথিবীর সব মানুষ ৪ বছরের মধ্যে মারা যাবে’।<br /> -<br /> পৃথিবীতে এতো বেশি প্রজাতির আপেল রয়েছে যে, আপনি যদি প্রতিদিন ভিন্ন প্রজাতির ১ টি করে আপেল খান তারপরও সবপ্রজাতির আপেল খেতে আপনার ২০ বছর সময় লাগবে।<br /> -<br /> আপনি খাবার ছাড়া প্রায় ৪ সপ্তাহ অর্থাৎ ২৮ দিন বেঁচে থাকতে পারলেও ১১ দিন না ঘুমালে আপনার মৃত্যু অনিবার্য।<br /> -<br /> যারা অনেক বেশি হাসেন তারা অন্যান্য মানুষের তুলনায় অনেক বেশি সুস্থ এবং ভালো স্বাস্থ্যের অধিকারী। বলা হয় হাসি বিষণ্ণতা রোগের সবচাইতে বড় ঔষধ।<br /> -<br /> ধূমপানের কারণে যতো মানুষ মারা যায় ঠিক ততো মানুষই অলসতা এবং পরিশ্রমবিহীন জীবনের জন্যও মারা যান।<br /> -<br /> মানুষের মস্তিষ্ক উইকিপিডিয়াতে যতো তথ্য রয়েছে তার ৫ গুণ তথ্য ধারণ ধারণ ক্ষমতা রাখে।<br /> -<br /> আমাদের দেহ ৩০ মিনিটে যতোটা তাপমাত্রা নির্গত করে তা দিয়ে দেড় লিটার পানি ফুটানো সম্ভব।<br /> -<br /> আমাদের পাকস্থলীতে যে অ্যাসিড রয়েছে তা রেজর ব্লেড গলিয়ে ফেলতে সক্ষম।<br /> -<br /> মানুষ আনমনে আপনার জুতোর দিকে নজর দেবেন এটি মানুষের প্রাকৃতিক একটি ব্যাপার। তাই সুন্দর জুতো পড়ুন। কারণ মানুষ অনেক সময় জুতো দেখেই ব্যক্তিত্ব নির্ধারণ করে ফেলেন।বিঃদ্রঃ<br /> <br /> - কনুইতে কালো ছোপ দূর করতে লেবুর খোসায় চিনি দিয়ে ভালো করে ঘষে নিন। এতে দাগ চলে গিয়ে কনুই নরম হবে।<br /> -<br /> যাদের হাত খুব ঘামে তারা এই সমস্যা থেকেমুক্তি পেতে লাউয়ের খোসা হাতে লাগিয়ে রাখুনকিছুক্ষণ।.<br /> -<br /> অতিরিক্ত শুষ্কতা থেকে মুক্তি পেতে মধু, দুধ ওবেসনের পেষ্ট মুখে লাগান নিয়মিত। এতে ত্বকেরবলিরেখা দূর হয়ে যাবে।.<br /> -<br /> ঠোটেঁ কালো ছোপ পড়লে কাঁচা দুধে তুলোভিজিয়ে ঠোটেঁ মুছবেন। এটি নিয়মিত করলে ঠোটেঁরকালো দাগ উঠে যাবে।<br /> -<br /> মুখের বাদামী দাগ উঠাতে পাকা পেঁপে চটকেমুখে লাগান, পরে ধুয়ে ফেলুন।<br /> -<br /> লিগমেন্টেশন বা কালো দাগ থেকে মুক্তি পেতেআলু, লেবু ও শসার রস এক সঙ্গে মিশিয়ে তাতে আধচা চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে যেখানে দাগ পড়েছেসেখানকার ত্বকে লাগান।<br /> -<br /> সমপরিমান তুলসী পাতার রস ও লেবুর রস একসঙ্গেমিশিয়ে দুই বেলা নিয়মিত মুখে লাগান যেকোনদাগ মিলিয়ে যাবে।<br /> -<br /> তৈলাক্ত ত্বকে ঘাম জমে মুখ কালো দেখায়।এক্ষেত্রে ওটমিল ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়েমুখে লাগিয়ে রাখবেন আধা ঘন্টা। আধা ঘন্টা পরঠান্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে নিন।<br /> -<br /> টমেটোর রস ও দুধ একসঙ্গ মিশিয়ে মুখে লাগালেরোদে জ্বলা বাব কমে যাবে।<br /> -<br /> নিঃশ্বাসের দুগন্ধ থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিতদুই কোয়া করে কমলালেবু খান। দুই মাস পর এ সমস্য থাকবেনা।<br /> -<br /> ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিদিন ১৫ গ্রামকরে মৌরি চিবিয়েখান। খুব কম সময়ে রক্ত শুদ্ধ হয়ে ত্বক উজ্জ্বল হয়েউঠবে।<br /> -<br /> মুখে কোন র্যাশ বের হলে অড়হর ডাল বাটা পেষ্টলাগান র্যাশের উপর। কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন।দাগ থাকবেনা।<br /> -<br />  পিঠের কালো ছোপ তুলতে ময়দা ও দুধ এক সঙ্গে মিশিয়ে পিঠে দশ মিনিট ধরে ঘষবেন। এটা নিয়মিত করলে পিঠের ছোপ উঠে যায়।<br /> -<br /> মুখের তাৎক্ষনিক লাবণ্য আনতে একটা ভেষজ রুপটান আছে। আধা চা চামুচ লেবুর রস, এক চা চামচ মধুর সঙ্গে মিশিয়ে মুখে ও গলায় লাগান। পনের মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটা আপনার মুখকে আদ্র রাখবে।<br /> -<br /> হাত পায়ের সৗন্দয্য অক্ষুন্ন রাখতে হাতে ওপায়ে আপেলের খোসা ঘষে নিন। এতে হাত ও পাঅনেক বেশী ফর্সা দেখাবে।<br /> -<br /> মুখের ব্রণ আপনার সৌন্দর্য নষ্ট করে। এক্ষেত্রে রসুনের কোয়া ঘষে নিন ব্রণের উপর। ব্রণ তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যাবে।<br /> -<br /> পায়ের গোড়ালি ফাটলে পেঁয়াজ বেটে প্রলেপ দিন এ জায়গায়।<br /> -<br /> চুল পড়া বন্ধ করতে মাথায় আমলা, শিকাকাই যুক্ত তেল লাগান।<br /> -<br /> হাড়িঁ-বাসন ধোয়ার পরে হাত খুব রুক্ষ হয়ে যায়।এজন্য বাসন মাজার পরে দুধে কয়েক ফোঁটা লেবু মিশিয়ে হাতে লাগান। এতে আপনার হাত মোলায়েম হবে।</div>

অসাধারণ কিছু প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য টিপস মেগা পোষ্ট

সকালে সূর্যোদয়ের আগে ঘুম থেকে উঠা উচিত। মুখ ধুয়েই এক থেকে দুই গ্লাস পানি খাওয়া ভাল।এতে সহজে কোন পেটের রোগ হয়না। -  পানি খাবার পর...

Read more »

জেনে নিতে পারেন চুল পরা রোধে ২৪ টি উপদেশ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhuEsk2VdUIN2kBWugEOLboGs2TpMV2a1Qz5D4S22sGRnGqclZZXLr2pU_m-oZUQwzAOJrKU1eNtJZ-NxPp7Z1fPkbOihtchGMAaPaeDjiVh5NCbh3XoNJhXvVk4SQcYgl0oniGbEnsMzZg/s1600/14522737_1108718259221501_3085465464551123364_n.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="181" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhuEsk2VdUIN2kBWugEOLboGs2TpMV2a1Qz5D4S22sGRnGqclZZXLr2pU_m-oZUQwzAOJrKU1eNtJZ-NxPp7Z1fPkbOihtchGMAaPaeDjiVh5NCbh3XoNJhXvVk4SQcYgl0oniGbEnsMzZg/s320/14522737_1108718259221501_3085465464551123364_n.png" width="320" /></a></div> - গরম পানিতে গোসল ত্যাগ করা উচিত।<br /> - প্রচুর পানি পান করুন।<br /> - নিয়মিত ব্যায়াম করুন।<br /> - চুল ট্রিম করুন।<br /> - হেয়ার ম্যাসাজ করুন।<br /> - জেনেটিক, হরমোন পরিবর্তন বা মা হওয়ার পর চুল পড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ভেজা চুলে চিরুনি দেবেন না।<br /> - গোড়া শক্ত করে সব সময় চুল বাঁধবেন না।<br /> - চুল পড়তে থাকলে চুলে তেল দেয়া বন্ধ করুন।<br /> - আয়রন ট্যাবলেট গ্রহণ করুন, সবুজ এবং হলুদ সবজি ও ফল বেশি করে খান।<br /> - প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিমের সাদা অংশ, ভেড়ার মাংস, সয়াবিন, পনির, দুধ এবং দই চুলের জন্য উপকারী।<br /> - চুলে হিট দিলে তা চুলের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই হিট বন্ধ করুন।<br /> - সূর্যের তাপ পরিহার করুন।<br /> - মাথার চামড়ার ওপর নরম ম্যাসাজ চুলের গোড়ায় রক্ত চলাচল বাড়ায়, যা চুলের জন্য ভালো।<br /> - চুল অতিরিক্ত আঁচড়াবেন না।<br /> - চিকন হওয়ার জন্য অতিরিক্ত ডায়েট কন্ট্রোল চুলের জন্য ক্ষতিকর।<br /> - ধূমপান চুলের জন্যও ক্ষতিকর।<br /> - ভিটামিন সি, ই এবং বিটা ক্যারোটিন চুলের জন্য ভালো।<br /> - মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম মানসিক চাপ কমায়, যা চুলের জন্যও ভালো।<br /> - কুমড়োর বিচি ফাইটোস্ট্রোজেনের উৎস, যা চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। এক চা-চামচ করে সপ্তাহে তিন চামচ বেটে চুলে দিলে এক্ষেত্রে কার্যকর হবে।<br /> - কন্ডিশনার কেবল ত্বকের ওপর নয়, চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত লাগিয়ে ১ থেকে ২ মিনিট রেখে পর্যাপ্ত পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।<br /> - চিরুনির ফাঁক হওয়া উচিত বড়। ঘন দাঁতওয়ালা চিরুনি ব্যবহার করা উচিত নয়।<br /> - কালারিং, সোজাকরণ ইত্যাদি একসঙ্গে করা উচিত নয়।<br /> - উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত জাঙ্ক ফুডে চুল শক্ত হলেও ভঙ্গুর হয়ে যায়।<br /> - চুলকে কিছু বিশ্রাম দেয়া উচিত। তাকে হাওয়ায় উড়তে দিন ইচ্ছামতো।</div>

জেনে নিতে পারেন চুল পরা রোধে ২৪ টি উপদেশ

- গরম পানিতে গোসল ত্যাগ করা উচিত। - প্রচুর পানি পান করুন। - নিয়মিত ব্যায়াম করুন। - চুল ট্রিম করুন। - হেয়ার ম্যাসাজ করুন। - জেনেটি...

Read more »

জেনে রাখুন আপনার প্রিয় কবুতর/ পাখি/ মুরগী জন্যে জরুরী কিছু মেডিসিনের নাম

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgYIFq1helrPIWLq6Ex71TtoCtPhLeVD-2U0QqZwbsmmVQ5hpg_xTsLeS9aIQgAAPxEcndFu3et_5BvB1SGrDb31O6vRG6QloOgYVysJ9QgEEkM-2638RoMlvsE2RWrCgTwafJVl_MFPFnC/s1600/279.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="জেনে রাখুন আপনার প্রিয় কবুতর/ পাখি/ মুরগী জন্যে জরুরী কিছু মেডিসিনের নাম" border="0" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgYIFq1helrPIWLq6Ex71TtoCtPhLeVD-2U0QqZwbsmmVQ5hpg_xTsLeS9aIQgAAPxEcndFu3et_5BvB1SGrDb31O6vRG6QloOgYVysJ9QgEEkM-2638RoMlvsE2RWrCgTwafJVl_MFPFnC/s320/279.jpg" title="জেনে রাখুন আপনার প্রিয় কবুতর/ পাখি/ মুরগী জন্যে জরুরী কিছু মেডিসিনের নাম" width="320" /></a></div> <div style="background-color: white; color: #666666; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 16.08px; margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> যার অসিলায় বাঁচতে পারে আপনার প্রিয় কবুতর/ পাখি/ মুরগী<br /> ভিটামিনসমূহ :<br /> 1. Allvit MA, Germany / মাল্টি ভিটামিন<br /> 2. Maxi Gr<span class="text_exposed_show" style="display: inline;">ow-P / মাল্টি ভিটামিন<br />3. Maxifort / মাল্টি ভিটামিন<br />4. Megavit / মাল্টি ভিটামিন<br />5. Rena-WS / মাল্টি ভিটামিন<br />6. Rhodivit WS / মাল্টি ভিটামিন<br />7. APSA B-Complex, Spain / ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স<br />8. Rena B+C/ ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স<br />9. B-Complex / ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স<br />10. Revital-7 / ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স<br />11. Hicom-B, Holland / ভিটামিন b1,b2,b6<br />12. Thiavin / ভিটামিন বি১, বি২ টাল রোগের জন্য<br />13. AD3E / ভিটামিন এ,ডি৩, ও ই (শারীরিক সক্ষমতা/ উর্বরতাবাড়াবে)<br />14. Cod Liver Oil / ভিটামিন এ, ডি ও ই<br />15. Calplex / ক্যালসিয়াম<br />16. Caltat tab / ক্যালসিয়াম<br />17. Vitamin C / ভিটামিন সি<br />18. E-Sel / ভিটামিন ই<br />19. KEVIST DS / Vitamin K3 premix<br />20. Rena K / ভিটামিন কে<br />21. Zis-Vet / জিংক(ডিমের উৎপাদন বৃদ্ধি, খোসা শক্ত হওয়া, দৈহিক বৃদ্ধি, পালক গজানো, পালকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করা, দেহের হাড় শক্ত করা)<br />22. Riboson / পক্স ও অন্যান্য ক্ষত নিরাময়ে ব্যবহৃত<br />23. Thiovit / টাল রোগের জন্য<br />24. Berin / শারীরিক সক্ষমতা/ উর্বরতা বাড়াবে<br />25. Availa Z-M / Grit Premix<br />26. Pigeon Minerals / Grit Premix<br />27. Grit / বিভিন্ন কোয়ালিটির<br />28. Pigeon Mixed Food / বিভিন্ন কোয়ালিটির<br />29. Emolight/রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি কারক। শীতের বারতি যত্নে।</span><br /> <span class="text_exposed_show" style="display: inline;"><br /></span> <span class="text_exposed_show" style="display: inline;"><br /><b>ঔষধসমূহ :</b><br />1. AMPI coli (the powerful combination of 2 Antibiotics)<br />2. 4 IN 1 Mix / এন্টিবায়োটিক<br />3. Bactitab / (অতিরিক্ত ঠান্ডা, মুখ দিয়ে লালা পড়া ও চুনা পায়খানা নিরাময়ে)<br />4. Chemonid / এন্টিবায়োটিক<br />5. Cipryl-solution / এন্টিবায়োটিক<br />6. Cosumix Plus / এন্টিবায়োটিক<br />7. Doxacil-Vet/ এন্টিবায়োটিক<br />8. Doxy-Oxy / এন্টিবায়োটিক<br />9. Enrocin / এন্টিবায়োটিক<br />10. Esb3 30% / এন্টিবায়োটিক<br />11. Moxacil / এন্টিবায়োটিক<br />12. New-Floxin Liq / এন্টিবায়োটিক<br />13. Respiron / ঠান্ডা ও শ্বাসযন্ত্রের প্রতিশোধক<br />14. Eye Drops (Civodex Vet) / চোখের জীবানুনাশক</span><br /> <span class="text_exposed_show" style="display: inline;"><br /><b>স্যালাইন :</b><br />1. Electromin / স্যালাইন<br />2. Glucolyte / স্যালাইন</span><br /> <span class="text_exposed_show" style="display: inline;"><br /><b>লিভারটনিক :</b><br />1. Liva Tone / লিভার টনিক<br />2. Liva-Vit / লিভার টনিক<br />3. All eNzyme / হজম শক্তি বাড়াবে এবং খাবারে রুচি আনবে<br />প্রোবায়োটিক :<br />1. Guardizen-M / প্রোবায়োটিক2. Lisovit / রোগ প্রতিরোধক হিসাবে ব্যবহৃত<br />3. Apple Cider Vinegar / রোগ প্রতিরোধক হিসাবে ব্যবহৃত</span></div> <div class="text_exposed_show" style="background-color: white; color: #666666; display: inline; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 16.08px;"> <div style="margin-bottom: 1em; margin-top: 1em;"> <b>হামদর্দ :</b><br /> 1. Fevnil / হামদর্দ, জ্বর ও সালমোনেলা প্রতিরোধে ব্যবহৃত<br /> 2. Icturn / হামদর্দ, লিভার টনিক হিসাবে ব্যবহৃত<br /> 3. Marbelus / হামদর্দ, পাতলা পায়খানা ও সালমোনেলা প্রতিরোধে ব্যবহৃত<br /> 4. Safi / হামদর্দ, মাল্টিভিটামিন ও সালমোনেলা প্রতিরোধে ব্যবহৃত<br /> 5. Disney / হামদর্দ, পাতলা পায়খানা প্রতিরোধে ব্যবহৃত<br /> <br /> <b>এন্টিজার্ম স্প্রে :</b><br /> 1. Timsen / এন্টিজার্ম স্প্রে<br /> 2. Virostop / এন্টিজার্ম স্প্রে<br /> 3. Virocid / এন্টিজার্ম স্প্রে<br /> <br /> <b>কৃমির ঔষুধ :</b><br /> 1. Avinex / কৃমির ঔষুধ<br /> 2. Wormazole / কৃমির ঔষুধ<br /> (সংগৃহীত) </div> </div> <div id="gtx-trans" style="left: -9px; position: absolute; top: 1419px;"> <div class="gtx-trans-icon"> </div> </div> </div>

জেনে রাখুন আপনার প্রিয় কবুতর/ পাখি/ মুরগী জন্যে জরুরী কিছু মেডিসিনের নাম

যার অসিলায় বাঁচতে পারে আপনার প্রিয় কবুতর/ পাখি/ মুরগী ভিটামিনসমূহ : 1. Allvit MA, Germany / মাল্টি ভিটামিন 2. Maxi Gr ow-P / মাল্টি...

Read more »

চুলকানী রোগের লক্ষন চিকিৎসা করনীয়

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhyHJTXcW-CDKQ7Yk6DkhlvXHPz7zUxL8od2WeipZdHuTgUX4w941tN_m_fQFkHQvH5MuGLiJAlxFavAte4fMH2WaDBmWu9hs_nIUOVgzSdQuZ_smiojH7O8OrWqaKhFLfn68nYcNM3_g1v/s1600/alergie-muktomoncho+%25281%2529.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="চুলকানী রোগের লক্ষন, চুলকানী চিকিৎসা, চুলকানী করনীয়, চর্ম রোগের লক্ষন, চর্ম রোগের চিকিৎসা, চর্ম রোগের করনীয়, চুলকানী হলে কি করবেন, চর্ম রোগে কি করবেন, চুলকানী প্রাকৃতিক চিকিৎসা, চর্ম রোগে প্রাকৃতিক চিকিৎসা, চুলকানি মারাত্বক অবস্থায় হলে চিকিৎসা, চুলকানী প্রতিরোধ করবেন কিভাবে, চুলকানীর লক্ষন, " border="0" height="170" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhyHJTXcW-CDKQ7Yk6DkhlvXHPz7zUxL8od2WeipZdHuTgUX4w941tN_m_fQFkHQvH5MuGLiJAlxFavAte4fMH2WaDBmWu9hs_nIUOVgzSdQuZ_smiojH7O8OrWqaKhFLfn68nYcNM3_g1v/s200/alergie-muktomoncho+%25281%2529.jpg" title="চুলকানী রোগের লক্ষন চিকিৎসা করনীয় " width="200" /></a></div> <div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px;"> </div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> চুলকানি রোগের ইতিহাস ২,৫০০ বছরেরও পুরাতন। বছরে এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা 300 Million বা ৩০ কোটি।</div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> Sarcoptes scabiei নামক এক ধরনের পরজীবী অণুজীব চুলকানি রোগের জন্য দায়ী। এটি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ৮পা বিশিষ্ট ও মাত্র 1/3 মিলিমিটার দীর্ঘ অতি ক্ষুদ্র পরজীবী অণুজীব। মানব দেহে চুলকানি রোগ ছড়ায় এই অণুজীবের মহিলা সদস্যদের আকার ০.৩মিমি থেকে ০.৪মিমি আর পুরুষের আকার মহিলাদের চেয়ে অর্ধেক। এই জীবাণু অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে দেখা যায়। এই জীবাণু উড়তে বা লাফাতে পারেনা ফলে এক স্থান থেকে অন্যস্থানে হেঁটে চলাচল করে। এরা স্বাভাবিক তাপমাত্রায় দীর্ঘ সময় বেঁচে থাকে ও মারাত্বকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। তবে, ২০ ডিগ্রী সেলসিয়াস এর নিচের তাপমাত্রায় এদের চলাচল মন্থর হয়ে পড়ে।</div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> এই স্কেবিস রোগ যা চুলকানি নামে পরিচিত একটি মারাত্বক ছোঁয়াচে চর্ম রোগ। বাড়িতে একজন আক্রান্ত হলে অন্য সদস্যরাও এ রোগে আক্রান্ত হয়। যারা অপরিষ্কার থাকে তাদের এ রোগ বেশি হয়। রাতের বেলা চুলকানি বেড়ে যায়।</div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> কিভাবে ছড়ায় : স্পর্শের মাধ্যমে সাধারণত এ রোগ হয়। তাছাড়া রোগীর ব্যবহৃত কাপড় গামছা, বিছানার চাদর ও বালিশ ব্যবহার করলে এ রোগ হতে পারে।</div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> </div> <h3> লক্ষণঃ ====</h3> ১. আঙ্গুলের ফাঁকে, আঙ্গুলে, বগলে, যৌনাঙ্গে, নাভি ও নাভির চার দিকে ছোট ছোট দানা বা গুটি দেখা দেয়। তবে এ গুটিগুলো মুখ, মাথা বাদে সমস্ত শরীরে দেখা দিতে পারে। গুটি গুলোতে প্রচণ্ড চুলকায় এবং চুলকানি রাতে বেশি হয়।<br /> ২. চুলকানির গুটিগুলোতে ঘা হতে পারে, যাকে বলে পাঁচড়া।<br /> ৩. এ রোগ দেখা দিলে অবশ্যই আর একজন চুলকানি রোগীর সংস্পর্শে আসার ইতিহাস থাকে। অর্থাৎ রোগীর পরিবারের অন্য সদস্যের চুলকানির ইতিহাস থাকে।<br /> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> <h3 style="text-align: left;"> কাদের হয় ও কোথায় হয়? ===============</h3> এটা যেকোন বয়সের লোকেদের হতে পারে। বিশেষ করে পরবেশগত কারণে একজনের হলে অন্যজনের মাঝে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।</div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> <a class="_58cn" data-ft="{"tn":"*N","type":104}" href="https://www.facebook.com/hashtag/%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%83?source=feed_text&story_id=598657546904337" style="color: #3b5998; cursor: pointer; text-decoration: none;"><span aria-label="hashtag" class="_58cl" style="color: #627aad;">‪#‎</span><span class="_58cm">শিশুদের_ক্ষেত্রেঃ‬</span></a> গাল, থুতনি ও গলায়, হাতের তালু ও পায়ের নিচে বেশী দেখা যায়।<br /> <a class="_58cn" data-ft="{"tn":"*N","type":104}" href="https://www.facebook.com/hashtag/%E0%A6%85%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA_%E0%A6%AC%E0%A7%9F%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95_%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%83?source=feed_text&story_id=598657546904337" style="color: #3b5998; cursor: pointer; text-decoration: none;"><span aria-label="hashtag" class="_58cl" style="color: #627aad;">‪#‎</span><span class="_58cm">অল্প_বয়স্ক_শিশুদের_ক্ষেত্রেঃ‬</span></a> মাথা, ঘাড়, কাঁধ, গলা, হাত, পা ও পায়ের পাতাতে হয়ে থাকে।<br /> <a class="_58cn" data-ft="{"tn":"*N","type":104}" href="https://www.facebook.com/hashtag/%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%95_%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0?source=feed_text&story_id=598657546904337" style="color: #3b5998; cursor: pointer; text-decoration: none;"><span aria-label="hashtag" class="_58cl" style="color: #627aad;">‪#‎</span><span class="_58cm">যুবক_যুবতীদের‬</span></a> বা <a class="_58cn" data-ft="{"tn":"*N","type":104}" href="https://www.facebook.com/hashtag/%E0%A6%AA%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3_%E0%A6%AC%E0%A7%9F%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%83?source=feed_text&story_id=598657546904337" style="color: #3b5998; cursor: pointer; text-decoration: none;"><span aria-label="hashtag" class="_58cl" style="color: #627aad;">‪#‎</span><span class="_58cm">পূর্ণ_বয়স্কদের_ক্ষেত্রেঃ‬</span></a> হাত, পা, হাতের কব্জি, আঙ্গুলের ফাঁকে, যৌনাঙ্গে ও পেটে হয়ে থাকে।</div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> </div> <h3 style="text-align: left;"> প্রতিরোধঃ</h3> ======<br /> ১. রোগীর চুলকানি হলে তার বিছানা ও অন্যান্য ব্যবহৃত কাপড় আলাদা করতে হবে।<br /> ২. দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।<br /> ৩. রোগীকে সুস্থ লোকদের সংস্পর্শে আসা বন্ধ করতে হবে।<br /> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> </div> <h3 style="text-align: left;"> চিকিৎসাঃ</h3> ======<br /> ১) ১.৫% পারমেথ্রিন যা বাজারে স্কেবেক্স, স্কেরিন, পারমিন ক্রিম ইত্যাদি নামে পাওয়া যায়। যাহা গলা থেকে পা পর্যন্ত পুরো শরীরে ভালোভাবে ব্যবহার করতে হবে- রাতে এবং সাত দিন পর আরো একবার একই নিয়মে রাতে ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। পরদিন গোসল করতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে ওষুধ যেন শরীরে কমপক্ষে ১২ ঘণ্টা থাকে।<br /> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ২) ২৫% বেনজাইল বেনজয়েট লোশন যা বাজারে এসকাবিউল লোশন নামে পাওয়া যায়। এই ওষুধ গলা থেকে পা পর্যন্ত সমস্ত শরীরে ব্যবহার করতে হবে- প্রতিদিন একবার পরপর তিন দিন। এই তিন দিন গোসল না করলে ভালো হয়। যদি গোসল করতে হয় তবে গোসলের পর ওষুধ মাখতে হবে।</div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> <br /> <h3 style="text-align: left;">  চুলকানি মারাত্বক অবস্থায় হলে  চিকিৎসা ঃ</h3> -----------------------------<br /> ক) চুলকানি কমানোর জন্য এন্টিহিস্টামিন জাতীয় ঔষধ দিতে হবে।<br /> খ) এন্টিবায়োটিক (ফ্লুক্লোক্সাসিলিন বা সেফ্রাডিন) জাতীয় ঔষধ দিতে হবে।<br /> গ) pramoxine lotion বা hydrocortisone cream দেয়া যেতে পারে।<br /> ঘ) IVERMECTIN ১ ডোজ প্রয়োজনে ২-৩ ডোজ দেয়া যেতে পারে চূড়ান্ত মারাত্বক অবস্থায় বিশেষ করে শিশু ও এইচআইভি পজিটিভ রোগীদের ক্ষেত্রে।</div> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> </div> <h3 style="text-align: left;"> প্রাকৃতিক চিকিৎসাঃ</h3> <div> চুলকানী কমে যাওয়ার জন্যে নিচের প্রাকৃতিক ঔষধটি অনেক কাজে দেয়। </div> <h4 style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px; text-align: left;"> <b style="border: 0px none; box-sizing: border-box; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">ঔষধ প্রস্তুতির উপকরনঃ</b></h4> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px;"> (১) এক কেজি নিম পাতা</div> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px;"> (২) এক প্যাকেট বা অল্প পরিমান খোলা ইসব গুলের ভুষি</div> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px;">  <b style="border: 0px none; box-sizing: border-box; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">ঔষধ প্রস্তুত প্রনালীঃ</b></div> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; float: none; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin: 10px 0px; outline: none; padding: 0px; text-align: center;"> </div> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px;"> (১) এক কেজি নিম পাতা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px;"> (২) এবার নিমপাতা গুলোকে পাটায় পিষে একদম পাউডারের মতো মিহি করে ফেলুন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px;"> (৩) এক চা চামচের তিন ভাগের একভাগ নিম পাতার গুড়া এবং এক চা চামচ ভুষি ১ গ্লাস পানিতে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px;"> (৪) আধা ঘন্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নাড়ুন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px;">  <b style="border: 0px none; box-sizing: border-box; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">সেবন প্রক্রিয়াঃ</b></div> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px;"> (১) প্রতিদিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাতে শোয়ার আগে খাবেন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px;"> (২) এভাবে টানা ২১ দিন খেতে হবে।</div> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px;">  <b style="border: 0px none; box-sizing: border-box; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">কার্যকারিতাঃ</b></div> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px;"> ইনশা আল্লাহ এক মাসের মধ্যে ফল পেতে শুরু করবেন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px;">  <b style="border: 0px none; box-sizing: border-box; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ</b></div> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px;"> হারবাল ঔষুধে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।</div> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px;">  <b style="border: 0px none; box-sizing: border-box; list-style: none; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">খাবার দাবারঃ</b></div> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px;"> আগে যেগুলো এলার্জি বা চুলকানি হলে খেতে পারতেন না, ইনশাআল্লাহ এখন সব খেতে পারবেন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px;"> <br /></div> <h3 style="background-color: white; border: 0px none; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: 'Droid Sans', Arial, Verdana, sans-serif; font-size: 16px; line-height: 22px; list-style: none; margin-bottom: 20px; outline: none; padding: 0px; text-align: left;"> আরো কিছু প্রাকৃতিক চিকিৎসা <span style="background-color: transparent;">--------------------</span></h3> * আর নিমপাতা সেদ্ধ করে ঐ আধা কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করুন কমপক্ষে 1-2 সপ্তাহ।<br /> * নিম পাতা ও ফুল বেটে গায়ে লাগাতে হবে।<br /> * নিমের ক্যাপস্যুল (বাজা  রে পাওয়া যায়) বা টেবলেট খেতে হবে ৩বেলা।<br /> * রসূন সরিষার তেলের সাথে ভেজে খেতে হবে ও রসূন বাটা সরিষার তেলে গরম করে তা' আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করতে হবে।<br /> * কালোজিরার তেল শরীরে মাখতে পারেন, কালোজিরার ভর্তা বা তেল খাওয়া যেতে পারে।<br /> <br /> <h3 style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px; text-align: left;"> নোটঃ </h3> <div style="background-color: white; color: #141823; font-family: helvetica, arial, sans-serif; line-height: 19.32px; margin-bottom: 6px; margin-top: 6px;"> ওষুধ ব্যবহারের পূর্ব থেকে শুরু করে ব্যবহার শেষেও কিছু দিন রোগীর ব্যবহৃত বিছানাপত্র (বিছানার চাদর, বালিশের কভার) ও অন্যান্য ব্যবহৃত কাপড়-চোপড় গরম পানিতে ফুটিয়ে পরজীবীমুক্ত করতে হবে। চুলকানি চিকিৎসা না করলে কিডনির জটিল অসুখ হতে পারে। তাই চুলকানি রোগ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা একান্ত জরুরী।</div> </div> </div>

চুলকানী রোগের লক্ষন চিকিৎসা করনীয়

চুলকানি রোগের ইতিহাস ২,৫০০ বছরেরও পুরাতন। বছরে এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা 300 Million বা ৩০ কোটি। Sarcoptes scabiei নামক এক ধরনে...

Read more »

খুব সহজেই বানান মশা মারার ফাঁদ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhcPRJ5GKcWHofSyyaGiI5gUSQW2v69tKnCRBeP2GrcrYZwJY-jkAiDN96341hHW3f6NCQXJr41eU01WVBl0UPLzenTX3V-GlglcYkxDrBoz4rWen24kCYroKwBBPnzAIlfcqwhMWVrluLV/s1600/shokti+hormon+-+glass.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="356" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhcPRJ5GKcWHofSyyaGiI5gUSQW2v69tKnCRBeP2GrcrYZwJY-jkAiDN96341hHW3f6NCQXJr41eU01WVBl0UPLzenTX3V-GlglcYkxDrBoz4rWen24kCYroKwBBPnzAIlfcqwhMWVrluLV/s640/shokti+hormon+-+glass.jpg" width="640" /></a></div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <strong style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; margin: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"><br /></strong> <strong style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; margin: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">মশার গুষ্টি উদ্ধার করতে আপনাকে সাহায্য করবে এই পদ্ধতিটি।</strong></div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <div style="color: #333333; font-family: rapidfont, solaimanlipi, bangla, adorsholipi, nikoshgrameen, verdana, arial; font-size: 16px;"> সারা বছর মশার প্রচন্ড উপদ্রব-এ আমরা প্রচুর বিরক্ত। মশা থেকে মুক্ত থাকার জন্য আপনার মনে হয়তোবা কয়েলের ছবি ভাসছে। কিন্তু একবারও ভেবে দেখেছেন, এক বছরে আপনি কয়েলের পিছনে কত টাকা খরচ করেছেন? আর সব থেকে বড় কথা হলো, কয়েল মানব শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর সেটা কি আপনি জানেন? এ্যারোসল যদি ব্যবহার করার চিন্তা থাকে তবে সেক্ষেত্রে সেটা মানব শরীরের জন্য আরো ভয়াবহ ক্ষতিকর। অথবা ইলেকট্রিক ব্যাট আছে কিন্তু মশার সাথে কতদিন ব্যাডমিন্টন খেলবেন? ১০টা মারবেন ১০০ মশা সামনে এসে হাজির হবে। আপনি মরে যাবেন কিন্তু আপনার মশা মারা আর শেষ হবে না!</div> <div style="color: #333333; font-family: rapidfont, solaimanlipi, bangla, adorsholipi, nikoshgrameen, verdana, arial; font-size: 16px;"> <br /></div> <div style="color: #333333; font-family: rapidfont, solaimanlipi, bangla, adorsholipi, nikoshgrameen, verdana, arial; font-size: 16px;"> -------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------</div> <span style="color: #333333; font-family: "rapidfont" , "solaimanlipi" , "bangla" , "adorsholipi" , "nikoshgrameen" , "verdana" , "arial";">এছাড়া জেনে নিন <a href="http://bondua.blogspot.com/2016/05/blog-post.html" style="font-size: x-large;" target="_blank">ইদুর,তেলাপোকা,মাছি,ছারপোকা,টিকটিকি ও মশা তাড়ানোর প্রাকৃতিক উপায়</a></span><br /> <div style="color: #333333; font-family: rapidfont, solaimanlipi, bangla, adorsholipi, nikoshgrameen, verdana, arial; font-size: 16px;"> --------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------</div> </div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <strong style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; margin: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">মশা মারার </strong><strong style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; margin: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">কয়েলের ক্ষতিকর দিকঃ</strong></div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> ১। আপনি যদি একটি মশার কয়েল টানা ৮ ঘন্টা জ্বালিয়ে রাখেন তাহলে ১৩৭টি সিগারেটের পরিমান বিষাক্ত ধোঁয়া আপনি গিলছেন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> ২। কয়েলে যে গুঁড়া দেখেন সেটা এতটাই সূক্ষ্ম যে তা সহজেই আমাদের শ্বাসনালীর এবং ফুসফুসের পথে গিয়ে জমা হয়ে বিষাক্ততা তৈরি করে।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> ৩। কয়েলের ধোঁয়া চোখের ভীষন ক্ষতি করে, দীর্ঘদিন ব্যবহারে চোখের ভয়াবহ ক্ষতিসাধন হতে পারে।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> ৪। কয়েল মশাকে তাৎক্ষনিক মারে কিন্তু মানব দেহে স্লো পয়জনিং করে, ধীরে ধীরে মানুষ মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয়।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <strong style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; margin: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">এ্যারোসলে</strong><strong style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; margin: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">র </strong><strong style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; margin: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">ক্ষতিকর দিকঃ</strong></div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> ১। এ্যারোসল হার্টের জন্য খুবই ক্ষতিকর। মানব দেহের হার্ট সরাসরি এ্যারোসলের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> ২। এ্যারোসলের ক্যামিকেল চোখের ক্ষতি করে, দীর্ঘদিনের ব্যবহারে চোখের কার্যক্ষমতা পুরোপুরি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; float: left; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin: 10px 10px 10px 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> </div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> আসুন জেনে নেই মাত্র ২০ টাকা খরচ করে পুরো ১ বছর মশার উপদ্রব থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <strong style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; margin: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">কিভাবে বানাবেন?</strong></div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো সবার আগে একসাথে যোগাড় করে নিন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <strong style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; margin: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">উপাদানঃ</strong></div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> – দুই লিটারের একটি প্লাস্টিকের বোতল</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> – এক গ্লাসের তিন ভাগের দুই ভাগ ইষৎ গরম পানি</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> – এক কাপের তিন ভাগের ২ ভাগ ব্রাউন সুগার</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> – এক চামচ ইষ্ট</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <br /></div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <strong style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; margin: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">ইষ্টঃ</strong></div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> যেকোন সুপার স্টোর কিংবা বড় জেনারেল স্টোরগুলোতে ইস্টের বিভিন্ন সাইজের বোতল পাওয়া যায়। সেখান থেকে ক্রয় করে নিতে পারেন। ইস্ট সাধারণত এক প্রকার ছত্রাক তবে এই খাবার জিনিস তৈরির কাজে ব্যবহৃত হয়। পাউরুটির তৈরির জন্য অন্যতম প্রয়োজনীয় উপাদান এই ইস্ট।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <strong style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; margin: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">প্রস্তুত প্রক্রিয়াঃ</strong></div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> মশা থেকে মুক্ত থাকতে হলে আপনাকে প্রস্তুত প্রানালী ধাপে ধাপে অনুসরন করতে হবে। প্রথমে প্লাষ্টিকের বোতলটি উপর থেকে ৩/৪ ইঞ্চি রেখে একটি চাকু দিয়ে কেটে ফেলুন। তারপর নিচের বড় (বোতল) অংশটিতে ব্রাউন সুগার বা খোলা চিনা বা পরিশোধিত চিনি ঢেলে দিন। নাড়ানোর কোন প্রয়োজন নেই। তারপর এক কাপ ফুটানো পানি ঢালুন। তারপর এক চামচের তিন ভাগের দুই ভাগ ইষ্ট ছেড়ে দিন। এবার বোতলের উপরের অংশটিকে চিৎ করে বড় বোতলের ভেতর বসিয়ে দিন।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> খেয়াল রাখবেন বোতলের উপরের অংশের মুখের ছিপিটি যেন অবশ্যই খোলা রাখেন। কারন ওখান থেকেই মশা ভেতরে ঢুকবে। এরপর একটি টেপ দিয়ে বড় এবং ছোট অংশটির জোরা শক্ত করে লাগিয়ে দিন। ব্যস! হয়ে গেলো মশা মারার হোমমেড ফাঁদ। এবার ফাঁদটিকে ঘরের যেকোন কোনায় রেখে দিন। চলতে পারবেন পুরো এক বছর।<br /> <br /> এছাড়া আরো যেভাবে মশা দূর করতে পারেন<br /> <br /> - মশা ও কীটপতঙ্গ দূর করতে পারেন কর্পূরের সাহায্যে। আধা কাপ গরম পানি একটি স্প্রে বোতলে নিয়ে ২০ ফোঁটা কর্পূর তেল মেশান। ভালো করে ঝাঁকিয়ে স্প্রে করুন যেখানে মশার আনাগোনা বেশি সেখানে। কর্পূর ট্যাবলেট পাওয়া যায় বাজারে। এগুলো ঘরে রাখলেও মশার আনাগোনা কমে যাবে। একইভাবে দূর করতে পারেন ঘরে থাকা কীটপতঙ্গও। ট্যাবলেট অথবা কয়েক ফোঁটা কর্পূর তেল অথবা ঘরের কোণে ফেলে রাখলেও মুক্তি মিলবে বিরক্তিকর বিভিন্ন পোকামাকড় থেকে।<br /> <br /> - লেবু খণ্ড করে কেটে ভেতরের অংশে অনেকগুলো লবঙ্গ গেঁথে দিন। লেবুর মধ্যে লবঙ্গের পুরোটা ঢুকাবেন শুধুমাত্র লবঙ্গের মাথার দিকের অংশ বাইরে থাকবে। এরপর লেবুর টুকরাগুলো একটি প্লেটে করে ঘরের কোণায় রেখে দিন। ব্যস, এতে বেশ কয়েকদিন মশার উপদ্রব থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন। এই পদ্ধতিতে ঘরের মশা একেবারেই দূর হয়ে যাবে। আপনি চাইলে লেবুতে লবঙ্গ গেঁথে জানালার গ্রিলেও রাখতে পারেন। এতে করে মশা ঘরেই ঢুকবে না।<br /> <br /> - ঘরের মধ্যে মশার উৎপাত কমাতে চাইলে, ঘরের বৈদ্যুতিক আলোটি হলুদ সেলোফেনে জড়িয়ে দিন। ফলে হলুদ আলো হবে। দেখবেন মশা কমে গেছে, কারণ মশা হলুদ আলো থেকে দূরে থাকতে চায়। এছাড়া ঘরে এবং ঘরের বাইরে লাইট বাল্বগুলো পরিবর্তন করুন। মশারা সাধারণত সব লাইটের প্রতি আকৃষ্ট হয় না। এলইডি লাইট, হলুদ ‘বাগ লাইট’, বা সোডিয়াম লাইট এক্ষেত্রে উপকারী। এগুলো জ্বালালে সন্ধ্যাবেলা ঘরে বাইরে মশাদের আক্রমন অনেকটাই কমে যাবে।<br /> <br /> - ব্যবহৃত চা-পাতা ফেলে না দিয়ে ভাল করে রোদে শুকিয়ে নিয়ে সেই চা-পাতা ধুনোর বদলে ব্যবহার করা যেতে পারে। চা পাতা পোড়ানোর ধোঁয়ায় ঘরের সমস্ত মশা, মাছি পালিয়ে যাবে।<br /> <br /> - রসুনের স্প্রে মশা তাড়াতে খুবই কার্যকারী প্রাকৃতিক একটি উপায়। প্রথমে ৫ ভাগ জলে ১ ভাগ রসুনের রস মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর মিশ্রণটি একটি বোতলে ভরে শরীরের যেসব স্থানে মশারা কামড়াতে পারে সেসব স্থানে স্প্রে করতে হবে।<br /> <br /> - মশারা সুগন্ধি থেকে দূরে থাকে। সুতরাং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে শরীরে আতর, সুগন্ধি, কিংবা লোসন মেখে শুতে পারেন। নিশ্চিত করে বলা যায় এতে মশা সাধারণ থেকে অনেক কম দেখা যাবে।</div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> <strong style="border: 0px; box-sizing: border-box; font-family: inherit; margin: 0px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">সর্তকতাঃ</strong></div> <div style="background-color: white; border: 0px; box-sizing: border-box; color: #333333; font-family: rapidFont, SolaimanLipi, Bangla, AdorshoLipi, NikoshGrameen, Verdana, Arial; font-size: 16px; line-height: 22.8571px; margin-bottom: 15px !important; padding: 0px; vertical-align: baseline;"> বাচ্চাদের নাগালের বাইরে রাখুন। যাতে তারা ভুলে খেয়ে না ফেলে।</div> <span style="background-color: white; color: #333333; font-family: "rapidfont" , "solaimanlipi" , "bangla" , "adorsholipi" , "nikoshgrameen" , "verdana" , "arial"; font-size: 16px; line-height: 22.8571px;">- collected - </span></div>

খুব সহজেই বানান মশা মারার ফাঁদ

মশার গুষ্টি উদ্ধার করতে আপনাকে সাহায্য করবে এই পদ্ধতিটি। সারা বছর মশার প্রচন্ড উপদ্রব-এ আমরা প্রচুর বিরক্ত। মশা থেকে মুক্ত থাকার জন্...

Read more »

জেনে নিন আপনার উচ্চতা অনুযায়ী ওজন সঠিক রয়েছে কিনা?

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <span style="color: #351c75;"><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">মেদহীন চিকন কোমরের </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">মেয়েদের </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">মডেলিং জগতে চাহিদা সবচেয়ে </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">বেশি। এইজন্য পাশ্চাত্যে </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">মডেলদের </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">মধ্যে প্রতিযোগিতা হয় কে </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কত শুকিয়ে </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">শরীর থেকে মেদ কমাতে পারে।</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">এই </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">জন্য অনেকে না খেয়ে খেয়ে </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">দিনের </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">পর দিন পার করে। </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">শেষে এমন অবস্থা দাঁড়ায় যে, </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কোন </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কিছুই খেতে আর ইচ্ছা করে</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">না। </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">এটাকে বলে এনোরেক্সিয়া </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">নার্ভোসা। না খেয়ে খেয়ে </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">শুকিয়ে </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">হাড্ডিসার হয়ে অনেকে মারাও</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">যায়। </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">ঢালিউডের নায়িকারা যতই </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">আটার </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">বস্তা হোক না কেন, আমাদের </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">দেশের </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">সাধারণ মেয়েরা কিন্তু ইদানীং </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">স্বাস্থ্যের ব্যাপারে বেশ </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">সচেতনই </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">বলা যায়। আর হোস্টেলের </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">মেয়েদের  </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">তো ডায়েট কন্ট্রোল করা </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">নিত্যদিনের </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">ব্যাপার। </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">বেশি ওজন যেমন ভাল নয়, কম </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">ওজনও তেমন </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">ভাল নয়। উচ্চতা অনুযায়ী </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">একজন মানুষের </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কতটুকু ওজন হওয়া উচিত,</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">সেটা সবারই </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">জানা উচিত।</span></span><br /> <span style="color: #351c75;"><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;"><b>উচ্চতা ৫ ফিট-</b></span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">পুরুষঃ সর্বনিম্ন ৪৬ কেজি... </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">সর্বোচ্চ ৫৮ </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কেজি (আদর্শ ৫২ কেজি)</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">মহিলাঃ সর্বনিম্ন ৪৪ কেজি... </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">সর্বোচ্চ </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">৫৫ কেজি (আদর্শ ৪৯.৫</span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কেজি)</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;"><br /></span></span><br /> <span style="color: #351c75;"><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;"><b>৫ ফিট ১ ইঞ্চি</b></span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">পুরুষঃ ৪৭ থেকে ৫৯ কেজি </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">(আদর্শ ৫৩ </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কেজি)</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">মহিলাঃ ৪৫ থেকে ৫৭ কেজি</span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">(আদর্শ </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">৫০.৫ কেজি)</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;"><br /></span></span><br /> <span style="color: #351c75;"><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;"><b>৫ ফিট ২ ইঞ্চি-</b></span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">পুরুষঃ ৪৯ থেকে ৬১ কেজি </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">(আদর্শ ৫৫</span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কেজি)</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">মহিলাঃ ৪৭ থেকে ৬০ কেজি </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">(আদর্শ </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">৫৩.৫ কেজি)</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;"><br /></span></span><br /> <span style="color: #351c75;"><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;"><b>৫ ফিট ৩ ইঞ্চি-</b></span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">পুরুষঃ ৫১ থেকে ৬৪ কেজি </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">(আদর্শ ৫৭.৫ </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কেজি)</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">মহিলাঃ ৪৯ থেকে ৬১ কেজি </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">(আদর্শ ৫৫ </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কেজি)</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;"><br /></span></span><br /> <span style="color: #351c75;"><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;"><b>৫ ফিট ৪ ইঞ্চি-</b></span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">পুরুষঃ ৫২ থেকে ৬৬ কেজি </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">(আদর্শ ৫৯ </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কেজি)</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">মহিলাঃ ৫০ থেকে ৬৩ কেজি </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">(আদর্শ </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">৫৬.৫ কেজি)</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;"><br /></span></span><br /> <span style="color: #351c75;"><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;"><b>৫ ফিট ৬ ইঞ্চি-</b></span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">পুরুষঃ ৫৬ থেকে ৭১ কেজি </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">(আদর্শ ৬৩.৫ </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কেজি)</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">মহিলাঃ ৫৪ থেকে ৬৮ কেজি </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">(আদর্শ ৬১ </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কেজি)</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;"><br /></span></span><br /> <span style="color: #351c75;"><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;"><b>৫ ফিট ৮ ইঞ্চি-</b></span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">পুরুষঃ ৫৯ থেকে ৭৪ কেজি </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">(আদর্শ ৬৬.৫ </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কেজি)</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">মহিলাঃ ৫৫ থেকে ৭১ কেজি </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">(আদর্শ </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">৬৩.৫ কেজি)</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;"><b><br /></b></span></span><br /> <span style="color: #351c75;"><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;"><b>৫ ফিট ১০ ইঞ্চি</b></span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">পুরুষঃ ৬৩ থেকে ৭৯ কেজি </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">(আদর্শ ৭১ </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কেজি)</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">মহিলাঃ ৬০ থেকে ৭৬ কেজি </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">(আদর্শ ৬৮ </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কেজি)</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;"><br /></span></span><br /> <span style="color: #351c75;"><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;"><b>৬ ফিট</b></span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">পুরুষঃ ৬৬ থেকে ৮৩ কেজি </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">(আদর্শ ৭৪.৫</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কেজি)</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">এবার মিলিয়ে দেখুন আপনার </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">উচ্চতা </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">অনুযায়ী ওজন সঠিক রয়েছে </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কি না।</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">যদি না থাকে, তাহলে এখুনি </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">নিজেকে সেভাবে তৈরি করে </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">নেন।</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">তবে যাই কিছু করেন না কেন, </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">কোমরের </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">মাপ যেন পুরুষদের ৩৭ ইঞ্চি </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">ও </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">মহিলাদের ৩২ ইঞ্চির বেশি না </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">হয়। </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">তাহলে কপালে বিপদই আছে </span><span style="background-color: white; font-family: "arial" , sans-serif;">ভবিষ্যতে...</span></span></div>

জেনে নিন আপনার উচ্চতা অনুযায়ী ওজন সঠিক রয়েছে কিনা?

মেদহীন চিকন কোমরের  মেয়েদের  মডেলিং জগতে চাহিদা সবচেয়ে  বেশি। এইজন্য পাশ্চাত্যে  মডেলদের  মধ্যে প্রতিযোগিতা হয় কে  কত শুকিয়ে  শরীর থেকে মেদ...

Read more »

এক দিনেই ব্রণ দূর করুন!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em; text-align: center;"> <img alt="Costing service in Dhaka" height="320" src="https://lh3.googleusercontent.com/d/1kYrOqk31590mxlkOEm9Pt3fCwKO__dTO=w214-h320?authuser=0" width="214" /></div> <span style="color: #674ea7;"><span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">ঘরোয়া উপায়ে এক দিনেই ব্রণ দূর করুন। ব্রণের সমস্যা কম বেশি সব নারীরই থাকে। বিশেষ করে যাদের তৈলাক্ত ত্বক, তারা ব্রণের সমস্যায় সবসময়ই জেরবার। ছেলেদেরও এই সমস্যা থেকে মুক্তি নেই। ব্রণ দূর করার জন্য বাজারে যেসব প্রসাধনী পাওয়া যায়, সেগুলোয় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। এগুলো ব্রণ তো দূর করেই না, বরং কেমিক্যালের কারণে ত্বক কালচে ও রুক্ষ হয়ে যায়। তাই এসব পণ্য ব্যবহার না করে ঘরোয়া উপায়ে এর সমাধান করা নিরাপদ।  এক দিনেই ব্রণ দূর করুন।</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">মুখের ব্রণ কীভাবে দূর করবেন সে সম্বন্ধে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের লাইফস্টাইল বিভাগে কিছু উপায়ের কথা বলা হয়েছে। চাইলে এই পরামর্শগুলো একবার দেখে নিতে পারেন-</span></span><br /> <span style="color: #674ea7;"><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /></span> <br /> <h3 style="text-align: center;"> <span style="color: #674ea7;"><b style="font-family: arial, sans-serif;">সরিষা ও মধু</b></span></h3> <span style="color: #674ea7;"><span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">সরিষাতে প্রচুর পরিমাণে স্যালিসিলিক এসিড রয়েছে, যা খুব সহজেই ব্রণের জীবনুকে ধংস করে। সামান্য সরিষা গুঁড়োর সঙ্গে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন, আপনার ব্রণ দূর হওয়ার পাশাপাশি ব্রণের দাগও দূর হবে।</span></span><br /> <h3 style="text-align: center;"> <span style="color: #674ea7;"><span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;"><b>গ্রিন টি এর আইস কিউব</b></span></span></h3> <span style="color: #674ea7;"><span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">বেশি করে গ্রিন টিয়ের পাতা দিয়ে কড়া চা তৈরি করে নিন। এবার এই চা আইস ট্রেতে রেখে কিউব তৈরি করে নিন। এবার এই আইস কিউব দিয়ে ব্রণের ওপর ভালো ভাবে ঘষুন। এতে ব্রণের ফোলা ভাব ও চুলকানি কমে যাবে।</span></span><br /> <h3 style="text-align: center;"> <span style="color: #674ea7;"><span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">টমেটো স্লাইস</span></span></h3> <span style="color: #674ea7;"><span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">টমেটো ত্বকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কাজ করে। এটি ব্রণ দূর করার পাশাপাশি ত্বকের অন্যান্য ইনফেকশনজনিত সমস্যাও দূর করে। দিনে অন্তত দুইবার টমেটোর স্লাইস দিয়ে ত্বক ভালোভাবে ঘষুন। এটি আপনার ত্বকের ব্রণ তৈরির ছত্রাক ধংস করবে।</span></span><br /> <h3 style="text-align: center;"> <span style="color: #674ea7;"><span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">রসুনের রস</span></span></h3> <span style="color: #674ea7;"><span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">যে কারণে ব্রণ তৈরি হয়, সেই জীবাণু ধ্বংস করতে রসুনের রস বেশ কার্যকরী। সামান্য পরিমাণে রসুনের রস ব্রণের ওপর দিয়ে রাখুন। এবার শুকিয়ে গেলে মুখ ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। রসুনের ঝাঁঝ ব্রণের চুলকানি দূর করবে এবং ব্রণের জীবাণু চিরতরে ধংস করবে।</span></span><br /> <h3 style="text-align: center;"> <span style="color: #674ea7;"><span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">ডিমের সাদা অংশের মাস্ক</span></span></h3> <span style="color: #674ea7;"><span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">প্রথমে মুখের যেখানে যেখানে ব্রণ আছে, সেগুলোর ওপর লেবুর রস দিন। এবার পুরো মুখে ডিমের সাদা অংশ মাস্কের মতো করে লাগান। ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি ব্রণ দূর করার পাশাপাশি মুখের কালচে ভাবও দূর করবে।</span></span><br /> <h3 style="text-align: center;"> <span style="color: #674ea7;"><span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">অ্যাপল সিডার ভিনেগার</span></span></h3> <span style="color: #674ea7;"><span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">ব্রণ দূর করার আরেকটি কার্যকরী উপায় হলো অ্যাপল সিডার ভিনেগার। একটি তুলার বলে অ্যাপল সিডার ভিনেগার লাগিয়ে ব্রণের ওপর লাগান। পাঁচ মিনিট রেখে দিন। দিনে অন্তত তিন থেকে চার বার এভাবে তুলা দিয়ে অ্যাপল সিডার ভিনেগার লাগান। দেখবেন, অনেক দ্রুত আপনার ব্রণ দূর হয়ে যাবে।</span></span><br /> <h3 style="text-align: center;"> <span style="color: #674ea7;"><span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">মুলতানি মাটি ও তেল</span></span></h3> <span style="color: #674ea7;"><span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">এক টেবিল চামচ মুলতানি মাটির সঙ্গে কয়েক ফোঁটা অ্যাসেনশিয়াল অয়েল ও পানি মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে মুখে লাগান। ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার পানি দিয়ে ভালোকরে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন, এক রাতের মধ্যেই আপনার মুখের ব্রণ দূর হয়ে যাবে।</span></span><br /> <h3 style="text-align: center;"> <span style="color: #674ea7;"> <span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">লেবুর রস</span></span></h3> <span style="color: #674ea7;"> <span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">ঘুমানোর আগে তুলায় লেবুর রস লাগিয়ে ব্রণের ওপর দিয়ে রাখুন। এভাবে সারারাত রেখে দিন। দেখবেন, সকালে ব্রণ শুকিয়ে যাবে</span><br style="background-color: white; font-family: arial, sans-serif;" /><span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">এবং নিজে থেকেই মুখ থেকে খসে পড়বে।</span></span><br /> <span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;"><span style="color: #674ea7;"><br /></span></span> <span style="color: #674ea7; font-size: xx-small;"><span face=""arial" , sans-serif"><span style="background-color: white;">লেখকঃ </span></span><span face=""arial" , sans-serif" style="background-color: white;">জান্নাতুল এ্যানি</span></span></div>

এক দিনেই ব্রণ দূর করুন!

ঘরোয়া উপায়ে এক দিনেই ব্রণ দূর করুন। ব্রণের সমস্যা কম বেশি সব নারীরই থাকে। বিশেষ করে যাদের তৈলাক্ত ত্বক, তারা ব্রণের সমস্যায় সবসময়ই জেরবার...

Read more »

স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য রক্ষায় মধুর যত গুণ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <a href="http://www.rtnn.net/bangla/realtime/uploaded/101_36.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="" border="0" height="310" src="http://www.rtnn.net/bangla/realtime/uploaded/101_36.jpg" style="background-color: white; border: 0px; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin-top: 0px; outline: none; padding: 0px; vertical-align: text-top;" width="530" /></a><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;">রোগ প্রতিরোধ নিরাময়ের জন্য আদিকাল থেকে মানুষ মধু ব্যবহার কারে আসছে। এই বস্তুর মধ্যে রয়েছে অসাধারণ গুণ যা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত।</span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;">সাম্প্রতিক সময়ে বিজ্ঞানীরা বলছেন, মধু হচ্ছে প্রায় সব ধরনের রোগের মহাওষুধ, যা সব ধরনের রোগের জন্য ব্যবহার করা যায়। এমনকি মধু মিষ্টি হলেও ডায়বেটিস রোগীরা এটিকে ওষুধ হিসেবে নির্দিষ্ট পরিমাণ খেতে পারেন।</span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;">উচ্চ ঔষধি গুণ সম্পন্ন তরল ‘মধুর’ নানা গুণের কথা প্রায় সকলেরই জানা। তবে আজকের তরুণ প্রজন্মের কাছেও কি এ সব ভেষজ ওষুধের গুরুত্ব আছে? জীবনকে মধুময় করতে মধুর খাদ্য উপাদান কতটা গুরুত্বপূর্ণ জেনে নিন।</span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><strong style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">মধু শক্তি ও তাপ বাড়ায়</strong><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;">মধু শরীরের তাপ ও শক্তি জোগায়। বিশেষ করে শীতকালে মধু শরীরকে গরম রাখে। শীতকালে সকালে ও রাতে এক কাপ গরম পানিতে এক চামচ করে মধু মিশিয়ে খেলে শরীর গরম থাকবে। মধুতে থাকা শর্করা হজমের জন্যও বিশেষ উপকারী।</span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><strong style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">সুস্থ হার্টের জন্য চাই মধু</strong><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;">প্রতিদিন সকালে এক চামচ করে খাটি মধু খেলে হৃদপিণ্ড শক্তিশালী হয়৷ এছাড়া মধু নাকি আয়ুও বাড়ায়। এই পরামর্শ দিয়েছেন জার্মানির হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ড. বেরিট কখ।</span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><strong style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি</strong><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;">মধুতে রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে কপার, মানে তামা, আয়রন ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। শুধু তাই নয়। যারা অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টে ভোগেন, তাদের জন্যও মধু বেশ উপকারী।</span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;"> </span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><strong style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">ক্ষত বা পোড়া স্থানে মধু</strong><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;">নিউজিল্যান্ডের ওয়াইকাটো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক পেটার মোলানের করা এক গবেষণায় জানা যায় যে, বেশ কিছু রোগের জীবাণু ধ্বংসে মধুর জুড়ি নেই। তাছাড়া পোড়া বা ক্ষতের জায়গায় খাটি মধু লাগালে অনেক উপকার হয়।</span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;"> </span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><strong style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">ঠান্ডায় মধু</strong><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;">কাশি বা ঠান্ডা লাগলে মধু মহাষৌধ হিসেবে কাজ করে – এ কথা মনে হয় কারো অজানা নয়। কুসুম কুসুম গরম পানিতে মধু মিশিয়ে পান করলে শরীর ঝরঝরে হয়। তবে এটা কিছু দিন নয়, বেশ নিয়মিত করতে হবে। মধুতে ভিটামিন ‘এ’, ‘বি’, ‘সি’ ছাড়াও রয়েছে খনিজ পদার্থ, পটাশিয়াম, ক্যালশিয়ামসহ অন্যান্য নানা প্রয়োজনীয় উপাদান।</span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;"> </span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><strong style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">ত্বকের সমস্যায় মধু</strong><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;">ত্বকের অ্যালার্জিজনিত সমস্যায় অলিভ অয়েলের সাথে মধু মিশিয়ে লাগালে ত্বকের সমস্যা দূর হয়। এমনটা জানা গেছে এক সমীক্ষার ফলাফলে। তবে সেক্ষেত্রে মধু অবশ্যই খাঁটি হতে হবে।</span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;"> </span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><strong style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">সৌন্দর্যচর্চায় মধু</strong><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;">শুধু শরীর নয়, সৌন্দর্যচর্চাতেও রয়েছে মধুর বড় ভূমিকা। রাসায়নিক পদার্থের প্রসাধন সামগ্রীর পার্শপ্রতিক্রিয়া থেকে ত্বককে রক্ষা করতে নানা উপায়ে মধু ব্যবহার করা হয়। মধু ত্বককে উজ্জ্বল, কোমল ও মসৃণ করে। রূপচর্চায় মধু সাধারণত ‘ফেসমাস্ক’ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তবে মধু তৈলাক্ত ত্বকের চাইতে শুষ্ক ও স্বাভাবিক ত্বকের জন্য বেশি উপকারী। </span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><strong style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">ওজন কমাতে মধু</strong><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;">মধুতে কোনো ধরনের চর্বি নেই৷ তাছাড়া মধু পেট পরিষ্কার রাখে এবং শরীরের ফ্যাট কমাতেও সাহায্য করে৷ ফলে ওজন কমে। অনেকেই তাই গরম পানিতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে পান করেন। </span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;">মধুতে চর্বি নেই, কাজেই তা ওজন বাড়ায় না। রাতে গরম দুধে কয়েক ফোটা মধু মিশিয়ে খেলে ভালো ঘুম হয় আর ঘুমের মধ্য দিয়েও যে ওজন কমানো সম্ভব, সেকথা তো বিশেষজ্ঞরাও বলেছেন।</span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;"> </span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><strong style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">মাড়ির ইনফেকশনে </strong><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;">মাড়ির ব্যথায় মুখ কুলকুচি করার জন্য মধু মিশ্রিত পানি বা ‘মাউথওয়াশ’ ব্যবহার করলে মাড়ির ব্যথা কমে। এই তথ্যটি জানা গেছে ব্রাজিলের সাও পাওলোতে করা এক গবেষণার ফলাফল থেকে।</span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;"> </span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><strong style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;">সুস্থ থাকতে মধু</strong><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;">যার কোনো সমস্যা নেই বা যিনি অসুস্থ নন, তারা সকলেই নিয়মিত চিনির বদলে মধু খেতে পারেন বা প্রতিদিন সকালে এক চামচ খাটি মধু খেতে পারেন। এক্ষেত্রে বলা যেতে পারে ‘প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম’। </span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px; margin: 0px; outline: none; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, sans-serif; font-size: 16px;">অর্থাৎ মধুর নানা গুণের কারণে নিয়মিত মধুর ব্যবহার অসুখ-বিসুখকে এমনিতেই দূরে রাখবে।</span></div>

স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য রক্ষায় মধুর যত গুণ

রোগ প্রতিরোধ নিরাময়ের জন্য আদিকাল থেকে মানুষ মধু ব্যবহার কারে আসছে। এই বস্তুর মধ্যে রয়েছে অসাধারণ গুণ যা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত। সাম্প্রতিক...

Read more »